11-01-2022, 10:05 PM
দিন দশেকের মধ্যে মা এসে দেখে গেলো কাজরী মাসি কে । আমি বিশেষ মাতামাতি না করলেও মাসি পড়ে রইলো ফ্যাটের কোনের বারান্দার ঘরে । কোনের দিকে এই জায়গাটায় হাওয়া বাতাস অনেক বেশি মাসি নিজের মতো থাকতে পারবে । কাজের মেয়েদের নাম কেন কবিতা বা সবিতা হয় জানি না । ওরা বোধ হয় ইচ্ছা করেই রাখে ৬ দিন বাড়িতে থাকবে কিন্তু ১২০০০ টাকা মাইনে । কমতি নেই যত খুশি খাটিয়ে নাও ।আমি দরাদরি করলাম না ।কলকাতায় এমনি কাজের মেয়ের খুব টানাটানি । মেয়েটির শরীরই খাওয়া আর খাওয়ানোর একটা চমক আছে । তাই একটা চান্স মারলাম আর কি ।তাহা এনার নাম সবিতা । মাসির ঘরের লাগোয়া গেস্ট রুম-এ তার থাকবার ব্যবস্থা । ব্যবস্থা পাকা না হলে কাজ করবে না বলে বেড , তোয়ালে , সাবান কি কিনে দি নি তাকে । ঝক্কি মানে !
কিন্তু ইনু পিনুর সুযোগই আসছিলো না ।ইশারা করে বুঝিয়ে দিয়েছি যে আমার চোখ ওর উপর আছে । থাকবে না বা কেন? যার গায়ের ত্বকে এতো আভা , কাপড়ের আড়ালে না জানি কি লুকিয়ে আছে । তক্কে তক্কে ছিলাম একদিন মাসি স্নানে যাবে বা ঘুমাবে দুপুরে আর আমি চান্স মারবো ! কিন্তু কিছুতেই খাপে খাপ লাগছিলো না ।
একদিন লেগে গেলো সুযোগ । রাতে ১৫ আগস্ট এর পার্টি , মদ আর মুজরা দুটোই হবে । কিন্তু মুজরা মানে সত্যি মুজরা নয় , মানে হুল্লোড় বলা যায় । সকাল তখন ১২ টা । কাজু মাসি বাথরুমে স্নান করছে ।আর সবিতা মাসির বিছানা ঠিক করছে । একটা দুহাজার টাকার নোট মেঝেতে মাসির ঘরে ফেলে রেখে দূর থেকে চোখ রাখলাম সবিতা কি করে । জানি কাজের মেয়েদের কি করে কাত করা যায় । নাঃ দুবার পাশ কাটিয়ে চলে যাচ্ছে তবুও সাড়া দিচ্ছে না । দুটো নোট নিয়ে ইশারা ওর অনুপস্থিতি তে কাজের ফাঁকে ফাঁকে , এক ফাঁকে আমি ঘরে ঢুকে দু হাজার এর নোটের পশে আরো কয়েকটা নোট ফেলে রাখলাম একই কায়দায় । এমন ভাবে যে নোট টা বিছানায় পড়ে গেছে ভুল করে । দুটো ২০০০ টাকার নোট পড়ে থাকতে দেখে খেয়ে গেলো সবিতা আমার টোপ । কারণ একটু পরেই আমার ঘর পরিষ্কার করতে ঢুকবে , মেঝে পুঁছবে । মানে সভ্য ভাষায় ডাস্টিং মপিং এই সব আর কি । কাজু মাসি যদি মনে করতে পারতো সে কেমন ওপেন মাইন্ডেড , হাসিমুখ মহিলা ছিলেন সত্যি এতো বোরিং হতো না ।
কিন্তু ইনু পিনুর সুযোগই আসছিলো না ।ইশারা করে বুঝিয়ে দিয়েছি যে আমার চোখ ওর উপর আছে । থাকবে না বা কেন? যার গায়ের ত্বকে এতো আভা , কাপড়ের আড়ালে না জানি কি লুকিয়ে আছে । তক্কে তক্কে ছিলাম একদিন মাসি স্নানে যাবে বা ঘুমাবে দুপুরে আর আমি চান্স মারবো ! কিন্তু কিছুতেই খাপে খাপ লাগছিলো না ।
একদিন লেগে গেলো সুযোগ । রাতে ১৫ আগস্ট এর পার্টি , মদ আর মুজরা দুটোই হবে । কিন্তু মুজরা মানে সত্যি মুজরা নয় , মানে হুল্লোড় বলা যায় । সকাল তখন ১২ টা । কাজু মাসি বাথরুমে স্নান করছে ।আর সবিতা মাসির বিছানা ঠিক করছে । একটা দুহাজার টাকার নোট মেঝেতে মাসির ঘরে ফেলে রেখে দূর থেকে চোখ রাখলাম সবিতা কি করে । জানি কাজের মেয়েদের কি করে কাত করা যায় । নাঃ দুবার পাশ কাটিয়ে চলে যাচ্ছে তবুও সাড়া দিচ্ছে না । দুটো নোট নিয়ে ইশারা ওর অনুপস্থিতি তে কাজের ফাঁকে ফাঁকে , এক ফাঁকে আমি ঘরে ঢুকে দু হাজার এর নোটের পশে আরো কয়েকটা নোট ফেলে রাখলাম একই কায়দায় । এমন ভাবে যে নোট টা বিছানায় পড়ে গেছে ভুল করে । দুটো ২০০০ টাকার নোট পড়ে থাকতে দেখে খেয়ে গেলো সবিতা আমার টোপ । কারণ একটু পরেই আমার ঘর পরিষ্কার করতে ঢুকবে , মেঝে পুঁছবে । মানে সভ্য ভাষায় ডাস্টিং মপিং এই সব আর কি । কাজু মাসি যদি মনে করতে পারতো সে কেমন ওপেন মাইন্ডেড , হাসিমুখ মহিলা ছিলেন সত্যি এতো বোরিং হতো না ।