04-07-2022, 11:04 PM
দুদিন পর মালপত্র আসতে শুরু করে।সেই সাথে নিলা আর বাবলু।একে কি বলে প্রেম না কাম,নিজের সন্মান সামাজিক মর্যদা ভুলে একটা ঘোরের বসে কামনায় কাতর হয়ে নিজের হাঁটুর বয়ষী কচি মেয়েটার দিকে নিলার কিশোরী দেহের দিকে একটু একটু করে এগিয়ে যান বিমল।প্রথম দিন থেকেই ছেলে মেয়েদের মন জয়ের চেষ্টা আস্তে আস্তে ফললাভ করতে শুরু করে।প্রথমে থ্রিতে পড়া বাবলু জেঠুর ভক্ত হয়ে ওঠে রাত দিন তার কাছেই পড়ে থাকে ছেলেটা।দুহাতে ছেলে মেয়ে দুটোর পিছনে অর্থ ব্যায় করেন বিমল।প্রতিদিন চকলেট বিস্কুট,দামী সব জামা কাপড় প্রথম প্রথম
এমা ছিছি,দাদা এসব কি করেছেন,"বলে প্রতিবাদ করেছিলো স্বাতী।
কৃত্তিম দুঃখ পাওয়ার ভান করেন বিমল
"বুঝেছি,আমিতো তোমাদের নিজের কেউ নই,"চোখে জলের আভাস দেখে,আহা ছেলে মেয়েরা দূরে একা নিঃসঙ্গ একটা মানুষ,সত্যি সত্যি ছেলেমেয়ে দের প্রতি বিমলের ভালোবাসা দেখে গলে যায় স্বাতী
"ক্ষমা করবেন দাদা,আর কোনোদিন নিষেধ করবো না,"বলে হাত জড় করে বিমলের কাছে।একমাসের পরিশ্রম বাবলু আগেই তার ন্যাওটা হয়েছিলো আস্তে আস্তে নিলার মনেও জেঠুর জন্য জায়গা তৈরি হতে শুরু করেছিলো ধিরে ধিরে।
পড়াশোনায় মধ্যম মানের নিলা। স্বাতী আর সলিলের তাতে আপত্তি,কেন রেজাল্ট ভালো হচ্ছেনা বলে হামলে পড়ে মেয়ের উপরে।
মাঝখানে বাধা হয়ে দাড়ান বিমল।
"খবরদার এত লক্ষি আর ভালো মেয়েটাকে তোমরা বকবেনা।"
"দাদা আপনি জানেন না, এই দেখুন,নিলার রিপোর্ট কার্ড় দেখুন ইংলিশ আর ম্যাথের অবস্থা দেখুন,বিমলের গা ঘেসে বসে বলেছিলো স্বাতী।
"আচ্ছা এই দুটো সাবজেক্ট আমি দেখিয়ে দেব "বলে স্বাতীর উরুতে চাপড় দেন বিমল।দাদা আপনি যে আমাদের জন্য কত করেন শাড়ীর আঁচল সরে যেতে দিয়ে নিজের ব্লাউজ ঢাকা একটা পুর্ন স্তন উন্মোচিত করে বলে স্বাতী।
আজকাল স্বাতীর এই দেহ প্রদর্শন লক্ষ্য করেন বিমল।তবে তিনি যে নিষ্কলুষ চরিত্রের একজন মানুষ সেটা প্রমান করতে দেখেও না দেখার ভান করেন।এক মাস দুমাস এর মধ্যে স্বাতী আর সলীলের মনে বিশ্বাস জন্মায় যে বিমল একজন দেবতা সুলভ সাদাসিধে মানুষ যে কিনা তাদের ছেলেমেয়ে দুটিকে নিজের ছেলেমেয়ের মত ভালোবাসে।দুমাস দাঁতে দাঁত চেপে অপেক্ষা করেন বিমল এ দুমাসে নিলার দেহের অনেক অজানা অধ্যায় জানা হয়ে যায় তার।