26-07-2022, 08:01 PM
সময় অতিক্রম করে অতীত বর্তমান মিলেমিশে একাকার হয়ে যায় তখন তার ফলাফল ভবিষ্যতের নিজের জায়গা করে নেয় তৎক্ষণাৎ। যেন সেটা হবারই ছিল। সেই ভবিষ্যত কে ভেবেই অতীত ও বর্তমান কেউ লিখেছে। অসাধারণ একটা জাদু!
ঠিক যেমন বলেছিলাম Terminator এর গল্পটি। সেই অভিজ্ঞ যোদ্ধা নিজের নবীন যোদ্ধাকে মাকে বাঁচাতে না পাঠালে, আর মায়ের সাথে তার সম্পর্কের পরিস্থিতি সৃষ্টিই না হলে সেই সন্তান ও মূল নায়ক জন্মাতেই তো পারবেনা। এক্ষেত্রেও কেমন একজনের ষড়যন্ত্র দেখো.... ওই ভবিষ্যতের উন্নত যান্ত্রিক সমাজ নিজেকে রক্ষা করতে টাইম মেশিন বানিয়ে নিজের এক যোদ্ধাকে অতীতে না পাঠালে তো সেই মানব যোদ্ধা কিংবা নায়ক যাকে বলা উচিত সেও নিজের মাকে বাঁচাতে ওই যন্ত্র ব্যবহার করতে পারতোনা। সেই সুযোগই আসতোনা। ওই টাইম মেশিন আবিষ্কার ওই যান্ত্রিক শক্তির দ্বারা হলো বলেই মানব সমাজও সেটার পূর্ণ ব্যবহার করতে পারলো। এক্ষেত্রে বলা উচিত হবে যান্ত্রিক সমাজ নিজের পায়ে নিজেই কুড়ুল মারলো। কারণ সে যতই উন্নত এক আধুনিক শক্তি হোকনা কেন, মহান শক্তির উর্ধে কখনোই নয়। তাই তাদের আবিষ্কারই তাদের কাল হলো।
ঠিক তেমনি মহান শক্তি সময় পারাপার রাস্তার সাহায্যে অতীতে গিয়ে এক মানুষকে রক্ষা করতে যে কাজ করেছিল, তার ফলাফল এর সাক্ষী ভবিষ্যতে অর্থাৎ বর্তমানে লালি ও বাকিরা হচ্ছে। অনুন্নত এক সময়ে সুরক্ষিত উন্নত সময়ের কিছু আবিষ্কার। যা সাধারণ হয়েও অসাধারণ। এক সময় ব্যাবধান এর কারণে, আর দুই সেটি কার কাছ থেকে এসেছে সেটা। আর সেই অতীত যাত্রার ও রক্ষা কর্মের ফল স্বরূপ ভবিষ্যতেও তার প্রভাব অর্থাৎ রাধা মাধবের বস্ত্রর অংশ টুকু বিশেষ নজর কাড়ে।
আর শেষে প্রি ক্লাইমাক্স অংশ টুকু দুর্ধর্ষ! বাঘমুড়া নিজের সর্ব শক্তি প্রয়োগ করে জিততে মরিয়া। নগেন দাদু কে নিয়ে ধ্বংস লীলা চালাতে চালাতে এগিয়ে যাওয়ার দৃশ্যটা সত্যিই ভয়ঙ্কর, সাথে দাদুকে বাঁচাতে রক্ষাকারী দলের এগিয়ে যাওয়া। যেন চোখের সামনে সবটা দেখছি। কিন্তু সেই বালক যে এখনো এন্ট্রি নেয়নি, যেইমাত্র সেই পাগলা ছেলে আবির্ভাব হবে তখন তো পাঠক মহল উল্লাসে ফেটে পড়বে। শেষ সংঘাত! শেষ যুদ্ধ, এতো বছরের ক্রোধ, এতো বছরের লালসা একদিকে... আরেকদিকে একটি ছেলে। যাকে সবাই চেনে কিন্তু এবার চিনবে অন্য রূপে।
