05-07-2022, 10:26 AM
সন্ধ্যায় নিলাকে পড়াতে বসেছিলেন বিমল তিনি চেয়ারে নিলা বিছানায়,
"এটা কি ধরনের অভ্যাস ধমক দিয়েছিলো স্বাতী,চেয়ার টেবিলে যাও,"বলে শাশন করেছিলো মেয়েকে।
"আহহা,বাধা দিয়েছিলেন বিমল,থাক না, ওর যেভাবে সুবিধা ওভাবেই ওকে পড়তে দাওতো,"বিছানায় বসলে অসংলগ্ন নিলাকে দেখার অনেক সুবিধা দেখে বলেছিলেন বিমল।
"ঠিক আছে দাদা,"বলে বেরিয়ে গেছিলো স্বাতী।বাড়ীওয়ালা ভাড়ার কথা বলে না গতমাসে পাঁচশো টাকা কম দেয়ার পরও কিছু বলেনি।মেয়েটাকে পড়া দেখিয়ে দিচ্ছে,নিলার রেজাল্টেও অনেক উন্নতি,ছেলে মেয়েদের জামাকাপড় খেলনা বাবলু জেঠু বলতে অজ্ঞান স্বাভাবিক ভাবে বিমলের কথাই বেদবাক্য স্বাতী আর সলীলের কাছে।নিলাকে অংক করতে দিয়ে মুখের কাছে খবরেরকাগজ টা মেলে দিয়ে বসেছিলেন বিমল সামনে বাবলু তার খাতা পেন্সিল নিয়ে ব্যাস্ত,তবে ছোট ছেলেটা তার দেখার সুবিধায় কোনো বাধা নয় বরং ঘরে সে থাকলেই তার জন্য সুবিধা।তিনজনেই মগ্ন নিলা আর বাবলু অংক করায় বিমল কাগজের আড়াল থেকে নিলাকে লুকিয়ে দেখায়,দেয়ালে হেলান দিয়ে দু হাঁটু মুড়ে তুলে কোলে খাতা নিয়ে অংক করছিলো নিলা অসাবধানতায় তার ফ্রকের ঝাপ নিচে পড়ে যে তার উরু নগ্ন হয়ে প্যান্টি পর্যন্ত দেখা যাচ্ছে বুঝতে পারেনি সে।আলোর বিপরীতে বসেছিলো নিলা ফলে পরিষ্কার দেখেছিলেন বিমল,ভরাট হতে শুরু করা সুগঠিত শ্যামলা লাবণ্যময় উরু তলে পরা সাদা রঙের পাতলা প্যান্টি,এক চিলতে কাপড়টা লেপ্টে আছে উরুসন্ধির খাঁজে,ওখানে প্রদিপ আকৃতিতে ফুলে আছে জায়গাটা খুব বেশি হলে দুমিনিট পাজামার তলে তার পঞ্চান্ন বছরের প্রাচীন লিঙ্গটা যুবকের মত দৃড় হয়ে উঠেছিলো ,কোনোমতে নিজের উত্তেজিত অঙ্গকে আড়াল করে,
"তোমরা পড়,আমার শরীরটা হঠাৎ খারাপ লাগছে" বলে তাড়াতাড়ি দোতালায় চলে গেছিলেন বিমল
একটু পরেই ব্যাস্ত ছেলে মেয়ে সহ স্বাতী সলিল এসেছিলো তার ঘরে।
"দাদা কি হয়েছে শরীর নাকি খারাপ করেছে,"বলেছিলো সলীল
ও কিছু না মনে হয় প্রেশারটা একটু বেড়েছে তাড়াতাড়ি বলেছিলেন বিমল।
দেখি বলে তার কপালে হাত রেখে মাথার কাছে বসেছিলো স্বাতী।দির্ঘ দিন পর নারী শরীরের গন্ধ স্বাতীর ভরাট কোল শাড়ী পরা উরুর স্পর্শ। তার খাটের বাজু ধরে দাঁড়িয়ে ছিলো নিলা,বাবলু
"জেঠু কি হয়েছে" বলে বসেছিলো তার কোলের কাছে
"আহ বাবলু।জেঠুকে এখন বিরক্ত করনা,"বলেছিলো সলীল।
"থাক থাক ওদের কিছু বলনা,"তাড়াতাড়ি বলেছিলেন বিমল।
"নিলা জেঠুর মাথার কাছে বস,হাত বুলিয়ে দাও মাথায়,"বলেছিলো স্বাতী। নিজের কানকে বিশ্বাস করতে পারছিলেন না বিমল শুধু তৃষিতর মত চেয়ে ছিলেন নিলার দিকে।পায়ে পায়ে এগিয়ে এসেছিলো নিলা মাথার কাছে বসে হাত রেখেছিলো কপালে
আহ,এতো জ্বর তপ্ত নয় কামতপ্ত কপাল,যার জন্য কামার্ত তার হাতের স্পর্শে আগুনটা উথলে উঠেছিলো তার।
