12-12-2021, 05:07 PM
সেবার মামার বাড়ী আসার পর মিলি নাম এর একটি মেয়ে আমার হৃদয় মন কেঁড়ে নিয়েছিলো। আমি ভুলতে পারিনা সেই নুযু নৃত্যের কথা। ভুলতে পারিনা তার মা রানী আনেলীর স্নেহভরা ঠোটের সষ্ঠুর কথা। ভুলতে পারিনা সেই নুযু পূজার কথা।
মিলিকে মামার বাড়ীতে না দেখে, পরদিন আমি সেই শীলা পাহাড়ের দিকে ছুটলাম। পরিত্যাক্ত রাজকীয় সরকারী বাড়ীটার ঠিক কাছকাছি এসেই দাঁড়ালাম। নিশ্চয়ই ভেতরে রানী আনেলী রয়েছে, রয়েছে মিলি।
কত দিন পর দেখা হবে মিলির সাথে, তার মা রানী আনেলীর সাথে! এক বছরেরও তো বেশী! আহা কি চমৎকার কচি, সুঠাম ছিলো মিলির দুধগুলো! আর রানী আনেলীর দুধ গুলো ছিলো বিশাল! পৃথিবীর সমস্ত শান্তিই যেনো খোঁজে পাওয়া যায় তার নরোম গোলাকার ভরাট স্তনের সেই বুকে। আর যোনীটাতে রয়েছে যেনো পূজনীয় স্বর্গীয় সুখ। ভাবতেই আমার লিঙ্গটা উত্তপ্ত হয়ে উঠতে থাকলো। আমি উঁচু গলায় ডাকতে ডাকতেই ঢুকলাম বাড়ীটার ভেতর, মিলি! মিলি!
কারো কোন সাড়া শব্দ পেলাম না। কেমন যেনো ভূতুরে বাড়ী বলেই মনে হলো। বিশাল বাড়ীর ভেতর নিজ ডাকটা দেয়ালে প্রতিধ্বনিত হয়ে নিজ কানেই ফিরে এলো। আমি আবারো ডাকলাম, আম্মাজান? আম্মাজান!
সে ডাকটাও প্রতিধ্বনিত হয়ে নিজ কানেই ফিরে এলো। ব্যাপার কি? এতদিন দেখা সাক্ষাৎ, যোগাযোগ করিনি বলে কি সবাই রাগ করে আছে নাকি? আমি সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে থাকলাম। এ ঘর থেকে ও ঘর, ও ঘর থেকে সে ঘর ছুটতে থাকলাম। খাট, বিছানা, আসবাবপত্র সব ঠিক ঠাক মতোই সাজানো আছে। অথচ, মিলি কিংবা তার মায়ের ছায় পর্য্যন্ত দেখতে পেলাম না। আমি হতাশ হয়েই বাড়ীটা থেকে বেড় হয়ে যাচ্ছিলাম। ঠিক তখনই নিরাপত্তা বাহিনীর পোশাক পরা এক লোককে দেখলাম। শান্ত গলাতেই বললো, কাকে খোঁজছো বাবা?
আমি বললাম, এখানে এক উপজাতীয় মহিলা থাকতো, তাকে।
লোকটি বললো, ও, ওরা তো নিজ অঞ্চলেই চলে গেছে।
আমি বললাম, তাই নাকি? কখন?
মিলিকে মামার বাড়ীতে না দেখে, পরদিন আমি সেই শীলা পাহাড়ের দিকে ছুটলাম। পরিত্যাক্ত রাজকীয় সরকারী বাড়ীটার ঠিক কাছকাছি এসেই দাঁড়ালাম। নিশ্চয়ই ভেতরে রানী আনেলী রয়েছে, রয়েছে মিলি।
কত দিন পর দেখা হবে মিলির সাথে, তার মা রানী আনেলীর সাথে! এক বছরেরও তো বেশী! আহা কি চমৎকার কচি, সুঠাম ছিলো মিলির দুধগুলো! আর রানী আনেলীর দুধ গুলো ছিলো বিশাল! পৃথিবীর সমস্ত শান্তিই যেনো খোঁজে পাওয়া যায় তার নরোম গোলাকার ভরাট স্তনের সেই বুকে। আর যোনীটাতে রয়েছে যেনো পূজনীয় স্বর্গীয় সুখ। ভাবতেই আমার লিঙ্গটা উত্তপ্ত হয়ে উঠতে থাকলো। আমি উঁচু গলায় ডাকতে ডাকতেই ঢুকলাম বাড়ীটার ভেতর, মিলি! মিলি!
কারো কোন সাড়া শব্দ পেলাম না। কেমন যেনো ভূতুরে বাড়ী বলেই মনে হলো। বিশাল বাড়ীর ভেতর নিজ ডাকটা দেয়ালে প্রতিধ্বনিত হয়ে নিজ কানেই ফিরে এলো। আমি আবারো ডাকলাম, আম্মাজান? আম্মাজান!
সে ডাকটাও প্রতিধ্বনিত হয়ে নিজ কানেই ফিরে এলো। ব্যাপার কি? এতদিন দেখা সাক্ষাৎ, যোগাযোগ করিনি বলে কি সবাই রাগ করে আছে নাকি? আমি সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে থাকলাম। এ ঘর থেকে ও ঘর, ও ঘর থেকে সে ঘর ছুটতে থাকলাম। খাট, বিছানা, আসবাবপত্র সব ঠিক ঠাক মতোই সাজানো আছে। অথচ, মিলি কিংবা তার মায়ের ছায় পর্য্যন্ত দেখতে পেলাম না। আমি হতাশ হয়েই বাড়ীটা থেকে বেড় হয়ে যাচ্ছিলাম। ঠিক তখনই নিরাপত্তা বাহিনীর পোশাক পরা এক লোককে দেখলাম। শান্ত গলাতেই বললো, কাকে খোঁজছো বাবা?
আমি বললাম, এখানে এক উপজাতীয় মহিলা থাকতো, তাকে।
লোকটি বললো, ও, ওরা তো নিজ অঞ্চলেই চলে গেছে।
আমি বললাম, তাই নাকি? কখন?