20-12-2021, 02:37 PM
মুনাকে আমি বুঝলাম না। দরদী শত্রু নাকি? আঘাত করে আবার সেবা? আমি বললাম, থাক লাগবে না।
মুনা বললো, তোমার না লাগলেও আমার লাগবে। চলো।
একি ডানপিটে মেয়েরে বাবা? আমি এগুতে থাকলাম মুনার সাথে। হাঁটতেই হাঁটতেই বললাম, কিসের প্রতিশোধ নিলে বুঝলাম না।
মুনা বললো, তুমি আসলেই একটা বুদ্ধু। এটাও বুঝলে না? ঐদিন ক্লাশে সবাই আমাকে রেফারীর মেয়ে বলে টিটকারী করলো, অথচ তুমি কিছুই বললে না?
আমি বললাম, না মানে, আমার আত সাহস নেই। যদি কিছু বলতাম, তাহলে তো আমাকেই টিটকারী করতো।
মুনা বললো, ও, তাহলে তোমার সামনে কেউ অপরাধ করলে, তুমি চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকবে, তাই না?
আমি কথা বাড়ালাম না। মুনা তাদের দুতলা বাড়ীতে, দুতলায় তার নিজ ঘরেই নিয়ে গেলো। বললো, মাই রুম।
তারপর, ফার্স্ট এইড বক্সটা বেড় করে এনে বললো, মাই ফার্স্ট এইড বক্স।
অতঃপর, আমার কনুইয়ে একটা আংকেট বেঁধে দিয়ে বললো, কয়েক মিনিটের মাঝেই উপশম পাবে।
পৃথিবীতে মুনার মতো কয়টি মেয়ে আছে জানিনা। আমি মনে মনে স্থির করলাম, মুনাকে যদি পুনরায় কেউ বিরক্ত করে, আমি তার প্রতিবাদ করবোই।
মুনা আমাকে বাড়ীর বারান্দা পর্য্যন্ত এগিয়ে এসে, হাত নেড়ে বিদায় দিলো। বললো, আবার যেনো ঝাপটা দিতে না হয়।
আমিও বললাম, আমিও সাবধানে থাকবো।
নুতন করে রোমাঞ্চতা নিয়েই বাড়ী ফিরছিলাম। বাড়ীর কাছাকাছি তিন রাস্তার মোড়টায় আসতেই উর্মির মা আবারো ইশারা করলো।
ইদানীং উর্মির মায়ের ব্যাপারটাও আমি বুঝতে পারি না। আদরের বড় মেয়ে কাছাকাছি নেই বলেই নাকি? আমি এক প্রকার মিশ্র প্রতিক্রিয়া নিয়েই তার কাছাকাছি গেলাম।
খুবই সেক্সী ধরনের মহিলা। এই বয়সেও মহিলার চেহারা হাসি পাগল করে আমাকে। চোখে চোখে তাঁকাতে পারি না। উর্মির ঠোট গুলো যেমনি আমাকে পাগল করতো, ঠিক তার মায়ের ঠোটগুলোও আমাকে অনুরূপ পাগল করে।
মহিলা আমাকে তাদের বাড়ীর বারান্দা পর্য্যন্ত নিয়ে গেলো। তারপর, রহস্যময়ী গলায় বললো, মেয়েটি কে?
আমি অপ্রস্তুত হয়ে বললাম, কোন মেয়ে?
উর্মির মা বললো, এত কথা প্যাচাও কেনো? যা বলছি উত্তর দাও।
আমি ইতস্ততঃ করলাম। রাস্তায় মুনার সাথে কথা বলেছি, তাদের বাড়ীতে গেছি, তা কি উর্মির মা দেখে ফেলেছে নাকি? আমি বললাম, মুনা, আমাদের ক্লাশে পড়ে।
উর্মির মা চোখ কপালে তুলে বললো, বলো কি? এত বড় একটা মেয়ে, তোমাদের ক্লাশে পড়ে?
মুনার বাড়ন্ত দেহ, একটু স্বাস্থ্যবতীও বটে। হঠাৎ দেখলে বয়সের তুলনায় একটু বড়ই মনে হয়। আমি বললাম, না মানে, মুনার বয়স আমাদের সমানই। ফার্মের মুরগীর মতো ফুলে গেছে একটু।
আমার কথা শুনে উর্মির মা অট্টহাসিতেই ফেটে পরলো। কি এমন হাসির কথা বললাম, নিজেই বুঝতে পারলাম না। আমি হা করেই তার দিকে তাঁকিয়ে রইলাম। উর্মির মা হাসি থামিয়ে বললো, ভালোই বলেছো। কিন্তু, যাই বলো না কেনো, আমার বিশ্বাস হয়না, মেয়েটি তোমাদের সাথে পড়ে। যাই হউক, মেয়েটির সাথে তোমার সম্পর্ক কি?
