14-04-2022, 07:51 AM
ফরিদা সুলতানা সত্যিই চমৎকার মহিলা। মিষ্টি হেসেই সহজ ভাবেই বললো, বেশ তো, হিসসু শেষ করে চলে গেলে না কেনো? এদিকে চুপি দিয়ে কি দেখছিলে?
আমি খানিক এগিয়ে গিয়ে বললাম, না মানে, এত ভোরে তো কেউ বেড় হয়না। আপনাকে দেখে একটু অবাক হয়েছিলাম। সমুদ্রকন্যার নাম তো শুনেছি। ভেবেছিলাম আপনিই বুঝি সমুদ্র কন্যা। সদ্য সমুদ্র থেকে উঠে আসছেন বলেই মনে হলো।
ফরিদা সুলতানা খিল খিল করেই হাসলো। বললো, আমাকে সমুদ্র কন্যা ভেবেছিলে?
আমি বললাম, শুধু তাই নয়? অবাক হয়ে ভাবছিলাম, সমুদ্র কন্যারা কাপর কোথায় পায়? তাই অবাক হয়ে দেখছিলাম।
ফরিদা সুলতানা আবারো খিল খিল করে হাসলো। বললো, এখন বুঝতে পারছো, সমুদ্রকন্যারা কাপর কোথায় পায়?
আমি লজ্জিত ভাব নিয়েই বললাম, জী বুঝতে পারছি। এখন আসি?
ফরিদা সুলতানা বললো, আসলে তো যাওয়াই হয়ে গেলো। এবার বলো, তুমি কি ভাবছো?
আমি অপ্রস্তুত হয়েই বললাম, মানে?
ফরিদা সুলতানা খুব সহজ ভাবেই বললো, উর্মির ব্যাপারে। আমরা ভাবছি, তুমি অন্ততঃ এস, এস, সি পাশটা করো। তারপর, তোমাকে একটা ব্যাবসা ধরিয়ে দেবো। তারপরই উর্মির সাথে তোমার বিয়ের ব্যাবস্থা করবো।
উর্মির মায়ের কথা শুনে আমার মাথায় ছোট খাট একটা বাজ চেপে পরলো। এস, এস, সি, পাশ, বিয়ে, কি বলছে এই মহিলা? আমি পালানোর পথই খোঁজতে থাকলাম। মুখটা শুকনো করেই বললাম, আসি খালা।
ফরিদা সুলতানাও ঘাড়টা কাৎ করে মুখটা শুকনো করে বললো, তুমি এত ছট ফট করছো কেনো? আঁড়াল থেকে কি দেখেছো আর না দেখেছো জানিনা, লজ্জা করছো নাকি?
আমি একবার ফরিদা সুলতানার আপাদ মস্তকই দেখলাম। নিম্নাঙ্গের আংশিক সহ, বাম স্তনের অধিকাংশই চোখে পরছিলো। আমি লাজুক একটা ভাব নিয়েই বললাম, না মানে, লজ্জার ব্যাপার না। এক্সারসাইজ করতে বেড়িয়েছিলাম। বেলা হয়ে যাচ্ছে। সবাই ঘুম থেকে উঠলে খোঁজবে আবার।
ফরিদা সুলতানা কথা প্যাচানো মহিলা নাকি? সে বললো, কে খোঁজবে? শুনলাম তোমার মা নেই, বড় বোনটাও ঘর পালিয়েছে। মেঝো বোনটাও নাকি শিল্পী হবার স্বপ্ন দেখছে। অবশ্য গান তার শুনেছি, মন্দ গায় না। আর তোমার বাবা তো দেশ বিদেশেই থাকে।
আমি বললাম, বাবা এখন দেশেই আছে। খুব ভোরেই ঘুম থেকে উঠে। হোটেলের ব্যাবসা। মনে হয় এতক্ষণে ঘুম থেকে উঠেই গেছে।
ফরিদা সুলতানা কথা বাড়াতেই থাকে। বললো, তুমি কি তোমার বাবাকে খুব ভয় পাও?
আমি বললাম, ভয় পাবো কেনো? বাবা খুব ভালো মানুষ। মাটির মতো মানুষ।
ফরিদা সুলতানা বললো, তাহলে এত ছটফট করছো কেনো? তোমার সাথে তো আলাপ করার সুযোগই পাইনা। শোনো, আমিও খুব মাটির মানুষই। তাই উর্মির সাথে তোমার এত কিছু ঘটার পরও রাগ করছি না। কারন, উর্মি আমার মেয়ে। উর্মির কষ্ট আমারও সহ্য হয়না। কিন্তু তোমার কথাও ভাবি। আমি জানি, তুমি উর্মির চাইতে বয়সে এক বছরের ছোট। তাই বড়দের দোষটাই আগে ধরতে হয়। তাই এতদিন কিছুই বলিনি। তুমি বড় হচ্ছো, না বলেও উপায় নেই। আগে হউক পরে হউক, উর্মিকেই তুমি বিয়ে করছো।
আমি খানিক এগিয়ে গিয়ে বললাম, না মানে, এত ভোরে তো কেউ বেড় হয়না। আপনাকে দেখে একটু অবাক হয়েছিলাম। সমুদ্রকন্যার নাম তো শুনেছি। ভেবেছিলাম আপনিই বুঝি সমুদ্র কন্যা। সদ্য সমুদ্র থেকে উঠে আসছেন বলেই মনে হলো।
ফরিদা সুলতানা খিল খিল করেই হাসলো। বললো, আমাকে সমুদ্র কন্যা ভেবেছিলে?
