07-07-2022, 09:51 AM
বিজয়ার সারা দিন নিলা আর বাবলু সিনেমা দেখে বিমলের ঘরে।নবমী র দিন পাখি জামা বিমলের দেয়া জুতো পরে সেজে গুজে বান্ধবী দের বাসায় মন্ডপে মন্ডপে ঘুরে ক্লান্ত নিলার সাথে দেখা হয়নি বিমলের।তার পরদিন সকাল সকালই দুই ভাই বোন এসে উপস্থিত হয় বিমলের ঘরে।একতলা দুতলা,নিচে ওরা থাকে উপর তলায় বিমল।সকালেই স্নান সেরে বাবা মার দেয়া পুজোর গোলাপি জর্জেটের ঘটিহাতা ফ্রক পরছে নিলা,পিঠের উপর ছাড়া চুল,হাঁটুর নিচ থেকে খোলা পা দুটো ফ্রকের বুকের কাছে লেসের ফ্রিলের নিচে উঁচিয়ে থাকা স্তনের আভাস ভেররে সেমিজের নিচে ব্রেশিয়ারের প্রান্তরেখা ফুটিয়ে তুলে রাতের ঘটমান অভিলাষ কে উষ্কে বারবার পাজামার তলে লিঙ্গটা শক্ত করে দেয় বিমলের।সারাদিন ছটফট করে বিমল আজ খাওয়া দাওয়া সব নিচে,দুপুর গড়িয়ে সন্ধ্যা আস্তে আস্তে রাতের গভীরতা নামতে থাকে,রাতে লুচি বেগুন ভাজা পটল ভাজা কশা মাংস, পোলাও,সব কিছু উপরে তিনজনার জন্য পাঠিয়ে দেয় স্বাতী।বাবলু তার সাথে টেবিলে খেলেও নিলা প্লেট নিয়ে টিভির সামনে যেয়ে বসে।রাত দশটা নাগাদ নিলার লিস্টের ছবী শেষের দিকে চলে আসতে বিমলের কানে কানে
"জেঠু এবার ভুতের টা, "বলে নিলা।
"ভুতের ছবীটা রাতে, নিলাকে চোখ টিপে বলেন বিমল,বাবলু ভয় পাবে শেষ পর্যন্ত দেখা হবে না তোমার।
"ঠিক আছে ও ঘুমিয়ে পড়লে দেখবো,তোমাকে কিন্তু আমার সাথে দেখতে হবে নাহলে আমি কিন্তু ভয় পাবো।"
আচ্ছা, বলে উঠে যায় বিমল,ফ্রিজ খুলে তিন বোতোল থাম্বস আপ বের করে বাবলুর বোতলে দুটো ঘুমের বড়ি ফেলে ঘরে নিয়ে নিদৃষ্ট বোতোলটা বাবলুকে দিয়ে নিলাকে একটা দিয়ে নিজে অন্যটা নেয়।ছবীটা শেষ হতে আধা ঘণ্টা এরমধ্যে ঔষধের প্রভাবে সোফাতেই ঘুমিয়ে পড়ে বাবলু।
"আহা ছেলেটা ঘুমিয়ে পড়েছে দেখছি,যাই শুইয়ে দিয়ে আসি,"বলে সোফা থেকে বাবলুকে তুলে নেয় বিমল।সারাদিন একনাগাড়ে সিনেমা,তার উপরে ঘুমের ঔষধের প্রভাবে একেবারে কাদা হয়ে গেছে ছেলেটা।কোলে তুলে বেডরুমে নিজের বিছানায় একপাশে তাকে শুইয়ে দেয় বিমল।একটু পরেই শেষ হয় সিনেমা।উঠে আড়মোড়া ভাঙ্গে নিলা।ফ্রকের বগলের কাছটা বিশ্রী ভাবে ঘেমে আছে ওখানে চোখ রেখে
মেশিনটা একটু ঠান্ডা হোক,বলে সিডি প্লেয়ারটা বন্ধ করে বিমল।
"জেঠু একটু বাথরুমে যাবো"
"যাওনা ঐতো,"বলে দরজা দেখাতেই উঠে যেয়ে এটাচট বাথরুমে ঢোকে নিলা।ছিটকানি লাগানোর শব্দ হতেই চট করে উঠে বাথরুমের দরজার ফাঁকে চোখ রাখে বিমল।প্যানটা দরজার দিকে মুখ করা।সবে ফ্রকের ঝুল তুলেছে নিলা,তলে কলাপাতা রঙের সেদিন কেনা প্যান্টিটা,এলাস্টিক টেনে হাটুর কাছে নামিয়ে প্যানে বসে মেয়েটা।ফুটো দিয়ে এই প্রথমবার তার তলপেটের নিচে নারী ঐশ্বর্য দেখে বিমল,আহা কি দৃশ্য নিজের ভাগ্যকে বিশ্বাস করতে কষ্ট হয় তার। মোলায়েম পালিশ উরু সুগঠিত পা দুটো,উরুর তলে খুলে মেলে আছে গোপোন জায়গাটা আলোর বিপরীতে পরিষ্কার স্পষ্ট তলপেট তার নিচে কোমোল লোমের ঝাট শুরু হয়ে ফোলা বেদির উপর পুরু ঠোঁট দুটোর উপর গজিয়ে হালকা হয়ে নেমে গেছে পাছার চেরার দিকে।