Thread Rating:
  • 3 Vote(s) - 3 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
ভবিতব্য
#3
মাঝে মাঝে মা বাবা দিলিপ কাকুদের সাথে বাইরে পার্টি ফার্টি তেও যাচ্ছে। মোটামুটি বাড়িতে একটা অনুদিগ্ন ভাব আছে।
এমনি একদিন বিনা মেঘে ব্জ্রপাত, হটাথ বাবার কোম্পানি কিছু লোক ছাটাই করে তাতে বাবাও বাদ পড়ে। ত্রাতা আবার সেই দিলিপ কাকু। উনি এবার কনো রিক্স না নিয়ে বাবাকে নিজের কোম্পানিতে নিয়ে নেয়। এই মাস দুয়েকের ডামাডোলের পর আবার সব একি মত চলছে।

বাবার চাকরি পরিবর্তনের সাথে সাথে বাড়ি র পরিবেশও একটু একটু করে পরিবর্তনন হচ্ছে। মার নতুন জিম ক্লাস, রাত্রে মাঝেমাঝে পার্টি তে যাতায়াত, মার পোষাকের ক্রমশ ছোট হওয়া এগুলো থেকে তা সহজেই আমি বুঝতে পারছি। আমার পড়াশুনার প্রতিও মায়ের মনযোগ এখন অনেক কম। আর আমি ছাড়া গরুর মত অন্য কিছুর দিকে মন দিচ্ছি। বাড়িতে কম্পিউটার আর নেট কানেকশন থাকলে যা হয়!
আজ টিফিনে স্কুল ছুটি হয়ে গেল। তারাতারি বাড়ি ফিরে এলাম। বাড়িতে ঢোকার আগেই দেখি কেউ জেন ভেতরে আছে। মার সাথে কথা বলছে। আর মা খুব হাসছে। ভেতরে আস্তেই বুঝলাম দিলিপ কাকু। মাকে বলছে বউদি চল না কোথাও ঘুরে আসি। তুমি দিন প্রতি দিন irresistible হয়ে জাচ্ছ। তোমার পাশে থাকলেই আর কন্ট্রোল করা জাচ্ছে না। কি করা যায় বলতো। মা আবার জোরে হেসে উঠল। আমি এসেছি দেখে মা রান্না ঘরের দিকে জেতে জেতে বলল বাবু আজ টিফিন কি খাবে একটু পাস্তা করি! আপনি ও একটু খান। বাবুর স্কুল আজ তাড়াতারি ছুটি হবে বলে ফোন এসেছিল, তাই একটু পাস্তা এনে রেখেছি। আমি মনে মনে ভাবছি - কি বিপদ। গাড়ির কাকু কে বলে যদি আগেই কোনো বন্ধুর সাথে বেড়ি য়ে যেতাম আজ তাহলে কপালে দু:খ ছিল।
কাকুর সাথে নাস্তা করতে করতে ভিডিও গেম খেলতে লাগলাম। সাথে সাথে কাকুর সাথে কথা হচ্ছিল। প্লে স্টেশন টাও কাকুর ই দেওয়া। কাকু বলছে বাবু যদি ধর আমি আর তোমার মা দুদিন বাইরে বেরিয়ে আসি তুমি একা বারিতে থাকতে পারবে? আমি গেমের নেশায় বলে উঠলাম - হ্যায়।। কেন না। এখন তো আমি বড় হয়ে গেছি। মা আমার পিঠে আলতো চাপড় মেরে বল্ল এই বোকা ছেলে। খাবার কে দেবে। আমি বললাম কেন কাজের মাসি।
আর তোর স্কুলের হোমওয়ার্ক? ও আমি ঠিক করে নেব। মা বলে উঠল আহা রে আমার পাকা ছেলে। হয়েছে আর পাকামো করতে হবে না। আর দাদা আপনি কি না... ওর বাবা কি ভাববে? দিলিপ কাকু বলছে ও তুমি চিন্তা কর না। ওকে আমি কোনো আস্যাইনমেন্টে বিদেশে কিছুদিনের জন্য পাঠিয়ে দেব। মা বল্ল আর আপনার স্ত্রী? দিলিপ কাকু হেসে বলল আরে ওরি তো আইডিয়া! মা এবার মুচকি হেসে বলে উঠল হে ভগবান কাদের পাল্লায় পড়েছি। দিলিপ কাকু এবার বল্ল আচ্ছা বাবা বাইরে যেতে হবে না। তোমার চোখের তারা সবসময় তোমার কাছেই থাকবে। তাই বলে আমি একটু মিষ্টি খেতে পাব না। তাই কি করে হয়। মা বলে উঠল ধ্যাত। আপনি না! আমি কিছু না বুঝেই বললাম কাকু বাড়িতে নলেনগুড়ের রসগোল্লা আছে। কাকু এবার সজোরে হেসে উঠল। বল্ল আমি জানি তো বাবু। তাই তো খেতে চাইছি।