"দাদা ডাক্তার ডাকবো কি,"বলেছিলো সলীল।
"না না বিশ্রাম নিলেই ঠিক হয়ে যাবে,"বলেছিলেন বিমল।
তাহলে লাইট টা নিভিয়ে দেই,বাবলু জেঠুকে বিরক্ত করবে না বলে আলো নিভিয়ে দিয়ে চলে গেছিলো স্বামী স্ত্রী।কিশোরী দেহের উত্তাপ ঝাঁঝালো মেয়েলী ঘামের গন্ধ কাঁধের কাছে নরম পেলব উরুর স্পর্শ রক্তের মধ্যে তোলপাড় শুরু হয়েছিলো বিমলের।
"জেঠু আমিও তোমার মাথায় হাত বুলিয়ে দেই,বলেছিলো বাবলু।নিলার একান্ত স্পর্শ এসময় বাবলুর আবদার বিরক্ত লাগলেও,
"আচ্ছা দাও" বলতেই বাবলু উঠে মাথার অন্যপাশে বসে কপালে হাত দিতেই হাত সরিয়ে নিয়েছিলো নিলা।একি বিড়ম্বনা মনে মনে বিরক্ত হয়ে,দিদি কপালে দিয়ে দিক তুমি বরং হাতের আঙুল টেনে দাও বলে ডান হাতটা বাড়িয়ে দিয়েছিলো বিমল।আবার কপালে নিলার নরম হাতের স্পর্শ,এবার নিলাকে
"মামনি তুমি পা তুলে বস পায়ে মশা কামড়াচ্ছে,"বলে সরে শুয়েছিলো বিমল। বাধ্য মেয়ের মত পা তুলে বসেছিলো নিলা সেই সাথে গা ঘেঁসে আসায় মাথায় নরম পেলব কিছু ঘসা খেয়েছিলো বিমলের।সারা শরীরে বিদ্যুৎ প্রবাহ অন্ধকারে নিলার স্তন ওটা আজ বাড়ীতে ব্রেশিয়ার পরেনি মেয়েটা আহ লিঙ্গটা পুর্ন উত্থিত অন্ধকারে দেখা যাচ্ছে না,অণ্ডকোষ যেন ফেটে যাবে, এসময় আবার বিরল কেশ মাথাটায় নিলার ডান স্তনের স্পর্শ পেয়েছিলো বিমল।মুখের কাছেই নিলার ফ্রকে ঢাকা স্তন,নাঁকে ভেসে আসছে নিলার কিশোরী ঘেমে ওঠা বগলের গন্ধ।
"এটা কি ধরনের অভ্যাস ধমক দিয়েছিলো স্বাতী,চেয়ার টেবিলে যাও,"বলে শাশন করেছিলো মেয়েকে।
"আহহা,বাধা দিয়েছিলেন বিমল,থাক না, ওর যেভাবে সুবিধা ওভাবেই ওকে পড়তে দাওতো,"বিছানায় বসলে অসংলগ্ন নিলাকে দেখার অনেক সুবিধা দেখে বলেছিলেন বিমল।
"ঠিক আছে দাদা,"বলে বেরিয়ে গেছিলো স্বাতী।বাড়ীওয়ালা ভাড়ার কথা বলে না গতমাসে পাঁচশো টাকা কম দেয়ার পরও কিছু বলেনি।মেয়েটাকে পড়া দেখিয়ে দিচ্ছে,নিলার রেজাল্টেও অনেক উন্নতি,ছেলে মেয়েদের জামাকাপড় খেলনা বাবলু জেঠু বলতে অজ্ঞান স্বাভাবিক ভাবে বিমলের কথাই বেদবাক্য স্বাতী আর সলীলের কাছে।নিলাকে অংক করতে দিয়ে মুখের কাছে খবরেরকাগজ টা মেলে দিয়ে বসেছিলেন বিমল সামনে বাবলু তার খাতা পেন্সিল নিয়ে ব্যাস্ত,তবে ছোট ছেলেটা তার দেখার সুবিধায় কোনো বাধা নয় বরং ঘরে সে থাকলেই তার জন্য সুবিধা।তিনজনেই মগ্ন নিলা আর বাবলু অংক করায় বিমল কাগজের আড়াল থেকে নিলাকে লুকিয়ে দেখায়,দেয়ালে হেলান দিয়ে দু হাঁটু মুড়ে তুলে কোলে খাতা নিয়ে অংক করছিলো নিলা অসাবধানতায় তার ফ্রকের ঝাপ নিচে পড়ে যে তার উরু নগ্ন হয়ে প্যান্টি পর্যন্ত দেখা যাচ্ছে বুঝতে পারেনি সে।আলোর বিপরীতে বসেছিলো নিলা ফলে পরিষ্কার দেখেছিলেন বিমল,ভরাট হতে শুরু করা সুগঠিত শ্যামলা লাবণ্যময় উরু তলে পরা সাদা রঙের পাতলা প্যান্টি,এক চিলতে কাপড়টা লেপ্টে আছে উরুসন্ধির খাঁজে,ওখানে প্রদিপ আকৃতিতে ফুলে আছে জায়গাটা খুব বেশি হলে দুমিনিট পাজামার তলে তার পঞ্চান্ন বছরের প্রাচীন লিঙ্গটা যুবকের মত দৃড় হয়ে উঠেছিলো ,কোনোমতে নিজের উত্তেজিত অঙ্গকে আড়াল করে,
