05-07-2022, 04:33 PM
সেদিন রাতে নিলাদের বাসায় সলীল আর স্বাতীকে উদ্দেশ্য করে
"তোমাদের একটা কথা বলতে চাই আমি,
"কি কথা দাদা,আমাদের বলার জন্য জিজ্ঞাসা করতে হবে,আদেশ করুন "বলে সলীল।
"হ্যা দাদা,স্বামীর মুখ থেকে কথা কেড়ে নিয়ে বলেছিলো স্বাতী,আপনাকে আমরা নিজের দাদা ই মনেকরি ভালোবাসি শ্রদ্ধা করি।"
"আমিও তোমাদের নিজের ভাই ভাই বৌ মনে করি,তোমার ছেলে মেয়ে দুটো দেখে আমার নিজের ছেলে মেয়ে দুটোর কথা মনে পড়ে,ওদের ছেড়ে আমি...."বলতে বলতে গলাটা ভারী হয়ে আসে বিমলের।
আহ দাদা,বলে উঠে বিমলের পাশে এসে বসে স্বাতী তার বাম দিকের গোলাকার স্তুন ঘসা খায় তার ডান বাহুতে,সম্ভবত ব্লাউজের তলে ব্রেশিয়ার পরনি স্বাতী, মায়ের মতই সুস্তনি নিলা,গড়নের দিক থেকে দুজনের প্রায় একই রকম।"আমরা তো আছি,আর ছেলেমেয়ে তো আপনারই"
"তাই যদি মনে কর তাহলে কাল ওদের নিয়ে মার্কেটে যাব আমি,তোমরা কিন্তু কিছু বলতে পারবেনা।"বিমলের বলার ভঙ্গিতে হেসে ফেলেছিলো স্বামী স্ত্রী। পরের দিন নিলা আর বাবলুকে নিয়ে মার্কেটে যান বিমল।ঘুরে ঘুরে ছেলে মেয়ে দুটোর পছন্দের জিনষ কেনেন।নিলার পাখি জামা দশ হাজার টাকা দাম হলেও কিনতে দ্বিধা করেন না,
"এত দাম বলে চোখ বড় করে নিলা,না না জেঠু এত দাম দিয়ে কিনোনা,"
"এই মেয়ে আমি কিন্তু রাগ করবো,"কৃত্তম রাগের ভঙ্গি করেন বিমল
"আচ্ছা বাবা তোমার যা মন চায় কর,"খুশিতে ঝলমল করে বলে নিলা।
"শোনো, "যেন ষড়যন্ত্র করছে এমনভাবে ফিসফিস করে নিলাকে বলেন বিমল,"দামের কথা মাকে বলার দরকার নেই কেমন।"
"আচ্ছা তুমি যা বলবে,"বলে বিমলের হাত জড়িয়ে ধরে নিলা।আজ নিলার পরনে চুড়িদার কামিজ,টাইট ফিটিং কামিজের কোমোরের কাছ থেকে নিচের দিকে দুদিকে ফাড়া।যথারীতি হলুদ কামিজের বগল দুটো গোল হয়ে ঘামে ভিজে আছে,পাতলা কামিজের তলে ব্রেশিয়ারের প্রান্তরেখা পিঠের দিকের স্ট্রাপ সহ গরমে ঘামে অন্তর্বাসের পুর্ণাঙ্গ আউটলাইন,কিশোরীর অসচেতনায় বারবার বহিঃ প্রকাশ ঘটায়। বেশ বড় গলা কামিজের বালিকার স্তন সন্ধির মৃদু আভাস ওড়নার তল থেকে পুর্নবয়ষ্কা যুবতীর মত বিশাল স্তনের লোভোনীয় ঠেলে বেরিয়ে আসা,নিলার নিম্নাঙ্গে পাতলা আঁটসাঁট চুড়িদার চামড়ার সাথে লেপ্টে থেকে গোলাকার নিতম্ব সুগঠিত উরু সুন্দর গড়নের পা দুটো এমন ভাবে ফুটিয়ে তোলে যে বার বার নিলার কামিজের তল থেকে বেরিয়ে আসা পায়ের দিকে ভরাট হয়ে ওঠা উরুর দিকে তাকাতে বাধ্য হন বিমল। সব কিছু কেনা হওয়ার পর একটু ইতঃস্তত করেন বিমল।
