14-05-2019, 07:30 PM
#copied from xossip
মায়ের প্রেম বিবাহ
খবরটা প্রথম শুনি ছিল মোক্ষদা মাসির ছেলে বঙ্কুর কাছ থেকে প্রায় দু বছর আগে। মাসি আমাদের বাড়িতে ধোয়ামোছা আর রান্না বান্নার কাজ করে। বয়স ৪০। মায়ের চারেকের বড়। গায়ের রঙ ময়লা। কিন্তু দারুন গতর। দুটো বড় ডাবের মত মাই তার সাথে ভারি প্রসস্থ একটা পাছা। নাক চ্যাপ্টা, মোটা ঠোট, মুখ দেখেই বোঝা যায় একটু কামুকি টাইপের। স্বামী মারা গেছে দশেক আগে।চরিত্র ভাল নয়। সুযোগ পেলেই এর ওর শুয়ে পরে। শ্বশুর শ্বাশুড়ি আগেই তাই কেউ কিছু বলার নেই।স্বামী যাবার পরও বার পোয়াতি হয়েছে। মেয়ে হয়েছিল এখন আবার কোলে। কে বাবা জানেনা। জিগ্যেস করলে হাসে বলে উপরওলা দিয়েছে। কোন লজ্জ্যা সরম নেই। মুখের ও বাধন বঙ্কু আমার এক বছরের বেশ ঘনিস্ট বন্ধুত্ব আমার। একদিন খেলার মাঠে আমাকে ডেকে -টুকুন খবর আছে।কিন্তু ভাবছি তোকে বললে তুই রেগে যাবি নাতো? আমি বললাম যাব কেন? এমন কি যে যাব? বললো –আসলে তোর মার সম্বন্ধ্যে। অবাক হয়ে বলি সম্বন্ধ্যে পেলি? রাগ করবিনা কথাদে? আচ্ছা আচ্ছা.. কথা দিচ্ছি করবো না.. আগে বল। সেদিন মা পাশের বাড়ির চম্পা মাকে নিয়ে গল্প করছিল শুনে ফেলেছি। বলছি কাউকে বলিসনা। না বলবো না। বল খবর? তো টেনশন করে দিচ্ছিস। ফিসফিস জানিস বিয়ে করবে।দুইওর আকাশ পড়লাম। এইতো মাত্র দুয়েক
জমি জমা সক্রান্ত এক গ্রাম্য বিবাদের জেরে আমার বাবা খুন হয়েছেন ।শুধু নয় বাবার সাথে মেজ কাকাও হয়েছেন। অবশ্য যাদের সঙ্গে বিবাদ তারা সবাই এখন জেলে যাবজ্জীবন সাজা খাটছে। ঠিক বুঝতে পারছিলাম না বঙ্কু কি বলতে চাইছে। এই তো সবে আমরা আর মেজকাকার শোক কাটিয়ে উঠলাম এর মধ্যেই মা আবার কার বিয়ের পিড়ি তে বসতে রাজি হয়ে গেল? দেখতে ঘরোয়া। গায়ের রঙ মাঝারি। শুনেছি জন্মের সময় একবারে ছিপছিপে ছিল, শেষ পাঁচ ছয় বছরে বেশ মুটিয়েছে। বুক পাছা ভারি হয়েছে। মার বয়স তখন প্রায় সাঁইত্রিশ মতন। কচি খুকি যে বয়েসে বিয়ে করতেই হবে, হলে একা সারা জীবন কাটাবে করে । ফুলশয্যা নতুন স্বামীর আদর খেয়ে পেটে বাচ্ছা আসবে এসব ভাবতেই মাথাটা বনবন ঘুরে উঠলো। কে সারাদিন ঘরের কাজ, পড়াশুনা রান্না বান্না নিয়েই ব্যাস্ত থাকতে দেখি। মাকে দেখে মনে হয়না করার বা সংসার পাতার সাধ আছে। সাইত্রিস আটত্রিশ বছর বয়সি গিন্নিবান্নি করতে চলেছে এটা কিছুতেই বিশ্বাস ইচ্ছে করছিলনা।বঙ্কু বললাম -ধুর যা তা বলছিস। বলে রে সত্যি, আমি নিজের কানে শুনলাম। তোর ঠাকুমা নাকি অনেক দিন থেকেই পেছনে পরে আছে দেবার জন্য। কিন্তু হচ্ছিলনা। তাই বোঝানোর দায়িত্ব দিয়েছিল। বলেছিল করাতে পারলে এবার পুজোয় তিন তিনটে দামি শাড়ি কিনে দেবে। শুনে হেসে ওকে তুই শুনতে শুনেছিস। ঠাকমা বড় ছেলের বিধবা বউয়ের দিতে যাবে কোন দুঃখ্য? এইতো মাত্র দু দুটোছেলের বিয়োগের সামলে উঠলো ঠাকুমা। দেখ অত্যন্ত বিষয়ী ধান্দাবাজ টাইপের মানুষ। উনি এত উদার