বাড়ির বাইরে সাধারনত সামনের পার্ক টা তেই আমি আর পাসের ফ্ল্যাটের তুকাই খেলাধুলা করি। একদিন খেলতে খেলতে তুকাই বল্ল ভাই সকালে তোর মা আর উপরের তিন্নি কাকিমা কথায় যায়? আমি বললাম কেন জিমে যায়।
তুকাই বলে সত্যি ভাই দিন প্রতিদিন তোর মা কিন্তু শ্রাবন্তিকেও ছাড়িয়ে যাচ্ছে। উফফ দেখলে মনে হয় দেখতেই থাকি। জানিস সকালে জিমে জাবার আগে কাকিমারা যখন পার্কে হাটতে আসে পার্কে ছেলেপুলেদের ভিড় বেড়ে যায়। আমি যেন গর্বের সাথে বলে উঠলাম মা টা কার তা তো দেখতে হবে!
এমনি একদিন সন্ধ্যায় হোমওয়ার্ক করতে বসেছি। মা আর তিন্নি কাকিমা একসাথে বসে টিভি দেখছে আর টুক টাক কথা বলছে। বাথরুম যাব বলে বাইরে বেরতে ওনাদের কথা পরিস্কার শুনতে পাচ্ছি।
তিন্নি কাকিমা বলে চলেছে এই রুপা বল না তোর কি ডিসিশন। তুই তো জানিস আমার অবস্থা, আমি পারি না ওর ধকল নিতে। এভাবে এতগুল বছর কাটিয়ে দিলাম। অবশেষে তোকে দেখে ওর মনে ধরেছে। তুই তো জানিস ও আমার থেকে কিছুই লোকায় না। ওর বান্ধবী দের কথা,রাত ভর পার্টি, উদ্দাম জীবন সবি আমাকে খুলে বলে। আমিও তো ওর এই রুপেই মজেছিলাম। কিন্ত কি করব আমি ওকে কোনোভাবেই তৃ প্ত করতে পারি না। কত যায়গায় আমাকে ও নিয়ে গিয়েছে। এমনকি বিদেশেও দাক্তার দেখানো হয়েছে। কিছুই ফল হল না। বাধ্য হয়ে ও এদিকওদিক থেক একটু শুখ চায়,কিন্ত তাতে আমার কনো দুক্ষ নেই। আর ও সেটা জানে। আর তোর কাছে কি লোকাবো সবিই তো জানিস। আমাকে এই উপহার টা একমাত্র তুই দিতে পারিস। আমি জানি তুই হয়ত ভাবছিস এডাপ্ট করতে কি অসুবিধা! তুই দিলিপের বাবাকে চিনিস না। উনি ভিশশশন অর্থোডক্স টাইপ। যদি এমন কিছু শোনে আমাদের উনি কোনোদিন ক্ষমা করবে না।
এ তো আমি শুধু আমার কথা বললাম। তুই তোর কথাটাও ভাব। আমি জানি কমল তোর টাইপের নয়। এই ক মাসে তোকে যতটুকু চিনেছি তাতে এ তো পরিস্কার দিলিপের সাথে তোর কেমিস্ট্রি ব্যাপ,, আর দুজনেই জীবন টা উপভোগ করতে জানিস। দিলিপের সুজোগ আছে তাই ও উপভোগ করতে পারছে,আর তোর নেই।
মা অনেকক্ষন চুপ করে থেকে বল্ল আমি ভেসে গেলে আমার ফ্যামিলি টার কি হবে। তুমি সেটা ভেবেছ। তিন্নি কাকিমা বললেন- আমি তো আছি রে বাবা। তোর ছেলেকে আমি তোর থেকেও বেশি ভালোবাসি। ওর এতটুকু অজত্ন আমি হতে দেব না।

