20-12-2021, 09:05 AM
রেখা দিদির পাশাপাশিই হেঁটে চলছিলাম। রেখা দিদির স্তন দুটি সত্যিই বিশাল। আমার ধারনা ছিলো আমার মেঝো বোন মৌসুমীর দুধ গুলোই বুঝি অনেক বড়। কিন্তু রেখা দিদির দুধ গুলো আমার মেঝো বোন মৌসুমীর চাইতে অনেক অনেক বড়। তবে, মৌসুমীর দুধগুলো খুবই সুঠাম, খাড়া। রেখা দিদির দুধ গুলো খানিক ঝুলে গেছেই বলে মনে হলো। যা তার পোশাকের আঁড়ালে হাঁটার ছন্দে ছন্দে পাশ থেকে দেখলে অধিক অনুমান করা যায়। আমি পাশ থেকে আঁড় চোখে রেখা দিদির দুধের ছন্দ দোলানো নৃত্যই দেখছিলাম থেকে থেকে। রেখা দিদি হাঁটতে হাঁটতেই বললো, এ দেশে * মেয়েদের খুবই সমস্যা।
আমি বললাম, কেনো বলুন তো?
রেখা দিদি বললো, * পরিবার কম বলে।
আমি বুঝলামনা, * পরিবার কম বলে * মেয়েদের এত সমস্যা হবার কারন কি? বোকার মতোই বললাম, বুঝলাম না।
রেখা দিদি বললো, না বুঝার কি কারন আছে? ধর্মীয় ভেদাভেদ আছে না? আমরা চাইলেও তো সবার সাথে মিশতে পারি না। তবে, আমরা ওসব দর্মীয় গোঁড়ামী মানি না। সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই। এটা যার কথা সেও কিন্তু * ছিলো।
রেখা দিদির কথা শুনে মনে হলো, তার মনে কেমন যেনো একটা চাপা দুঃখ জমা আছে। আমি থেমে দাঁড়িয়ে বললাম, দিদি, তার জন্যে আপনার মনে কি খুব কষ্ট? ধর্মীয় গোঁড়ামী কিন্তু আমিও পছন্দ করি না। জানেন, শিশিরও আমার সাথে মিশতে চাইতো না। আমিই যেচে পরে শিশির এর সাথে বন্ধুত্ব করেছি। খুবই শান্ত, দেখলে খুবই মায়া লাগতো।
রেখা দিদি আমার সামনা সামানিই দাঁড়ালো। উঁচু বুকটা আরো উঁচু করে, চক চক করা সমতল দাঁতের হাসি দিয়ে বললো, মায়া ছাড়া আমাদের আর কি আছে বলো? চারিদিকে তোমরা .রা কি আনন্দ করো, বন্ধুদের নিয়ে জটলা করো, ফূর্তি করো। আর আমরা ঘর কুনো হয়ে থাকি।
আমি বললাম, আপনার ধারনা ভুল। শিশিরকে দেখেও আমার তেমনি মনে হতো। যখন আমি ওর সাথে মিশতে থাকলাম, তখন ও কি সাদরে আমাকে বরণ করে নিলো। ক্লাশে কিন্তু এখন শিশির এর বন্ধুই বেশী। সবাই .। বরং আমার বন্ধুই কম।
রেখা দিদি হাঁটতে হাঁটতেই বললো, জানি। শিশির আমাকে সব বলেছে। তুমি নাকি খুবই ভালো। ওকে নাকি তুমি ইংরেজী শিখাও?
আমি বললাম, না মানে, বাবা ব্যাবসার কাজে বেশীর ভাগ সময় দেশের বাইরেই থাকে। ইংরেজীতে বাবার খুব দখল। আমাদেরকেও শখ করে ইংরেজী শেখায়। ঘরে ইচ্ছে করেই ইংরেজীতে কথা বলে আমাদের সাথে। কিন্তু শিশির অংকে খুব ভালো। আমাকেও কঠিন কঠিন অংকগুলো মাঝে মাঝে বুঝিয়ে দেয়।
রেখা দিদি বললো, কচু ভালো। অংকের জন্যে তিনটা প্রাইভেট পড়ে বলে। দুটু প্রাইভেট টিচার এর কাছে, আর তিনটি হলো আমার কাছে। আমি পড়া লেখায় খারাপ, তা মানি। কিন্তু অংক? আমার সাথে কেউ পারবে না। পারলে আমার কাছে অংক শিখবে।
আমি বললাম, সে আপনার দয়া।
রেখা দিদি খিল খিল করেই হাসলো। বললো, দয়ার কথা বলছো কেনো? সারাদিন তো বাড়ীতে অলস সময় কাটাই।
আমি বললাম, কেনো বলুন তো?
