12-10-2022, 11:11 AM
যশপাল রানার বিকৃত ইচ্ছে ষোলোআনা পূরণ হলো। রাত আড়াইটে নাগাদ ধনরাজজী যখন এজেন্সীর সবচেয়ে সেক্সী মডেলকে তার বাড়ির দোড়গোড়ায় নিয়ে এসে দাঁড় করালেন, তখন কামিনীর হাল একেবারে দস্তুরমত বিধ্বস্ত। একেবারেই সজ্ঞানে নেই। এমন মাত্রাতিরিক্ত নেশা করেছে যে দুপায়ে ভালো করে খাড়াই থাকতে পারছে না। একজন পরপুরুষের কাঁধে ভর দিয়ে কোনোক্রমে দাঁড়িয়ে আছে। ডিনারে বেরোনোর সময় যে অত্যাধুনিক বিলিতি পোশাকটা সে পড়েছিল, সেটা আর তার গায়ে নেই। বদলে কেবলমাত্র একটা সাদামাটা আকাশী রঙের সুতির পাতলা পাঞ্জাবি গায়ে চাপানো। এক ঝলকেই সহজে বোঝা যায় যে ডিনারে করানোর ছুঁতোয় এই শাঁসালো রূপবতীকে নিয়ে গিয়ে রীতিমত বলৎকার করা হয়েছে। ফিনফিনে পাঞ্জাবির তল দিয়ে স্পষ্টরূপে ফুটে ওঠা তার সরস ধনভাণ্ডারের সাথে উস্কোখুস্কো চুল আর মুখের ঘেঁটে যাওয়া মেকআপ পরিষ্কার জানান দিচ্ছে যে ডিনারের বদলে বসেরা ভুখা জানোয়ারের মতো তার পুষ্ট শরীরটাকেই ছিঁড়েছুঁড়ে-খাবলেখুবলে ইচ্ছেমত ভোগ করেছেন।
দরজা খুলে আপন জন্মদাত্রীকে এমন অবাঞ্ছিত অবস্থায় দেখে ডলি অবশ্য একেবারেই ঘাবড়ালো না। প্রত্যাশামতো কর্মজীবনে সুবিধালাভের লক্ষ্যে এজেন্সীর মালিক আর ওনার ভোগবিলাসী বন্ধুবরকে যৎপরোনাস্তি পরিতুষ্ট করতে গিয়ে তার ভ্রষ্টা মা আরো একবার আপন সর্বনাশ ঘটিয়ে নেশাগ্রস্থ হালে একজন পরপুরুষের সাথে বাড়ি ফিরেছে। গতবারের সাথে শুধু একটাই পার্থক্য যে এবারে যার গায়ে গা লেপ্টে থেকে এতো গভীর রাতে ঘরে ফিরে এসেছে, তাঁকে দেখেই বোঝা যায় যে তিনি একজন ধনবান ভদ্রলোক।
ডলি দরজা খুলতেই ধনরাজজী হাসি মুখে আপন পরিচয় দিলেন, “তুমি মনে হয় কামিনীর মেয়ে ডলি। আমি ধনরাজ চৌধুরী। তোমার মা আমার এজেন্সীতে মডেলিংয়ের কাজ করে। ও আমার বেস্ট মডেল। আগামী দিনের ধ্রুবতারা। যাই হোক, তুমি মাকে এমন অবস্থায় দেখে টেনশন করো না। কামিনী বিলকুল ঠিক আছে। কেবল একটু বেশি নেশা করে ফেলেছে। আমাদের লাইনে এসব কোনো ব্যাপার না। সত্যি বলতে, আজকের ডিনারটা দারুণ গেছে। প্রোডিউসারের তোমার মাকে এতই পছন্দ হয়েছে যে অবিলম্বে ওকে নিয়ে একটা শর্ট ফিল্ম করতে চান। আগামীকালই আমরা তাজপুরে শুটিং করতে যাচ্ছি। সন্ধ্যা সাতটা নাগাদ আমি গাড়ি নিয়ে কামিনীকে পিক আপ করতে আসবো। এখন ও ভালো করে বিশ্রাম নিক। আশা করি আমি নিশ্চিত ভালো ঘুম হলে ওর নেশা পুরোপুরি কেটে যাবে। তোমার মাকে বলো মাত্র দুদিনের আউটডোর শুটিং। তাই সঙ্গে বিশেষ লাগেজ নেওয়ার দরকার নেই। ওখানে সব বন্দোবস্ত করা থাকবে। কোনো অসুবিধা হবে না। আর হ্যাঁ, চাইলে তুমিও সাথে আসতে পারো। সী বিচে ঘুরবে। মায়ের শুটিং দেখবে। কোনোদিন মডেলিং করার কথা ভেবেছো? আগ্রহ থাকলে আমায় জানিও। তোমার মতো সুন্দরীদের জন্য আমার এজেন্সীর দরজা সর্বদাই খোলা রয়েছে।”
