05-02-2022, 06:26 PM
-৪-
রাগে গজগজ করতে করতে ক্যাপ্টেন তার নিজের কেবিন থেকে বেরিয়ে এল। অসম্ভব। এ মেয়েটা একটুও চুপ থাকতে জানে না? পৃথিবীর মেয়েগুলো সবকটাই কি এরকম? অসহ্য। বেরিয়েই সামনে এম৫ কে দেখে মেজাজটা আরো খিচঁড়ে গেল। ওর অবস্থা দেখে আরো দাঁত বের করে দাঁড়িয়ে রয়েছে।
ক্যাপ্টেনকে দেখে এম৫ একটু এগিয়ে গেল। ‘কি হল বন্ধু?’ অনেকদিন একসাথে অনেক মিশনে যাওয়ার ফলে এম৫ ওর সেকেন্ড ইন কম্যান্ড হলেও বন্ধুও বটে। নিজেদের মধ্যে অনেক ধরনের ইয়ার্কিই মেরে থাকে ওরা। কেউ তাতে কিছু মনে করে না। কিন্তু আজ যেন ওর এই সামান্য কথাতেই মুখের মধ্যেটা তেতো ঠেকলো ক্যাপ্টেনের। কড়া চোখে তাকিয়ে পাশ কাটাতে চাইল। ঝট করে ক্যাপ্টেনের হাতটা ধরে বলল, ‘ইস। আহা রে। যে ভাবে তুমি তোমার নিজের কেবিন থেকে পালিয়ে এলে, দেখে বোধহয় পৃথিবীর মানুষগুলোও লজ্জা পেত। কে বলবে এটা সেই ক্যাপ্টেন কে২? যে কিনা বড় বড় যুদ্ধ অনায়সে পরিচালনা করেছে, জিতে এসেছে। আর আজ এই সামান্য পৃথিবীর মেয়েটার থেকে পালিয়ে আসতে হচ্ছে। বেচারা। যাই বল, ব্যাপারটা কিন্তু আমার কাছে দারুন এন্টারটেনিং।’
ক্যাপ্টেন দেখল ওর কথায় উত্তর দেওয়া মানে আরো বেশি করে খোরাক হওয়া। তাই বেজার মুখে বলল, ‘শুনেছ তো। মেয়েটার খাবারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাও, সেটাই বরং দেখ গিয়ে। আমায় আর ঘেটো না।’
এম৫ মিচকি হেসে ক্যাপ্টেনের সামনে থেকে সরে পড়ল। এরপর কিছু বললে নির্ঘাত হাত চালিয়ে দেবে। যা খচে আছে না।
*****
রাগে গজগজ করতে করতে ক্যাপ্টেন তার নিজের কেবিন থেকে বেরিয়ে এল। অসম্ভব। এ মেয়েটা একটুও চুপ থাকতে জানে না? পৃথিবীর মেয়েগুলো সবকটাই কি এরকম? অসহ্য। বেরিয়েই সামনে এম৫ কে দেখে মেজাজটা আরো খিচঁড়ে গেল। ওর অবস্থা দেখে আরো দাঁত বের করে দাঁড়িয়ে রয়েছে।
ক্যাপ্টেনকে দেখে এম৫ একটু এগিয়ে গেল। ‘কি হল বন্ধু?’ অনেকদিন একসাথে অনেক মিশনে যাওয়ার ফলে এম৫ ওর সেকেন্ড ইন কম্যান্ড হলেও বন্ধুও বটে। নিজেদের মধ্যে অনেক ধরনের ইয়ার্কিই মেরে থাকে ওরা। কেউ তাতে কিছু মনে করে না। কিন্তু আজ যেন ওর এই সামান্য কথাতেই মুখের মধ্যেটা তেতো ঠেকলো ক্যাপ্টেনের। কড়া চোখে তাকিয়ে পাশ কাটাতে চাইল। ঝট করে ক্যাপ্টেনের হাতটা ধরে বলল, ‘ইস। আহা রে। যে ভাবে তুমি তোমার নিজের কেবিন থেকে পালিয়ে এলে, দেখে বোধহয় পৃথিবীর মানুষগুলোও লজ্জা পেত। কে বলবে এটা সেই ক্যাপ্টেন কে২? যে কিনা বড় বড় যুদ্ধ অনায়সে পরিচালনা করেছে, জিতে এসেছে। আর আজ এই সামান্য পৃথিবীর মেয়েটার থেকে পালিয়ে আসতে হচ্ছে। বেচারা। যাই বল, ব্যাপারটা কিন্তু আমার কাছে দারুন এন্টারটেনিং।’
ক্যাপ্টেন দেখল ওর কথায় উত্তর দেওয়া মানে আরো বেশি করে খোরাক হওয়া। তাই বেজার মুখে বলল, ‘শুনেছ তো। মেয়েটার খাবারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাও, সেটাই বরং দেখ গিয়ে। আমায় আর ঘেটো না।’
এম৫ মিচকি হেসে ক্যাপ্টেনের সামনে থেকে সরে পড়ল। এরপর কিছু বললে নির্ঘাত হাত চালিয়ে দেবে। যা খচে আছে না।
*****