12-01-2022, 04:11 PM
হ্যাল্লো ফ্রেন্ডস আমি রুচিরা, আমার বয়েস 38, আমি আমার যৌণ জীবনের কাহিনী তোমাদের জানাবো। আমার জন্ম মফস্বলে, বাবা সরকারি চাকরি করতেন আর মা ছিলেন গৃহবধু। আমি তাদের একমাত্র সন্তান। বাবার পৈতৃক সম্পত্তি ছিল অনেক তাই আমার ছোটবেলা খুব প্রাচুর্য্য এর মধ্যেই কেটেছে। আর সম্পত্তি যেহেতু পৈতৃক তাই আত্মীয় সজ্জনের আনাগোনা বাড়িতে লেগেই ছিল। গরমের ছুটিতে বিশেষ করে আমার পিসির আর জেঠুর ছেলে মেয়েরা সবাই আসতো আর খুব মজা হতো। আমার যৌনতার হতে খড়ি এভাবেই হয়। আমি তখন ক্লাস 7 পাস করেছি। গরমের ছুটিি তেে
দোয়েল দিদি আর শ্যামল দা এলো। দোয়েল আমার জেঠতুতু দিদি আর শ্যামল আমার পিসতুতো দাদা। ওরা দুজনেই আমার থেকে 2 বছর বড়। যাইহোক দোয়েল দিদি এলে আমার রুমেই থাকতো। খুব গরম ছিল সেই সময় আর রাতে কারেন্ট ও গেলো চলে। দোয়েল দিদি আর আমি একই খাতে শুয়ে ছিলাম। আমরা দুজনেই নাইটি পরে শুয়ে ছিলাম। কারেন্ট চলে যেতেই গরমে আমাদের ঘুম ভেঙ্গে গেলো। আমার অভ্যাস থাকলেও দোয়েল দিদি শহরে থাকতো তাই ওর খুব কষ্ট হচ্ছিল। আমি উঠে জানলাটা খুলে দিলাম। কিন্তু একটুও হওয়া দিছিলো না। কিছুক্ষন পর দোয়েল দিদি উঠে বললো আর পারা যাচ্ছে না, আমি নাইটি খুলে ফেলেছি, এমনিও ঘামে সব ভিজে গেছে , আমি এবার নেংটো হয়ে শোবো, তুই এত গরম সহ্য করছিস কি করে তুই সব খুলে নেংটো হয়ে যা। আমি লজ্জা পেয়ে বললাম যাহ কি যে বলোনা, আমি এখন বড় হয়ে গেছিনা, আমার লজ্জা করে। দোয়েল দিদি রেগে গিয়ে বললো লজ্জার কি আছে, আছি তো তুই আর আমি আর তো কেউ দেখছে না। আর কারেন্ট তো নেই আলো নেই আমি ও তো তোকে ঠিক করে দেখতে পারবো না। আমি তাও কিন্তু কিন্তু করছিলাম, দোয়েল দিদি প্রায় জোর করেই আমাকে নেংটো করে দিলো আর নিজেও নেংটো হয়ে গেল। তার পর বিছানাতে শুয়ে আমি বললাম, তুমি খুলছিলে খুলছিলে আমার টাও খুলে দিলে কেন? আমার লজ্জা করছে। দোয়েল দিদি বললো বাহ তুই না খুললে তুই আমার সব দেখে নিতিস আর আমি তোর কিছুই দেখতে পেতাম না, ভারী মজা না। এটাই ভালো দুজনে দুজনের টা দেখেছি আর কোনো প্রবলেম নেই।
দোয়েল দিদি আর শ্যামল দা এলো। দোয়েল আমার জেঠতুতু দিদি আর শ্যামল আমার পিসতুতো দাদা। ওরা দুজনেই আমার থেকে 2 বছর বড়। যাইহোক দোয়েল দিদি এলে আমার রুমেই থাকতো। খুব গরম ছিল সেই সময় আর রাতে কারেন্ট ও গেলো চলে। দোয়েল দিদি আর আমি একই খাতে শুয়ে ছিলাম। আমরা দুজনেই নাইটি পরে শুয়ে ছিলাম। কারেন্ট চলে যেতেই গরমে আমাদের ঘুম ভেঙ্গে গেলো। আমার অভ্যাস থাকলেও দোয়েল দিদি শহরে থাকতো তাই ওর খুব কষ্ট হচ্ছিল। আমি উঠে জানলাটা খুলে দিলাম। কিন্তু একটুও হওয়া দিছিলো না। কিছুক্ষন পর দোয়েল দিদি উঠে বললো আর পারা যাচ্ছে না, আমি নাইটি খুলে ফেলেছি, এমনিও ঘামে সব ভিজে গেছে , আমি এবার নেংটো হয়ে শোবো, তুই এত গরম সহ্য করছিস কি করে তুই সব খুলে নেংটো হয়ে যা। আমি লজ্জা পেয়ে বললাম যাহ কি যে বলোনা, আমি এখন বড় হয়ে গেছিনা, আমার লজ্জা করে। দোয়েল দিদি রেগে গিয়ে বললো লজ্জার কি আছে, আছি তো তুই আর আমি আর তো কেউ দেখছে না। আর কারেন্ট তো নেই আলো নেই আমি ও তো তোকে ঠিক করে দেখতে পারবো না। আমি তাও কিন্তু কিন্তু করছিলাম, দোয়েল দিদি প্রায় জোর করেই আমাকে নেংটো করে দিলো আর নিজেও নেংটো হয়ে গেল। তার পর বিছানাতে শুয়ে আমি বললাম, তুমি খুলছিলে খুলছিলে আমার টাও খুলে দিলে কেন? আমার লজ্জা করছে। দোয়েল দিদি বললো বাহ তুই না খুললে তুই আমার সব দেখে নিতিস আর আমি তোর কিছুই দেখতে পেতাম না, ভারী মজা না। এটাই ভালো দুজনে দুজনের টা দেখেছি আর কোনো প্রবলেম নেই।