প্রত্যুত্তরে ডলি দুষ্টু হেসে বললো, “হ্যাঁ স্যার! আমিও মায়ের মতো মডেলিং করতে চাই। সত্যি বলতে কি, মাই আমার অনুপ্রেরণা। আমায় শিখা আন্টি বলেছে যে মা নাকি খুবই ভালো কাজ করছে। পেশাদারী মনোভাব দেখিয়ে কয়েক দিনেই নাকি অনেক সুনাম কামিয়েছে। সবাই নাকি মায়ের অত্যন্ত প্রশংসা করছে। ইউটিউব আর ইনস্টাতে মায়ের ফলোয়ারের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। আর এটাও তো দেখছি মা দুহাতে টাকা কামাচ্ছে। আমার জন্য একটা নতুন স্মার্টফোন অর্ডার দিয়েছে। আগামীকালই সেটা হাতে পাবো। স্যার, আপনি যখন ইনভাইট করছেন তখন আমি অবশ্যই মায়ের সঙ্গে তাজপুর যাবো। শুটিং দেখবো। আর আপনি যদি আমাকে দিয়ে কিছু করিয়ে নিতে, আমি সানন্দে সেটা করবো। আশা করি মায়ের মতো আমিও আপনাকে সন্তুষ্ট করতে পারবো। আপনি নিশ্চিন্তে থাকুন, আমি মাকে নিয়ে মোটেই টেনশন করি না। আমি জানি এন্টারটেইনমেন্ট ইন্ডাস্ট্রিতে নারী-পুরুষ সবাই অবাধে নেশা করে মেলামেশা করে। মাঝেমধ্যে যে বাড়াবাড়ি হবে, এটাই তো স্বাভাবিক। এ ক্ষেত্রে আমি অন্তত কোনো দোষ দেখি না। সবসময় রাশ টেনে চলাফেরা করা সম্ভব নয়। আমার মা একজন মর্ডান ওয়ার্কিং ওম্যান। মা যে এই বেশি রাতে ড্রাঙ্ক হয়ে বাড়ি ফিরছে, এটা এক্সপেক্টেড। এর মধ্যে আমি অন্যায় বা উদ্বেগের কিছুই দেখি না। আমি যদি এই পেশায় যোগদান করি, তাহলে হয়তো আমাকে মায়ের চলনবলনই অনুকরণ করতে হবে। অবশ্য তাতে আমার কোনো আপত্তি নেই।”
ডলির সপ্রতিভ জবাবে এজেন্সীর মালিক অতিশয় খুশি হলেন। মেঘ না চাইতেই বৃষ্টি পেয়ে ওনার মাথায় অনেকগুলি অশ্লীল চিন্তা একসাথে খেলা করতে লাগলো। নধর মায়ের সাথে তার টসটসে মেয়েকেও ভোগপণ্য হিসাবে ব্যবহার করলে, নিশ্চিতরূপে ওনার প্রচুর লক্ষীলাভ হবে। মেয়ে মায়ের ফটোকপি। যেমন রূপ, তেমনই দুঃসাহসী মনোভাব। ধনরাজজী প্রসন্নচিত্তে ওনার চটকদার মডেলকে তার নির্ভীক কন্যাসন্তানের হেফাজতে রেখে পরদিন ঠিক সাতটা নাগাদ গাড়ি নিয়ে তাদেরকে নিতে আসবেন বলে জানিয়ে বিদায় নিলেন।
দরজা খুলে আপন জন্মদাত্রীকে এমন অবাঞ্ছিত অবস্থায় দেখে ডলি অবশ্য একেবারেই ঘাবড়ালো না। প্রত্যাশামতো কর্মজীবনে সুবিধালাভের লক্ষ্যে এজেন্সীর মালিক আর ওনার ভোগবিলাসী বন্ধুবরকে যৎপরোনাস্তি পরিতুষ্ট করতে গিয়ে তার ভ্রষ্টা মা আরো একবার আপন সর্বনাশ ঘটিয়ে নেশাগ্রস্থ হালে একজন পরপুরুষের সাথে বাড়ি ফিরেছে। গতবারের সাথে শুধু একটাই পার্থক্য যে এবারে যার গায়ে গা লেপ্টে থেকে এতো গভীর রাতে ঘরে ফিরে এসেছে, তাঁকে দেখেই বোঝা যায় যে তিনি একজন ধনবান ভদ্রলোক।
