22-07-2022, 11:00 PM
এটা কি ছিল দিদি, এমন করে চমকে দিবে সেটা তো জানা ছিল না।
পৌরাণিক কল্পকাহিনির সাথে তুমি বিজ্ঞান কে এমন করে জুড়ে দিলে যে মনে হয় একটা আরেকটার অবিচ্ছেদ্য অংশ। ডাইমেনশনে ১১ ডি টা কি তাহলে এলিয়েন থিউরিতে কাজ করে নাকি প্যারানরমাল অ্যাকটিভিস্টের মত করে। কারণ সাধারণ মানুষ যেখানে আসতে পারে না সেটা এক মাত্র এলিয়েন আর প্যারানরমাল বিষয়েই কাজ করতে পারে যেহেতু বিজ্ঞানে ধর্মের আর দেবদেবীর জায়গা নেই।
টাইম ক্যাপসুল ট্রানজিট হিসেবে কাজ করে বর্তমান ভবিষ্যৎ আর অতীতের কিন্তু টাইম লকার যদি কেউ অতীতের বা ভবিষ্যতের কিছু লক করে রাখে তবে সেটা তো বর্তমানে এক্সিট করার কথাই না। যেহেতু ঐ সময়টাতে সুরক্ষা জন্যই লক করে দেয়া হয়েছে। তাহলে টাইম লকার থাকার সম্ভাবনা কতটুকু?
মহাদেবের সাথে নারায়ণে সম্পর্কটা একটু অন্য ধরণের দুজনের চিন্ময় জগতে সাক্ষাৎ খুবই কম যতটুকু শাস্ত্রে আছে তারা একই কালে কোন জায়গায় খুব কমই পাশাপাশি অবস্থান করেছেন কিন্তু যখনি ধরাধামে এসেছেন তখনি একজনের পেছন পেছন আরেকজন হাজির। সেই জন্যই হয়তো মহাদেবে আর্শীবাদ মানে মহাদেব অংশ ঐ মনির দেখা পেতে এতটাি উদগ্রীব হয়ে আছে হীরা। আর সেই মণির স্পর্শ মাত্রই নিজের নীলবর্ণ ধারণ করতে শুরু করে ছিলেন।
লালির হীরাতে বিলীন হওয়াটা আমাকে অনেকটা হর পার্বতী কথা মনে করিয়ে দেয়, যতবার তাদের মিলন হয়েছে ততবারই পার্বতীকে নতুন কে জানাতে হয়েছে মহাদেব আসলেই কে, এখানে লালিরও একই দশা সে প্রেমে এতটাই মজেছে যে হীরা নিজেকে মেরে ধরলেও সে চিনতে চাইছে না, নাকি হীরা ইচ্ছে করেই ওর মাথায় অন্য কিছু এমন ঘোরপ্যাঁচ খাওয়াচ্ছে যে হীরা কে অন্য ভাবে দেখার ফুসরত পাচ্ছে না।
পৌরাণিক কল্পকাহিনির সাথে তুমি বিজ্ঞান কে এমন করে জুড়ে দিলে যে মনে হয় একটা আরেকটার অবিচ্ছেদ্য অংশ। ডাইমেনশনে ১১ ডি টা কি তাহলে এলিয়েন থিউরিতে কাজ করে নাকি প্যারানরমাল অ্যাকটিভিস্টের মত করে। কারণ সাধারণ মানুষ যেখানে আসতে পারে না সেটা এক মাত্র এলিয়েন আর প্যারানরমাল বিষয়েই কাজ করতে পারে যেহেতু বিজ্ঞানে ধর্মের আর দেবদেবীর জায়গা নেই।
টাইম ক্যাপসুল ট্রানজিট হিসেবে কাজ করে বর্তমান ভবিষ্যৎ আর অতীতের কিন্তু টাইম লকার যদি কেউ অতীতের বা ভবিষ্যতের কিছু লক করে রাখে তবে সেটা তো বর্তমানে এক্সিট করার কথাই না। যেহেতু ঐ সময়টাতে সুরক্ষা জন্যই লক করে দেয়া হয়েছে। তাহলে টাইম লকার থাকার সম্ভাবনা কতটুকু?
মহাদেবের সাথে নারায়ণে সম্পর্কটা একটু অন্য ধরণের দুজনের চিন্ময় জগতে সাক্ষাৎ খুবই কম যতটুকু শাস্ত্রে আছে তারা একই কালে কোন জায়গায় খুব কমই পাশাপাশি অবস্থান করেছেন কিন্তু যখনি ধরাধামে এসেছেন তখনি একজনের পেছন পেছন আরেকজন হাজির। সেই জন্যই হয়তো মহাদেবে আর্শীবাদ মানে মহাদেব অংশ ঐ মনির দেখা পেতে এতটাি উদগ্রীব হয়ে আছে হীরা। আর সেই মণির স্পর্শ মাত্রই নিজের নীলবর্ণ ধারণ করতে শুরু করে ছিলেন।
লালির হীরাতে বিলীন হওয়াটা আমাকে অনেকটা হর পার্বতী কথা মনে করিয়ে দেয়, যতবার তাদের মিলন হয়েছে ততবারই পার্বতীকে নতুন কে জানাতে হয়েছে মহাদেব আসলেই কে, এখানে লালিরও একই দশা সে প্রেমে এতটাই মজেছে যে হীরা নিজেকে মেরে ধরলেও সে চিনতে চাইছে না, নাকি হীরা ইচ্ছে করেই ওর মাথায় অন্য কিছু এমন ঘোরপ্যাঁচ খাওয়াচ্ছে যে হীরা কে অন্য ভাবে দেখার ফুসরত পাচ্ছে না।
হাত বাড়িয়ে ছুঁই না তোকে, মন বাড়িয়ে ছুঁই।
দুইকে আমি এক করি না, এক কে করি দুই।।