24-12-2021, 04:13 PM
মুনাকে এমন একটি পোশাকে অসম্ভব সেক্সী লাগছিলো। শুধু তাই নয়, আমার জন্মের পর বোধ হয়, মুনার মতো এমন সেক্সী মেয়ে প্রথম দেখেছি বলেই মনে হলো। গায়ের রং দুধে আলতা। মাত্র ক্লাশ এইটে পড়ে, অথচ দুধের কি বহর! আমি চোখ বন্ধ করে বলতে পারি, মুনার দুধ গুলো রেখা দিদির মতো ডাবের আকৃতি না পেলেও, আমার মেঝো বোন মৌসুমীর চাইতেও অনেক বড়, প্রশস্থ। আর, স্পোর্টস গার্ল বলে, পেটা শরীর, পেটে এক চিলতে মেদও নেই।
আমি মুনার দিকেই এগিয়ে গেলাম। বললাম, আচ্ছা, তুমি সব সময় আমাকে এমন ভয় দেখাও কেনো?
মুনা বললো, আমার ভালো লাগে তাই। কারন, তুমি একটা বুদ্ধু।
আমি বললাম, আমি বুদ্ধু হই আর যাই হই, তাই বলে এমন করে ভয় দেখাবে? যদি এটা আমার কানে লাগতো?
মুনা খিল খিল হাসিতেই বললো, লাগেনি তো? যদি লাগতো, তাহলে আমি খেলা ধূলা সব ছেড়ে দিতাম।
মুনা খানিক থেমে খুব আত্মবিশ্বাস নিয়েই বললো, আমি তোমার পাশ দিয়ে সাইকেল চালিয়ে গিয়েছি। তোমার গায়ে তো লাগিনি। তুমি ভয় পেয়েছো। তোমার পাশ দিয়ে স্কী চালিয়ে গিয়েছি, তোমার গায়ে তো লাগিনি, অথচ, তুমি ভয়ে পরেই গেলে। তোমার কানের পাশ দিয়ে স্কেইট বোর্ডও ছুড়েছি, তোমার কানে তো লাগে নি, অথচ ভয়ে কেমন কান ছুয়ে ছুয়ে দেখলে কানটা ঠিক আছে কিনা। আমার নিশানা কি এতই খারাপ?
আমি জানি, মুনার বাবা উপজেলা ক্রীড়া প্রতিষ্ঠানের রেফারী। ভালো খেলোয়াড় না হলে কেউ রেফারীর মর্যাদা পায় না। তেমনি এক রেফারীর মেয়ে মুনা শুধু ফুটবলই নয়, সাইকেল চালনা, স্কী চালনা, স্কেইট বোর্ড সহ যাবতীয় খেলাতেই চৌকুশ। তার নিশানা ভুল হবার কথা নয়। আমি বললাম, বুঝলাম, তোমার নিশানা ভালো। তাই বলে কি সবাইকে ভয় দেখাতে হবে?
মুনা বললো, সবাইকে কোথায় ভয় দেখালাম। তোমাকেই তো শুধু। ঠিক আছে, আর দেখাবো না। প্রমিজ। তবে, একটা শর্তে।
আমি মুনার বুকের দিকেই তাঁকালাম। স্কীন টাইট লাল টপসটার গল দিয়ে আংশিক স্তনের ভাঁজও চোখে পরছিলো। আমি বললাম, তোমার বুকের দিকে আঁড় চোখে তাঁকাতে নিষেধ করবে তো?
মুনা রাগ করেই বললো, বুদ্ধু কোথাকার।
আমি বললাম, থাক বাদ দাও, শুনলাম বাড়ীতে গিয়েছিলে।
মুনা বললো, হুম গিয়েছিলাম। অপরাধ করেছি?
মুনা মেয়েটা এমন কেনো? কেমন যেনো জেদী প্রকৃতির। একটু ওলট পালট হলেই জেদ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান হলে এমনই হয় নাকি? আমি বললাম, না, অপরাধ করোনি। কি শর্তের কথা বলেছিলে যেনো?
মুনা তার মাই বাস্কেট বলটা হাতে নিয়ে কোর্টের তারের জালে ঠেস দিয়ে দাঁড়িয়ে বললো, বাস্কেট খেলতে পারো।
খুব ভালো বাস্কেট বল খেলতে না পারলেও, একটু হলেও পারি। কারন, উর্মিও বাস্কেট বল খেলায় খুব পারদর্শী। সেই আমাকে মাত্র এক ঘন্টায় বাস্কেট বল খেলতে শিখিয়ে ছিলো। আমি বললাম, খুব ভালো না।
মুনা বললো, ভালো না পারলেই ভালো। মাত্র এক ঘন্টা। পালা ধরে বাস্কেটে বল ছুড়বো। তুমি যদি জিততে পারো, তাহলে আমি আর তোমাকে ভয় দেখাবো না। আর যদি হেরে যাও, আমি যা বলবো, তাই শুনতে হবে। যা করবো, তাই সহ্য করতে হবে। বলো রাজী? আর রাজী যদি না হও, তাহলে ধরে নেবো নো স্টার্টেই স্কোর। তোমার পরাজয়। আমি আমার খুশী মতোই করবো।
আমি বললাম, কিন্তু কেনো? আমি তোমার কি ক্ষতি করেছি?
