29-03-2022, 09:23 AM
পোস্ট টা পড়ে, শুধু like দিয়ে চলে গেলে হবে না....একটু কিছু হলেও মতামত লিখে জানাতে হবে....
এটুকু আমার একান্ত অনুরোধ....
~~~~~~~~~~~~~~|||||~~~~~~~~~~~~~
SMS1 – সুপ্রভাত।
SMS2 – সেম টু ইউ,বাট সরি,আপনার নাম্বারটা সেভ করা নেই বলে চিনতে পারলাম না। কাইন্ডলি যদি আপনার নাম টা মেসেজ করেন।
SMS1 – সে কী, আমাকে চিনতে পারলেন না! আমি কিন্তু আপনাকে খুব ভাল করে চিনি।
SMS2 – সরি পারলাম না। কে আপনি?
SMS1 – গেস করুন। আপনিও আমাকে খুব ভাল করেই চেনেন।
SMS2 – না চিনি না। আপনি বোধ হয় রং নাম্বারে উইশটা সেন্ড করেছেন।
SMS1 – না। আমি রাইট নাম্বারেই সেন্ড করেছি। আপনার নাম মল্লিকা রায়। ডাক নাম টুটু।তাই তো?
SMS2 – রাইট। গিভ মোর ইনফো। আর ইউ ম্যান অর উওম্যান?
SMS1 – ম্যান। আরোও তথ্য দিচ্ছি, আপনার বাবা বাংলার প্রফেসর। মা ব্যাঙ্কে চাকরি করেন।
SMS2 –ইয়া। বাট স্টিল আই কুডনট রেকগনাইজ ইউ। প্লিজজ...
SMS1 –ঠিক আছে আমি আপনাকে আরোও অপশন দিচ্ছি।.........আপনার নাম্বার থেকে কল আসছিল, আমি কলটা কেটে দিলাম। সরি। আমার গলা না শুনে আমাকে চিনতে হবে।
SMS2 –সরি, এবার কিন্তু আমি একটু বোর হচ্ছি।
SMS1 –কেন হচ্ছেন? ধরে নিন না এটাও একটা গেম।যেভাবে আপনি ঘন্টার পর ঘন্টা কম্পিউটারে বোরিং গেম গুলো খেলেন বা বন্ধুদের সঙ্গে চ্যাটিং করেন।
SMS2 –বাট এরা আমার চেনা।
SMS1 –বললাম যে আমিও আপনার খুব চেনা। শুধু অপশন থেকে ধরতে হবে। গেম।
SMS2 –ওয়েল, দেন গিভ মি মোর অপশন।
SMS1 – আপনার বয়স এখন একুশ বছর তিন মাস সাত দিন চার ঘন্টা সতেরো মিনিট।
SMS2 – মাই গুডনেস! আপনি এইটাও জানেন!
SMS1 – অপশন টু, আপনার ডান দিকের কানের নিচে একটা পুরনো কাটা দাগ আছে। ছোটবেলায় বিড়ালে আঁচড়ে দিয়েছিল। আপনার ফেবারিট কালার পিঙ্ক। টপ আর জিন্স পরতে ভালবাসেন। মাটন খান না। পিৎজার ভীষন ভক্ত। আরোও অপশন দেব কি?
SMS2 –আয়্যাম রিয়্যালি ভেরিমাচ অ্যাস্টাউন্ড। আপনি এতকিছু জানলেন কী করে?
SMS1 –বললাম যে আমি আপনার খুবই চেনা।
SMS2 –মেসেজ টাইপ করতে আমার আঙুল ব্যাথা করছে। আয়্যাম গেটিং টায়ার্ড। সো প্লিজ় রিসিভ মাই কল অর ফিনিস দ্য গেম।
SMS1 –ঠিক আছে,তাহলে ছেড়েই দিচ্ছি। কিন্তু এতো সহজে গেম টা ছেড়ে দিলেন!আপনি না কলেজে ভাল স্টুডেন্ট। সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়ার ইচ্ছে।
SMS2 –আপনি এইটাও জানেন! ও কে আমি আবার চান্স নিচ্ছি। আপনার অ্যাড্রেসটা বলুন।
SMS1 –আপনার বাড়ির কাছাকাছি।
SMS2 –কত কাছাকাছি?
SMS1 –খুব। আমার ঘর থেকে আপনার বেডরুম দেখা যায়। কালার পিঙ্ক।
SMS2 –হোয়াট, আপনি আমার বেডরুম ওয়াচ করেন?