টাইপের কোনদিন ছিলেননা আর হবেনও না। আমার দিদিমা আবার মার বিয়ে দিতে চাইলে তাও বুঝতাম। যতই হোক পেটের মেয়ে বলে কথা। কিন্তু অত্যন্ত সেকেলে গ্রামগঞ্জের মানুষ। উনি মায়ের দেবার জন্য ব্যাস্ত হয়ে পরেছেন এটা ভাবাই জায়না। তো মাকে প্রায়ই বলেন -নমিতা তোর শ্বশুরবাড়িতে থাকতে কোন অসুবিধা হলে তুই কাছে এসেথাক। এই সাইত্রিশ বছর বয়েসে করতে চাপ দিচ্ছেন হতেই পারেনা।বঙ্কু মাথা নেড়ে বললো না নয় ঠাকুমারই বুদ্ধি। ঠিকই বলেছিস ঠাকুমা একখানি মাল, এক নম্বরের বিষয়ী ঠাকুমাই অনেক ভেবে থেকে প্ল্যান বার করেছে। আমি ওর দিকে অবাক তাকাতে বঙ্কু দাঁড়া তোকে ব্যাপারটা আগে একটু বুঝিয়ে বলি, নাহলে বুঝতে পারবিনা। জানিস তোদের যে এখন এত বিঘা জমি জমা আছে তার বেশির ভাগটাই মামাবাড়ি যৌতুক হিসেবে পাওয়া। মামারা বিয়ের সময় এইগ্রামে এসে ওই কিনে নামে করে দিয়েছিল। যৌতূক পাওয়া অত জমির বেশিরভাগটাই এখোনো আছে। বললাম হ্যাঁ সেটা একবারে ঠিক বলেছিস। ঠাকুরদার একটা পুকুর অল্প কিছু ছিল জানি যতটা কম। বলতে লাগলো –বলেছিস...যাই যেটা বলছিলাম হল...ঠাকুমার মনে ভয় ঢুকেছে মা যদি কারনে মামার বাড়িতে গিয়ে শুরু তাহলে কায়দা নিজের নেবে। মেজকাকিমা যেমন মেজ কাকা খুন হবার পর সাথে ঝগড়া পাশের গ্রামে বাপের বাড়ি সেরকম। শুনেছি বিয়েতে পেয়েছিল নাকি মেজকাকিমার বাবা ফেরত চাইছেন।
মায়ের প্রেম বিবাহ
খবরটা প্রথম শুনি ছিল মোক্ষদা মাসির ছেলে বঙ্কুর কাছ থেকে প্রায় দু বছর আগে। মাসি আমাদের বাড়িতে ধোয়ামোছা আর রান্না বান্নার কাজ করে। বয়স ৪০। মায়ের চারেকের বড়। গায়ের রঙ ময়লা। কিন্তু দারুন গতর। দুটো বড় ডাবের মত মাই তার সাথে ভারি প্রসস্থ একটা পাছা। নাক চ্যাপ্টা, মোটা ঠোট, মুখ দেখেই বোঝা যায় একটু কামুকি টাইপের। স্বামী মারা গেছে দশেক আগে।চরিত্র ভাল নয়। সুযোগ পেলেই এর ওর শুয়ে পরে। শ্বশুর শ্বাশুড়ি আগেই তাই কেউ কিছু বলার নেই।স্বামী যাবার পরও বার পোয়াতি হয়েছে। মেয়ে হয়েছিল এখন আবার কোলে। কে বাবা জানেনা। জিগ্যেস করলে হাসে বলে উপরওলা দিয়েছে। কোন লজ্জ্যা সরম নেই। মুখের ও বাধন বঙ্কু আমার এক বছরের বেশ ঘনিস্ট বন্ধুত্ব আমার। একদিন খেলার মাঠে আমাকে ডেকে -টুকুন খবর আছে।কিন্তু ভাবছি তোকে বললে তুই রেগে যাবি নাতো? আমি বললাম যাব কেন? এমন কি যে যাব? বললো –আসলে তোর মার সম্বন্ধ্যে। অবাক হয়ে বলি সম্বন্ধ্যে পেলি? রাগ করবিনা কথাদে? আচ্ছা আচ্ছা.. কথা দিচ্ছি করবো না.. আগে বল। সেদিন মা পাশের বাড়ির চম্পা মাকে নিয়ে গল্প করছিল শুনে ফেলেছি। বলছি কাউকে বলিসনা। না বলবো না। বল খবর? তো টেনশন করে দিচ্ছিস। ফিসফিস জানিস বিয়ে করবে।দুইওর আকাশ পড়লাম। এইতো মাত্র দুয়েক
