18-06-2022, 10:44 AM
আহঃ উহঃ আহঃ কত রকম আওয়াজ ভেসে আসছিলো সেদিন মায়ের ঘর থেকে। লজ্জা লাগলেও রিভু খুব খুশি হোতো বাবা মা এরকম করলে। ওদের তো সবসময় ঝগরা। ওর মা কি সুন্দর। ওই ভাবে গালাগালি শুনে মুখ কালো করে থাকতো রান্নাবান্না করতো না। রিভুর একদম ভালো লাগতো না। সুখের রেশ নিয়ে ঘুমিয়ে পরেছিলো রিভু। জানে পরেরদিন মা টিফিন করে দেবে কলেজে নিয়ে যাওয়ার জন্যে। ঘুম ভেঙ্গে বাবাকে দেখে ভয়ে জড়সর হয়ে গেছিলো। রিভু বোঝে এসব। এখন যদি বাবা মাকে দেখতে পায় তাহলে নিশ্চয় বটি দিয়ে কেটে ফেলবে। কি করবে রিভু। ওরাও তো চুপ করে আছে। কোই আওয়াজ তো হচ্ছেনা।
এরপর মা বাড়িতে থাকলে রিভুকে বলে দিতো বিকেলের আগে ঘরে না আসতে। কলেজ আগে ছুটি হয়ে গেলেও। রিভুর খুব কান্না পেতো। বাড়ির সামনে এসে লুকিয়ে থাকতো বাড়ির পিছনে। দরজা খুললে আবার সামনে দিয়ে এসে ঘরে ঢুকতো। ওদের ঘরের পিছনেই রেললাইন। ও মাঝে মাঝে ওখানে পেচ্ছাপ করতে যায়। সেদিন কলেজে টিচার আসেনি বলে তারাতারি ছুটি হয়ে গেলো। ও ফিরতে চাইছিলোনা। নন্তুর পাল্লায় পরে ফিরতে হোলো। তাও বস্তিতে ঢোকার আগে ও দলছুট হয়ে গেলো। ও জানে এখন ঘরে ঢুকতে পারবেনা। ভিতরের লোকগুলো চলে না গেলে।
রেললাইনের ওপর চুপ করে বসে ছিলো। টনক নড়লো যখন দেখলো নন্তু ওদের ব্যাড়ার ফাঁক দিয়ে মায়ের ঘরে উকি মারছে, রিভু ওখানে রাখা কিছু স্লিপারের আড়ালে লুকিয়ে পরলো। নন্তু প্যান্ট থেকে বাড়াটা বের করে খিচতে শুরু করলো। কিছুক্ষন পরে চলে গেলো। রিভু জানে ঘরে কি হচ্ছে। এর আগে এসে মায়ের সেই আওয়াজ পেয়েছিলো। কান্না পায় ওর। মা কেন এরকম করে। বাবা কেন এইজন্যে মাকে বকেনা, কিছু বলেনা।
ভেবেছিলো কোনদিন এরকম করবে না। কিন্তু সেদিন কেন যেন এরকম করে বসলো। রাগ হচ্ছিলো নন্তু ওর মাকে দেখে খিচলো বলে। কি করছে এতক্ষন। রোদ পরে গেছে। ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা লাগছে। সামলে সামলে পা ফেলে এগিয়ে এসে নন্তুর জায়গায় দাঁড়িয়ে দেখতে শুরু করলো।
অবাক হয়ে দেখলো, ঘরের ভিতর দুজন পুরুষ মানুষ। ওর মা পিছন তুলে বসে আছে একজন সামনে মার দুপাশ দিয়ে পা ছিড়িয়ে রেখেছে। ওর কালো চকচকে বাড়াটা মা আইসক্রিমের মতন চুষে চুষে খাচ্ছে। মাঝে মাঝে একটা লাল মায়ের মুখ থেকে ঝুলে লেগে থাকছে ওর বাড়াটার গায়ে। আরেকজন পুরুষের পিছনটা দেখতে পাচ্ছে ও যে মার কোমর চেপে ধরে পাছা দিয়ে ধাক্কা মেরে চলেছে অনবরত।
এরপর মা বাড়িতে থাকলে রিভুকে বলে দিতো বিকেলের আগে ঘরে না আসতে। কলেজ আগে ছুটি হয়ে গেলেও। রিভুর খুব কান্না পেতো। বাড়ির সামনে এসে লুকিয়ে থাকতো বাড়ির পিছনে। দরজা খুললে আবার সামনে দিয়ে এসে ঘরে ঢুকতো। ওদের ঘরের পিছনেই রেললাইন। ও মাঝে মাঝে ওখানে পেচ্ছাপ করতে যায়। সেদিন কলেজে টিচার আসেনি বলে তারাতারি ছুটি হয়ে গেলো। ও ফিরতে চাইছিলোনা। নন্তুর পাল্লায় পরে ফিরতে হোলো। তাও বস্তিতে ঢোকার আগে ও দলছুট হয়ে গেলো। ও জানে এখন ঘরে ঢুকতে পারবেনা। ভিতরের লোকগুলো চলে না গেলে।
রেললাইনের ওপর চুপ করে বসে ছিলো। টনক নড়লো যখন দেখলো নন্তু ওদের ব্যাড়ার ফাঁক দিয়ে মায়ের ঘরে উকি মারছে, রিভু ওখানে রাখা কিছু স্লিপারের আড়ালে লুকিয়ে পরলো। নন্তু প্যান্ট থেকে বাড়াটা বের করে খিচতে শুরু করলো। কিছুক্ষন পরে চলে গেলো। রিভু জানে ঘরে কি হচ্ছে। এর আগে এসে মায়ের সেই আওয়াজ পেয়েছিলো। কান্না পায় ওর। মা কেন এরকম করে। বাবা কেন এইজন্যে মাকে বকেনা, কিছু বলেনা।
ভেবেছিলো কোনদিন এরকম করবে না। কিন্তু সেদিন কেন যেন এরকম করে বসলো। রাগ হচ্ছিলো নন্তু ওর মাকে দেখে খিচলো বলে। কি করছে এতক্ষন। রোদ পরে গেছে। ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা লাগছে। সামলে সামলে পা ফেলে এগিয়ে এসে নন্তুর জায়গায় দাঁড়িয়ে দেখতে শুরু করলো।
অবাক হয়ে দেখলো, ঘরের ভিতর দুজন পুরুষ মানুষ। ওর মা পিছন তুলে বসে আছে একজন সামনে মার দুপাশ দিয়ে পা ছিড়িয়ে রেখেছে। ওর কালো চকচকে বাড়াটা মা আইসক্রিমের মতন চুষে চুষে খাচ্ছে। মাঝে মাঝে একটা লাল মায়ের মুখ থেকে ঝুলে লেগে থাকছে ওর বাড়াটার গায়ে। আরেকজন পুরুষের পিছনটা দেখতে পাচ্ছে ও যে মার কোমর চেপে ধরে পাছা দিয়ে ধাক্কা মেরে চলেছে অনবরত।