সবসময় ফ্রকের বগলের কাছে ঘামে গোল হয়ে ভিজে থাকে নিলার কচি মেয়েটার বগলের কেশ অবস্থা কল্পনা করে জালের আড়ালে থাকা দুধের পাত্রের আশেপাশে থাকা লোভী বিড়ালের মত ছোঁকছোঁক করে বিমল। তার অপেক্ষা বাড়ীতে আসার এক মাসের মাথায় ইচ্ছাপুরন ঘটে।অন্যদিনের মত সকালের চা খেতে নিচতলায় নিলাদের বাসায় গেছিলেন বিমল বসার ঘরের পাশেই বেডরুম । কলেজে যাওয়ার জন্য স্নানে যাবে নিলা বসার ঘরে বসে চা খেতে খেতে আধা খোলা পর্দার ওপাশে সল্পবসনা কিশোরীর উপস্থিতি অনুভব কর সচকিত হয়ে উঠেছিলেন তিনি।স্বাতী তাকে চা দিয়ে ভেতরে গেছে সলীল অফিসের জন্য রেডি হতে উঠে যায়, এই সময় দরজার সাথে থাকা আলমারির সামনে এসেছিলো নিলা,পরনে শুধু হাতকাটা সাদা টেপ আর খয়েরী প্যান্টি আলমারির মাথার উপর থেকে শ্যাম্পুর বোতোল নামানোর জন্য হাত তুলে দিতেই পাশ থেকে তার বগল দেখেছিলেন বিমল,দিনের বেলা নিটোল শ্যামলা বাহুর তলে কালো চুলে ভরা কিশোরী বগলের তলাটা এক ঝলক,তবু সারা শরীর ঝনঝন করে উঠেছিলো তার।কি সুন্দর নগ্ন উরুর গড়ন,বগলে চুলের উপস্থিতি তার মানে তলপেটের নিচে কিশোরী নারী অঙ্গেও যৌন কেশ গজিয়েছে মেয়েটার,এ মেয়ে যে তৈরি মেয়ে মনের কোনে অশ্লীল ইঙ্গত চলে যেতেই মমাথাটা ঝিমঝিম করে উঠেছিলো বিমলের।ঐ দিন বগল দেখার পর নিলা কখন বগল তুলবে সেই অপেক্ষায় থাকলেও কাপড়ের উপর দিয়ে ফ্রকের বগলের কাছটা গোল হয়ে ঘামে ভিজে থাকা ছাড়া নগ্ন বগলের অমিত শোভা দেখা না হলেও নিলাকে পড়াতে শুরু করার দুদিনের মাথায় আরো উত্তেজক আরো মারাক্তক কিছু দেখার সুযোগ হয়েছিলো তার।
এমা ছিছি,দাদা এসব কি করেছেন,"বলে প্রতিবাদ করেছিলো স্বাতী।
কৃত্তিম দুঃখ পাওয়ার ভান করেন বিমল
"বুঝেছি,আমিতো তোমাদের নিজের কেউ নই,"চোখে জলের আভাস দেখে,আহা ছেলে মেয়েরা দূরে একা নিঃসঙ্গ একটা মানুষ,সত্যি সত্যি ছেলেমেয়ে দের প্রতি বিমলের ভালোবাসা দেখে গলে যায় স্বাতী
"ক্ষমা করবেন দাদা,আর কোনোদিন নিষেধ করবো না,"বলে হাত জড় করে বিমলের কাছে।একমাসের পরিশ্রম বাবলু আগেই তার ন্যাওটা হয়েছিলো আস্তে আস্তে নিলার মনেও জেঠুর জন্য জায়গা তৈরি হতে শুরু করেছিলো ধিরে ধিরে।
পড়াশোনায় মধ্যম মানের নিলা। স্বাতী আর সলিলের তাতে আপত্তি,কেন রেজাল্ট ভালো হচ্ছেনা বলে হামলে পড়ে মেয়ের উপরে।
মাঝখানে বাধা হয়ে দাড়ান বিমল।
"খবরদার এত লক্ষি আর ভালো মেয়েটাকে তোমরা বকবেনা।"
