16-12-2021, 01:00 PM
শিশির এর সাথে বন্ধুত্বটা সবে শুরু হয়েছে মাত্র। * পরিবার এর ছেলে, খুবই ভদ্র। ক্লাশে * ছেলে খুবই কম। যে কয়জন আছে, তারা সবাই আলাদা আলাদাই থাকে। এমন কি নিজেদের মাঝেও বন্ধুত্ব গড়ে না।
শিশির একটু অন্য রকম। বাবা কন্ট্রাক্টরী করে। সবার সাথে মিশতে চায়, আবার পারেও না। বোধ হয় আমার চেষ্টাতেই শিশির এর সাথে বন্ধুত্বটা হয়েছিলো।
পড়ালেখায় খুব বেশী ভালো না। তারপরও, অংকে একশতে একশ পায়। মাঝে মাঝে আমাকে অংক বুঝিয়ে দেয়। আর আমি বুঝিয়ে দিই ইংরেজী গ্রামার।
শিশির যেমনি মাঝে মাঝে আমাদের বাড়ীতে আসে, আমিও তেমনি মাঝে মাঝে শিশিরদের বাড়ীতে যাই। দুজনে খুব ভালোই সময় কাটে। পড়ালেখার ব্যাস্ততা।
ছুটির দিন। মনটা হঠাৎই উদাস হয়ে উঠলো। তার বড় কারন, সেই মেয়েটি। ডাগর ডাগর চোখ, খানিক স্বাস্থ্যবতী, বুকটা অসম্ভব উঁচু। ক্লাশে নবাগতা ছাত্রী। টিচার তাকে আমার পাশেই বসতে বলেছিলো। নাম মুনা।
আমি বাড়ী থেকে বেড়িয়ে গেলাম অন্যমনস্ক ভাবেই। কোন কিছু না ভেবেই পা দুটি এগিয়ে চললো, শিশিরদের বাড়ীর দিকে। সমুদ্র পার থেকে বেশ দূরে। উঠানে পা দিতেই দেখলাম, বাগানে একটি মেয়ে। খুবই ভদ্র আর মিষ্টি চেহারা। বয়সে আমার চাইতে বড়ই হবে বলে মনে হয়। হাঁটু গেঁড়ে বসে বসে বাগানের ঘাস পরিস্কার করছে। গায়ের রং খুব বেশী ফর্সা নয়, তবে ফর্সার দিকে। এক অর্থে খুবই মিষ্টি রং। বরং এমন চেহারায় খুব বেশী ফর্সা হলে মোটেও ভালো লাগতো না। আমাকে দেখা মাত্রই, ঘাস কাটা বন্ধ করে, ঘাড়টা কাৎ করে, মিষ্টি হাসিতে বললো, কাকে চাই?
আমি বললাম, শিশির আছে?
মেয়েটি বললো, না নেই। প্রাইভেট পড়তে গেছে।
আমি বললাম, ও, তাহলে আসি।
মেয়েটি আমার দিকে ঘুরে বসলো। পরনে হাত কাটা লালচে ছিটের একটা টাইট পোশাক। গলের দিকটা প্রশস্থ। বেশ স্বাস্থ্যবতীই বলা চলে। অবাক হয়ে দেখলাম, বিশাল স্তন দুই এর ভাঁজ। চৌকু ঠোট, চক চক করা সাদা দাঁতের হাসিতে বললো, আসবে কেনো? শিশির এর আসার সময় হয়ে গেছে। কি নাম তোমার?
* মেয়েরা কি একটু বেশী সুন্দরী হয় নাকি? * মেয়েদের দাঁতও কি খুব বেশী সুন্দর থাকে নাকি? আমি মেয়েটিকে এড়িয়ে যেতে পারলাম না। মিষ্টি চেহারাটার দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে তাঁকিয়ে রইলাম কিছুক্ষণ। তারপর বললাম, খোকা।
মেয়েটি মিষ্টি হাসিতেই বললো, ও খোকা? খুব কমন নাম। আমি শিশির এর বড় বোন, রেখা। তুমি বুঝি শিশির এর সাথে পড়ো?