জমি জমা সক্রান্ত এক গ্রাম্য বিবাদের জেরে আমার বাবা খুন হয়েছেন ।শুধু নয় বাবার সাথে মেজ কাকাও হয়েছেন। অবশ্য যাদের সঙ্গে বিবাদ তারা সবাই এখন জেলে যাবজ্জীবন সাজা খাটছে। ঠিক বুঝতে পারছিলাম না বঙ্কু কি বলতে চাইছে। এই তো সবে আমরা আর মেজকাকার শোক কাটিয়ে উঠলাম এর মধ্যেই মা আবার কার বিয়ের পিড়ি তে বসতে রাজি হয়ে গেল? দেখতে ঘরোয়া। গায়ের রঙ মাঝারি। শুনেছি জন্মের সময় একবারে ছিপছিপে ছিল, শেষ পাঁচ ছয় বছরে বেশ মুটিয়েছে। বুক পাছা ভারি হয়েছে। মার বয়স তখন প্রায় সাঁইত্রিশ মতন। কচি খুকি যে বয়েসে বিয়ে করতেই হবে, হলে একা সারা জীবন কাটাবে করে । ফুলশয্যা নতুন স্বামীর আদর খেয়ে পেটে বাচ্ছা আসবে এসব ভাবতেই মাথাটা বনবন ঘুরে উঠলো। কে সারাদিন ঘরের কাজ, পড়াশুনা রান্না বান্না নিয়েই ব্যাস্ত থাকতে দেখি। মাকে দেখে মনে হয়না করার বা সংসার পাতার সাধ আছে। সাইত্রিস আটত্রিশ বছর বয়সি গিন্নিবান্নি করতে চলেছে এটা কিছুতেই বিশ্বাস ইচ্ছে করছিলনা।বঙ্কু বললাম -ধুর যা তা বলছিস। বলে রে সত্যি, আমি নিজের কানে শুনলাম। তোর ঠাকুমা নাকি অনেক দিন থেকেই পেছনে পরে আছে দেবার জন্য। কিন্তু হচ্ছিলনা। তাই বোঝানোর দায়িত্ব দিয়েছিল। বলেছিল করাতে পারলে এবার পুজোয় তিন তিনটে দামি শাড়ি কিনে দেবে। শুনে হেসে ওকে তুই শুনতে শুনেছিস। ঠাকমা বড় ছেলের বিধবা বউয়ের দিতে যাবে কোন দুঃখ্য? এইতো মাত্র দু দুটোছেলের বিয়োগের সামলে উঠলো ঠাকুমা। দেখ অত্যন্ত বিষয়ী ধান্দাবাজ টাইপের মানুষ। উনি এত উদার
টাইপের কোনদিন ছিলেননা আর হবেনও না। আমার দিদিমা আবার মার বিয়ে দিতে চাইলে তাও বুঝতাম। যতই হোক পেটের মেয়ে বলে কথা। কিন্তু অত্যন্ত সেকেলে গ্রামগঞ্জের মানুষ। উনি মায়ের দেবার জন্য ব্যাস্ত হয়ে পরেছেন এটা ভাবাই জায়না। তো মাকে প্রায়ই বলেন -নমিতা তোর শ্বশুরবাড়িতে থাকতে কোন অসুবিধা হলে তুই কাছে এসেথাক। এই সাইত্রিশ বছর বয়েসে করতে চাপ দিচ্ছেন হতেই পারেনা।বঙ্কু মাথা নেড়ে বললো না নয় ঠাকুমারই বুদ্ধি। ঠিকই বলেছিস ঠাকুমা একখানি মাল, এক নম্বরের বিষয়ী ঠাকুমাই অনেক ভেবে থেকে প্ল্যান বার করেছে। আমি ওর দিকে অবাক তাকাতে বঙ্কু দাঁড়া তোকে ব্যাপারটা আগে একটু বুঝিয়ে বলি, নাহলে বুঝতে পারবিনা। জানিস তোদের যে এখন এত বিঘা জমি জমা আছে তার বেশির ভাগটাই মামাবাড়ি যৌতুক হিসেবে পাওয়া। মামারা বিয়ের সময় এইগ্রামে এসে ওই কিনে নামে করে দিয়েছিল। যৌতূক পাওয়া অত জমির বেশিরভাগটাই এখোনো আছে। বললাম হ্যাঁ সেটা একবারে ঠিক বলেছিস। ঠাকুরদার একটা পুকুর অল্প কিছু ছিল জানি যতটা কম। বলতে লাগলো –বলেছিস...যাই যেটা বলছিলাম হল...ঠাকুমার মনে ভয় ঢুকেছে মা যদি কারনে মামার বাড়িতে গিয়ে শুরু তাহলে কায়দা নিজের নেবে। মেজকাকিমা যেমন মেজ কাকা খুন হবার পর সাথে ঝগড়া পাশের গ্রামে বাপের বাড়ি সেরকম। শুনেছি বিয়েতে পেয়েছিল নাকি মেজকাকিমার বাবা ফেরত চাইছেন।