আমি বললাম, সম্পর্ক তেমন কিছু না। ক্লাশের সবাই ওকে ক্ষেপায়, টিটাকারী করে। আমি প্রতিবাদ করিনা বলে আমাকেও ক্ষেপায়।
মুনা বললো, তোমার না লাগলেও আমার লাগবে। চলো।
একি ডানপিটে মেয়েরে বাবা? আমি এগুতে থাকলাম মুনার সাথে। হাঁটতেই হাঁটতেই বললাম, কিসের প্রতিশোধ নিলে বুঝলাম না।
মুনা বললো, তুমি আসলেই একটা বুদ্ধু। এটাও বুঝলে না? ঐদিন ক্লাশে সবাই আমাকে রেফারীর মেয়ে বলে টিটকারী করলো, অথচ তুমি কিছুই বললে না?
আমি বললাম, না মানে, আমার আত সাহস নেই। যদি কিছু বলতাম, তাহলে তো আমাকেই টিটকারী করতো।
মুনা বললো, ও, তাহলে তোমার সামনে কেউ অপরাধ করলে, তুমি চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকবে, তাই না?
আমি কথা বাড়ালাম না। মুনা তাদের দুতলা বাড়ীতে, দুতলায় তার নিজ ঘরেই নিয়ে গেলো। বললো, মাই রুম।
তারপর, ফার্স্ট এইড বক্সটা বেড় করে এনে বললো, মাই ফার্স্ট এইড বক্স।
অতঃপর, আমার কনুইয়ে একটা আংকেট বেঁধে দিয়ে বললো, কয়েক মিনিটের মাঝেই উপশম পাবে।
পৃথিবীতে মুনার মতো কয়টি মেয়ে আছে জানিনা। আমি মনে মনে স্থির করলাম, মুনাকে যদি পুনরায় কেউ বিরক্ত করে, আমি তার প্রতিবাদ করবোই।
মুনা আমাকে বাড়ীর বারান্দা পর্য্যন্ত এগিয়ে এসে, হাত নেড়ে বিদায় দিলো। বললো, আবার যেনো ঝাপটা দিতে না হয়।
আমিও বললাম, আমিও সাবধানে থাকবো।
নুতন করে রোমাঞ্চতা নিয়েই বাড়ী ফিরছিলাম। বাড়ীর কাছাকাছি তিন রাস্তার মোড়টায় আসতেই উর্মির মা আবারো ইশারা করলো।
ইদানীং উর্মির মায়ের ব্যাপারটাও আমি বুঝতে পারি না। আদরের বড় মেয়ে কাছাকাছি নেই বলেই নাকি? আমি এক প্রকার মিশ্র প্রতিক্রিয়া নিয়েই তার কাছাকাছি গেলাম।
খুবই সেক্সী ধরনের মহিলা। এই বয়সেও মহিলার চেহারা হাসি পাগল করে আমাকে। চোখে চোখে তাঁকাতে পারি না। উর্মির ঠোট গুলো যেমনি আমাকে পাগল করতো, ঠিক তার মায়ের ঠোটগুলোও আমাকে অনুরূপ পাগল করে।
মহিলা আমাকে তাদের বাড়ীর বারান্দা পর্য্যন্ত নিয়ে গেলো। তারপর, রহস্যময়ী গলায় বললো, মেয়েটি কে?
আমি অপ্রস্তুত হয়ে বললাম, কোন মেয়ে?
উর্মির মা বললো, এত কথা প্যাচাও কেনো? যা বলছি উত্তর দাও।
আমি ইতস্ততঃ করলাম। রাস্তায় মুনার সাথে কথা বলেছি, তাদের বাড়ীতে গেছি, তা কি উর্মির মা দেখে ফেলেছে নাকি? আমি বললাম, মুনা, আমাদের ক্লাশে পড়ে।
উর্মির মা চোখ কপালে তুলে বললো, বলো কি? এত বড় একটা মেয়ে, তোমাদের ক্লাশে পড়ে?
মুনার বাড়ন্ত দেহ, একটু স্বাস্থ্যবতীও বটে। হঠাৎ দেখলে বয়সের তুলনায় একটু বড়ই মনে হয়। আমি বললাম, না মানে, মুনার বয়স আমাদের সমানই। ফার্মের মুরগীর মতো ফুলে গেছে একটু।
আমার কথা শুনে উর্মির মা অট্টহাসিতেই ফেটে পরলো। কি এমন হাসির কথা বললাম, নিজেই বুঝতে পারলাম না। আমি হা করেই তার দিকে তাঁকিয়ে রইলাম। উর্মির মা হাসি থামিয়ে বললো, ভালোই বলেছো। কিন্তু, যাই বলো না কেনো, আমার বিশ্বাস হয়না, মেয়েটি তোমাদের সাথে পড়ে। যাই হউক, মেয়েটির সাথে তোমার সম্পর্ক কি?
আমি বললাম, সম্পর্ক তেমন কিছু না। ক্লাশের সবাই ওকে ক্ষেপায়, টিটাকারী করে। আমি প্রতিবাদ করিনা বলে আমাকেও ক্ষেপায়।