মুনা বললো, তুমি আমার ক্ষতি করেছো, তা কি বলেছি? জীবনও একটা খেলার মতো।
আমি মুনার দিকেই এগিয়ে গেলাম। বললাম, আচ্ছা, তুমি সব সময় আমাকে এমন ভয় দেখাও কেনো?
মুনা বললো, আমার ভালো লাগে তাই। কারন, তুমি একটা বুদ্ধু।
আমি বললাম, আমি বুদ্ধু হই আর যাই হই, তাই বলে এমন করে ভয় দেখাবে? যদি এটা আমার কানে লাগতো?
মুনা খিল খিল হাসিতেই বললো, লাগেনি তো? যদি লাগতো, তাহলে আমি খেলা ধূলা সব ছেড়ে দিতাম।
মুনা খানিক থেমে খুব আত্মবিশ্বাস নিয়েই বললো, আমি তোমার পাশ দিয়ে সাইকেল চালিয়ে গিয়েছি। তোমার গায়ে তো লাগিনি। তুমি ভয় পেয়েছো। তোমার পাশ দিয়ে স্কী চালিয়ে গিয়েছি, তোমার গায়ে তো লাগিনি, অথচ, তুমি ভয়ে পরেই গেলে। তোমার কানের পাশ দিয়ে স্কেইট বোর্ডও ছুড়েছি, তোমার কানে তো লাগে নি, অথচ ভয়ে কেমন কান ছুয়ে ছুয়ে দেখলে কানটা ঠিক আছে কিনা। আমার নিশানা কি এতই খারাপ?
আমি জানি, মুনার বাবা উপজেলা ক্রীড়া প্রতিষ্ঠানের রেফারী। ভালো খেলোয়াড় না হলে কেউ রেফারীর মর্যাদা পায় না। তেমনি এক রেফারীর মেয়ে মুনা শুধু ফুটবলই নয়, সাইকেল চালনা, স্কী চালনা, স্কেইট বোর্ড সহ যাবতীয় খেলাতেই চৌকুশ। তার নিশানা ভুল হবার কথা নয়। আমি বললাম, বুঝলাম, তোমার নিশানা ভালো। তাই বলে কি সবাইকে ভয় দেখাতে হবে?
মুনা বললো, সবাইকে কোথায় ভয় দেখালাম। তোমাকেই তো শুধু। ঠিক আছে, আর দেখাবো না। প্রমিজ। তবে, একটা শর্তে।
আমি মুনার বুকের দিকেই তাঁকালাম। স্কীন টাইট লাল টপসটার গল দিয়ে আংশিক স্তনের ভাঁজও চোখে পরছিলো। আমি বললাম, তোমার বুকের দিকে আঁড় চোখে তাঁকাতে নিষেধ করবে তো?
মুনা রাগ করেই বললো, বুদ্ধু কোথাকার।
আমি বললাম, থাক বাদ দাও, শুনলাম বাড়ীতে গিয়েছিলে।
মুনা বললো, হুম গিয়েছিলাম। অপরাধ করেছি?
মুনা মেয়েটা এমন কেনো? কেমন যেনো জেদী প্রকৃতির। একটু ওলট পালট হলেই জেদ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান হলে এমনই হয় নাকি? আমি বললাম, না, অপরাধ করোনি। কি শর্তের কথা বলেছিলে যেনো?
মুনা তার মাই বাস্কেট বলটা হাতে নিয়ে কোর্টের তারের জালে ঠেস দিয়ে দাঁড়িয়ে বললো, বাস্কেট খেলতে পারো।
খুব ভালো বাস্কেট বল খেলতে না পারলেও, একটু হলেও পারি। কারন, উর্মিও বাস্কেট বল খেলায় খুব পারদর্শী। সেই আমাকে মাত্র এক ঘন্টায় বাস্কেট বল খেলতে শিখিয়ে ছিলো। আমি বললাম, খুব ভালো না।
মুনা বললো, ভালো না পারলেই ভালো। মাত্র এক ঘন্টা। পালা ধরে বাস্কেটে বল ছুড়বো। তুমি যদি জিততে পারো, তাহলে আমি আর তোমাকে ভয় দেখাবো না। আর যদি হেরে যাও, আমি যা বলবো, তাই শুনতে হবে। যা করবো, তাই সহ্য করতে হবে। বলো রাজী? আর রাজী যদি না হও, তাহলে ধরে নেবো নো স্টার্টেই স্কোর। তোমার পরাজয়। আমি আমার খুশী মতোই করবো।
আমি বললাম, কিন্তু কেনো? আমি তোমার কি ক্ষতি করেছি?
মুনা বললো, তুমি আমার ক্ষতি করেছো, তা কি বলেছি? জীবনও একটা খেলার মতো।