06-04-2022, 02:38 PM
" মাধাইদা খানিকটা কাঠ কেটে দাও , উনুনের আঁচ কমে আসছে ৷ " স্নিগ্ধা চা নিয়ে মাধাই কে কাঠ কাটতে বলে দালানে শাশুড়িকে চা দিয়ে ফিরে আসছে রান্না ঘরে পূর্নিমা বলে উঠলেন " তোমার বাপু গায়ের ছেলে পুলে দের সাথে কথা বলা চলবে না !" গত কাল শিবেশ বৌদি বলে শঙ্করীর প্রসাদ বলে স্নিগ্ধা কে প্রসাদ দিয়েছিল ৷দু দন্ড দাঁড়িয়ে সিবেশের লেখা পরার কথায় জিজ্ঞাসা করেছে সে ৷ শিবেশ গায়ের এক নম্বর ছেলে ৷ আর শিবেশ এর ১৫ বছর বয়েস হবে হয়ত আর তার ২৩ ৷ তার সাথে কথা বললে কি ক্ষতি বুঝতে পারে না স্নিগ্ধা ৷ " আমি তো মা প্রসাদের জন্য শিবেশের সাথে ---"কথা শেষ হয় না স্নিগ্ধার ৷ " আ মরণ দশা মাগির মুখে চোপরা দেখো , কেলেঙ্কারী করতে হলে ঘরে বসে কর গা , বাইরে কেন !" রেডিওর মতো অনেক কিছু বলতে থাকে পূর্নিমা ৷ গিরিজা সুযোগ বুঝে কেটে পড়ে ৷ যা হোক করে রান্না শেষ করে রাগে , দুখে স্নিগ্ধা নিজের ঘরে চলে যায় ৷ তার ঘর দোতলার আর এক তলার ঘরের মাঝ খানে ৷ কিশোর বিয়ের আগে দুটো ঘর বানিয়ে দিয়েছে ৷ দোতলার ঘর এখনো গোছানো বাকি ৷ নির্মলের চরিত্র কত ভালো তা স্নিগ্ধা জানে না ৷ নির্মলের বিছানা পরিস্কার করতে করতে কত গুলো নোংরা ছবি দেওয়া বই পায় ৷ মাথা আরো গরম হয়ে যায় স্নিগ্ধার ৷ নির্মলের ঘর পরিস্কার করে না ৷ বেরিয়ে আসে ৷ বড় বউ কে স্নান করিয়ে দিয়ে ঘর পরিস্কার করে আবার নিচে নেমে আসে ৷ সুমিত অমিতের ঘর তাকে পরিস্কার করতে হয় না ৷ তাদের পাশের ঘরের পূর্নিমা আর সরকার মশাই থাকেন ৷
কিশোর স্নিগ্ধার যা কিছু প্রয়োজন তার জন্যই টাকা দিয়ে যায় প্রতি মাসে ৷ এই টাকা জমাতে সুরু করেছে স্নিগ্ধা ৷
বেলা ১ টা বাজবে বাজবে করছে ৷ স্নানে যেতে হবে ৷ কলেজ থেকে ফিরে এসে শশুর মশাই খাবেন ৷ এদিকে ২ তো বাজলে সুমিত অমিত তার ভায়পোরা চলে আসবে ৷ দড়িতে তার নতুন গামছা নেই দেখে আরো রেগে উঠলো স্নিগ্ধা ৷ কলতলায় , বাথরুমে জলের আওয়াজে বুজতে পারল পূর্নিমা দেবী স্নানে ৷ " মা আপনি কি আমার গামছা নিয়েছেন ?" পূর্নিমা কোনো আওয়াজ করলেন না ৷ " আপনি তারা তারই বেরুন , আমায় বাবাকে খাবার দিতে হবে ৷ " এবার পূর্নিমা রণ মূর্তি ধরে বাথরুম থেকে বেরিয়ে আসলেন " মাগী আমায় একটু শান্তিতে বাচতে দেবে না ? এই গামছা কি তোমার বাবা দিয়েছে ? স্বামী কে বলবে পরের বার যেন তোমার জন্য একটা নতুন গামছা নিয়ে আসে !" হন হন করে নিজের ঘরে ঢুকে গেলেন ভিজে জামা কাপড় আর গামছা নিয়ে ৷ অভিমানে পুরনো শত ছিন্ন গামছা খানা নিয়ে স্নানে চলে গেল স্নিগ্ধা ৷ এদিকে নির্মল বাড়ি ফিরে এসে সাইকেল রেখে নিজের ঘরে ঢুকেই চেচা মেচি করে বাইরে বেরিয়ে আসলো ৷ তার নোংরা বই গুলো দেখে বুঝতে অসুবিধা হলো না কেউ তার ঘরে ঢুকেছিল আর সেটা মেজবৌদি ৷
" মা আমার ঘর পরিস্কার হয় নি? আর আমার ঘর হাট্কানোর কি মানে ?"
