18-04-2022, 03:28 PM
বললাম ওকে তোমার ফোন অফ করে দাও। দুই মিনিটে রেডি হয়ে নিচে চলো। বলেই আমি রেডি হতে ধরলাম। নিচে নামতে নামতে নাদিয়া কে বললাম আমরা ধীরেসুস্থে যাবো ধানমণ্ডি। তুমি আমার একটা আন নন নাম্বার আছে ওটা থেকে উনাকে কল করে বলবা এখনি তুমি ঢাকায় পৌছালে মহাখালী থেকে যেতে যতক্ষণ লাগে। তোমার ফোনের চার্জ নাই। একজনের কাছে নিয়ে কল করছো। ল্যাব এইডে গিয়ে কল দিবে। ফোনটা যেনো তার কাছেই রাখে। নাদিয়া আমার কথা মতো কল করে তাই বললো।
নাদিয়াকে চিন্তার থেকে বিরক্ত মনে হলো বেশি। জিজ্ঞেস না করে পারলাম না। বললো আরে ঠিকমতো বাইক চালাতে এখনো পারে না। সবাই বলছে আরো কিছুদিন পর বাইক নিয়ে অফিস করতে। কিন্তু শুনলো না এখন ঝামেলা।
আমি বললাম কখনো না কখনো তো শুরু করতেই হইতো। কপালে ছিলো হইছে। বাদ দে।
নাদিয়া বললো শুধু এইটা না। যেকোনো ব্যাপারে কিছু বললে তার উল্টো টা করবে। এইজন্যই মেজাজ খারাপ হয়।
বললাম বাবু শোন রিক্সা নিয়ে রওনা দেই আমরা। রিক্সায় উঠে নাদিয়াকে বললাম তোর ছেলেকে রাতে টেককেয়ার করতে পারবে ওই মহিলা? বললো হ্যা। বললাম ভালো কথা। এখন শোন মনোযোগ দিয়ে রাতটা আমার মনে হয় তোদের আজ হসপিটালে থাকতে হবে। আমি আগেই নেমে যাবো রিক্সা থেকে। কিন্তু ব্যাপার টা এমন হবে হঠাৎ দেখা হয়ে গেছে আমাদের হসপিটালে। পকেট থেকে আমার পাওয়ার ব্যাংক টা বের করে দিলাম। বললাম ওখানে যায় ফোন অন করে তোর ফোন থেকেই কল দিবি বরের কলিগ কে। পাওয়ার ব্যাংক টা হাতে রাখবি যেনো চোখ পড়ে বুঝতে পারে ব্যাপারটা। একনাগাড়ে কথা বলার পর নাদিয়া একটা শয়তানি মুচকি হাসি দিলো। বললো সব সাজানো থাকে এখনো মাথায়। বললাম কি করবো চলে আসে।
নাদিয়াকে চিন্তার থেকে বিরক্ত মনে হলো বেশি। জিজ্ঞেস না করে পারলাম না। বললো আরে ঠিকমতো বাইক চালাতে এখনো পারে না। সবাই বলছে আরো কিছুদিন পর বাইক নিয়ে অফিস করতে। কিন্তু শুনলো না এখন ঝামেলা।
আমি বললাম কখনো না কখনো তো শুরু করতেই হইতো। কপালে ছিলো হইছে। বাদ দে।
নাদিয়া বললো শুধু এইটা না। যেকোনো ব্যাপারে কিছু বললে তার উল্টো টা করবে। এইজন্যই মেজাজ খারাপ হয়।
বললাম বাবু শোন রিক্সা নিয়ে রওনা দেই আমরা। রিক্সায় উঠে নাদিয়াকে বললাম তোর ছেলেকে রাতে টেককেয়ার করতে পারবে ওই মহিলা? বললো হ্যা। বললাম ভালো কথা। এখন শোন মনোযোগ দিয়ে রাতটা আমার মনে হয় তোদের আজ হসপিটালে থাকতে হবে। আমি আগেই নেমে যাবো রিক্সা থেকে। কিন্তু ব্যাপার টা এমন হবে হঠাৎ দেখা হয়ে গেছে আমাদের হসপিটালে। পকেট থেকে আমার পাওয়ার ব্যাংক টা বের করে দিলাম। বললাম ওখানে যায় ফোন অন করে তোর ফোন থেকেই কল দিবি বরের কলিগ কে। পাওয়ার ব্যাংক টা হাতে রাখবি যেনো চোখ পড়ে বুঝতে পারে ব্যাপারটা। একনাগাড়ে কথা বলার পর নাদিয়া একটা শয়তানি মুচকি হাসি দিলো। বললো সব সাজানো থাকে এখনো মাথায়। বললাম কি করবো চলে আসে।