08-01-2022, 09:11 PM
শ্যামু হাত জোড় করে রিয়াজের দিকে তাকিয়ে হল ঘর থেকে বলে " বাবু আজ্ঞে আমি সব বুঝিয়ে দিয়েছি। "
মমতা একটু আশ্বাস পায় । কিন্তু মেয়ে মানুষ, সে তার সুরক্ষার দিকটা সব সময় ভাবে । মনের ভয় লুকিয়ে রাখে মমতা মনেই । চোখ মুখ দেখে সেটা স্পষ্ট বোঝা যায় । "আচ্ছা বাবু আমি কাজ করবো , আমার ঘর দেখিয়ে দিন । কাল সকাল থেকে কাজ না হয় করি । শ্যামু আমার বাচ্ছা কে সেই দুপুরে নিয়ে গেছে ফিরিয়ে নিয়ে আসে নি , শুধু বলছে নতুন কাজের বাড়িতে আপনার বছর সাথে খেলছে । কিন্তু আমি এখনো আমার বাচ্ছা কে দেখতে পাই নি , ওকে বলুন আমার বাচ্ছা কে এনে দিতে !"
রিয়াজ মমতা কে আশ্বস্ত করে বলে " আমি একটু এখানে নিয়ে টিয়ে খাই বুঝলে বাড়িতে তো এসব খাওয়া যায় না , একটু পড়ে বাড়ি যাবার সময় নিয়ে যাবো তোমায় কেমন !আমার বাড়িতে তোমার বাচ্ছা দিব্বি আছে তোমার কোনো ভয় নেই তুমি এখানে বস !"
রিয়াজের আশ্বাসে মমতা একটু থমকে যায় । বিসি কোনো কথা বলে না । মনে তার খুব কেউ ডাক দিচ্ছে , বলছে খুব বড়ো কোনো অঘটন ঘটতে চলেছে । ওরা মমতার বাচ্ছা কে লুকিয়ে রেখে মমতা কে জোড় করে নোংরা কাজ করতে চায় । আর মমতা হয়তো বা তারই ভয় পাচ্ছে কিন্তু তার সাথে তার বছর কথা ভেবে সে ধৈর্য ধরে বসে আছে ।
রিয়াজ ঘরে ঢুকে নোবু বাবুর উদ্যেশ্যে বললো " তাহলে শুরু করা যাক , আর কিছু কি লাগবে নবুদা ? নোবু বাবু গড গড হয়ে বললেন " অরে ছি ছি রিয়াজ তুমি লজ্জা দিচ্ছ !" নিজেই পেগ বানিয়ে দেয় রিয়াজের দিকে । দুটো লোক ঘরে মেয়ে মানুষের সামনে মদ খাচ্ছে ব্যাপারটা মমতা মেনে নিতে পারলো না । সে বুঝে গিয়েছে ওরা খারাপ লোক । ক্ষণিক ক্ষণ বসে থেকে খুব অধৈর্য হয়ে পড়লো মমতা । পাশে বসে থাকা বিসি কে দেখে একটু আশ্বাস পাচ্ছিলো মমতা কিন্তু বিসি কে তার মতো এদের স্বীকার বুঝতে পারলো না মমতা । তাই অস্বস্তিকর সময় তা কাটাতে মমতা বিসি কে প্রশ্ন করলো বিসির দিকে ঘেসে বসে " দিদি আপনি ?"
রিয়াজ দেখেও না দেখার ভান করলো । কারণ জানে একটু পরেই নাটকের পর্দা উঠে যাবে । তাই দুজনে মিলে বুঝে আর বুঝিয়ে নিলে নিজেদের কাজ সহজ হয়ে যায় । বিসি মাথা নিচু করে থাকে । বিসি জানে কোনো কিছু বলে লাভ নেই । এরা সব পারে । মমতার ছেলের কথা চিন্তা করে বিসি থমকে যায় । " এই তো এমনি !"