আমি আর দিলিপ কাকু আজকে গ্রামের পথে চলেছি ওনার নতুন কেনা গাড়ি করে। এটা blueরং এর অডি। আসলে আজ স্কুল ছুটি ছিল। আর সারাদিন বাড়িতে ভিডিওগেম খেলেছি। বিকেলে মা পড় তে বসতে বললেও পাত্তা দিই নি। তার পর যা হওয়ার তাই,মা এসে দুম দাম। এই সময়তেই দিলিপ কাকুর প্রবেশ। আর মায়ের সাথে ঝাপ্টা ঝাপ্টি করে আমাকে বাচিয়ে নিয়ে ঘুরতে চলেছেন।গাড়িটা ব্যাপক! খানা খন্দ গুল একদমি বোঝা জাচ্ছে না।
খানিকক্ষণ পর কান্না থামলে কাকু বললেন কি রাতুল বাবু কান্না কমেছে! তাহলে একটা কুল্ফি খাওয়া যাক। আমি বললাম হু।
তার আগে হিশু করব। কাকু বললেন - নিশ্চই। আমিও করব তো। রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে দুজনে পেচ্ছাপ করতে লাগলাম। কাকু দেখি আমার মত বেল্ট - চেন- হুক সব খুলে জাঙিয়া নামিয়ে আমার মত করে হিসু করছে। আমি দেখলাম ওনার নুনু অনেকটা বড়। হাথ দিয়ে মাপলে আমার কুনুই ছাড়িয়ে যাবে।আর অনেকটা আমাদের বাড়ির টিভির রিমোট টার মত ছেদ্রানো মাথা। কাকুর নুনুর দিকে তাকিয়ে আছি দেখে কাকু হেসে বললেন বুঝলে ছোটো বাবু এটার অনেক পরিশ্রম হয় তো তাই এর মাসল গুলো বড় হয়ে গেছে। তুমি বড় হও,, তোমাকেও এর এক্সারসাইজ শিখিয়ে দেব। মাকে গিয়ে বলবে না যেন আমার টা তুমি দেখেছ।
আচ্ছা কাকু,বলে আমরা খুল্ফি খেয়ে আলতু ফালতু বকতে বকতে বাড়ির দিকে রওনা দিলাম।

দু দিন পরের কথা মায়ের সাথে খুনশুটি করতে করতে আমার হটাথ দিলিপ কাকুর কথা মনে পড়ল। মাকে বললাম মা- যান তো দিলিপ কাকু না বলেছে বড় হলে নুনুর এক্সারসাইজ শিখিয়ে দেবে। মা যেন কথার থঈ হারিয়ে ফেল্ল। বল্ল এই বোকা ছেলে কি বলছিস। হ্যা মা, যান তো দিলিপ কাকুর নুনু এত্ত বড়। আমি সেদিন দেখেছি। তখন কাকু বলেছে। মা বলছে- এই পাগোল বড় দের সাথে এগুল নিয়ে কথা বলতে নেই।
আমি কিছু বুঝলাম না। তবে আর কথা বারালাম না। সেদিনের মারের কথা এখনও মনে আছে। চুপ চাপ পরতে বসলাম।