!কি হল জেঠু সবই তো কেনা হল,এখন চল।"
"না,মানে,তোমার আন্ডারগার্মেন্টস তো কেনা হল না"
"সেটা আবার কি?"একটু বিষ্মিত গলায় বলে নিলা,
"ঐ যে ভেতরের জামা প্যান্ট আরকি"যেন জানেনা এমনভাবে বলেন বিমল,
"হিহিহি,ও ব্রা প্যাণ্টি?আছেই তো"
"সে তো পুরোনো,পুজোর জন্য সব কিছু নতুন কিনতে হবে না।"
"জানিনা বাবা,আমি ওসব কিনিনা আম্মুই কিনে আনে,"পাকা মেয়ের মত বলে নিলা,তার বড় চোখে কটাক্ষ দেখে শরীরে শিহরণ জগে বিমলের।
"আহহা এখন বড় হচ্ছ এসব জিনিষপত্র নিজেরই তো কেনা উচিত তোমার।"
সে বড় হয়েছে এই স্বীকৃতি প্রয়োজন ছিলো নিলার,তার নিজের ক্লাশের অনেক মেয়েকে নিজের জিনিষ নিজেকে কিনতে দেখেছে সে অথছ তার আম্মু এখনো তাকে ছোট মেয়ের মত চালাতে চায়।বাবা মায়ের প্রতি একটা বিরক্তি একটা অভিমান অনেক দিন ধরেই মনে জমা হয়েছিলো তার,বিমল বলতেই
"আমি চাই কিন্তু আম্মু দেয়না,"আড়চোখে বাবলুকে দেখে শুধু বিমল যাতে শুনতে পায় এভাবে বলে নিলা।
"এখন থেকে নিজের যা যা জিনিষ নিজেই কিনবে তুমি,টাকা আমার কাছে চাইবে,মাকে বলার দরকার নাই।"
নিজের ভরসার জায়গাটা খুজে পায় নিলা,জেঠুর প্রতি কৃতজ্ঞতায় মনটা ভরে ওঠে তার।
"চল তাহলে কিনি,বলে নিলাকে নিয়ে বড় একটা দোকানে ঢোকে তারা।
"তোমাদের একটা কথা বলতে চাই আমি,
"কি কথা দাদা,আমাদের বলার জন্য জিজ্ঞাসা করতে হবে,আদেশ করুন "বলে সলীল।
"হ্যা দাদা,স্বামীর মুখ থেকে কথা কেড়ে নিয়ে বলেছিলো স্বাতী,আপনাকে আমরা নিজের দাদা ই মনেকরি ভালোবাসি শ্রদ্ধা করি।"
"আমিও তোমাদের নিজের ভাই ভাই বৌ মনে করি,তোমার ছেলে মেয়ে দুটো দেখে আমার নিজের ছেলে মেয়ে দুটোর কথা মনে পড়ে,ওদের ছেড়ে আমি...."বলতে বলতে গলাটা ভারী হয়ে আসে বিমলের।
আহ দাদা,বলে উঠে বিমলের পাশে এসে বসে স্বাতী তার বাম দিকের গোলাকার স্তুন ঘসা খায় তার ডান বাহুতে,সম্ভবত ব্লাউজের তলে ব্রেশিয়ার পরনি স্বাতী, মায়ের মতই সুস্তনি নিলা,গড়নের দিক থেকে দুজনের প্রায় একই রকম।"আমরা তো আছি,আর ছেলেমেয়ে তো আপনারই"
"তাই যদি মনে কর তাহলে কাল ওদের নিয়ে মার্কেটে যাব আমি,তোমরা কিন্তু কিছু বলতে পারবেনা।"বিমলের বলার ভঙ্গিতে হেসে ফেলেছিলো স্বামী স্ত্রী। পরের দিন নিলা আর বাবলুকে নিয়ে মার্কেটে যান বিমল।ঘুরে ঘুরে ছেলে মেয়ে দুটোর পছন্দের জিনষ কেনেন।নিলার পাখি জামা দশ হাজার টাকা দাম হলেও কিনতে দ্বিধা করেন না,
"এত দাম বলে চোখ বড় করে নিলা,না না জেঠু এত দাম দিয়ে কিনোনা,"