গলা জড়িয়ে যায় বিসির আর কিছু বলতে পারে না । রিয়াজ আর নোবু বাবুর প্রাথমিক মাল টানা শেষ !
মাল খাওয়া থামিয়ে দিয়েছে দেখে মমতা উদগ্রীব হয়ে রিয়াজ কে উদ্দেশ্য করে বললো " মাধব বাবু এবার চলুন , অনেক রাত হচ্ছে তো ! ছেলেটা দুপুরের পর থেকে কিছু খায় নি !" রিয়াজ হাহাহাহাহা করে হেঁসে উঠলো । " কে মাধব কোথাকার মাধব ! " মমতা মনে মনে এমনটাই ভয় পাচ্ছিলো। আর হয়তো তৈরিও হয়ে ছিল । খোলা দরজা দিয়ে ছুটে বাইরে বেরিয়ে যাবার চেষ্টা করলো হল ঘরের দিকে যাতে সেখান থেকে বাড়ির বাইরে বেরিয়ে যেতে পারে । যামু বাঘের মতো ওঁৎ পেতে ছিল । আর সেটাই ওর কাজ । কাছাকাছি শ্যামু মমতা কে ধরতে আসছে দেখে, মমতাও শ্যামুর থেকে দূরত্ব রেখে ডিলার পাশে শোকেসে পাশে রাখা পিতলের ফুলদানি টা উঠিয়ে নেয় কোনো মতে । তা নিয়েই শ্যামু কে মারতে উদ্ধত হয় যাতে ভয়ে শ্যামু যাতে সরে যায় আর তার ফাঁকে সে সদর দরজা দিয়ে বেরিয়ে যাবার সুযোগ পায় । বিসি পাথরের মতো বসে ভয়ে আড়ষ্ট হয়ে দেখতে থাকে , মনে মনে সে জানে এসব করে কোনো লাভ হয় না । মমতা সত্যি জানে না এরা কত ভয়ঙ্কর । নাহলে এমন ভুল করতো না , আর এর খেসারত দিতে হবে । মমতা বুঝতে চাইছে না যে ওর ছেলে এদের হেপাজতে , তার ক্ষতি হয়ে গেলে মমতার জব চেষ্টা বৃথা হয়ে যাবে , তাছাড়া পুলিশ সান্ত্রী সব এদের নখের ডগায় ।
কিন্তু ফুলদানি উঁচিয়ে মারতে আসছে দেখেও হুল্লা শ্যামল ভয় পায় নি , বরণ হাত টাই ধরে ফেলে পেঁচিয়ে ধরে আর পিঠের দিকে দুমড়ে ধরে । ব্যাথায় ককিয়ে ওঠে মমতা । হাত থেকে আপনা আপনি ফুলদানি টা খসে যায় ।আঁচলের শাড়িটা সরে গিয়ে ভরা থাবা দেওয়া ফর্সা বুকটা হামলে বেরিয়ে পরে ব্লাউস ফেটে । ওদিক থেকে রিয়াজ চেঁচিয়ে ওঠে " ওকে ছেড়ে দে ওহ যেখানে যায় যাক , ছেলের জন্য ওকে আমার কাছেই আস্তে হবে ! দেখি কোন থানা ওকে ওর ছেলে খুঁজে দেয়, যা শ্যামু ওর ছেলেটাকে কেটে মুছকুন্দপুরের পচা খালে পুঁতে দিয়ে আয় !" শ্যামু রিয়াজের কথা শুনে মমতা কে ছেড়ে দেয় । মমতা ছল ছল চোখে সেখানেই স্থবির হয়ে বসে পড়ে । এমন একটা কিছু অনুমান করেছিল বিসি । মমতা এর পর গুমরে গুমরে কাঁদতে কাঁদতে রিয়াজের পা জড়িয়ে ধরে । আর কাঁদতে শুরু করে " বাবু তোমার দুটি পায়ে পড়ি আমার ছেলে কে এনে দাও , আমি গরিব আমায় দেখার কেউ নেই , আমার ছেলে কে এনে দাও !"
