17-06-2022, 12:19 PM
-বাবা চোখ দিয়েই গিলে নেবে দেখছি।
রিভু লজ্জায় চোখ ঘুরিয়ে নিলো।
-কালকে ভালো করে দেখা হয়নি বুঝি। বুকের কাছে এসে রিভুকে জিজ্ঞেস করলো। ওর নিঃশ্বাস রিভু ফিল করতে পারছে।
-আসলে কালকে একটু বেশি ড্রিঙ্ক হয়ে গেছিলো।
-তাতে কি হয়েছে। আজকে সারারাত পরে আছে। ভালো করে দেখে নিয়ো আমাকে। কি আছে স্টকে? স্কচ বলবো? যদিও তোমাকেই পে করতে হবে। সে চিন্তা তুমি করো বলে মনে হয়না।
-স্কচ আছে সেলারে। আমি কিন্তু ড্রিঙ্ক করবো না।
-কেন ভালো করে দেখতে পাবেনা বলে?
-না থাক না আজকে শুধু গল্প করি।
-বাবা প্রেমে পরে গেলে নাকি? অনেক খরচ কিন্তু আমাকে মেন্টেন করা। তোমার কাছে যদিও কোন ব্যাপার না।
-না সেরকম না। একেকদিন মুড থাকেনা।
-সেকি? আচ্ছা মুড আমি বানিয়ে দেবো। সে চিন্তা তোমাকে করতে হবেনা।
দুটো গ্লাসে স্কচ ঢেলে বরফ দিয়ে, একটা রিভুর দিকে এগিয়ে দিলেন মিসেস গুপ্ত।
চিয়ার্স!!
টুং করে গ্লাসে আওয়াজ হোলো। মিসেস গুপ্ত রিভুর দিকে তাকিয়েই গ্লাসে হাল্কা সিপ দিলো।
-তোমার কি কিছু প্রব্লেম চলছে?
রিভু নরেচরে নিজের চিন্তাগুলোকে সরিয়ে, শিড়দারা টানটান করে বসলো। ‘না সেরকম কিছু নয়তো?’
-কালকেও তোমাকে দেখছিলাম কিছুটা আনমনা।
রিভু থমকে গেলো নিজেকে সামলে নিয়ে বললো ‘আসলে এখানকার ইনভেস্টমেন্ট টা নিয়ে ভাবছিলাম। এতগুলো মানুষের স্বপ্ন...।
-তোমরা ওয়ার্কাহোলিক। আরে বাবা লাইফটা এঞ্জয় করো। নাহলে ফুরিয়ে যাবে। আমাকে দেখে শেখো, সারাদিন দম ফেলতে পারিনা, কিন্তু দিনের শেষে এঞ্জয় ঠিক করি। আর তুমি এত চিন্তা করছো কেন। এখানকার প্রশাসন সেটা করবে। দায় তো ওদের বেশি। তবে এখানে অনেক এফিসিয়েন্ট লোক আছে। তোমার কোন সমস্যা হবেনা।
-না আমি ভাবছি, সাফল্য পাবো কিনা।
-এখন ওসব চিন্তা কোরো না। এঞ্জয় বেবি এঞ্জয়!!
এক গ্লাস শেষ করে মিসেস গুপ্ত লাজুক মুখে বললো ‘আমি একটু ওয়াশ রুম হয়ে আসছি। প্লিজ ক্যারি অন।’ রিভুর হাফ শেষ হওইয়া গ্লাসের দিকে ইঙ্গিত করে বললো।
রিভু লজ্জায় চোখ ঘুরিয়ে নিলো।
-কালকে ভালো করে দেখা হয়নি বুঝি। বুকের কাছে এসে রিভুকে জিজ্ঞেস করলো। ওর নিঃশ্বাস রিভু ফিল করতে পারছে।
-আসলে কালকে একটু বেশি ড্রিঙ্ক হয়ে গেছিলো।
-তাতে কি হয়েছে। আজকে সারারাত পরে আছে। ভালো করে দেখে নিয়ো আমাকে। কি আছে স্টকে? স্কচ বলবো? যদিও তোমাকেই পে করতে হবে। সে চিন্তা তুমি করো বলে মনে হয়না।
-স্কচ আছে সেলারে। আমি কিন্তু ড্রিঙ্ক করবো না।
-কেন ভালো করে দেখতে পাবেনা বলে?
-না থাক না আজকে শুধু গল্প করি।
-বাবা প্রেমে পরে গেলে নাকি? অনেক খরচ কিন্তু আমাকে মেন্টেন করা। তোমার কাছে যদিও কোন ব্যাপার না।
-না সেরকম না। একেকদিন মুড থাকেনা।
-সেকি? আচ্ছা মুড আমি বানিয়ে দেবো। সে চিন্তা তোমাকে করতে হবেনা।
দুটো গ্লাসে স্কচ ঢেলে বরফ দিয়ে, একটা রিভুর দিকে এগিয়ে দিলেন মিসেস গুপ্ত।
চিয়ার্স!!
টুং করে গ্লাসে আওয়াজ হোলো। মিসেস গুপ্ত রিভুর দিকে তাকিয়েই গ্লাসে হাল্কা সিপ দিলো।
-তোমার কি কিছু প্রব্লেম চলছে?
রিভু নরেচরে নিজের চিন্তাগুলোকে সরিয়ে, শিড়দারা টানটান করে বসলো। ‘না সেরকম কিছু নয়তো?’
-কালকেও তোমাকে দেখছিলাম কিছুটা আনমনা।
রিভু থমকে গেলো নিজেকে সামলে নিয়ে বললো ‘আসলে এখানকার ইনভেস্টমেন্ট টা নিয়ে ভাবছিলাম। এতগুলো মানুষের স্বপ্ন...।
-তোমরা ওয়ার্কাহোলিক। আরে বাবা লাইফটা এঞ্জয় করো। নাহলে ফুরিয়ে যাবে। আমাকে দেখে শেখো, সারাদিন দম ফেলতে পারিনা, কিন্তু দিনের শেষে এঞ্জয় ঠিক করি। আর তুমি এত চিন্তা করছো কেন। এখানকার প্রশাসন সেটা করবে। দায় তো ওদের বেশি। তবে এখানে অনেক এফিসিয়েন্ট লোক আছে। তোমার কোন সমস্যা হবেনা।
-না আমি ভাবছি, সাফল্য পাবো কিনা।
-এখন ওসব চিন্তা কোরো না। এঞ্জয় বেবি এঞ্জয়!!
এক গ্লাস শেষ করে মিসেস গুপ্ত লাজুক মুখে বললো ‘আমি একটু ওয়াশ রুম হয়ে আসছি। প্লিজ ক্যারি অন।’ রিভুর হাফ শেষ হওইয়া গ্লাসের দিকে ইঙ্গিত করে বললো।