24-03-2022, 03:42 PM
"নারায়ন সিং রানা" পাহাড় পুরের তিন বারের এম পি, তার এমনই প্রতাপ যে এইবার তো তার বিরুদ্ধে ভোটে দারাবার মত কাঊকে খুঁজেই পাওয়া যাইনি।কিন্তু রাঘব খুব ভালো করেই জানে যে এই বডার এলাকার মেন ধান্ধা হল ড্রাগস,যা চায়না থেকে নেপাল হয়ে এই পাহাড়পুরে ঢুকত,রাঘব এই জায়গায় প্রথম জয়েন করেই প্রথম ক দিন শুধু এলাকার হাল হকিকত বুঝে নিয়েছিল আর তার
পরেই সে এলাকার ত্রাস, পাচারকারি রা তাকে বাচ্চা ভেবে পাত্তা দেয় নি কিন্তু ৩ মাসে সাতখানা লাশ পরার পর থেকে আজ অব্দি পাচারকারি রা রাঘবের নাম শুনলেই প্যাণ্টে মুতে দেয়, তখনি রাঘব নারায়ন সিং রানা ই যে এই এলাকার স্মাগলার দের বাপ আর গোটা ব্যাবসা যে তার কথাতেই চলে তা জানতে পারে কিন্তু কোনও প্রমান পায় নি আর আশ্চর্যর বিষয় হল যে নারায়ন সিং রানা সব জানে*, যে রাঘব তার পেছনে পড়ে আছে তা স্বত্তে ও কিন্তু এই ৩ বছরে রাঘবের ব্যাপারে কোন মাথা গলায়নি, তাই আজ সকালে যখন রাঘবের ইনফ্রমার খবর দিল যে বাহাদুর কে নারায়ন সিং রানা শেল্টার দিয়েছে রাঘব মহুয়া কে ছেড়ে উঠে গেল, রাঘব তারাতারি রেডি হয়ে সোজা অফিসে ঢুকেই বাহাদুরের ফাইল আনতে ব্লে,এই সেই ফাইল যার জোরে রাঘব বাহাদুরের বউ রেশমি কে বাহাদুরের সামনেই নিজের বাধাঁ মাগী করে রেখেছিলো, যখন তার সামনে বাহাদুরের ফাইল আসে রাঘব বিস্মেয়র সংগে দেখে যে ফাইলে কোন স্মাগলিং এর চার্জ এর প্রমান নেই, শুধু একটি সাইকেল চুরির আসামি হিসাবে সন্দেহ আছে, রাঘব বুঝতে পারে যে সে এখন অসহায় কারন বাহাদুরের বিরুদ্ধে যা কাগজ ছিল তা বাহাদুর কে ব্যাল্কমেল করবে বলে সরকারী খাতায় দেখায়নি তাই রাঘব কে এখন কিল খেয়ে কিল হজম করতে হল, রাঘব যে সত্যি করেই জঙ্গলের নিয়ম যানে তাই সে বুঝতে পারছে এবার তাকে শিকার করার জন্যই এত আয়োজন।
পরেই সে এলাকার ত্রাস, পাচারকারি রা তাকে বাচ্চা ভেবে পাত্তা দেয় নি কিন্তু ৩ মাসে সাতখানা লাশ পরার পর থেকে আজ অব্দি পাচারকারি রা রাঘবের নাম শুনলেই প্যাণ্টে মুতে দেয়, তখনি রাঘব নারায়ন সিং রানা ই যে এই এলাকার স্মাগলার দের বাপ আর গোটা ব্যাবসা যে তার কথাতেই চলে তা জানতে পারে কিন্তু কোনও প্রমান পায় নি আর আশ্চর্যর বিষয় হল যে নারায়ন সিং রানা সব জানে*, যে রাঘব তার পেছনে পড়ে আছে তা স্বত্তে ও কিন্তু এই ৩ বছরে রাঘবের ব্যাপারে কোন মাথা গলায়নি, তাই আজ সকালে যখন রাঘবের ইনফ্রমার খবর দিল যে বাহাদুর কে নারায়ন সিং রানা শেল্টার দিয়েছে রাঘব মহুয়া কে ছেড়ে উঠে গেল, রাঘব তারাতারি রেডি হয়ে সোজা অফিসে ঢুকেই বাহাদুরের ফাইল আনতে ব্লে,এই সেই ফাইল যার জোরে রাঘব বাহাদুরের বউ রেশমি কে বাহাদুরের সামনেই নিজের বাধাঁ মাগী করে রেখেছিলো, যখন তার সামনে বাহাদুরের ফাইল আসে রাঘব বিস্মেয়র সংগে দেখে যে ফাইলে কোন স্মাগলিং এর চার্জ এর প্রমান নেই, শুধু একটি সাইকেল চুরির আসামি হিসাবে সন্দেহ আছে, রাঘব বুঝতে পারে যে সে এখন অসহায় কারন বাহাদুরের বিরুদ্ধে যা কাগজ ছিল তা বাহাদুর কে ব্যাল্কমেল করবে বলে সরকারী খাতায় দেখায়নি তাই রাঘব কে এখন কিল খেয়ে কিল হজম করতে হল, রাঘব যে সত্যি করেই জঙ্গলের নিয়ম যানে তাই সে বুঝতে পারছে এবার তাকে শিকার করার জন্যই এত আয়োজন।