রিয়াজ হিংস্র জন্তুর মতো এগিয়ে গিয়ে মমতার সামনে এসে হাটু মুড়ে বসে , কিন্তু শরীরে হাত দেয় না । চেঁচিয়ে বলে " না তুই যা যেখানে পারিস যা, তোর ছেলে পাবি না , যা ! " কিন্তু শরীরে হাত দেয় না । মমতা কিছুটা হলেও বুঝতে পারে যে সে ফাঁদে শেষ মেশ পড়েই গেছে , ছেলের সন্ধান না নিয়ে কোনো ভাবেই এখন থেকে যাওয়া যাবে না , আর সে গেলেও তার ছেলের নিশ্চয়ই ক্ষতি হয়ে যাবে । টাই নিজের বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়ে আবার কাকুতি মিনতি করে মমতা । " বাবু তোমার বাড়িতেই থাকবো যা বলবে শুনবো , আমার ছেলে কে আমার কাছে দাও !" রিয়াজ মমতা কে পরোক্ষ করার তাগিদে হেসে বলে " আগে যা বলছি শোন্ তার পর ছেলে কে দেখাবো ! তোর আর মরার জায়গা নেই । আর মরতে চাইলে হুল্লা শ্যামল আছে তোকে মারতে সে 1 মিনিট সময় নেবে না । " মমতা ভেজা চোখে শ্যামুর দিকে তাকায় । শ্যামু মমতার দিকে তাকিয়ে বলে " মাগি বাবুরা যা বলছে শোন্ , অনেক টাকা পাবি , এখানে থাকবি , বাবুদের খুশি করতে পারলে বাবুরাও তোকে দেখে রাখবে , আমি তো তোকে দুগ্গা বাড়ি বেচে দেব ভেবেছিলাম , বাবুর দয়ার শরীর , বললোঃ শ্যামু এমন সুন্দর মেয়েটার সর্বনাশ করিস নি , তাই তো তোকে এখানে নিয়ে এইচি !" ভয়ার্ত চোখে মমতা তার বিশ্বাস ঘাতকের দিকে তাকিয়ে স্থবির হয়ে যায় ।
মমতা একটু আশ্বাস পায় । কিন্তু মেয়ে মানুষ, সে তার সুরক্ষার দিকটা সব সময় ভাবে । মনের ভয় লুকিয়ে রাখে মমতা মনেই । চোখ মুখ দেখে সেটা স্পষ্ট বোঝা যায় । "আচ্ছা বাবু আমি কাজ করবো , আমার ঘর দেখিয়ে দিন । কাল সকাল থেকে কাজ না হয় করি । শ্যামু আমার বাচ্ছা কে সেই দুপুরে নিয়ে গেছে ফিরিয়ে নিয়ে আসে নি , শুধু বলছে নতুন কাজের বাড়িতে আপনার বছর সাথে খেলছে । কিন্তু আমি এখনো আমার বাচ্ছা কে দেখতে পাই নি , ওকে বলুন আমার বাচ্ছা কে এনে দিতে !"
রিয়াজ মমতা কে আশ্বস্ত করে বলে " আমি একটু এখানে নিয়ে টিয়ে খাই বুঝলে বাড়িতে তো এসব খাওয়া যায় না , একটু পড়ে বাড়ি যাবার সময় নিয়ে যাবো তোমায় কেমন !আমার বাড়িতে তোমার বাচ্ছা দিব্বি আছে তোমার কোনো ভয় নেই তুমি এখানে বস !"
