01-11-2022, 11:15 AM
জেঠিমা (দিপালি দেবি ) আর বিল্টুর (ছেলে ) বন্ধু
সন্ধ্যাবেলা গরদের শাড়ী পরে দিপালি দেবি ঠাকুর ঘরে সন্ধ্যা দিচ্ছিলেন । এমন সময় বিল্টু হাঁক ডাক করতে করতে ঘরে এসে ঢুকল । উনি তখন গায়ে কিছু দেন না । সুধু এক পোঁচ করে শাড়ীটা গায়ে জড়িয়ে রাখেন । ঠাকুর ঘরের এক কোণে ওনার ছাড়া শাড়ী , শায়া , ব্লাউজ , ব্রা পড়ে থাকে । এমনিতে উনি খুব ভক্তি মতি মহিলা । ঠাকুর পুজা না করে উনি জলগ্রহণ করেন না ।এই সময় ওনাকে কেউ বিরক্ত করে না । বিল্টুর চেঁচানি তে রেগেই গেলেন । তিনবার শাঁখে ফুঁ দিয়ে মোটা শরির নিয়ে ধিরে সুস্থে উঠে দাঁড়াতে গিয়ে আঁচল সরে গিয়ে ওনার লদলদে ঝোলা মাই দৃশ্যমান হতেই ষষ্ঠ ইন্দ্রিয়ের বসে দরজার দিকে তাকাতেই ওনার বুক ধক করে উঠল । এ কি , বাইরে বিল্টুর সাথে ও কে দাঁড়িয়ে !!
" মা মা দেখ কাকে নিয়ে এসেছি । বলতো কে ?"
দিপালি দেবি ষায়া পরেন নি । পেছন থেকে প্রদিপের আলো ওনার শাড়ী ভেদ করে আসাতে ওনার সাতচল্লিস বছরের সুঠাম দুই থাই এর আভাস বাইরে দরজার কাছে দাঁড়ানো দুজনেই পেল । দিপালি দেবি লজ্জায় একটু কোণের দিকে সরে গেলেন । "
" সত্যিই চিনতে পারছি না । ও কে বিল্টু ?"
" মা এ আমার কলেজের প্রিয় বন্ধু সুজিত । ও কে আমরা সজা বলে ডাকি । ওর বাড়ি শিলিগুড়িতে । এখানে মেসে থাকে । ভীষণ লাজুক । কিছুতেই আসতে চাইছিল না । জোর করে ধরে নিয়ে এসেছি ।"
দিপালিদেবির বুক ধক ধক করে উঠল । সত্যি সত্যি উনি ভাবেন নি যে ওনার ছোটছেলে ওনার শারীরিক আরামের জন্য নিজের বন্ধুকে ধরে নিয়ে আসবে ।ইসস কি সুন্দর দেখতে সুজিত কে । উনিশ কুড়ির নব্য যুবক । হিলহিলে কিন্তু সুঠাম চেহারা । কাটা কাটা চোখ মুখ । পাতলা গোঁফ । একমাথা হাল্কা কোঁকরা ঝুপ্সি চুল । গায়ের রঙ কষ্টি পাথরের মত কালো ।ইসস পুরো যেন কেষ্ট ঠাকুর ।
এক লহমার চিন্তা । দিপালি দেবির ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় বলল সুজিত ও ওনার নধর বয়স্ক দেহবল্লরি দেখছে । মেয়েরা না তাকিয়েও বুঝতে পারে তাদের দিকে কেউ দেখছে কিনা । আর দিপালি দেবি তো এখন পরিণত , বয়স্কা , অনেক বসন্ত পার করা কামুকি হস্তিনি মহিলা ।
ধীর পায়ে দরজার কাছে এসে মোটা সুডৌল ডান হাত বাড়িয়ে সুজিতের চিবুক ছুঁলেন । তারপর হাত টা নিজের ঠোঁটে ঠেকিয়ে বললেন
