28-12-2021, 06:04 PM
খুকী আমার কথা মতোই দু পা প্যাডেলে রাখলো। ভয়েই কিনা জানিনা, তার দেহটা একবার এদিকে, আরেকবার ওদিকে বেঁকে বেঁকে পরার উপক্রম করছিলো। আমি সাইকেলটা খানিক ঠেলে ঠেলে বললাম, কি হলো, প্যাডেলে চাপ দাও।
খুকী প্যাডেলের দিকে তাঁকিয়ে তাঁকিয়েই চাপ দিতে চাইলো। হাতের ব্যালেন্স হারিয়ে হ্যাণ্ডেলটাও বাম দিকে ঘুরে খুকী সাইকেল থেকে পরে যাবারই উপক্রম করছিলো।
আমি সাইকেল ছেড়ে খুকীকেই জাপটে ধরলাম। তার ভারী দেহটা নিয়েই হুমরি খেয়ে পরলাম মাটিতে। নরোম একটা দেহ খুকীর। নরোম সু উচ্চ স্তন দুটি আমার গায়ে চেপে এক ধরনের শিহরণই জাগিয়ে তুলছিলো। আমি নিজেকে সামলে নিয়ে বললাম, এভাবে পরে গেলে তো হবে না।
খুকী আহলাদ করেই বললো, আমি কি ইচ্ছে করে পরেছি নাকি? হ্যাণ্ডেলটা ঘুরে গেলো যে?
আমি খুকীকে নিয়ে উঠে দাঁড়িয়ে, সাইকেলটা সোজা করে বললাম, অমন মাথা নীচু করে প্যাডেল চাপলে তো হ্যাণ্ডেল ঘুরবেই। সামনের দিকে তাঁকিয়ে হ্যাণ্ডেল শক্ত করে চেপে ধরে, প্যাডেল চাপতে থাকো। আমি পেছন থেকে ধরে রেখেছি। ভয় নেই পরবে না।
খুকী আবারো সাইকেলটার সীটে বসলো। সামনেই তাঁকালো। হ্যাণ্ডেলটাও শক্ত করে ধরলো। হাফ প্যাডেল করে প্যাডেলও চাপতে থাকলো। আমিও পেছন থেকে ধীরে ধীরে সাইকেলটা ঠেলতে থাকলাম। অথচ, খুকীর দেহটা সাইকেলের উপর এঁকে বেঁকে যাচ্ছে। আর তার স্তন দুটিও এপাশ ওপাশ দোলতে থাকলো।
খানিক ক্ষণের মাঝেই খুকী প্যাডেল চাপাটা রপ্ত করে ফেলেছিলো। পারছিলো না শুধু উঠানের প্রান্তে গিয়ে হ্যাণ্ডেল ঘুরানোটা। সেটাও আমি হ্যাণ্ডেল ধরে ধরে ধীরে ধীরে ঘুরিয়ে প্রেক্টিস করালাম বার কয়েক। খুকীও পারছিলো বলেই মনে হলো। আমি পেছন থেকে মাঝে মাঝে স্যাডলটা ছেড়ে দিয়ে, খুকী ঠিক মতো পারছে কিনা তাও পরীক্ষা করে দেখলাম। খুকীর বিশ্বাস আমি পেছন থেকে সাইকেলটা চেপে ধরে আছি, তাই সে পরবে না। চমৎকার করেই সাইকেলটা চালিয়ে যাচ্ছিলো।
আমি দেখলাম, খুকী পুরুপুরিই সাইকেল চালনা রপ্ত করে ফেলেছে। তাই স্যাডলটাও পুরুপুরি ছেড়ে দিয়ে, তাকে মুক্ত ভাবেই সাইকেল চালাতে দিয়েছিলাম। আর আমি দূর থেকেই বুকে দু হাত ভাঁজ করে খুকীকে দেখছিলাম।
দূর থেকে খুকীও আমাকে দেখলো। আর অমনিই হ্যাণ্ডেলের ব্যালেন্স হারিয়ে হুমড়ি খেয়ে পরলো। আমি ছুটে গেলাম। খুকীকে টেনে টেনে তুলতে চাইলাম। বাম পায়ে সাংঘাতিক চোট পেয়েছে। ঠিক মতো দাঁড়াতে পারছিলো না। হু হু করে কেঁদে কেঁদে বললো, খোকা ভাই, তুমি আমাকে ছেড়ে দিলে কেনো?
আমি বললাম, ছেড়ে না দিলে শিখবে কেমন করে? সাইকেল চালানো শিখতে হলে, এরকম একবার দুবার পরতেই হয়। ওসব কিছু না। কই দেখি পা টা?
