18-12-2021, 10:04 AM
রেখা দিদির মাথায় ছিট টিট নাই তো? থাকুক। খুবই চমৎকার একটা মেয়ে। এমন মেয়ে আমারও পছন্দ। শিশির এর সাথে বন্ধুত্বটা হয়ে খারাপ হয়নি। নইলে এমন চমৎকার একটি মেয়ে পৃথিবীতে আছে জানাই হতো না।
দূর থেকেই দেখলাম, গেইট দিয়ে শিশির ঢুকছে। আমি বললাম, ওই তো শিশির। আমি তাহলে যাই।
রেখা দিদি সহজভাবেই বললো, যাবে, ঠিক আছে যাও।
আমি উঠে দাঁড়ালাম। এক পা বাড়িয়েও থেমে গেলাম। কেনো যেনো রেখা দিদির কাছ থেকে বিদায় নিতে মন চাইলো না। আরো কিছুটা সময় তার পাশে বসে কাটাতে পারলেই বোধ হয় ভালো হতো। শিশিরটাও যদি আরেকটু দেরী করে আসতো?
আমি পেছন ফিরে তাঁকালাম। রেখা দিদি ধাপটার উপর ঝুকে বসে খিল খিল করে হাসতে থাকলো। আমার চোখে পরলো জামার গলে বৃহৎ দু স্তন এর ভাঁজে। রেখা দিদি খিল খিল হাসিতেই বললো, কি যেতে মন চাইছে না তো?
আমি অপ্রস্তুত হয়েই বললাম, না, মানে আসি।
আমি নেমে এলাম নীচে। শিশির এর দিকেই এগিয়ে গেলাম। তবে মনের ভেতর রেখা দিদিই যেনো চুপি দিতে থাকলো বার বার। শিশিরকে ডাকলাম ঠিকই, তবে আবারো পেছন ফিরে রেখা দিদির দিকেই তাঁকালাম। রেখা দিদি মিষ্টি হাসিতেই হাত নেড়ে বিদায় জানালো।
দুপুরের আগ পর্য্যন্ত শিশির এর সাথেই সময় কাটালাম। শিশির অনেক কথাই বলে যাচ্ছিলো। কোনটাই আমার কানে ঠিক মতো ঢুকছিলো বলে মনে হলো না। আমি এদিক সেদিক তাঁকিয়ে শুধু জোড়া পাখিই খোঁজতে থাকলাম। জোড়া পাখি দেখলে কি সত্যিই নিজের জোড়া মিলে নাকি?
কত পখিকেই উড়ে যেতে দেখলাম। একটা পাখিও দেখলাম। তিনটা পাখিও দেখলাম। হুইট টিটি করে এক ঝাক পাখিও আকাশে উড়ে যেতে দেখলাম। কিন্তু জোড়া পাখি চোখে পরলোনা।
দূর থেকেই দেখলাম, গেইট দিয়ে শিশির ঢুকছে। আমি বললাম, ওই তো শিশির। আমি তাহলে যাই।
রেখা দিদি সহজভাবেই বললো, যাবে, ঠিক আছে যাও।
আমি উঠে দাঁড়ালাম। এক পা বাড়িয়েও থেমে গেলাম। কেনো যেনো রেখা দিদির কাছ থেকে বিদায় নিতে মন চাইলো না। আরো কিছুটা সময় তার পাশে বসে কাটাতে পারলেই বোধ হয় ভালো হতো। শিশিরটাও যদি আরেকটু দেরী করে আসতো?
আমি পেছন ফিরে তাঁকালাম। রেখা দিদি ধাপটার উপর ঝুকে বসে খিল খিল করে হাসতে থাকলো। আমার চোখে পরলো জামার গলে বৃহৎ দু স্তন এর ভাঁজে। রেখা দিদি খিল খিল হাসিতেই বললো, কি যেতে মন চাইছে না তো?
আমি অপ্রস্তুত হয়েই বললাম, না, মানে আসি।
আমি নেমে এলাম নীচে। শিশির এর দিকেই এগিয়ে গেলাম। তবে মনের ভেতর রেখা দিদিই যেনো চুপি দিতে থাকলো বার বার। শিশিরকে ডাকলাম ঠিকই, তবে আবারো পেছন ফিরে রেখা দিদির দিকেই তাঁকালাম। রেখা দিদি মিষ্টি হাসিতেই হাত নেড়ে বিদায় জানালো।
দুপুরের আগ পর্য্যন্ত শিশির এর সাথেই সময় কাটালাম। শিশির অনেক কথাই বলে যাচ্ছিলো। কোনটাই আমার কানে ঠিক মতো ঢুকছিলো বলে মনে হলো না। আমি এদিক সেদিক তাঁকিয়ে শুধু জোড়া পাখিই খোঁজতে থাকলাম। জোড়া পাখি দেখলে কি সত্যিই নিজের জোড়া মিলে নাকি?
কত পখিকেই উড়ে যেতে দেখলাম। একটা পাখিও দেখলাম। তিনটা পাখিও দেখলাম। হুইট টিটি করে এক ঝাক পাখিও আকাশে উড়ে যেতে দেখলাম। কিন্তু জোড়া পাখি চোখে পরলোনা।