SMS1 –দরকার পড়ে না। আমি ইচ্ছে হলেই যখন খুশী যেতে পারি আপনার ঘরে।
SMS2 –প্লিজ লিমিট। এবার কিন্তু একটু বাড়াবাড়ি হয়ে যাচ্ছে।
SMS1 –একটুও বাড়াবাড়ি হচ্ছে না। বিশ্বাস করুন।
SMS2 –আপনি আপনার পোস্টাল অ্যাড্রেসটা মেসেজ করুন
SMS1 –১৩৪/৫ বি.সি সরণী, কলকাতা – ১১৮
SMS2 –আর ইউ জোকিং? এটা আমার ফ্ল্যাটের অ্যাড্রেস।
SMS1 – আমারও।
SMS2 –কোন ফ্লোর বলবেন প্লিজ?
SMS1 –ফোর্থফ্লোর,ফ্ল্যাট নং ৪.জি
SMS2 –ইয়ার্কি হচ্ছে? এইটা তো আমাদের ফ্ল্যাট নাম্বার।
SMS1 –আমারও।
SMS2 –বুঝেছি আপনি আমার টাইম ওয়েস্ট করছেন। আয়্যাম লিভিং।
SMS1 –প্লিজ ছাড়বেন না। আপনার বেডরুমের পাশে যে ভদ্রলোক থাকেন, তার কি আজ জন্মদিন? আজ তো ২১শে ফেব্রুয়ারি।
SMS2 –ওহ নো আই গট ইট! বাবা তুমি! ভেরি ব্যাড। আমাকে এইভাবে কনফিউজড কর! তুমি অন্য নাম্বার থেকে মেসেজ পাঠাচ্ছ, কী
করে চিনব বল?
SMS1 –ঠিকই তো।আমরা সবাই এখন একেকজন নাম্বার। মেশিনে সেভ করা থাকলে চিনতে পারি, আর সেভ না থাকলে হাজার রেফারেন্সেও চিনতে পারি না। কী করে চিনব বল? হাতে লেখা চিঠিতে নিচে নাম লেখা না থাকলেও হাতের লেখা দেখে ঠিক নিজের মানুষ চিনে নিত এইটা কার চিঠি। মনের ভেতর সেভ করা থাকতো যে।কিন্তু মেশিন পত্তরে যে সবার হাতের লেখাই একইরকম।
SMS2 –সরি বাবা। এনিওয়ে হ্যাপীবার্থডে। কী গিফট নেবে বল?
SMS1 –আমি যা চাইব দিবি?
SMS2 –প্রমিস।
SMS1 –আজ সারাদিন কম্পিউটারে চ্যাটিং আর মোবাইলে এস এম এস বন্ধ রেখে আমাকে হাতে বাংলায় একটা সুন্দর চিঠি লিখবি কাগজে।...
Collected
এটুকু আমার একান্ত অনুরোধ....
~~~~~~~~~~~~~~|||||~~~~~~~~~~~~~
SMS1 – সুপ্রভাত।
SMS2 – সেম টু ইউ,বাট সরি,আপনার নাম্বারটা সেভ করা নেই বলে চিনতে পারলাম না। কাইন্ডলি যদি আপনার নাম টা মেসেজ করেন।
SMS1 – সে কী, আমাকে চিনতে পারলেন না! আমি কিন্তু আপনাকে খুব ভাল করে চিনি।
SMS2 – সরি পারলাম না। কে আপনি?
SMS1 – গেস করুন। আপনিও আমাকে খুব ভাল করেই চেনেন।
SMS2 – না চিনি না। আপনি বোধ হয় রং নাম্বারে উইশটা সেন্ড করেছেন।
SMS1 – না। আমি রাইট নাম্বারেই সেন্ড করেছি। আপনার নাম মল্লিকা রায়। ডাক নাম টুটু।তাই তো?
SMS2 – রাইট। গিভ মোর ইনফো। আর ইউ ম্যান অর উওম্যান?
SMS1 – ম্যান। আরোও তথ্য দিচ্ছি, আপনার বাবা বাংলার প্রফেসর। মা ব্যাঙ্কে চাকরি করেন।
SMS2 –ইয়া। বাট স্টিল আই কুডনট রেকগনাইজ ইউ। প্লিজজ...
SMS1 –ঠিক আছে আমি আপনাকে আরোও অপশন দিচ্ছি।.........আপনার নাম্বার থেকে কল আসছিল, আমি কলটা কেটে দিলাম। সরি। আমার গলা না শুনে আমাকে চিনতে হবে।
SMS2 –সরি, এবার কিন্তু আমি একটু বোর হচ্ছি।
SMS1 –কেন হচ্ছেন? ধরে নিন না এটাও একটা গেম।যেভাবে আপনি ঘন্টার পর ঘন্টা কম্পিউটারে বোরিং গেম গুলো খেলেন বা বন্ধুদের সঙ্গে চ্যাটিং করেন।
SMS2 –বাট এরা আমার চেনা।
SMS1 –বললাম যে আমিও আপনার খুব চেনা। শুধু অপশন থেকে ধরতে হবে। গেম।
SMS2 –ওয়েল, দেন গিভ মি মোর অপশন।
SMS1 – আপনার বয়স এখন একুশ বছর তিন মাস সাত দিন চার ঘন্টা সতেরো মিনিট।
SMS2 – মাই গুডনেস! আপনি এইটাও জানেন!
