19-06-2022, 12:31 AM
সে অনেকদিন আগের কথা। মায়ের কাছ থেকে রূপ, ফিগার এমনকি বদচরিত্র সবই পেয়েছে নাফিসা। ছাত্রী বয়সেই কলেজ আর কলেজে একাধিক বয়ফ্রেণ্ড পাল্টেছে। কৌমার্য্য হারিয়ে পূ্র্ণ নারী হয়েছে মায়ের মতোই।
ধনসম্পত্তির সাথে পাল্লা দিয়ে নাফিসার আব্বুর লোভ-লালসাও বেড়ে চলেছিলো। অতিলোভেই শেষে সর্বনাশ হয়ে গেলো। দূর্নীতি বিরোধী সাঁড়াশী অভিযানে হাতেনাতে ধরা পড়লো সাবিনার ঘুষখোর স্বামী। দশ বছরের কারাদণ্ড সাজা হয়ে গেলো। কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি সরকার বাজেয়াপ্ত করে নিলো।
বুদ্ধিমতী সাবিনা স্বামীর এ্যাকাউন্ট থেকে টাকা সরিয়ে রাখতো নিজের খরচার জন্য, অনেক বছরে বেশ খানিকটা টাকা জমে গিয়েছিলো। স্বর্বস্বান্ত হারিয়ে বিপদের দিনে সেই টাকাই সহায় হয়ে দাঁড়ালো। বিলাসবহূল ফ্ল্যাটখানাও সরকার জব্দ করে নিলে মেয়েকে নিয়ে সাবিনা ওর শৈশবের মফস্বল শহরে স্থানান্তরিত হয়ে গেলো। তবে বাপের বাড়ীতে মা-মেয়ের জায়গা হলো না। এমনিতেই ঢলানী মাগী হিসেবে মেয়ের বদনাম সারা মহল্লায়। তারওপর ঘুষখোর জামাই ধরা পড়ে জেল খাটছে। মেয়েকে ঘরে আশ্রয় দিতে রাজী হলো না নাফিসার নানা-বাড়ীর লোকজন।
অগত্যা সাবিনা মফস্বল শহরেই দুই কামরার একটা ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে নিলো। নাফিসাকে স্থানীয় একটা কলেজে ট্রান্সফার করিয়ে দিলো। আর দিদিমণি মফস্বল শহরে ফেরত এসেছে জানতে পেরে সাবিনার বাপের বাড়ীর পুরণো চাকর হরিয়ার ছেলে রামেশ্বর ওর ফাইফরমায়েশ খাটার জন্য নিজে থেকেই হাজির হয়ে গেলো। বহু বছর ধরে স্বামীর এ্যাকাউন্ট থেকে টাকা সরাচ্ছিলো চতুর সাবিনা, তাই মেয়েকে নিয়ে স্বাচ্ছন্দ্যে জীবনযাপন আরম্ভ করতে বেগ পেতে হলো না।
স্বাচ্ছন্দ্য থাকলেও মনে শান্তি ছিলো না। দুর্নীতিবাজ স্বামী জেল খাটছে, রাস্তায় বের হলে পরিচিত লোকেরা বাঁকা চোখে তাকায়, তাচ্ছিল্যের হাসি হাসে। এদিকে বাপের বাড়ী থেকেও বিতাড়িত হয়েছে। সাবিনা ডিপ্রেশনে ভুগতে লাগলো। আর সেই ডিপ্রেশন তার ভেতরকার ঘুমিয়ে থাকা পুরণো নিম্ফোম্যানিয়াটাকে জাগিয়ে তুললো বহু বছর পরে।
ওর পুরনো প্রেমিকপ্রবররা কেউ শহরে থাকে। সকলেই চাকরী সংসার পাতিয়ে অন্যত্র চলে গেছে। তবে মিলফ সাবিনার অবশ্য প্রেমিক জোটাতে ঘাম ঝরাতে হলো না, ঘরেই মজুদ ছিলো।
ধনসম্পত্তির সাথে পাল্লা দিয়ে নাফিসার আব্বুর লোভ-লালসাও বেড়ে চলেছিলো। অতিলোভেই শেষে সর্বনাশ হয়ে গেলো। দূর্নীতি বিরোধী সাঁড়াশী অভিযানে হাতেনাতে ধরা পড়লো সাবিনার ঘুষখোর স্বামী। দশ বছরের কারাদণ্ড সাজা হয়ে গেলো। কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি সরকার বাজেয়াপ্ত করে নিলো।
বুদ্ধিমতী সাবিনা স্বামীর এ্যাকাউন্ট থেকে টাকা সরিয়ে রাখতো নিজের খরচার জন্য, অনেক বছরে বেশ খানিকটা টাকা জমে গিয়েছিলো। স্বর্বস্বান্ত হারিয়ে বিপদের দিনে সেই টাকাই সহায় হয়ে দাঁড়ালো। বিলাসবহূল ফ্ল্যাটখানাও সরকার জব্দ করে নিলে মেয়েকে নিয়ে সাবিনা ওর শৈশবের মফস্বল শহরে স্থানান্তরিত হয়ে গেলো। তবে বাপের বাড়ীতে মা-মেয়ের জায়গা হলো না। এমনিতেই ঢলানী মাগী হিসেবে মেয়ের বদনাম সারা মহল্লায়। তারওপর ঘুষখোর জামাই ধরা পড়ে জেল খাটছে। মেয়েকে ঘরে আশ্রয় দিতে রাজী হলো না নাফিসার নানা-বাড়ীর লোকজন।
অগত্যা সাবিনা মফস্বল শহরেই দুই কামরার একটা ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে নিলো। নাফিসাকে স্থানীয় একটা কলেজে ট্রান্সফার করিয়ে দিলো। আর দিদিমণি মফস্বল শহরে ফেরত এসেছে জানতে পেরে সাবিনার বাপের বাড়ীর পুরণো চাকর হরিয়ার ছেলে রামেশ্বর ওর ফাইফরমায়েশ খাটার জন্য নিজে থেকেই হাজির হয়ে গেলো। বহু বছর ধরে স্বামীর এ্যাকাউন্ট থেকে টাকা সরাচ্ছিলো চতুর সাবিনা, তাই মেয়েকে নিয়ে স্বাচ্ছন্দ্যে জীবনযাপন আরম্ভ করতে বেগ পেতে হলো না।
স্বাচ্ছন্দ্য থাকলেও মনে শান্তি ছিলো না। দুর্নীতিবাজ স্বামী জেল খাটছে, রাস্তায় বের হলে পরিচিত লোকেরা বাঁকা চোখে তাকায়, তাচ্ছিল্যের হাসি হাসে। এদিকে বাপের বাড়ী থেকেও বিতাড়িত হয়েছে। সাবিনা ডিপ্রেশনে ভুগতে লাগলো। আর সেই ডিপ্রেশন তার ভেতরকার ঘুমিয়ে থাকা পুরণো নিম্ফোম্যানিয়াটাকে জাগিয়ে তুললো বহু বছর পরে।
ওর পুরনো প্রেমিকপ্রবররা কেউ শহরে থাকে। সকলেই চাকরী সংসার পাতিয়ে অন্যত্র চলে গেছে। তবে মিলফ সাবিনার অবশ্য প্রেমিক জোটাতে ঘাম ঝরাতে হলো না, ঘরেই মজুদ ছিলো।