24-12-2018, 08:48 AM
গুরুজীদের ওই একটাই কথা! যা কিছুই ঘটুক, সবকিছুর সমাধান পূজোয়। রেবতীর শ্বশুরকেও গুরুজী তা-ই দিতে বললেন। শ্বশুর মশাইও দেরি করতে চাইলেন না। ঝটপট রাজী হয়ে গেলেন। আশ্রমে রেবতীর নামে পূজা দেয়া হল। পূজা শেষে বলা হল, রেবতী ঠিক হয়ে যাবে। শ্বশুর মশাই আর গুরুজীর এসব পাগলামি কথা-কাজে রেবতী মনে মনে হাসল। শ্বশুরের জন্য মায়াও লাগল। বেচারা ওর জন্যে কতো কিছুই না করছেন! তাই রেবতীও লোকদেখানো ভাল থাকার অভিনয় করতে শুরু করল।
আশ্রমে পূজা দেয়ার বেশ কিছুদিন পর হঠাৎ একদিন গুরুজী রেবতীর শ্বশুরালয়ে উপস্থিত।গুরুজীর আগমণে বাসার সবাই খুশি। কি করবে, গুরুজীকে কোথায় রাখবে- এ নিয়ে বেশ তোড়জোড় শুরু হয়ে গেল। সবার সঙ্গে গুরুজীকে রাখা যাবে না। তার ধ্যানে ব্যাঘাত ঘটবে। তাই উপরের তলার চিলেকোঠা খালি করা হল গুরুজীর জন্য। তিনি যতদিন খুশি থাকবেন ওখানে। গুরুজী সম্মানিত মানুষ। যাকেতাকে তার সেবায় নিয়োগ দেয়া যাবে না। রেবতীকে গুরুজীর সেবায় নিয়োজিত করা হল।এই ফাঁকে গুরুজীর সংস্রবে রেবতীর মনও হয়ত ভাল হয়ে যাবে !শ্বশুরের আদেশ রেবতিও মেনে নিল।
আশ্রমে পূজা দেয়ার বেশ কিছুদিন পর হঠাৎ একদিন গুরুজী রেবতীর শ্বশুরালয়ে উপস্থিত।গুরুজীর আগমণে বাসার সবাই খুশি। কি করবে, গুরুজীকে কোথায় রাখবে- এ নিয়ে বেশ তোড়জোড় শুরু হয়ে গেল। সবার সঙ্গে গুরুজীকে রাখা যাবে না। তার ধ্যানে ব্যাঘাত ঘটবে। তাই উপরের তলার চিলেকোঠা খালি করা হল গুরুজীর জন্য। তিনি যতদিন খুশি থাকবেন ওখানে। গুরুজী সম্মানিত মানুষ। যাকেতাকে তার সেবায় নিয়োগ দেয়া যাবে না। রেবতীকে গুরুজীর সেবায় নিয়োজিত করা হল।এই ফাঁকে গুরুজীর সংস্রবে রেবতীর মনও হয়ত ভাল হয়ে যাবে !শ্বশুরের আদেশ রেবতিও মেনে নিল।