বেশ কিছুদিন পরের কথা। বন্ধু বান্ধব দের কাছে টুক টাক মেয়েদের ব্যাপারে শুন্তে শুনতে মনে হচ্ছে যেন মেয়েরা জগতের শ্রেষ্ঠতম জীব।
আর আমার মা যেন তাদের সকলের মধ্যে শেরা।
একদিন বিকেল নাগাদ ঘুমিয়ে আছি আর দিলিপ কাকুর গলার শব্দে ঘুম ভাঙল। মা আর দিলিপ কাকু ধিরে ধিরে কথা বলছে। দিলিপ কাকু বলছে একবার তো আমাকে চান্স দাও সোনা।আর কত দিন তোমাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখব বল। একটি বার।
মা বল্ল যদি তারপর আর আটকাতে না পারি। দিলিপ কাকু বলছে তুমি নিজেই সবচেয়ে ভাল নিজেকে চেন। কেন আমার সাথে এমন লুকোচুরি খেলছ। যান তো তোমার কথা ভেবে ভেবে কোন নতুন মেয়ে সহ্য পরজন্ত করতে পারছি না।
মা বলছে -হ্যা আর আমার ছেলেকে কি কি সব সেখাচ্ছেন। বাচ্ছা ছেলেটা কি সব ভুল ভাল বকছে বাড়ি এসে।
দিলিপ কাকু জিভ কেটে বলছে প্লীজ সোনা কিছু মনে কর না। আসলে ওর সামনে তখন আর কি বলব মাথায় আসছিল না।
আচ্ছা আপনি তিন্নি দি কে তিন্নি আর আমাকে সোনা বলে পটানোর ব্রীথা চেস্টা কেন করে চলেছেন।
কাকু বলছে সবর কা ফল মিঠা হোতা হ্যায়। আর আমি সেই মিষ্টি ফলের জুস খেতে যত দিন চাও তত দিন ওয়েট করতে পারি।
এমন সময় আমি চোখ কচলাতে কচলাতে ঘরে ঢুকতে ঢুকতে বললাম কি ফল কাকু। আমিও জুস খাব। কাকু হা হা করে হেসে বলে উঠল। নিসচই। আগে বড় হয়ে নাও তারপর। মা বলে উঠল --- এইইই। কাকু মুচকি হেসে মা কে বল্ল সরি সোনা। আর বলব না।
আমি বললাম আচ্ছা কাকু আমার মা কে তুমি সোনা বলে ডাক কেন? কাকু বলে যে তোমার মা সোনার মত দেখতে, দুর্দান্ত, আর দামি তাই। তাহলে কাকু বাবার সামনে সোনা বল না কেন? কাকু আমতা আমতা করতে লাগল। মা হেসে বলে উঠল,আসলে বাবার খারাপ লাগতে পারে তো, তাই এখনই বাবার সামনে ডাকছে না। জবে থেকে আমি বাবা কে বলব যে দিলিপ কাকু আমাকে বাবার সামনেও সোনা বলবে, তার পরথেকেই কাকু বাবার সামনেও আমাকে সোনা বলে ডাকবে। বুঝেছ পাকু ছেলে। এবার হাথ মুখ ধুয়ে পরতে বস।