রেখা দিদি বললো, * পরিবার কম বলে।
আমি বুঝলামনা, * পরিবার কম বলে * মেয়েদের এত সমস্যা হবার কারন কি? বোকার মতোই বললাম, বুঝলাম না।
রেখা দিদি বললো, না বুঝার কি কারন আছে? ধর্মীয় ভেদাভেদ আছে না? আমরা চাইলেও তো সবার সাথে মিশতে পারি না। তবে, আমরা ওসব দর্মীয় গোঁড়ামী মানি না। সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই। এটা যার কথা সেও কিন্তু * ছিলো।
রেখা দিদির কথা শুনে মনে হলো, তার মনে কেমন যেনো একটা চাপা দুঃখ জমা আছে। আমি থেমে দাঁড়িয়ে বললাম, দিদি, তার জন্যে আপনার মনে কি খুব কষ্ট? ধর্মীয় গোঁড়ামী কিন্তু আমিও পছন্দ করি না। জানেন, শিশিরও আমার সাথে মিশতে চাইতো না। আমিই যেচে পরে শিশির এর সাথে বন্ধুত্ব করেছি। খুবই শান্ত, দেখলে খুবই মায়া লাগতো।
রেখা দিদি আমার সামনা সামানিই দাঁড়ালো। উঁচু বুকটা আরো উঁচু করে, চক চক করা সমতল দাঁতের হাসি দিয়ে বললো, মায়া ছাড়া আমাদের আর কি আছে বলো? চারিদিকে তোমরা .রা কি আনন্দ করো, বন্ধুদের নিয়ে জটলা করো, ফূর্তি করো। আর আমরা ঘর কুনো হয়ে থাকি।
আমি বললাম, আপনার ধারনা ভুল। শিশিরকে দেখেও আমার তেমনি মনে হতো। যখন আমি ওর সাথে মিশতে থাকলাম, তখন ও কি সাদরে আমাকে বরণ করে নিলো। ক্লাশে কিন্তু এখন শিশির এর বন্ধুই বেশী। সবাই .। বরং আমার বন্ধুই কম।
রেখা দিদি হাঁটতে হাঁটতেই বললো, জানি। শিশির আমাকে সব বলেছে। তুমি নাকি খুবই ভালো। ওকে নাকি তুমি ইংরেজী শিখাও?
আমি বললাম, না মানে, বাবা ব্যাবসার কাজে বেশীর ভাগ সময় দেশের বাইরেই থাকে। ইংরেজীতে বাবার খুব দখল। আমাদেরকেও শখ করে ইংরেজী শেখায়। ঘরে ইচ্ছে করেই ইংরেজীতে কথা বলে আমাদের সাথে। কিন্তু শিশির অংকে খুব ভালো। আমাকেও কঠিন কঠিন অংকগুলো মাঝে মাঝে বুঝিয়ে দেয়।
রেখা দিদি বললো, কচু ভালো। অংকের জন্যে তিনটা প্রাইভেট পড়ে বলে। দুটু প্রাইভেট টিচার এর কাছে, আর তিনটি হলো আমার কাছে। আমি পড়া লেখায় খারাপ, তা মানি। কিন্তু অংক? আমার সাথে কেউ পারবে না। পারলে আমার কাছে অংক শিখবে।
আমি বললাম, সে আপনার দয়া।
রেখা দিদি খিল খিল করেই হাসলো। বললো, দয়ার কথা বলছো কেনো? সারাদিন তো বাড়ীতে অলস সময় কাটাই।