30-01-2022, 12:38 PM
মিষ্টি চিঠির উত্তর -
আমি নিজে লেখক নই কারণ খালি হাতে কলম ধরলেই লেখক হয়ে যায়না কেউ, মনের ভেতর থেকে চিন্তা ভাবনা আসতে হয় কিছুর ব্যাপারে তারপর গুছিয়ে সেটা লেখা যায় বলে মনে করি। আমরা আপনারা অনেকেই বিশ্বসাহিত্যে এক কালজয়ী উপন্যাস "Robinson cruso" এর নাম জানি যেখানে উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র প্রায় তিন দশক যাবৎ দক্ষিণ মহাসাগরের কোনো একটি দ্বীপে আটকা পরে। কিন্তু আমরা কয়জনে জানি সেটা যে এই রবিনসন ক্রুসো চরিত্র টি বাস্তব জীবনেরই এক ইংরেজ নাবিক Alexander selkirk এর উপরে ভিত্তি করে বানানো যাকে কিনা একটি দ্বীপে নির্বাসিত করা হয়েছিল অতঃপর সে উদ্ধার হয়ে দেশে ফিরে আসলে তার গল্প শুনে লেখক Daniel defoe তার অমর গ্রন্থ রচনা করে।
আমরা সকলেই ট্রয় নগরীর সুন্দরী হেলেন এর কথা জানি, এবিষয়ে কিছু মতবিরোধ থাকলেও এব্যাপারে কারোই কোনো মতবিরোধ নেই যে চরিত্রটি সম্পূর্ণই একটি বানোয়াট, কবির কল্পনা। কিন্তু কথা হচ্ছে তাহলে এমন চরিত্র কল্পনায় এলোই বা কেন? এর ব্যাপারে ইতিহাসবিদদের মতামত হচ্ছে যে সুন্দরী হেলেন কাল্পনিক হলেও যে যুদ্ধটা দেখানো হয়েছে সেটা অনেকাংশে সত্যি এবং সেই ধ্বংসপ্রাপ্ত ট্রয় নগরীটি আছে বর্তমান তুরস্কের চানাক্কালে প্রদেশে, কিন্তু যুদ্ধটা হয়েছিল সম্পূর্ণই সাম্রাজ্যবাদী যুদ্ধ কোনো কাল্পনিক সুন্দরী হেলেনের কারণে নয়। পরবর্তীতে প্রাচীন গাতক কবিরা নিজেদের ভাবনার ছন্দ মিলিয়ে তৈরী করেছে এক সুন্দরী নারী চরিত্র এবং যুদ্ধ। আমার বলার উদ্দেশ্য হলো এই যে লেখকের মনে চিন্তা ভাবনা আসে এভাবেই কোনোকিছু ঘটনা থেকে বা শুনে যা থেকে সৃষ্টি হয় নতুন কিছু।
পিনুরাম দাদা নিজেও তার কিছু গল্প বাস্তব ঘটনা এবং চরিত্রের উপরে ভিত্তি করে লিখেছেন সেটা তিনি বলেছিলেনও।
লেখকেরা এমনই, তাদের মাথায় গল্পের পোকা সবসময় চলতেই থাকে এবং কোনোকিছু দেখে একসাথে জমাট বেধে যায় ফলশ্রুতিতে তৈরী হয় গল্প, এবং এর কৃতিত্ব যায় সম্পূর্ণই লেখকের নিজের চিন্তাভাবনার।
পাঠকেরা নিশ্চই মুখিয়ে থাকবে আপনার পরবর্তী উপন্যাসের জন্যে...............
আমি নিজে লেখক নই কারণ খালি হাতে কলম ধরলেই লেখক হয়ে যায়না কেউ, মনের ভেতর থেকে চিন্তা ভাবনা আসতে হয় কিছুর ব্যাপারে তারপর গুছিয়ে সেটা লেখা যায় বলে মনে করি। আমরা আপনারা অনেকেই বিশ্বসাহিত্যে এক কালজয়ী উপন্যাস "Robinson cruso" এর নাম জানি যেখানে উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র প্রায় তিন দশক যাবৎ দক্ষিণ মহাসাগরের কোনো একটি দ্বীপে আটকা পরে। কিন্তু আমরা কয়জনে জানি সেটা যে এই রবিনসন ক্রুসো চরিত্র টি বাস্তব জীবনেরই এক ইংরেজ নাবিক Alexander selkirk এর উপরে ভিত্তি করে বানানো যাকে কিনা একটি দ্বীপে নির্বাসিত করা হয়েছিল অতঃপর সে উদ্ধার হয়ে দেশে ফিরে আসলে তার গল্প শুনে লেখক Daniel defoe তার অমর গ্রন্থ রচনা করে।
আমরা সকলেই ট্রয় নগরীর সুন্দরী হেলেন এর কথা জানি, এবিষয়ে কিছু মতবিরোধ থাকলেও এব্যাপারে কারোই কোনো মতবিরোধ নেই যে চরিত্রটি সম্পূর্ণই একটি বানোয়াট, কবির কল্পনা। কিন্তু কথা হচ্ছে তাহলে এমন চরিত্র কল্পনায় এলোই বা কেন? এর ব্যাপারে ইতিহাসবিদদের মতামত হচ্ছে যে সুন্দরী হেলেন কাল্পনিক হলেও যে যুদ্ধটা দেখানো হয়েছে সেটা অনেকাংশে সত্যি এবং সেই ধ্বংসপ্রাপ্ত ট্রয় নগরীটি আছে বর্তমান তুরস্কের চানাক্কালে প্রদেশে, কিন্তু যুদ্ধটা হয়েছিল সম্পূর্ণই সাম্রাজ্যবাদী যুদ্ধ কোনো কাল্পনিক সুন্দরী হেলেনের কারণে নয়। পরবর্তীতে প্রাচীন গাতক কবিরা নিজেদের ভাবনার ছন্দ মিলিয়ে তৈরী করেছে এক সুন্দরী নারী চরিত্র এবং যুদ্ধ। আমার বলার উদ্দেশ্য হলো এই যে লেখকের মনে চিন্তা ভাবনা আসে এভাবেই কোনোকিছু ঘটনা থেকে বা শুনে যা থেকে সৃষ্টি হয় নতুন কিছু।
পিনুরাম দাদা নিজেও তার কিছু গল্প বাস্তব ঘটনা এবং চরিত্রের উপরে ভিত্তি করে লিখেছেন সেটা তিনি বলেছিলেনও।
লেখকেরা এমনই, তাদের মাথায় গল্পের পোকা সবসময় চলতেই থাকে এবং কোনোকিছু দেখে একসাথে জমাট বেধে যায় ফলশ্রুতিতে তৈরী হয় গল্প, এবং এর কৃতিত্ব যায় সম্পূর্ণই লেখকের নিজের চিন্তাভাবনার।
পাঠকেরা নিশ্চই মুখিয়ে থাকবে আপনার পরবর্তী উপন্যাসের জন্যে...............