05-03-2022, 03:41 PM
(01-03-2022, 07:40 PM)Baban Wrote: কি দিলে এটা!! নানা আমি অন্য দৃষ্টিভঙ্গির কথাগুলি নিয়ে বলছিনা.... আমি বলছি এই মেয়েটার ব্যাপারে। এতো ভালো মনের সে?!! এটাই তো ওকে আরও আলাদা করে মুখোশ পড়া সমাজের শ্রেষ্ট ও খ্যাতির পেছনে দৌড়ানো মানুষ গুলোর থেকে। সাফল্য সবাই চায়.. কিন্তু রাস্তাটা বেছে নেওয়াই মুশকিল। মহান সবাই মুখে কিন্তু কর্মে কজন? সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে এই মেয়েটা যেমন প্রকৃতির আদিম আকর্ষণ ও চাহিদায় হারিয়েও যেতে পারে, তেমনি ওই মুখোশ পড়া মিথ্যা জাতির থেকে নিজেকে আলাদা করে বন্ধুত্বের হাত এগিয়েও দিতে পারে।
সে উলঙ্গও হতে পারে শরীরের ক্ষুদা নিবারণ করতে.. আবার স্নেহের চাদরে ঢেকেও দিতে পারে কোনো উলঙ্গ শরীর। আজকের সমাজ বলে নয়.... জীবনে কেউই মহান হয়না... নিজের ইচ্ছায় বা দায়ে পড়ে ভুলের রাস্তা বেছে নিতেই হয়... কিন্তু আসল কথা হলো সেই রাস্তায় হাঁটতে থাকা পা দুটো পুনরায় ঘুরিয়ে নেওয়া... যেটা বেশিরভাগ মানুষ পারেনা.... এই মেয়েটা পারে। আজকের পর্ব.... একেবারে অন্যরকম.... আলাদা... আর এইভাবেই ভিন্ন হয়ে থাকুক মেয়েটা..... ❤❤❤❤
কয়েকটা লাইন আমার পক্ষ থেকে -
হাত বাড়িয়ে দিয়েছি বন্ধু
তোমার সামনে আমি
এই বিশ্বাস তোমার কাছে কি
সবচাইতে দামি?
হোক না আসল, মিথ্যে হলেও
হাতটা রাখো হাতে
এই সমাজের একজন হয়েও
মাংস চেওনা পাতে
হিংস্র সব ছায়া গুলো
টানবে তোমায় কাছে
তাদের কাছে লোভ দেখানোর
অনেক উপায় আছে
লোভী হয়ে তাদের পাশে
দাঁড়িয়ে যদি পড়ো
ছায়ার দলে নাম লিখিয়ে
তুমিও হবে বড়ো
সেই সফলতা তোমার জন্য
একসময় লাগবে ভিন্ন
একটা সময় তুমিও বুঝবে
তোমার ক্রিয়াগুলি কত ঘৃণ্য!
ততদিনে তুমিও আর
থাকবেনা কো রঙিন
ছায়ার দলে নাম লিখিয়ে
মুখোশ আড়ালে কাটবে তোমার দিন
তার চাইতে হাতটা বাড়াও
ধরো আমার হাতখানা
হারিয়ে যাও সেই জগতে
যা এতদিন ছিল অজানা...
#বাবান
প্রতিটা লেখকের প্রতিটা আপডেটের পার্ফেক্ট ক্রিটিসিজিম তোমার থেকে পাওয়া যায়... এত সুন্দর করে সমস্ত আপডেটের বিশ্লেষণ তুমি দাও, তাতে গল্পটার যেন অন্য মাত্রা এনে দেয়... প্রতিটা লেখকের এই ক্রিটিসিজিমটা একান্ত কাম্য... এগুলো না হলে যেন নিজের লেখার চরিত্রগুলোর সঠিক মূল্যায়ন হয়ে ওঠে না... অসংখ্য ধন্যবাদ বাবান, এই ভাবে গল্পের আটডেটগুলোর ব্যবচ্ছেদ করে ভিতরের নির্যাসটুকু তুলে ধরার জন্য...
হ্যা, ঠিক বলেছ, আমার সামনে দেখা চন্দ্রকান্তা সততই নানান রঙে রাঙানো রামধনূর মতই... এতা বোধহয় শুধু মাত্র চন্দ্রকান্তাকে বললে ভূল বলা হয়... প্রকৃতিতো এমনই... সব ঋতুর সমাহার... আর নারীই তো প্রকৃতি... তাই তার মধ্যেও ঋতু বৈচিত্রের বিচ্ছুরণ থাকবে, সেটা আর অন্যায্য কি? চন্দ্রকান্তাও সেই একই রূপে রূপবতী... একাধারে যেমন রতিমূর্ত, তেমনই সংহারীণি আবার প্রয়োজনে মমতাময়ী... এইগুলোর সমষ্টিই তো একজন সম্পূর্ণা নারীর বৈশিষ্ট...
কবিতাটি অপূর্ব হয়েছে... তোমার চন্দ্ররও বেশ পছন্দ সেটা জানিয়েছে...