আমি খুকীর ফুলা ফুলা নরোম উরুটা এক হাতে চেপে, অপর হাতে হাঁটুর নীচটা চেপে ধরে পা টা ঝেরে দিতে থাকলাম। বললাম, কিচ্ছু হবে না। পা টা ঝেরে দিচ্ছি।
খুকী প্যাডেলের দিকে তাঁকিয়ে তাঁকিয়েই চাপ দিতে চাইলো। হাতের ব্যালেন্স হারিয়ে হ্যাণ্ডেলটাও বাম দিকে ঘুরে খুকী সাইকেল থেকে পরে যাবারই উপক্রম করছিলো।
আমি সাইকেল ছেড়ে খুকীকেই জাপটে ধরলাম। তার ভারী দেহটা নিয়েই হুমরি খেয়ে পরলাম মাটিতে। নরোম একটা দেহ খুকীর। নরোম সু উচ্চ স্তন দুটি আমার গায়ে চেপে এক ধরনের শিহরণই জাগিয়ে তুলছিলো। আমি নিজেকে সামলে নিয়ে বললাম, এভাবে পরে গেলে তো হবে না।
খুকী আহলাদ করেই বললো, আমি কি ইচ্ছে করে পরেছি নাকি? হ্যাণ্ডেলটা ঘুরে গেলো যে?
আমি খুকীকে নিয়ে উঠে দাঁড়িয়ে, সাইকেলটা সোজা করে বললাম, অমন মাথা নীচু করে প্যাডেল চাপলে তো হ্যাণ্ডেল ঘুরবেই। সামনের দিকে তাঁকিয়ে হ্যাণ্ডেল শক্ত করে চেপে ধরে, প্যাডেল চাপতে থাকো। আমি পেছন থেকে ধরে রেখেছি। ভয় নেই পরবে না।
খুকী আবারো সাইকেলটার সীটে বসলো। সামনেই তাঁকালো। হ্যাণ্ডেলটাও শক্ত করে ধরলো। হাফ প্যাডেল করে প্যাডেলও চাপতে থাকলো। আমিও পেছন থেকে ধীরে ধীরে সাইকেলটা ঠেলতে থাকলাম। অথচ, খুকীর দেহটা সাইকেলের উপর এঁকে বেঁকে যাচ্ছে। আর তার স্তন দুটিও এপাশ ওপাশ দোলতে থাকলো।
খানিক ক্ষণের মাঝেই খুকী প্যাডেল চাপাটা রপ্ত করে ফেলেছিলো। পারছিলো না শুধু উঠানের প্রান্তে গিয়ে হ্যাণ্ডেল ঘুরানোটা। সেটাও আমি হ্যাণ্ডেল ধরে ধরে ধীরে ধীরে ঘুরিয়ে প্রেক্টিস করালাম বার কয়েক। খুকীও পারছিলো বলেই মনে হলো। আমি পেছন থেকে মাঝে মাঝে স্যাডলটা ছেড়ে দিয়ে, খুকী ঠিক মতো পারছে কিনা তাও পরীক্ষা করে দেখলাম। খুকীর বিশ্বাস আমি পেছন থেকে সাইকেলটা চেপে ধরে আছি, তাই সে পরবে না। চমৎকার করেই সাইকেলটা চালিয়ে যাচ্ছিলো।
আমি দেখলাম, খুকী পুরুপুরিই সাইকেল চালনা রপ্ত করে ফেলেছে। তাই স্যাডলটাও পুরুপুরি ছেড়ে দিয়ে, তাকে মুক্ত ভাবেই সাইকেল চালাতে দিয়েছিলাম। আর আমি দূর থেকেই বুকে দু হাত ভাঁজ করে খুকীকে দেখছিলাম।
দূর থেকে খুকীও আমাকে দেখলো। আর অমনিই হ্যাণ্ডেলের ব্যালেন্স হারিয়ে হুমড়ি খেয়ে পরলো। আমি ছুটে গেলাম। খুকীকে টেনে টেনে তুলতে চাইলাম। বাম পায়ে সাংঘাতিক চোট পেয়েছে। ঠিক মতো দাঁড়াতে পারছিলো না। হু হু করে কেঁদে কেঁদে বললো, খোকা ভাই, তুমি আমাকে ছেড়ে দিলে কেনো?
আমি বললাম, ছেড়ে না দিলে শিখবে কেমন করে? সাইকেল চালানো শিখতে হলে, এরকম একবার দুবার পরতেই হয়। ওসব কিছু না। কই দেখি পা টা?
আমি খুকীর ফুলা ফুলা নরোম উরুটা এক হাতে চেপে, অপর হাতে হাঁটুর নীচটা চেপে ধরে পা টা ঝেরে দিতে থাকলাম। বললাম, কিচ্ছু হবে না। পা টা ঝেরে দিচ্ছি।