28-12-2021, 01:55 PM
প্রতাপগড় রহস্য
Part10
সুকান্ত ইতিমধ্যে ঘুম থেকে উঠে বাইরের ঝুল বারান্দায় এসে দাড়িয়েছে। দুরে মালি কি যেন কোপাচ্ছে বোধয় গাছ বা চারা পুতবে বলে। একজন ভৃত্য এসে সুধালো মেজদাদাবাবু আপনাকে বৈঠকখানা ঘরে যেতে বলল।
সুকান্তঃ হ্যা, বল আসছি।
ভৃত্য চলে গেল। সুকান্ত নিচে নামতেই সমরেশের সঙ্গে দেখা হল।
সমরেশঃ কিরে ঘুম হলো?
সুকান্তঃ হ্যা, বেশ ঘুম হলো।
আজকে ভাবছি একবারটি তোদের ওই নতুন ম্যানেজারের সাথে দেখা করতে যাবো। আগেরদিন তো দেখা হল না।
সমরেশঃ বেশ তো চলনা।
সুকান্তঃ ওটা পিসিমা না?
সমরেশঃ হ্যা ওই পিসিমার ও বাবামশাইয়ের চিরদিনের অভ্যাস প্রতি শনিবার ও মঙ্গলবার করে কালমেঘের বড়ি খাওয়া।
সুকান্ত কিছুক্ষন কি যেন ভাবলো, তারপর হ্যা চল। সুকান্তঃ
আচ্ছা, কাকাবাবুর ঘরটা একবার একান্ত গোপনে দেখতে চাই। সমরেশঃ আমি তো তালুকদার বাবুকে বলেছিলাম পারমিশন করানোর জন্য।
সুকান্তঃ তাহলে একবারটি তোদের নতুন ম্যানেজারের দর্শন করে আসি।
সমরেশঃ বেশ,তাই চল। অতএব দুজনে কাছারির দিকে চলল সঙ্গে দুইটি বাইসাইকেল। কাছারি পৌছে নতুন ম্যানেজারের সঙ্গে দেখা হল, সমরেশ নাম ধরে ডাকতেই বিনয় চ্যার্টাজী এসে সনমুখে দাড়াল ও করজোরে নমষ্কার জানাল। প্রতিনমষ্কার জানাল সুকান্ত। বিনয়কে দেখতে বেশ লম্বা মেদহীন শরীর, নাসিকাটি অল্প চাপা, গালে দাড়ি, বেশ কয়েকদিন কাটা হয়নি।গায়ের রংটি কালোর দিকেই। পরনে একটি শার্ট ও ধুতি। সুকান্তর সঙ্গে বিনায়কের কথা চলতে লাগল। বিনায়কের বাড়ি উত্তর বঙ্গে। লেখাপড়া অবশ্য প্রেসিডেন্সী থেকে বিঞ্জানে স্নাতক। তারপর কয়েকবছর একটি মার্চেন্ট অফিসে চাকরি ও সেখান থেকে একটি বিঞ্জাপন দেখে পত্রিকায় ও আবেদন করায় আজ এখানে চাকরি করে।
সুকান্তঃ আচ্ছা, Ms.হৈমন্তিদেবীকে আপনি র্নিবাচন করেন। ওই আর কি উত্তর দেয় বিনয়।
সুকান্তঃ আচ্ছা হঠাৎ করে এই চাকরি করতে গেলেন কেন?
বিনয়ঃ না আসলে একটি চাকরির প্রয়োজন হয়ে পরে ছিল তাই?
সুকান্তঃ বাড়িতে আপনার কে আছেন?
বিনয়ঃ বাবা ছিলেন তা কয়েক বছর হল গত হয়েছেন।
Part10
সুকান্ত ইতিমধ্যে ঘুম থেকে উঠে বাইরের ঝুল বারান্দায় এসে দাড়িয়েছে। দুরে মালি কি যেন কোপাচ্ছে বোধয় গাছ বা চারা পুতবে বলে। একজন ভৃত্য এসে সুধালো মেজদাদাবাবু আপনাকে বৈঠকখানা ঘরে যেতে বলল।
সুকান্তঃ হ্যা, বল আসছি।
ভৃত্য চলে গেল। সুকান্ত নিচে নামতেই সমরেশের সঙ্গে দেখা হল।
সমরেশঃ কিরে ঘুম হলো?
সুকান্তঃ হ্যা, বেশ ঘুম হলো।
আজকে ভাবছি একবারটি তোদের ওই নতুন ম্যানেজারের সাথে দেখা করতে যাবো। আগেরদিন তো দেখা হল না।
সমরেশঃ বেশ তো চলনা।
সুকান্তঃ ওটা পিসিমা না?
সমরেশঃ হ্যা ওই পিসিমার ও বাবামশাইয়ের চিরদিনের অভ্যাস প্রতি শনিবার ও মঙ্গলবার করে কালমেঘের বড়ি খাওয়া।
সুকান্ত কিছুক্ষন কি যেন ভাবলো, তারপর হ্যা চল। সুকান্তঃ
আচ্ছা, কাকাবাবুর ঘরটা একবার একান্ত গোপনে দেখতে চাই। সমরেশঃ আমি তো তালুকদার বাবুকে বলেছিলাম পারমিশন করানোর জন্য।
সুকান্তঃ তাহলে একবারটি তোদের নতুন ম্যানেজারের দর্শন করে আসি।
সমরেশঃ বেশ,তাই চল। অতএব দুজনে কাছারির দিকে চলল সঙ্গে দুইটি বাইসাইকেল। কাছারি পৌছে নতুন ম্যানেজারের সঙ্গে দেখা হল, সমরেশ নাম ধরে ডাকতেই বিনয় চ্যার্টাজী এসে সনমুখে দাড়াল ও করজোরে নমষ্কার জানাল। প্রতিনমষ্কার জানাল সুকান্ত। বিনয়কে দেখতে বেশ লম্বা মেদহীন শরীর, নাসিকাটি অল্প চাপা, গালে দাড়ি, বেশ কয়েকদিন কাটা হয়নি।গায়ের রংটি কালোর দিকেই। পরনে একটি শার্ট ও ধুতি। সুকান্তর সঙ্গে বিনায়কের কথা চলতে লাগল। বিনায়কের বাড়ি উত্তর বঙ্গে। লেখাপড়া অবশ্য প্রেসিডেন্সী থেকে বিঞ্জানে স্নাতক। তারপর কয়েকবছর একটি মার্চেন্ট অফিসে চাকরি ও সেখান থেকে একটি বিঞ্জাপন দেখে পত্রিকায় ও আবেদন করায় আজ এখানে চাকরি করে।
সুকান্তঃ আচ্ছা, Ms.হৈমন্তিদেবীকে আপনি র্নিবাচন করেন। ওই আর কি উত্তর দেয় বিনয়।
সুকান্তঃ আচ্ছা হঠাৎ করে এই চাকরি করতে গেলেন কেন?
বিনয়ঃ না আসলে একটি চাকরির প্রয়োজন হয়ে পরে ছিল তাই?
সুকান্তঃ বাড়িতে আপনার কে আছেন?
বিনয়ঃ বাবা ছিলেন তা কয়েক বছর হল গত হয়েছেন।


![[+]](https://xossipy.com/themes/sharepoint/collapse_collapsed.png)