28-12-2021, 06:03 PM
উর্মির বাবা ফিরে এলো একটার দিকে। নিজ বাড়ীতেও দীর্ঘদিন পরিবার এর সবাই মিলে এক সংগে খেতে বসি না। মা চলে গেছে পরপারে, বড় বোন পাপড়ি চলে গেছে স্বামীর ঘরে। বাবা হোটেল ব্যাবসা নিয়েই ব্যাস্ত থাকে দেশে বিদেশে। আর মেঝো বোন মৌসুমীও থাকে নিজস্ব এক জগতে। বেশীর ভাগ সময় ছোট বোন ইলা আর আমিই এক সংগে খেতে বসি। উর্মিদের পরিবারে বাবা মা সহ, তিন ভাই বোনকে এক সংগে খেতে বসতে দেখে, একটা সুখী পরিবার বলেই মনে হলো। তিন ভাই বোন। উর্মি, শর্মি, সৈকত। শর্মিও অনেক বড় হয়েছে। ঠিক উর্মির মতোই সরু ঠোট চক চক করা সাদা দুধে দাঁত, নজর কাঁড়ে। আমার সামনা সামনিই বসেছিলো। বার বার দুষ্টুমী ভরা চোখেই তাঁকাচ্ছিলো আমার দিকে। এক সময়ে বলেই ফেললো, আমি কি আপনাকে দুলাভাই বলে ডাকবো?
শর্মির কথা শুনে আমি লজ্জাই পেলাম।
যতদূর মনে হলো, আমাকে নিয়ে উর্মিদের বাড়ীতে পারিবারিক ভাবেও অনেক আলাপ হয়। আমি মনে এক মিশ্র প্রতিক্রিয়া নিয়েই বাড়ী ফিরলাম।
খুকী উঠানে দাঁড়িয়ে। তাকে কেমন যেনো খুশী খুশীই লাগছে। আমাকে দেখা মাত্রই মাথা চুলকাতে চুলকাতে আহলাদী গলায় বললো, খোকা ভাই, আমাকে সাইকেল চালানো শেখাবে?
আমি অবাক হয়ে বললাম, তুমি সাইকেল চালানো শিখে কি করবে?
খুকী বললো, কেনো, আমাকে বাজারে যেতে হয়, ভারী ভারী বাজার হাতে বয়ে বয়ে হেঁটে হেঁটে আসতে হয়। আমার কষ্ট হয় না?
আমি বললাম, তুমি সাইকেল চালালে, মানুষ কি ভাববে?
খুকী রাগ করেই বললো, ও, মুনা সাইকেল চালালে লোকে কিছু ভাবে না। আর আমি সাইকেল চালালেই বুঝি লোকে অনেক কিছু ভাববে, তাই না?
খুকীর সাইকেল চালানো শেখার উদ্দেশ্যটা আমি বুঝতে পারলাম। মুনারই প্রতিদ্বন্ধী হতে চাইছে সে। আমি বললাম, ঠিক আছে, শেখাবো।
আমার আশ্বাস পেয়ে খুকীর মনটা খুব আনন্দে ভরে উঠলো। সে খুশীতে আটখানা হয়ে বললো, জানো, আজকে শোল মাছের ঝুল রেঁধেছি, ধন্যে পাতা দিয়ে। গন্ধেই তোমার পেট ভরে যাবে। আগে খেয়ে নাও। খাওয়া দাওয়া শেষ করে, আমাকে সাইকেল চালানোটা শেখাবে তো?
আমি বললাম, খেতে হবে না। এখনো ভালো করে ক্ষুধা লাগে নি। ইলা খেয়েছে?