বয়ষের তুলনায় বড়সড় পুরুষ্ট যোনীদেশ,ফোলা অঙ্গের মাঝের ফাটলটা বেশ দির্ঘ বেশ পা মেলে বসায় ফাঁক হয়ে তিব্র বেগে বেরিয়ে আসছে সোনালী পেচ্ছাবের ধারা, হিসসসস...বাথরুমের বাইরে থেকেও শিশ ফোটানো শব্দটা ভেসে আসে বিমলের কানে।আধা মিনিট কিশোরী নিলার অর্ধউলঙ্গ মুত্রত্যাগের প্রচণ্ড অশ্লীল বিভঙ্গ।পেচ্ছাব শেষে ওঠে নিলা হাঁটুর কাছে জড় করা প্যান্টিটা টেনে তোলে কোমোরে প্যানে জল ঢেলে বেরিয়ে আসার আগেই ভালো মানুষের মত সোফায় এসে বসে পড়ে বিমল।
"জেঠু এবার ভুতের টা, "বলে নিলা।
"ভুতের ছবীটা রাতে, নিলাকে চোখ টিপে বলেন বিমল,বাবলু ভয় পাবে শেষ পর্যন্ত দেখা হবে না তোমার।
"ঠিক আছে ও ঘুমিয়ে পড়লে দেখবো,তোমাকে কিন্তু আমার সাথে দেখতে হবে নাহলে আমি কিন্তু ভয় পাবো।"
আচ্ছা, বলে উঠে যায় বিমল,ফ্রিজ খুলে তিন বোতোল থাম্বস আপ বের করে বাবলুর বোতলে দুটো ঘুমের বড়ি ফেলে ঘরে নিয়ে নিদৃষ্ট বোতোলটা বাবলুকে দিয়ে নিলাকে একটা দিয়ে নিজে অন্যটা নেয়।ছবীটা শেষ হতে আধা ঘণ্টা এরমধ্যে ঔষধের প্রভাবে সোফাতেই ঘুমিয়ে পড়ে বাবলু।
"আহা ছেলেটা ঘুমিয়ে পড়েছে দেখছি,যাই শুইয়ে দিয়ে আসি,"বলে সোফা থেকে বাবলুকে তুলে নেয় বিমল।সারাদিন একনাগাড়ে সিনেমা,তার উপরে ঘুমের ঔষধের প্রভাবে একেবারে কাদা হয়ে গেছে ছেলেটা।কোলে তুলে বেডরুমে নিজের বিছানায় একপাশে তাকে শুইয়ে দেয় বিমল।একটু পরেই শেষ হয় সিনেমা।উঠে আড়মোড়া ভাঙ্গে নিলা।ফ্রকের বগলের কাছটা বিশ্রী ভাবে ঘেমে আছে ওখানে চোখ রেখে
মেশিনটা একটু ঠান্ডা হোক,বলে সিডি প্লেয়ারটা বন্ধ করে বিমল।
"জেঠু একটু বাথরুমে যাবো"
"যাওনা ঐতো,"বলে দরজা দেখাতেই উঠে যেয়ে এটাচট বাথরুমে ঢোকে নিলা।ছিটকানি লাগানোর শব্দ হতেই চট করে উঠে বাথরুমের দরজার ফাঁকে চোখ রাখে বিমল।প্যানটা দরজার দিকে মুখ করা।সবে ফ্রকের ঝুল তুলেছে নিলা,তলে কলাপাতা রঙের সেদিন কেনা প্যান্টিটা,এলাস্টিক টেনে হাটুর কাছে নামিয়ে প্যানে বসে মেয়েটা।ফুটো দিয়ে এই প্রথমবার তার তলপেটের নিচে নারী ঐশ্বর্য দেখে বিমল,আহা কি দৃশ্য নিজের ভাগ্যকে বিশ্বাস করতে কষ্ট হয় তার। মোলায়েম পালিশ উরু সুগঠিত পা দুটো,উরুর তলে খুলে মেলে আছে গোপোন জায়গাটা আলোর বিপরীতে পরিষ্কার স্পষ্ট তলপেট তার নিচে কোমোল লোমের ঝাট শুরু হয়ে ফোলা বেদির উপর পুরু ঠোঁট দুটোর উপর গজিয়ে হালকা হয়ে নেমে গেছে পাছার চেরার দিকে।বয়ষের তুলনায় বড়সড় পুরুষ্ট যোনীদেশ,ফোলা অঙ্গের মাঝের ফাটলটা বেশ দির্ঘ বেশ পা মেলে বসায় ফাঁক হয়ে তিব্র বেগে বেরিয়ে আসছে সোনালী পেচ্ছাবের ধারা, হিসসসস...বাথরুমের বাইরে থেকেও শিশ ফোটানো শব্দটা ভেসে আসে বিমলের কানে।আধা মিনিট কিশোরী নিলার অর্ধউলঙ্গ মুত্রত্যাগের প্রচণ্ড অশ্লীল বিভঙ্গ।পেচ্ছাব শেষে ওঠে নিলা হাঁটুর কাছে জড় করা প্যান্টিটা টেনে তোলে কোমোরে প্যানে জল ঢেলে বেরিয়ে আসার আগেই ভালো মানুষের মত সোফায় এসে বসে পড়ে বিমল।