ডলি দরজা খুলতেই ধনরাজজী হাসি মুখে আপন পরিচয় দিলেন, “তুমি মনে হয় কামিনীর মেয়ে ডলি। আমি ধনরাজ চৌধুরী। তোমার মা আমার এজেন্সীতে মডেলিংয়ের কাজ করে। ও আমার বেস্ট মডেল। আগামী দিনের ধ্রুবতারা। যাই হোক, তুমি মাকে এমন অবস্থায় দেখে টেনশন করো না। কামিনী বিলকুল ঠিক আছে। কেবল একটু বেশি নেশা করে ফেলেছে। আমাদের লাইনে এসব কোনো ব্যাপার না। সত্যি বলতে, আজকের ডিনারটা দারুণ গেছে। প্রোডিউসারের তোমার মাকে এতই পছন্দ হয়েছে যে অবিলম্বে ওকে নিয়ে একটা শর্ট ফিল্ম করতে চান। আগামীকালই আমরা তাজপুরে শুটিং করতে যাচ্ছি। সন্ধ্যা সাতটা নাগাদ আমি গাড়ি নিয়ে কামিনীকে পিক আপ করতে আসবো। এখন ও ভালো করে বিশ্রাম নিক। আশা করি আমি নিশ্চিত ভালো ঘুম হলে ওর নেশা পুরোপুরি কেটে যাবে। তোমার মাকে বলো মাত্র দুদিনের আউটডোর শুটিং। তাই সঙ্গে বিশেষ লাগেজ নেওয়ার দরকার নেই। ওখানে সব বন্দোবস্ত করা থাকবে। কোনো অসুবিধা হবে না। আর হ্যাঁ, চাইলে তুমিও সাথে আসতে পারো। সী বিচে ঘুরবে। মায়ের শুটিং দেখবে। কোনোদিন মডেলিং করার কথা ভেবেছো? আগ্রহ থাকলে আমায় জানিও। তোমার মতো সুন্দরীদের জন্য আমার এজেন্সীর দরজা সর্বদাই খোলা রয়েছে।”
প্রত্যুত্তরে ডলি দুষ্টু হেসে বললো, “হ্যাঁ স্যার! আমিও মায়ের মতো মডেলিং করতে চাই। সত্যি বলতে কি, মাই আমার অনুপ্রেরণা। আমায় শিখা আন্টি বলেছে যে মা নাকি খুবই ভালো কাজ করছে। পেশাদারী মনোভাব দেখিয়ে কয়েক দিনেই নাকি অনেক সুনাম কামিয়েছে। সবাই নাকি মায়ের অত্যন্ত প্রশংসা করছে। ইউটিউব আর ইনস্টাতে মায়ের ফলোয়ারের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। আর এটাও তো দেখছি মা দুহাতে টাকা কামাচ্ছে। আমার জন্য একটা নতুন স্মার্টফোন অর্ডার দিয়েছে। আগামীকালই সেটা হাতে পাবো। স্যার, আপনি যখন ইনভাইট করছেন তখন আমি অবশ্যই মায়ের সঙ্গে তাজপুর যাবো। শুটিং দেখবো। আর আপনি যদি আমাকে দিয়ে কিছু করিয়ে নিতে, আমি সানন্দে সেটা করবো। আশা করি মায়ের মতো আমিও আপনাকে সন্তুষ্ট করতে পারবো। আপনি নিশ্চিন্তে থাকুন, আমি মাকে নিয়ে মোটেই টেনশন করি না। আমি জানি এন্টারটেইনমেন্ট ইন্ডাস্ট্রিতে নারী-পুরুষ সবাই অবাধে নেশা করে মেলামেশা করে। মাঝেমধ্যে যে বাড়াবাড়ি হবে, এটাই তো স্বাভাবিক। এ ক্ষেত্রে আমি অন্তত কোনো দোষ দেখি না। সবসময় রাশ টেনে চলাফেরা করা সম্ভব নয়। আমার মা একজন মর্ডান ওয়ার্কিং ওম্যান। মা যে এই বেশি রাতে ড্রাঙ্ক হয়ে বাড়ি ফিরছে, এটা এক্সপেক্টেড। এর মধ্যে আমি অন্যায় বা উদ্বেগের কিছুই দেখি না। আমি যদি এই পেশায় যোগদান করি, তাহলে হয়তো আমাকে মায়ের চলনবলনই অনুকরণ করতে হবে। অবশ্য তাতে আমার কোনো আপত্তি নেই।”
ডলির সপ্রতিভ জবাবে এজেন্সীর মালিক অতিশয় খুশি হলেন। মেঘ না চাইতেই বৃষ্টি পেয়ে ওনার মাথায় অনেকগুলি অশ্লীল চিন্তা একসাথে খেলা করতে লাগলো। নধর মায়ের সাথে তার টসটসে মেয়েকেও ভোগপণ্য হিসাবে ব্যবহার করলে, নিশ্চিতরূপে ওনার প্রচুর লক্ষীলাভ হবে। মেয়ে মায়ের ফটোকপি। যেমন রূপ, তেমনই দুঃসাহসী মনোভাব। ধনরাজজী প্রসন্নচিত্তে ওনার চটকদার মডেলকে তার নির্ভীক কন্যাসন্তানের হেফাজতে রেখে পরদিন ঠিক সাতটা নাগাদ গাড়ি নিয়ে তাদেরকে নিতে আসবেন বলে জানিয়ে বিদায় নিলেন।