SMS1 – অপশন টু, আপনার ডান দিকের কানের নিচে একটা পুরনো কাটা দাগ আছে। ছোটবেলায় বিড়ালে আঁচড়ে দিয়েছিল। আপনার ফেবারিট কালার পিঙ্ক। টপ আর জিন্স পরতে ভালবাসেন। মাটন খান না। পিৎজার ভীষন ভক্ত। আরোও অপশন দেব কি?
SMS2 –আয়্যাম রিয়্যালি ভেরিমাচ অ্যাস্টাউন্ড। আপনি এতকিছু জানলেন কী করে?
SMS1 –বললাম যে আমি আপনার খুবই চেনা।
SMS2 –মেসেজ টাইপ করতে আমার আঙুল ব্যাথা করছে। আয়্যাম গেটিং টায়ার্ড। সো প্লিজ় রিসিভ মাই কল অর ফিনিস দ্য গেম।
SMS1 –ঠিক আছে,তাহলে ছেড়েই দিচ্ছি। কিন্তু এতো সহজে গেম টা ছেড়ে দিলেন!আপনি না কলেজে ভাল স্টুডেন্ট। সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়ার ইচ্ছে।
SMS2 –আপনি এইটাও জানেন! ও কে আমি আবার চান্স নিচ্ছি। আপনার অ্যাড্রেসটা বলুন।
SMS1 –আপনার বাড়ির কাছাকাছি।
SMS2 –কত কাছাকাছি?
SMS1 –খুব। আমার ঘর থেকে আপনার বেডরুম দেখা যায়। কালার পিঙ্ক।
SMS2 –হোয়াট, আপনি আমার বেডরুম ওয়াচ করেন?
SMS1 –দরকার পড়ে না। আমি ইচ্ছে হলেই যখন খুশী যেতে পারি আপনার ঘরে।
SMS2 –প্লিজ লিমিট। এবার কিন্তু একটু বাড়াবাড়ি হয়ে যাচ্ছে।
SMS1 –একটুও বাড়াবাড়ি হচ্ছে না। বিশ্বাস করুন।
SMS2 –আপনি আপনার পোস্টাল অ্যাড্রেসটা মেসেজ করুন
SMS1 –১৩৪/৫ বি.সি সরণী, কলকাতা – ১১৮
SMS2 –আর ইউ জোকিং? এটা আমার ফ্ল্যাটের অ্যাড্রেস।
SMS1 – আমারও।
SMS2 –কোন ফ্লোর বলবেন প্লিজ?
SMS1 –ফোর্থফ্লোর,ফ্ল্যাট নং ৪.জি
SMS2 –ইয়ার্কি হচ্ছে? এইটা তো আমাদের ফ্ল্যাট নাম্বার।
SMS1 –আমারও।
SMS2 –বুঝেছি আপনি আমার টাইম ওয়েস্ট করছেন। আয়্যাম লিভিং।
SMS1 –প্লিজ ছাড়বেন না। আপনার বেডরুমের পাশে যে ভদ্রলোক থাকেন, তার কি আজ জন্মদিন? আজ তো ২১শে ফেব্রুয়ারি।
SMS2 –ওহ নো আই গট ইট! বাবা তুমি! ভেরি ব্যাড। আমাকে এইভাবে কনফিউজড কর! তুমি অন্য নাম্বার থেকে মেসেজ পাঠাচ্ছ, কী
করে চিনব বল?
SMS1 –ঠিকই তো।আমরা সবাই এখন একেকজন নাম্বার। মেশিনে সেভ করা থাকলে চিনতে পারি, আর সেভ না থাকলে হাজার রেফারেন্সেও চিনতে পারি না। কী করে চিনব বল? হাতে লেখা চিঠিতে নিচে নাম লেখা না থাকলেও হাতের লেখা দেখে ঠিক নিজের মানুষ চিনে নিত এইটা কার চিঠি। মনের ভেতর সেভ করা থাকতো যে।কিন্তু মেশিন পত্তরে যে সবার হাতের লেখাই একইরকম।
SMS2 –সরি বাবা। এনিওয়ে হ্যাপীবার্থডে। কী গিফট নেবে বল?
SMS1 –আমি যা চাইব দিবি?
SMS2 –প্রমিস।
SMS1 –আজ সারাদিন কম্পিউটারে চ্যাটিং আর মোবাইলে এস এম এস বন্ধ রেখে আমাকে হাতে বাংলায় একটা সুন্দর চিঠি লিখবি কাগজে।...
Collected