"তোমরা পড়,আমার শরীরটা হঠাৎ খারাপ লাগছে" বলে তাড়াতাড়ি দোতালায় চলে গেছিলেন বিমল
একটু পরেই ব্যাস্ত ছেলে মেয়ে সহ স্বাতী সলিল এসেছিলো তার ঘরে।
"দাদা কি হয়েছে শরীর নাকি খারাপ করেছে,"বলেছিলো সলীল
ও কিছু না মনে হয় প্রেশারটা একটু বেড়েছে তাড়াতাড়ি বলেছিলেন বিমল।
দেখি বলে তার কপালে হাত রেখে মাথার কাছে বসেছিলো স্বাতী।দির্ঘ দিন পর নারী শরীরের গন্ধ স্বাতীর ভরাট কোল শাড়ী পরা উরুর স্পর্শ। তার খাটের বাজু ধরে দাঁড়িয়ে ছিলো নিলা,বাবলু
"জেঠু কি হয়েছে" বলে বসেছিলো তার কোলের কাছে
"আহ বাবলু।জেঠুকে এখন বিরক্ত করনা,"বলেছিলো সলীল।
"থাক থাক ওদের কিছু বলনা,"তাড়াতাড়ি বলেছিলেন বিমল।
"নিলা জেঠুর মাথার কাছে বস,হাত বুলিয়ে দাও মাথায়,"বলেছিলো স্বাতী। নিজের কানকে বিশ্বাস করতে পারছিলেন না বিমল শুধু তৃষিতর মত চেয়ে ছিলেন নিলার দিকে।পায়ে পায়ে এগিয়ে এসেছিলো নিলা মাথার কাছে বসে হাত রেখেছিলো কপালে
আহ,এতো জ্বর তপ্ত নয় কামতপ্ত কপাল,যার জন্য কামার্ত তার হাতের স্পর্শে আগুনটা উথলে উঠেছিলো তার।
"দাদা ডাক্তার ডাকবো কি,"বলেছিলো সলীল।
"না না বিশ্রাম নিলেই ঠিক হয়ে যাবে,"বলেছিলেন বিমল।
তাহলে লাইট টা নিভিয়ে দেই,বাবলু জেঠুকে বিরক্ত করবে না বলে আলো নিভিয়ে দিয়ে চলে গেছিলো স্বামী স্ত্রী।কিশোরী দেহের উত্তাপ ঝাঁঝালো মেয়েলী ঘামের গন্ধ কাঁধের কাছে নরম পেলব উরুর স্পর্শ রক্তের মধ্যে তোলপাড় শুরু হয়েছিলো বিমলের।
"জেঠু আমিও তোমার মাথায় হাত বুলিয়ে দেই,বলেছিলো বাবলু।নিলার একান্ত স্পর্শ এসময় বাবলুর আবদার বিরক্ত লাগলেও,
"আচ্ছা দাও" বলতেই বাবলু উঠে মাথার অন্যপাশে বসে কপালে হাত দিতেই হাত সরিয়ে নিয়েছিলো নিলা।একি বিড়ম্বনা মনে মনে বিরক্ত হয়ে,দিদি কপালে দিয়ে দিক তুমি বরং হাতের আঙুল টেনে দাও বলে ডান হাতটা বাড়িয়ে দিয়েছিলো বিমল।আবার কপালে নিলার নরম হাতের স্পর্শ,এবার নিলাকে
"মামনি তুমি পা তুলে বস পায়ে মশা কামড়াচ্ছে,"বলে সরে শুয়েছিলো বিমল। বাধ্য মেয়ের মত পা তুলে বসেছিলো নিলা সেই সাথে গা ঘেঁসে আসায় মাথায় নরম পেলব কিছু ঘসা খেয়েছিলো বিমলের।সারা শরীরে বিদ্যুৎ প্রবাহ অন্ধকারে নিলার স্তন ওটা আজ বাড়ীতে ব্রেশিয়ার পরেনি মেয়েটা আহ লিঙ্গটা পুর্ন উত্থিত অন্ধকারে দেখা যাচ্ছে না,অণ্ডকোষ যেন ফেটে যাবে, এসময় আবার বিরল কেশ মাথাটায় নিলার ডান স্তনের স্পর্শ পেয়েছিলো বিমল।মুখের কাছেই নিলার ফ্রকে ঢাকা স্তন,নাঁকে ভেসে আসছে নিলার কিশোরী ঘেমে ওঠা বগলের গন্ধ।