আমি বললাম, জী।
শিশির একটু অন্য রকম। বাবা কন্ট্রাক্টরী করে। সবার সাথে মিশতে চায়, আবার পারেও না। বোধ হয় আমার চেষ্টাতেই শিশির এর সাথে বন্ধুত্বটা হয়েছিলো।
পড়ালেখায় খুব বেশী ভালো না। তারপরও, অংকে একশতে একশ পায়। মাঝে মাঝে আমাকে অংক বুঝিয়ে দেয়। আর আমি বুঝিয়ে দিই ইংরেজী গ্রামার।
শিশির যেমনি মাঝে মাঝে আমাদের বাড়ীতে আসে, আমিও তেমনি মাঝে মাঝে শিশিরদের বাড়ীতে যাই। দুজনে খুব ভালোই সময় কাটে। পড়ালেখার ব্যাস্ততা।
ছুটির দিন। মনটা হঠাৎই উদাস হয়ে উঠলো। তার বড় কারন, সেই মেয়েটি। ডাগর ডাগর চোখ, খানিক স্বাস্থ্যবতী, বুকটা অসম্ভব উঁচু। ক্লাশে নবাগতা ছাত্রী। টিচার তাকে আমার পাশেই বসতে বলেছিলো। নাম মুনা।
আমি বাড়ী থেকে বেড়িয়ে গেলাম অন্যমনস্ক ভাবেই। কোন কিছু না ভেবেই পা দুটি এগিয়ে চললো, শিশিরদের বাড়ীর দিকে। সমুদ্র পার থেকে বেশ দূরে। উঠানে পা দিতেই দেখলাম, বাগানে একটি মেয়ে। খুবই ভদ্র আর মিষ্টি চেহারা। বয়সে আমার চাইতে বড়ই হবে বলে মনে হয়। হাঁটু গেঁড়ে বসে বসে বাগানের ঘাস পরিস্কার করছে। গায়ের রং খুব বেশী ফর্সা নয়, তবে ফর্সার দিকে। এক অর্থে খুবই মিষ্টি রং। বরং এমন চেহারায় খুব বেশী ফর্সা হলে মোটেও ভালো লাগতো না। আমাকে দেখা মাত্রই, ঘাস কাটা বন্ধ করে, ঘাড়টা কাৎ করে, মিষ্টি হাসিতে বললো, কাকে চাই?
আমি বললাম, শিশির আছে?
মেয়েটি বললো, না নেই। প্রাইভেট পড়তে গেছে।
আমি বললাম, ও, তাহলে আসি।
মেয়েটি আমার দিকে ঘুরে বসলো। পরনে হাত কাটা লালচে ছিটের একটা টাইট পোশাক। গলের দিকটা প্রশস্থ। বেশ স্বাস্থ্যবতীই বলা চলে। অবাক হয়ে দেখলাম, বিশাল স্তন দুই এর ভাঁজ। চৌকু ঠোট, চক চক করা সাদা দাঁতের হাসিতে বললো, আসবে কেনো? শিশির এর আসার সময় হয়ে গেছে। কি নাম তোমার?
* মেয়েরা কি একটু বেশী সুন্দরী হয় নাকি? * মেয়েদের দাঁতও কি খুব বেশী সুন্দর থাকে নাকি? আমি মেয়েটিকে এড়িয়ে যেতে পারলাম না। মিষ্টি চেহারাটার দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে তাঁকিয়ে রইলাম কিছুক্ষণ। তারপর বললাম, খোকা।
মেয়েটি মিষ্টি হাসিতেই বললো, ও খোকা? খুব কমন নাম। আমি শিশির এর বড় বোন, রেখা। তুমি বুঝি শিশির এর সাথে পড়ো?
আমি বললাম, জী।