পূর্নিমা দেবী হাই হাই করে বেরিয়ে গালি গলজ করা সুরু করলেন ৷ কিছু একটা গন্ডগোল হয়েছে সেটা স্নিগ্ধা বাথরুম থেকেই বুঝতে পেরেছে ৷ স্নান করে বেরিয়ে আসতেই নির্মল কে দেখে ভিজে কাপড়ে গায়ে জড়ানো অবস্তায় গামছা গলায় জড়িয়ে নিজের ঘরে চলে গেল ৷ পিছন পিছন পূর্নিমা এসে জিজ্ঞাসা করলো " মেজবৌ তুমি নির্মলের ঘর পরিস্কার কর নি ?" স্নিগ্ধা শান্ত ভাবে জবাব দিল " ছোট দেওরের ঘর পরিস্কার করার মতো অবস্তায় ছিল না " ৷ এদিকে নিজের ভুল ঢাকতে নির্মল রাগ দেখিয়ে বলল " দেখলে মা আমাকে এই ঘরের ই মনে করে করে না বৌদি ৷ আমার ঘরে কি এমন নোংরা যে তুমি একটু পরিস্কার করতে পারলে না ?" স্নিগ্ধা তার শাশুড়িকে নির্মলের বিছানায় পড়ে থাকা নোংরা বই গুলোর কথা বলতে পারবে না ৷ তাই নির্মলের দিকে কঠোর চোখে জবাব দিল " সেটা তুমি ভালো করেই জানো ঠাকুরপো !" নির্মল মাকে সাক্ষী করে চেচিয়ে উঠলো " দেখলে মা দেখলে আমি নাকি খারাপ ?"
আর যায় কোথায় পূর্নিমা স্নিগ্ধার ভিঝে কাপড়ে চুলের মুঠি ধরে ঝ্যাটা মারতে মারতে নির্মলের ঘরে নিয়ে গেলেন টেনে ৷ আকস্মিক ঘটনায় ভয় পেয়ে স্নিগ্ধা নির্মলের ঘরে পৌচলেও সেখানে নোংরা কিছুই দেখতে পেল না সে ৷ " নষ্টা মাগী পর পুরুষের সাথে গায়ে পিরিত মাড়িয়ে ঘরের মধ্যে বেলেল্লা পনা , এখুনি পরিস্কার কর ,বিষ ঝরাবো তোর আমি !"