রিয়াজের আশ্বাসে মমতা একটু থমকে যায় । বিসি কোনো কথা বলে না । মনে তার খুব কেউ ডাক দিচ্ছে , বলছে খুব বড়ো কোনো অঘটন ঘটতে চলেছে । ওরা মমতার বাচ্ছা কে লুকিয়ে রেখে মমতা কে জোড় করে নোংরা কাজ করতে চায় । আর মমতা হয়তো বা তারই ভয় পাচ্ছে কিন্তু তার সাথে তার বছর কথা ভেবে সে ধৈর্য ধরে বসে আছে ।
রিয়াজ ঘরে ঢুকে নোবু বাবুর উদ্যেশ্যে বললো " তাহলে শুরু করা যাক , আর কিছু কি লাগবে নবুদা ? নোবু বাবু গড গড হয়ে বললেন " অরে ছি ছি রিয়াজ তুমি লজ্জা দিচ্ছ !" নিজেই পেগ বানিয়ে দেয় রিয়াজের দিকে । দুটো লোক ঘরে মেয়ে মানুষের সামনে মদ খাচ্ছে ব্যাপারটা মমতা মেনে নিতে পারলো না । সে বুঝে গিয়েছে ওরা খারাপ লোক । ক্ষণিক ক্ষণ বসে থেকে খুব অধৈর্য হয়ে পড়লো মমতা । পাশে বসে থাকা বিসি কে দেখে একটু আশ্বাস পাচ্ছিলো মমতা কিন্তু বিসি কে তার মতো এদের স্বীকার বুঝতে পারলো না মমতা । তাই অস্বস্তিকর সময় তা কাটাতে মমতা বিসি কে প্রশ্ন করলো বিসির দিকে ঘেসে বসে " দিদি আপনি ?"
রিয়াজ দেখেও না দেখার ভান করলো । কারণ জানে একটু পরেই নাটকের পর্দা উঠে যাবে । তাই দুজনে মিলে বুঝে আর বুঝিয়ে নিলে নিজেদের কাজ সহজ হয়ে যায় । বিসি মাথা নিচু করে থাকে । বিসি জানে কোনো কিছু বলে লাভ নেই । এরা সব পারে । মমতার ছেলের কথা চিন্তা করে বিসি থমকে যায় । " এই তো এমনি !"
গলা জড়িয়ে যায় বিসির আর কিছু বলতে পারে না । রিয়াজ আর নোবু বাবুর প্রাথমিক মাল টানা শেষ !
মাল খাওয়া থামিয়ে দিয়েছে দেখে মমতা উদগ্রীব হয়ে রিয়াজ কে উদ্দেশ্য করে বললো " মাধব বাবু এবার চলুন , অনেক রাত হচ্ছে তো ! ছেলেটা দুপুরের পর থেকে কিছু খায় নি !" রিয়াজ হাহাহাহাহা করে হেঁসে উঠলো । " কে মাধব কোথাকার মাধব ! " মমতা মনে মনে এমনটাই ভয় পাচ্ছিলো। আর হয়তো তৈরিও হয়ে ছিল । খোলা দরজা দিয়ে ছুটে বাইরে বেরিয়ে যাবার চেষ্টা করলো হল ঘরের দিকে যাতে সেখান থেকে বাড়ির বাইরে বেরিয়ে যেতে পারে । যামু বাঘের মতো ওঁৎ পেতে ছিল । আর সেটাই ওর কাজ । কাছাকাছি শ্যামু মমতা কে ধরতে আসছে দেখে, মমতাও শ্যামুর থেকে দূরত্ব রেখে ডিলার পাশে শোকেসে পাশে রাখা পিতলের ফুলদানি টা উঠিয়ে নেয় কোনো মতে । তা নিয়েই শ্যামু কে মারতে উদ্ধত হয় যাতে ভয়ে শ্যামু যাতে সরে যায় আর তার ফাঁকে সে সদর দরজা দিয়ে বেরিয়ে যাবার সুযোগ পায় । বিসি পাথরের মতো বসে ভয়ে আড়ষ্ট হয়ে দেখতে থাকে , মনে মনে সে জানে এসব করে কোনো লাভ হয় না । মমতা সত্যি জানে না এরা কত ভয়ঙ্কর । নাহলে এমন ভুল করতো না , আর এর খেসারত দিতে হবে । মমতা বুঝতে চাইছে না যে ওর ছেলে এদের হেপাজতে , তার ক্ষতি হয়ে গেলে মমতার জব চেষ্টা বৃথা হয়ে যাবে , তাছাড়া পুলিশ সান্ত্রী সব এদের নখের ডগায় ।
