28-10-2022, 04:32 PM
মায়া স্পোর্টস কস্টিউম পরেই ঘর থেকে বেড় হয়। বেড়িয়েই জগিং করতে করতে বললো, চলো।
এতটা দিন আমি মায়ার মায়াবী মুখটাই দেখেছি। বুকের দিকে খুব একটা তাঁকাইনি। অথচ, মায়ার নগ্ন বক্ষ দেখার কারনেই কিনা জানিনা, আমি মায়ার বুকের দিকে তাঁকালাম। দেখলাম, জগিং করার তালে তালে, স্পোর্টস কস্টিউমটার ভেতরে মায়ার সুবৃহৎ চৌকু স্তন দুটি চমৎকার দোলছে। আমি সে দোলন আঁড় চোখে একবার দেখে বললাম, কোথায়?
মায়া বললো, আজকে আর উঠানে নয়। জগিং করতে করতে ওই নদীর ধারে চলে যাবো। তারপর সেখান থেকে ফিরে আসবো।
আমি চোখ কপালে তুলে বললাম, নদীর ধার? সেতো অনেক দূর!
মায়া বললো, কোথায় দূর! মাত্র তো এক কিলোমিটার! প্রতিদিন দুই কিলোমিটার না দৌঁড়ালে কি চলে? তোমার বয়সে আমি তো আরো বেশী দৌঁড়াতাম!
জীবনে একশ মিটারও যে দৌঁড়ায়নি, তাকে যদি বলে নদীর ধারে আসতে যেতে দুই কিলোমিটার দৌঁড়াতে, তার মনের অবস্থাটা কেমন থাকে তা বোধ হয় মুখে বলার দরকার হয় না। আমার চেহারাটা হঠাৎই ফ্যাকাশে হয়ে উঠলো। মায়া ঘাড়টা কাৎ করে বললো, কি হলো? নইলে কিন্তু আমি তোমার বাবাকে বলে দেবো!
আমি অবাক হয়ে বললাম, কি বলে দেবে?
মায়া সহজ ভাবেই বললো, তুমি আমার ঘরে চুপি দিয়েছিলে। আর তখন আমি ন্যাংটু ছিলাম।
মায়ার কথায় আমি না করতে পারি না। খানিকটা জগিং করার ভান করে বললাম, চলো।
মায়ার ঘরে চুপি দিয়ে যেনো মহা বিপদেই পরেছিলাম আমি। আমি মনে এক ধরনের বিরক্তি নিয়েই মায়ার পাশে দৌঁড়াতে থাকি। মায়া খুব চমৎকার মৃদু পায়ে তালে তালে দৌঁড়াতে থাকে। আর আমি কিভাবে দৌঁড়াচ্ছিলাম, নিজেও বুঝতে পারছিলাম না। শুধু ক্ষণে ক্ষণে মায়ার বুকের দোলনটা দেখছিলাম আঁড় চোখে।
একশ মিটারও দৌঁড়ালাম না। আমি খানিকটা হাঁপিয়ে উঠলাম। থেমে দাঁড়িয়ে বললাম, আমাকে দৌঁড়ানোর জন্যেই কি আব্বু তোমাকে রেখেছে?
মায়াও থামলো। মিষ্টি হাসিতে বললো, আমাকে তোমার গভার্নেস হিসেবে রেখেছে। আতএব, তোমার যে কোন গভার্ণিং করার দায়ীত্ব আমার। একটি আদর্শ ছাত্রের জন্যে যা যা করা উচিৎ, এখন থেকে সব তোমাকে করতে হবে।
আমি খানিকটা নীচু গলায় বললাম, মায়া আপু, তোমার যে বিয়ে হয়নি, কথাটা আমি আব্বুকে বলবো না। অতটুকু না দৌঁড়ালে হয় না?
মায়া অন্যত্র তাঁকিয়ে বললো, হ্যা হয়। তাহলে চলো, হাঁটি। হাঁটতে অন্ততঃ আপত্তি নেই!
আমি হা বোধক মাথা নাড়লাম শুধু।
মায়া হাঁটতে হাঁটতে বললো, ভোর এর বাতাস স্বাস্থ্যের পক্ষে খুব ভালো।
আমি বললাম, এত কষ্ট করে দৌঁড়ানোও কি ভালো?
মায়া বললো, কষ্ট বলছো কেনো? দৌঁড়ালে শরীর এর রক্ত গুলো পরিচালনা হয় ঠিক মতো। পেটের খাদ্য গুলো পুরুপুরি হজম হয়ে সারা দেহে শক্তি ছড়িয়ে দেয়। তারপর একটু বিশ্রাম করলে জাঁকিয়ে ক্ষুধা লাগে। তখন রূচি হয় খেতে। তুমি তো ভোর বেলায় শুধু ঘুমাও। খাবার রূচি হবে কিভাবে?