৪।
মা আর তিন্নি কাকিমা বিকেলে একটু হাটতে বেরিয়েছে। আমি কার্টুন দেখছি। আর দিলিপ কাকু - বাবা বসে মদ খাচ্ছে। আমি পরিস্কার তাদের কথা সুনতে পাচ্ছি।
দিলিপ কাকু বলছে ভাই দিন প্রতি দিন তোর বউ টা যা হচ্ছে না! কোন দিন তোর অনুপস্থিতি তে কিছু ঘটনা না ঘিটিয়ে ফেলি।
বাবা হেসে হেসে বিষম খেল। আর কি বলিস। তোর দৌলতেই তো সব। না হয় কিছু ঘটালিই বা। বউ তো আমারি থাকছে নাকি।
এমনি সব কথা বার্তা।
তার কিচ্ছুক্ষণ পর আবার শুনতে পেলাম কাকু বলছে,কিছুদিনের জন্য একটু বিদেশ ঘুরে আয় না। তোর ও কাজ হয়ে যাবে,আমিও আমার কাজটা একটু এগিয়ে রাখব।
বাবা বল্ল ভাট বকিস না তোর জায়গায় আমি গেলে কোন কাজ হবে না। কেউ পাত্তা দেবে না।
কাকু আবার বাবা কে বুঝিয়ে বলছে কোনো ব্যাপার না। কাজ হতেই হবে দরকার নেই। তোর অভিজ্ঞতা তো হবে। আমি একটু বিশ্রাম চাই। তুই যা পারবি করবি। তাছাড়া আমার অন্য কাজ গুলও তো দেখতে হবে নাকি?এত দিকে একা নজর দেওয়া সম্ভব?
বাবা এবার নিমরাজি হল, বল্ল ঠিক আছে, দেখি আমি কি উদ্ধার করতে পারি।
আবার কিছুক্ষণ আজে বাজে কথার পর। আবার কাকু বলে উঠল ভাই তিন্নি কে তো জানিস দুর্বল, কোথাও পার্টি ফার্টি তে গেলে দু দিন অসুস্থ থাকে। তাই বলছিলাম আমি কিন্তু রুপা কে নিয়ে মাঝে মধ্যে বেরোবো।
আরে এ আবার কি। তা রুপা কে নিয়ে বেরবি রুপা রাজি থাকলেই হল। আমকে ফাঁসানোর কি মানে ভাই।
- না না, আরে তোর বউএর সাথে যাব, তোকে জানাব না!
- হয়েছে থাক, আর ন্যাকামি করতে হবে না। রুপা রাজি তো ক্যা করেগা কাজি।
- ওকে। ঠিক হ্যায় তাহলে।

কয়েকদিন পরের কথা, কাকু বাবাকে নিয়ে দিন রাত পরে আছে। কোন কনফারেন্স এর কি স্ট্রাটেজি,কোথায় কাকে হাত করলে ডিল পাওয়া যাবে এসব বাবাকে বারবার করে বলে যাচ্ছিল।
তারপর এল যাবার দিন।
আমি তো সকাল থেকেই লাফিয়ে বেরাচ্ছি। বাবা বলেছে ইতালি থেকে আমার জন্য খেলনা আর চকলেট নিয়ে আসবে।
মাও খুশি। বাবা তার কোম্পানিকে বিদেশে রিপ্রেজেন্ট করতে যাচ্ছে, তাও আবার দিলিপ কাকু কে ছাড়াই। যদি সবটা ঠিক ঠাক হই তাহলে বাবা বেশ বড় সর জায়গায় পউছে যাবে।
Like Reply


Messages In This Thread
ভবিতব্য - by luluhulu - 25-05-2019, 04:04 PM
RE: ভবিতব্য - by luluhulu - 25-05-2019, 04:14 PM
RE: ভবিতব্য - by luluhulu - 25-05-2019, 04:16 PM
RE: ভবিতব্য - by luluhulu - 25-05-2019, 04:17 PM
RE: ভবিতব্য - by luluhulu - 25-05-2019, 04:19 PM
RE: ভবিতব্য - by luluhulu - 25-05-2019, 04:19 PM
RE: ভবিতব্য - by luluhulu - 25-05-2019, 04:20 PM
RE: ভবিতব্য - by Ananto - 25-05-2019, 06:54 PM
RE: ভবিতব্য - by sairaali111 - 25-05-2019, 07:04 PM
RE: ভবিতব্য - by arn43 - 01-05-2021, 07:55 PM



Users browsing this thread: 1 Guest(s)