আমি বললাম, শুধু তাই নয়? অবাক হয়ে ভাবছিলাম, সমুদ্র কন্যারা কাপর কোথায় পায়? তাই অবাক হয়ে দেখছিলাম।
ফরিদা সুলতানা আবারো খিল খিল করে হাসলো। বললো, এখন বুঝতে পারছো, সমুদ্রকন্যারা কাপর কোথায় পায়?
আমি লজ্জিত ভাব নিয়েই বললাম, জী বুঝতে পারছি। এখন আসি?
ফরিদা সুলতানা বললো, আসলে তো যাওয়াই হয়ে গেলো। এবার বলো, তুমি কি ভাবছো?
আমি অপ্রস্তুত হয়েই বললাম, মানে?
ফরিদা সুলতানা খুব সহজ ভাবেই বললো, উর্মির ব্যাপারে। আমরা ভাবছি, তুমি অন্ততঃ এস, এস, সি পাশটা করো। তারপর, তোমাকে একটা ব্যাবসা ধরিয়ে দেবো। তারপরই উর্মির সাথে তোমার বিয়ের ব্যাবস্থা করবো।
উর্মির মায়ের কথা শুনে আমার মাথায় ছোট খাট একটা বাজ চেপে পরলো। এস, এস, সি, পাশ, বিয়ে, কি বলছে এই মহিলা? আমি পালানোর পথই খোঁজতে থাকলাম। মুখটা শুকনো করেই বললাম, আসি খালা।
ফরিদা সুলতানাও ঘাড়টা কাৎ করে মুখটা শুকনো করে বললো, তুমি এত ছট ফট করছো কেনো? আঁড়াল থেকে কি দেখেছো আর না দেখেছো জানিনা, লজ্জা করছো নাকি?
আমি একবার ফরিদা সুলতানার আপাদ মস্তকই দেখলাম। নিম্নাঙ্গের আংশিক সহ, বাম স্তনের অধিকাংশই চোখে পরছিলো। আমি লাজুক একটা ভাব নিয়েই বললাম, না মানে, লজ্জার ব্যাপার না। এক্সারসাইজ করতে বেড়িয়েছিলাম। বেলা হয়ে যাচ্ছে। সবাই ঘুম থেকে উঠলে খোঁজবে আবার।
ফরিদা সুলতানা কথা প্যাচানো মহিলা নাকি? সে বললো, কে খোঁজবে? শুনলাম তোমার মা নেই, বড় বোনটাও ঘর পালিয়েছে। মেঝো বোনটাও নাকি শিল্পী হবার স্বপ্ন দেখছে। অবশ্য গান তার শুনেছি, মন্দ গায় না। আর তোমার বাবা তো দেশ বিদেশেই থাকে।
আমি বললাম, বাবা এখন দেশেই আছে। খুব ভোরেই ঘুম থেকে উঠে। হোটেলের ব্যাবসা। মনে হয় এতক্ষণে ঘুম থেকে উঠেই গেছে।
ফরিদা সুলতানা কথা বাড়াতেই থাকে। বললো, তুমি কি তোমার বাবাকে খুব ভয় পাও?
আমি বললাম, ভয় পাবো কেনো? বাবা খুব ভালো মানুষ। মাটির মতো মানুষ।
ফরিদা সুলতানা বললো, তাহলে এত ছটফট করছো কেনো? তোমার সাথে তো আলাপ করার সুযোগই পাইনা। শোনো, আমিও খুব মাটির মানুষই। তাই উর্মির সাথে তোমার এত কিছু ঘটার পরও রাগ করছি না। কারন, উর্মি আমার মেয়ে। উর্মির কষ্ট আমারও সহ্য হয়না। কিন্তু তোমার কথাও ভাবি। আমি জানি, তুমি উর্মির চাইতে বয়সে এক বছরের ছোট। তাই বড়দের দোষটাই আগে ধরতে হয়। তাই এতদিন কিছুই বলিনি। তুমি বড় হচ্ছো, না বলেও উপায় নেই। আগে হউক পরে হউক, উর্মিকেই তুমি বিয়ে করছো।