কিন্তু ফুলদানি উঁচিয়ে মারতে আসছে দেখেও হুল্লা শ্যামল ভয় পায় নি , বরণ হাত টাই ধরে ফেলে পেঁচিয়ে ধরে আর পিঠের দিকে দুমড়ে ধরে । ব্যাথায় ককিয়ে ওঠে মমতা । হাত থেকে আপনা আপনি ফুলদানি টা খসে যায় ।আঁচলের শাড়িটা সরে গিয়ে ভরা থাবা দেওয়া ফর্সা বুকটা হামলে বেরিয়ে পরে ব্লাউস ফেটে । ওদিক থেকে রিয়াজ চেঁচিয়ে ওঠে " ওকে ছেড়ে দে ওহ যেখানে যায় যাক , ছেলের জন্য ওকে আমার কাছেই আস্তে হবে ! দেখি কোন থানা ওকে ওর ছেলে খুঁজে দেয়, যা শ্যামু ওর ছেলেটাকে কেটে মুছকুন্দপুরের পচা খালে পুঁতে দিয়ে আয় !" শ্যামু রিয়াজের কথা শুনে মমতা কে ছেড়ে দেয় । মমতা ছল ছল চোখে সেখানেই স্থবির হয়ে বসে পড়ে । এমন একটা কিছু অনুমান করেছিল বিসি । মমতা এর পর গুমরে গুমরে কাঁদতে কাঁদতে রিয়াজের পা জড়িয়ে ধরে । আর কাঁদতে শুরু করে " বাবু তোমার দুটি পায়ে পড়ি আমার ছেলে কে এনে দাও , আমি গরিব আমায় দেখার কেউ নেই , আমার ছেলে কে এনে দাও !"
রিয়াজ হিংস্র জন্তুর মতো এগিয়ে গিয়ে মমতার সামনে এসে হাটু মুড়ে বসে , কিন্তু শরীরে হাত দেয় না । চেঁচিয়ে বলে " না তুই যা যেখানে পারিস যা, তোর ছেলে পাবি না , যা ! " কিন্তু শরীরে হাত দেয় না । মমতা কিছুটা হলেও বুঝতে পারে যে সে ফাঁদে শেষ মেশ পড়েই গেছে , ছেলের সন্ধান না নিয়ে কোনো ভাবেই এখন থেকে যাওয়া যাবে না , আর সে গেলেও তার ছেলের নিশ্চয়ই ক্ষতি হয়ে যাবে । টাই নিজের বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়ে আবার কাকুতি মিনতি করে মমতা । " বাবু তোমার বাড়িতেই থাকবো যা বলবে শুনবো , আমার ছেলে কে আমার কাছে দাও !" রিয়াজ মমতা কে পরোক্ষ করার তাগিদে হেসে বলে " আগে যা বলছি শোন্ তার পর ছেলে কে দেখাবো ! তোর আর মরার জায়গা নেই । আর মরতে চাইলে হুল্লা শ্যামল আছে তোকে মারতে সে 1 মিনিট সময় নেবে না । " মমতা ভেজা চোখে শ্যামুর দিকে তাকায় । শ্যামু মমতার দিকে তাকিয়ে বলে " মাগি বাবুরা যা বলছে শোন্ , অনেক টাকা পাবি , এখানে থাকবি , বাবুদের খুশি করতে পারলে বাবুরাও তোকে দেখে রাখবে , আমি তো তোকে দুগ্গা বাড়ি বেচে দেব ভেবেছিলাম , বাবুর দয়ার শরীর , বললোঃ শ্যামু এমন সুন্দর মেয়েটার সর্বনাশ করিস নি , তাই তো তোকে এখানে নিয়ে এইচি !" ভয়ার্ত চোখে মমতা তার বিশ্বাস ঘাতকের দিকে তাকিয়ে স্থবির হয়ে যায় ।