আমি বললাম, ভোরবেলায় আর ঘুমিয়ে থাকবোনা। শুধু দৌঁড়াতে বলবে না, কেমন?
এতটা দিন আমি মায়ার মায়াবী মুখটাই দেখেছি। বুকের দিকে খুব একটা তাঁকাইনি। অথচ, মায়ার নগ্ন বক্ষ দেখার কারনেই কিনা জানিনা, আমি মায়ার বুকের দিকে তাঁকালাম। দেখলাম, জগিং করার তালে তালে, স্পোর্টস কস্টিউমটার ভেতরে মায়ার সুবৃহৎ চৌকু স্তন দুটি চমৎকার দোলছে। আমি সে দোলন আঁড় চোখে একবার দেখে বললাম, কোথায়?
মায়া বললো, আজকে আর উঠানে নয়। জগিং করতে করতে ওই নদীর ধারে চলে যাবো। তারপর সেখান থেকে ফিরে আসবো।
আমি চোখ কপালে তুলে বললাম, নদীর ধার? সেতো অনেক দূর!
মায়া বললো, কোথায় দূর! মাত্র তো এক কিলোমিটার! প্রতিদিন দুই কিলোমিটার না দৌঁড়ালে কি চলে? তোমার বয়সে আমি তো আরো বেশী দৌঁড়াতাম!
জীবনে একশ মিটারও যে দৌঁড়ায়নি, তাকে যদি বলে নদীর ধারে আসতে যেতে দুই কিলোমিটার দৌঁড়াতে, তার মনের অবস্থাটা কেমন থাকে তা বোধ হয় মুখে বলার দরকার হয় না। আমার চেহারাটা হঠাৎই ফ্যাকাশে হয়ে উঠলো। মায়া ঘাড়টা কাৎ করে বললো, কি হলো? নইলে কিন্তু আমি তোমার বাবাকে বলে দেবো!
আমি অবাক হয়ে বললাম, কি বলে দেবে?
মায়া সহজ ভাবেই বললো, তুমি আমার ঘরে চুপি দিয়েছিলে। আর তখন আমি ন্যাংটু ছিলাম।
মায়ার কথায় আমি না করতে পারি না। খানিকটা জগিং করার ভান করে বললাম, চলো।
মায়ার ঘরে চুপি দিয়ে যেনো মহা বিপদেই পরেছিলাম আমি। আমি মনে এক ধরনের বিরক্তি নিয়েই মায়ার পাশে দৌঁড়াতে থাকি। মায়া খুব চমৎকার মৃদু পায়ে তালে তালে দৌঁড়াতে থাকে। আর আমি কিভাবে দৌঁড়াচ্ছিলাম, নিজেও বুঝতে পারছিলাম না। শুধু ক্ষণে ক্ষণে মায়ার বুকের দোলনটা দেখছিলাম আঁড় চোখে।
একশ মিটারও দৌঁড়ালাম না। আমি খানিকটা হাঁপিয়ে উঠলাম। থেমে দাঁড়িয়ে বললাম, আমাকে দৌঁড়ানোর জন্যেই কি আব্বু তোমাকে রেখেছে?
মায়াও থামলো। মিষ্টি হাসিতে বললো, আমাকে তোমার গভার্নেস হিসেবে রেখেছে। আতএব, তোমার যে কোন গভার্ণিং করার দায়ীত্ব আমার। একটি আদর্শ ছাত্রের জন্যে যা যা করা উচিৎ, এখন থেকে সব তোমাকে করতে হবে।
আমি খানিকটা নীচু গলায় বললাম, মায়া আপু, তোমার যে বিয়ে হয়নি, কথাটা আমি আব্বুকে বলবো না। অতটুকু না দৌঁড়ালে হয় না?
মায়া অন্যত্র তাঁকিয়ে বললো, হ্যা হয়। তাহলে চলো, হাঁটি। হাঁটতে অন্ততঃ আপত্তি নেই!
আমি হা বোধক মাথা নাড়লাম শুধু।
মায়া হাঁটতে হাঁটতে বললো, ভোর এর বাতাস স্বাস্থ্যের পক্ষে খুব ভালো।
আমি বললাম, এত কষ্ট করে দৌঁড়ানোও কি ভালো?
মায়া বললো, কষ্ট বলছো কেনো? দৌঁড়ালে শরীর এর রক্ত গুলো পরিচালনা হয় ঠিক মতো। পেটের খাদ্য গুলো পুরুপুরি হজম হয়ে সারা দেহে শক্তি ছড়িয়ে দেয়। তারপর একটু বিশ্রাম করলে জাঁকিয়ে ক্ষুধা লাগে। তখন রূচি হয় খেতে। তুমি তো ভোর বেলায় শুধু ঘুমাও। খাবার রূচি হবে কিভাবে?
আমি বললাম, ভোরবেলায় আর ঘুমিয়ে থাকবোনা। শুধু দৌঁড়াতে বলবে না, কেমন?