" যাও বাবা , নিচে বসে বন্ধুর সাথে গল্প কর । আমি এসে খেতে দিচ্ছি । "
মাথা হেলিয়ে দুজনেই নিচের ঘরের দিকে যায় । যাওয়ার আগে বিল্টু বন্ধুর অজান্তে মায়ের দিকে চখের ঈশারা করে । যেন বলতে চায় জিনিষ টা কি মায়ের পছন্দ । দিপালি দেবিও চোখ পাকিয়ে ছেলেকে বকার ভঙ্গি করেন । ছেলে মুচকি হেসে নিচে জায় ।
ছেলেকে কি বলবেন উনি । ওনার ভারি বুকজোড়া ঘন নিশ্বাসে ওঠানামা করে । দু পায়ের ফাঁকে জ্বলুনি টের পান । খুব লজ্জা পান উনি । হিসির জায়গা টা ওনার নিজের অজান্তেই ভিজে গেছে ।ওহহহ এই পড়ন্ত বয়েসে এসে কি ভয়ঙ্কর কামুকি হয়ে পড়ছেন উনি । সুজিতের চেহারা দেখেই উনি মজে গেছেন । তবুও জানেন না পরে কি হবে । মানস চক্ষে সুজিতের উলঙ্গ চেহারা চিন্তা করতেই ওনার কাম রস উরু বেয়ে নামতে থাকে । দেওয়ালে ঠেস দিয়ে দাঁড়িয়ে বড় করে শ্বাস নেন । দরজা টা ভেজিয়ে দেন । গরদের শাড়ীটা খুলে পুর উলঙ্গ হয়ে জান । তারপর ডান হাতে শাড়িটার একটা প্রান্ত দিয়ে নিজের দু জাঙের ফাঁকে ঘষে ঘষে নিজের যোনিদেশ শুকনো করেন । একে একে ব্রা , শায়া ,সাদা ব্লাউজ পরে শেষে সাদা কল্কা পাড়ের , জমিতে লাল বুটি দেওয়া শাড়ী পরে নিচে নামেন । মাথায় ঘোমটা একটু খোঁপার ওপর তুলে দেন ।
সন্ধ্যাবেলা গরদের শাড়ী পরে দিপালি দেবি ঠাকুর ঘরে সন্ধ্যা দিচ্ছিলেন । এমন সময় বিল্টু হাঁক ডাক করতে করতে ঘরে এসে ঢুকল । উনি তখন গায়ে কিছু দেন না । সুধু এক পোঁচ করে শাড়ীটা গায়ে জড়িয়ে রাখেন । ঠাকুর ঘরের এক কোণে ওনার ছাড়া শাড়ী , শায়া , ব্লাউজ , ব্রা পড়ে থাকে । এমনিতে উনি খুব ভক্তি মতি মহিলা । ঠাকুর পুজা না করে উনি জলগ্রহণ করেন না ।এই সময় ওনাকে কেউ বিরক্ত করে না । বিল্টুর চেঁচানি তে রেগেই গেলেন । তিনবার শাঁখে ফুঁ দিয়ে মোটা শরির নিয়ে ধিরে সুস্থে উঠে দাঁড়াতে গিয়ে আঁচল সরে গিয়ে ওনার লদলদে ঝোলা মাই দৃশ্যমান হতেই ষষ্ঠ ইন্দ্রিয়ের বসে দরজার দিকে তাকাতেই ওনার বুক ধক করে উঠল । এ কি , বাইরে বিল্টুর সাথে ও কে দাঁড়িয়ে !!
" মা মা দেখ কাকে নিয়ে এসেছি । বলতো কে ?"
দিপালি দেবি ষায়া পরেন নি । পেছন থেকে প্রদিপের আলো ওনার শাড়ী ভেদ করে আসাতে ওনার সাতচল্লিস বছরের সুঠাম দুই থাই এর আভাস বাইরে দরজার কাছে দাঁড়ানো দুজনেই পেল । দিপালি দেবি লজ্জায় একটু কোণের দিকে সরে গেলেন । "
" সত্যিই চিনতে পারছি না । ও কে বিল্টু ?"