"দাদা আপনি জানেন না, এই দেখুন,নিলার রিপোর্ট কার্ড় দেখুন ইংলিশ আর ম্যাথের অবস্থা দেখুন,বিমলের গা ঘেসে বসে বলেছিলো স্বাতী।
"আচ্ছা এই দুটো সাবজেক্ট আমি দেখিয়ে দেব "বলে স্বাতীর উরুতে চাপড় দেন বিমল।দাদা আপনি যে আমাদের জন্য কত করেন শাড়ীর আঁচল সরে যেতে দিয়ে নিজের ব্লাউজ ঢাকা একটা পুর্ন স্তন উন্মোচিত করে বলে স্বাতী।
আজকাল স্বাতীর এই দেহ প্রদর্শন লক্ষ্য করেন বিমল।তবে তিনি যে নিষ্কলুষ চরিত্রের একজন মানুষ সেটা প্রমান করতে দেখেও না দেখার ভান করেন।এক মাস দুমাস এর মধ্যে স্বাতী আর সলীলের মনে বিশ্বাস জন্মায় যে বিমল একজন দেবতা সুলভ সাদাসিধে মানুষ যে কিনা তাদের ছেলেমেয়ে দুটিকে নিজের ছেলেমেয়ের মত ভালোবাসে।দুমাস দাঁতে দাঁত চেপে অপেক্ষা করেন বিমল এ দুমাসে নিলার দেহের অনেক অজানা অধ্যায় জানা হয়ে যায় তার।সবসময় ফ্রকের বগলের কাছে ঘামে গোল হয়ে ভিজে থাকে নিলার কচি মেয়েটার বগলের কেশ অবস্থা কল্পনা করে জালের আড়ালে থাকা দুধের পাত্রের আশেপাশে থাকা লোভী বিড়ালের মত ছোঁকছোঁক করে বিমল। তার অপেক্ষা বাড়ীতে আসার এক মাসের মাথায় ইচ্ছাপুরন ঘটে।অন্যদিনের মত সকালের চা খেতে নিচতলায় নিলাদের বাসায় গেছিলেন বিমল বসার ঘরের পাশেই বেডরুম । কলেজে যাওয়ার জন্য স্নানে যাবে নিলা বসার ঘরে বসে চা খেতে খেতে আধা খোলা পর্দার ওপাশে সল্পবসনা কিশোরীর উপস্থিতি অনুভব কর সচকিত হয়ে উঠেছিলেন তিনি।স্বাতী তাকে চা দিয়ে ভেতরে গেছে সলীল অফিসের জন্য রেডি হতে উঠে যায়, এই সময় দরজার সাথে থাকা আলমারির সামনে এসেছিলো নিলা,পরনে শুধু হাতকাটা সাদা টেপ আর খয়েরী প্যান্টি আলমারির মাথার উপর থেকে শ্যাম্পুর বোতোল নামানোর জন্য হাত তুলে দিতেই পাশ থেকে তার বগল দেখেছিলেন বিমল,দিনের বেলা নিটোল শ্যামলা বাহুর তলে কালো চুলে ভরা কিশোরী বগলের তলাটা এক ঝলক,তবু সারা শরীর ঝনঝন করে উঠেছিলো তার।কি সুন্দর নগ্ন উরুর গড়ন,বগলে চুলের উপস্থিতি তার মানে তলপেটের নিচে কিশোরী নারী অঙ্গেও যৌন কেশ গজিয়েছে মেয়েটার,এ মেয়ে যে তৈরি মেয়ে মনের কোনে অশ্লীল ইঙ্গত চলে যেতেই মমাথাটা ঝিমঝিম করে উঠেছিলো বিমলের।ঐ দিন বগল দেখার পর নিলা কখন বগল তুলবে সেই অপেক্ষায় থাকলেও কাপড়ের উপর দিয়ে ফ্রকের বগলের কাছটা গোল হয়ে ঘামে ভিজে থাকা ছাড়া নগ্ন বগলের অমিত শোভা দেখা না হলেও নিলাকে পড়াতে শুরু করার দুদিনের মাথায় আরো উত্তেজক আরো মারাক্তক কিছু দেখার সুযোগ হয়েছিলো তার।