অপেক্ষায় রইলাম শেষ সাংঘাতিক সেই পর্বের।
ঠিক যেমন বলেছিলাম Terminator এর গল্পটি। সেই অভিজ্ঞ যোদ্ধা নিজের নবীন যোদ্ধাকে মাকে বাঁচাতে না পাঠালে, আর মায়ের সাথে তার সম্পর্কের পরিস্থিতি সৃষ্টিই না হলে সেই সন্তান ও মূল নায়ক জন্মাতেই তো পারবেনা। এক্ষেত্রেও কেমন একজনের ষড়যন্ত্র দেখো.... ওই ভবিষ্যতের উন্নত যান্ত্রিক সমাজ নিজেকে রক্ষা করতে টাইম মেশিন বানিয়ে নিজের এক যোদ্ধাকে অতীতে না পাঠালে তো সেই মানব যোদ্ধা কিংবা নায়ক যাকে বলা উচিত সেও নিজের মাকে বাঁচাতে ওই যন্ত্র ব্যবহার করতে পারতোনা। সেই সুযোগই আসতোনা। ওই টাইম মেশিন আবিষ্কার ওই যান্ত্রিক শক্তির দ্বারা হলো বলেই মানব সমাজও সেটার পূর্ণ ব্যবহার করতে পারলো। এক্ষেত্রে বলা উচিত হবে যান্ত্রিক সমাজ নিজের পায়ে নিজেই কুড়ুল মারলো। কারণ সে যতই উন্নত এক আধুনিক শক্তি হোকনা কেন, মহান শক্তির উর্ধে কখনোই নয়। তাই তাদের আবিষ্কারই তাদের কাল হলো।
ঠিক তেমনি মহান শক্তি সময় পারাপার রাস্তার সাহায্যে অতীতে গিয়ে এক মানুষকে রক্ষা করতে যে কাজ করেছিল, তার ফলাফল এর সাক্ষী ভবিষ্যতে অর্থাৎ বর্তমানে লালি ও বাকিরা হচ্ছে। অনুন্নত এক সময়ে সুরক্ষিত উন্নত সময়ের কিছু আবিষ্কার। যা সাধারণ হয়েও অসাধারণ। এক সময় ব্যাবধান এর কারণে, আর দুই সেটি কার কাছ থেকে এসেছে সেটা। আর সেই অতীত যাত্রার ও রক্ষা কর্মের ফল স্বরূপ ভবিষ্যতেও তার প্রভাব অর্থাৎ রাধা মাধবের বস্ত্রর অংশ টুকু বিশেষ নজর কাড়ে।
আর শেষে প্রি ক্লাইমাক্স অংশ টুকু দুর্ধর্ষ! বাঘমুড়া নিজের সর্ব শক্তি প্রয়োগ করে জিততে মরিয়া। নগেন দাদু কে নিয়ে ধ্বংস লীলা চালাতে চালাতে এগিয়ে যাওয়ার দৃশ্যটা সত্যিই ভয়ঙ্কর, সাথে দাদুকে বাঁচাতে রক্ষাকারী দলের এগিয়ে যাওয়া। যেন চোখের সামনে সবটা দেখছি। কিন্তু সেই বালক যে এখনো এন্ট্রি নেয়নি, যেইমাত্র সেই পাগলা ছেলে আবির্ভাব হবে তখন তো পাঠক মহল উল্লাসে ফেটে পড়বে। শেষ সংঘাত! শেষ যুদ্ধ, এতো বছরের ক্রোধ, এতো বছরের লালসা একদিকে... আরেকদিকে একটি ছেলে। যাকে সবাই চেনে কিন্তু এবার চিনবে অন্য রূপে।
অপেক্ষায় রইলাম শেষ সাংঘাতিক সেই পর্বের।