"এই মেয়ে আমি কিন্তু রাগ করবো,"কৃত্তম রাগের ভঙ্গি করেন বিমল
"আচ্ছা বাবা তোমার যা মন চায় কর,"খুশিতে ঝলমল করে বলে নিলা।
"শোনো, "যেন ষড়যন্ত্র করছে এমনভাবে ফিসফিস করে নিলাকে বলেন বিমল,"দামের কথা মাকে বলার দরকার নেই কেমন।"
"আচ্ছা তুমি যা বলবে,"বলে বিমলের হাত জড়িয়ে ধরে নিলা।আজ নিলার পরনে চুড়িদার কামিজ,টাইট ফিটিং কামিজের কোমোরের কাছ থেকে নিচের দিকে দুদিকে ফাড়া।যথারীতি হলুদ কামিজের বগল দুটো গোল হয়ে ঘামে ভিজে আছে,পাতলা কামিজের তলে ব্রেশিয়ারের প্রান্তরেখা পিঠের দিকের স্ট্রাপ সহ গরমে ঘামে অন্তর্বাসের পুর্ণাঙ্গ আউটলাইন,কিশোরীর অসচেতনায় বারবার বহিঃ প্রকাশ ঘটায়। বেশ বড় গলা কামিজের বালিকার স্তন সন্ধির মৃদু আভাস ওড়নার তল থেকে পুর্নবয়ষ্কা যুবতীর মত বিশাল স্তনের লোভোনীয় ঠেলে বেরিয়ে আসা,নিলার নিম্নাঙ্গে পাতলা আঁটসাঁট চুড়িদার চামড়ার সাথে লেপ্টে থেকে গোলাকার নিতম্ব সুগঠিত উরু সুন্দর গড়নের পা দুটো এমন ভাবে ফুটিয়ে তোলে যে বার বার নিলার কামিজের তল থেকে বেরিয়ে আসা পায়ের দিকে ভরাট হয়ে ওঠা উরুর দিকে তাকাতে বাধ্য হন বিমল। সব কিছু কেনা হওয়ার পর একটু ইতঃস্তত করেন বিমল।
!কি হল জেঠু সবই তো কেনা হল,এখন চল।"
"না,মানে,তোমার আন্ডারগার্মেন্টস তো কেনা হল না"
"সেটা আবার কি?"একটু বিষ্মিত গলায় বলে নিলা,
"ঐ যে ভেতরের জামা প্যান্ট আরকি"যেন জানেনা এমনভাবে বলেন বিমল,
"হিহিহি,ও ব্রা প্যাণ্টি?আছেই তো"
"সে তো পুরোনো,পুজোর জন্য সব কিছু নতুন কিনতে হবে না।"
"জানিনা বাবা,আমি ওসব কিনিনা আম্মুই কিনে আনে,"পাকা মেয়ের মত বলে নিলা,তার বড় চোখে কটাক্ষ দেখে শরীরে শিহরণ জগে বিমলের।
"আহহা এখন বড় হচ্ছ এসব জিনিষপত্র নিজেরই তো কেনা উচিত তোমার।"
সে বড় হয়েছে এই স্বীকৃতি প্রয়োজন ছিলো নিলার,তার নিজের ক্লাশের অনেক মেয়েকে নিজের জিনিষ নিজেকে কিনতে দেখেছে সে অথছ তার আম্মু এখনো তাকে ছোট মেয়ের মত চালাতে চায়।বাবা মায়ের প্রতি একটা বিরক্তি একটা অভিমান অনেক দিন ধরেই মনে জমা হয়েছিলো তার,বিমল বলতেই
"আমি চাই কিন্তু আম্মু দেয়না,"আড়চোখে বাবলুকে দেখে শুধু বিমল যাতে শুনতে পায় এভাবে বলে নিলা।
"এখন থেকে নিজের যা যা জিনিষ নিজেই কিনবে তুমি,টাকা আমার কাছে চাইবে,মাকে বলার দরকার নাই।"
নিজের ভরসার জায়গাটা খুজে পায় নিলা,জেঠুর প্রতি কৃতজ্ঞতায় মনটা ভরে ওঠে তার।
"চল তাহলে কিনি,বলে নিলাকে নিয়ে বড় একটা দোকানে ঢোকে তারা।