খুকী বললো, হ্যা, তোমার জন্যে অপেক্ষা করেছিলাম। দেরী করছিলে, তাই আমি খাইয়ে দিয়েছি।
আমি বললাম, ভালো করেছো, যাও আমার সাইকেলটা নিয়ে এসো।
খুকী ছোট্ট খুকীর মতোই ছুটতে ছুটতে গিয়ে, আমার সাইকেলটা নিয়ে উঠানের ঠিক মাঝখানে ফিরে এলো। আমি খুকীর দিকেই এগিয়ে গেলাম।
খুকীর পরনে হলদে কামিজ। একটু টাইট। উঁচু উঁচু বুক দুটি খুবই স্পষ্ট হয়ে আছে। ব্রা জাতীয় পোশাকগুলো আমার মেঝো বোন মৌসুমীও যেমনি পরে না, খুকীও পরে না। হয়তো বা বাবা সেসব পোশাক তাদেরকে উপহার করে না বলেই। আমি দেখলাম, কামিজটার জমিনে খুকীর স্তন ডগার বোটা দুটিও স্পষ্ট হয়ে আছে। আমি বললাম, ঠিক আছ সীটে বসো।
খুকী খুব আগ্রহ করেই সীটে বসলো। আমি পেছন থেকে স্যাডলটা চেপে ধরে থাকলাম। তারপর বললাম, প্যাডেলে পা রাখো।
শর্মির কথা শুনে আমি লজ্জাই পেলাম।
যতদূর মনে হলো, আমাকে নিয়ে উর্মিদের বাড়ীতে পারিবারিক ভাবেও অনেক আলাপ হয়। আমি মনে এক মিশ্র প্রতিক্রিয়া নিয়েই বাড়ী ফিরলাম।
খুকী উঠানে দাঁড়িয়ে। তাকে কেমন যেনো খুশী খুশীই লাগছে। আমাকে দেখা মাত্রই মাথা চুলকাতে চুলকাতে আহলাদী গলায় বললো, খোকা ভাই, আমাকে সাইকেল চালানো শেখাবে?
আমি অবাক হয়ে বললাম, তুমি সাইকেল চালানো শিখে কি করবে?
খুকী বললো, কেনো, আমাকে বাজারে যেতে হয়, ভারী ভারী বাজার হাতে বয়ে বয়ে হেঁটে হেঁটে আসতে হয়। আমার কষ্ট হয় না?
আমি বললাম, তুমি সাইকেল চালালে, মানুষ কি ভাববে?
খুকী রাগ করেই বললো, ও, মুনা সাইকেল চালালে লোকে কিছু ভাবে না। আর আমি সাইকেল চালালেই বুঝি লোকে অনেক কিছু ভাববে, তাই না?
খুকীর সাইকেল চালানো শেখার উদ্দেশ্যটা আমি বুঝতে পারলাম। মুনারই প্রতিদ্বন্ধী হতে চাইছে সে। আমি বললাম, ঠিক আছে, শেখাবো।
আমার আশ্বাস পেয়ে খুকীর মনটা খুব আনন্দে ভরে উঠলো। সে খুশীতে আটখানা হয়ে বললো, জানো, আজকে শোল মাছের ঝুল রেঁধেছি, ধন্যে পাতা দিয়ে। গন্ধেই তোমার পেট ভরে যাবে। আগে খেয়ে নাও। খাওয়া দাওয়া শেষ করে, আমাকে সাইকেল চালানোটা শেখাবে তো?
আমি বললাম, খেতে হবে না। এখনো ভালো করে ক্ষুধা লাগে নি। ইলা খেয়েছে?
খুকী বললো, হ্যা, তোমার জন্যে অপেক্ষা করেছিলাম। দেরী করছিলে, তাই আমি খাইয়ে দিয়েছি।
আমি বললাম, ভালো করেছো, যাও আমার সাইকেলটা নিয়ে এসো।
খুকী ছোট্ট খুকীর মতোই ছুটতে ছুটতে গিয়ে, আমার সাইকেলটা নিয়ে উঠানের ঠিক মাঝখানে ফিরে এলো। আমি খুকীর দিকেই এগিয়ে গেলাম।
খুকীর পরনে হলদে কামিজ। একটু টাইট। উঁচু উঁচু বুক দুটি খুবই স্পষ্ট হয়ে আছে। ব্রা জাতীয় পোশাকগুলো আমার মেঝো বোন মৌসুমীও যেমনি পরে না, খুকীও পরে না। হয়তো বা বাবা সেসব পোশাক তাদেরকে উপহার করে না বলেই। আমি দেখলাম, কামিজটার জমিনে খুকীর স্তন ডগার বোটা দুটিও স্পষ্ট হয়ে আছে। আমি বললাম, ঠিক আছ সীটে বসো।
খুকী খুব আগ্রহ করেই সীটে বসলো। আমি পেছন থেকে স্যাডলটা চেপে ধরে থাকলাম। তারপর বললাম, প্যাডেলে পা রাখো।