" মা এ আমার কলেজের প্রিয় বন্ধু সুজিত । ও কে আমরা সজা বলে ডাকি । ওর বাড়ি শিলিগুড়িতে । এখানে মেসে থাকে । ভীষণ লাজুক । কিছুতেই আসতে চাইছিল না । জোর করে ধরে নিয়ে এসেছি ।"
দিপালিদেবির বুক ধক ধক করে উঠল । সত্যি সত্যি উনি ভাবেন নি যে ওনার ছোটছেলে ওনার শারীরিক আরামের জন্য নিজের বন্ধুকে ধরে নিয়ে আসবে ।ইসস কি সুন্দর দেখতে সুজিত কে । উনিশ কুড়ির নব্য যুবক । হিলহিলে কিন্তু সুঠাম চেহারা । কাটা কাটা চোখ মুখ । পাতলা গোঁফ । একমাথা হাল্কা কোঁকরা ঝুপ্সি চুল । গায়ের রঙ কষ্টি পাথরের মত কালো ।ইসস পুরো যেন কেষ্ট ঠাকুর ।
এক লহমার চিন্তা । দিপালি দেবির ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় বলল সুজিত ও ওনার নধর বয়স্ক দেহবল্লরি দেখছে । মেয়েরা না তাকিয়েও বুঝতে পারে তাদের দিকে কেউ দেখছে কিনা । আর দিপালি দেবি তো এখন পরিণত , বয়স্কা , অনেক বসন্ত পার করা কামুকি হস্তিনি মহিলা ।
ধীর পায়ে দরজার কাছে এসে মোটা সুডৌল ডান হাত বাড়িয়ে সুজিতের চিবুক ছুঁলেন । তারপর হাত টা নিজের ঠোঁটে ঠেকিয়ে বললেন
" যাও বাবা , নিচে বসে বন্ধুর সাথে গল্প কর । আমি এসে খেতে দিচ্ছি । "
মাথা হেলিয়ে দুজনেই নিচের ঘরের দিকে যায় । যাওয়ার আগে বিল্টু বন্ধুর অজান্তে মায়ের দিকে চখের ঈশারা করে । যেন বলতে চায় জিনিষ টা কি মায়ের পছন্দ । দিপালি দেবিও চোখ পাকিয়ে ছেলেকে বকার ভঙ্গি করেন । ছেলে মুচকি হেসে নিচে জায় ।
ছেলেকে কি বলবেন উনি । ওনার ভারি বুকজোড়া ঘন নিশ্বাসে ওঠানামা করে । দু পায়ের ফাঁকে জ্বলুনি টের পান । খুব লজ্জা পান উনি । হিসির জায়গা টা ওনার নিজের অজান্তেই ভিজে গেছে ।ওহহহ এই পড়ন্ত বয়েসে এসে কি ভয়ঙ্কর কামুকি হয়ে পড়ছেন উনি । সুজিতের চেহারা দেখেই উনি মজে গেছেন । তবুও জানেন না পরে কি হবে । মানস চক্ষে সুজিতের উলঙ্গ চেহারা চিন্তা করতেই ওনার কাম রস উরু বেয়ে নামতে থাকে । দেওয়ালে ঠেস দিয়ে দাঁড়িয়ে বড় করে শ্বাস নেন । দরজা টা ভেজিয়ে দেন । গরদের শাড়ীটা খুলে পুর উলঙ্গ হয়ে জান । তারপর ডান হাতে শাড়িটার একটা প্রান্ত দিয়ে নিজের দু জাঙের ফাঁকে ঘষে ঘষে নিজের যোনিদেশ শুকনো করেন । একে একে ব্রা , শায়া ,সাদা ব্লাউজ পরে শেষে সাদা কল্কা পাড়ের , জমিতে লাল বুটি দেওয়া শাড়ী পরে নিচে নামেন । মাথায় ঘোমটা একটু খোঁপার ওপর তুলে দেন ।