কিশোর স্নিগ্ধার যা কিছু প্রয়োজন তার জন্যই টাকা দিয়ে যায় প্রতি মাসে ৷ এই টাকা জমাতে সুরু করেছে স্নিগ্ধা ৷
বেলা ১ টা বাজবে বাজবে করছে ৷ স্নানে যেতে হবে ৷ কলেজ থেকে ফিরে এসে শশুর মশাই খাবেন ৷ এদিকে ২ তো বাজলে সুমিত অমিত তার ভায়পোরা চলে আসবে ৷ দড়িতে তার নতুন গামছা নেই দেখে আরো রেগে উঠলো স্নিগ্ধা ৷ কলতলায় , বাথরুমে জলের আওয়াজে বুজতে পারল পূর্নিমা দেবী স্নানে ৷ " মা আপনি কি আমার গামছা নিয়েছেন ?" পূর্নিমা কোনো আওয়াজ করলেন না ৷ " আপনি তারা তারই বেরুন , আমায় বাবাকে খাবার দিতে হবে ৷ " এবার পূর্নিমা রণ মূর্তি ধরে বাথরুম থেকে বেরিয়ে আসলেন " মাগী আমায় একটু শান্তিতে বাচতে দেবে না ? এই গামছা কি তোমার বাবা দিয়েছে ? স্বামী কে বলবে পরের বার যেন তোমার জন্য একটা নতুন গামছা নিয়ে আসে !" হন হন করে নিজের ঘরে ঢুকে গেলেন ভিজে জামা কাপড় আর গামছা নিয়ে ৷ অভিমানে পুরনো শত ছিন্ন গামছা খানা নিয়ে স্নানে চলে গেল স্নিগ্ধা ৷ এদিকে নির্মল বাড়ি ফিরে এসে সাইকেল রেখে নিজের ঘরে ঢুকেই চেচা মেচি করে বাইরে বেরিয়ে আসলো ৷ তার নোংরা বই গুলো দেখে বুঝতে অসুবিধা হলো না কেউ তার ঘরে ঢুকেছিল আর সেটা মেজবৌদি ৷
" মা আমার ঘর পরিস্কার হয় নি? আর আমার ঘর হাট্কানোর কি মানে ?"
পূর্নিমা দেবী হাই হাই করে বেরিয়ে গালি গলজ করা সুরু করলেন ৷ কিছু একটা গন্ডগোল হয়েছে সেটা স্নিগ্ধা বাথরুম থেকেই বুঝতে পেরেছে ৷ স্নান করে বেরিয়ে আসতেই নির্মল কে দেখে ভিজে কাপড়ে গায়ে জড়ানো অবস্তায় গামছা গলায় জড়িয়ে নিজের ঘরে চলে গেল ৷ পিছন পিছন পূর্নিমা এসে জিজ্ঞাসা করলো " মেজবৌ তুমি নির্মলের ঘর পরিস্কার কর নি ?" স্নিগ্ধা শান্ত ভাবে জবাব দিল " ছোট দেওরের ঘর পরিস্কার করার মতো অবস্তায় ছিল না " ৷ এদিকে নিজের ভুল ঢাকতে নির্মল রাগ দেখিয়ে বলল " দেখলে মা আমাকে এই ঘরের ই মনে করে করে না বৌদি ৷ আমার ঘরে কি এমন নোংরা যে তুমি একটু পরিস্কার করতে পারলে না ?" স্নিগ্ধা তার শাশুড়িকে নির্মলের বিছানায় পড়ে থাকা নোংরা বই গুলোর কথা বলতে পারবে না ৷ তাই নির্মলের দিকে কঠোর চোখে জবাব দিল " সেটা তুমি ভালো করেই জানো ঠাকুরপো !" নির্মল মাকে সাক্ষী করে চেচিয়ে উঠলো " দেখলে মা দেখলে আমি নাকি খারাপ ?"
আর যায় কোথায় পূর্নিমা স্নিগ্ধার ভিঝে কাপড়ে চুলের মুঠি ধরে ঝ্যাটা মারতে মারতে নির্মলের ঘরে নিয়ে গেলেন টেনে ৷ আকস্মিক ঘটনায় ভয় পেয়ে স্নিগ্ধা নির্মলের ঘরে পৌচলেও সেখানে নোংরা কিছুই দেখতে পেল না সে ৷ " নষ্টা মাগী পর পুরুষের সাথে গায়ে পিরিত মাড়িয়ে ঘরের মধ্যে বেলেল্লা পনা , এখুনি পরিস্কার কর ,বিষ ঝরাবো তোর আমি !"