11-12-2021, 09:15 AM
## ৬৩ ##
(দ্বিতীয় পর্ব)
লক্ষ লক্ষ টাকা কোলে নিয়ে কেউ হাউহাউ করে কাঁদছে, এ দৃশ্য কি কেউ চিন্তা করতে পেরেছিলো? কিন্তু বাস্তবে তাই ঘটছে। গুরগাঁওয়ে নিজের ফার্মহাউসে বসে পাঁচশো টাকার একশোটা এবং হাজার টাকার পঞ্চাশটা বান্ডিল, যা একটু আগেই প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার পর থেকে কাগজের টুকরোয় পরিনত হয়ে গেছে, কোলে নিয়ে শিশুর মতো কাঁদছেন দোর্দন্ডপ্রতাপ মন্ত্রী সচপাল সিং। সবে দুদিন আগেই একটা সাধারন প্যাকেটে করে টাকাটা পৌঁছে দিয়ে গিয়েছেন লাখোটিয়াজীর দিল্লীর এজেন্ট ফানি সিং। আজ রাতে সেই খুশীতে নিজের ফার্মহাউসে একটা মেহ্ফিল আ্যারেঞ্জ করেছিলেন সচপালজী। সাধারনতঃ তিনি নিজের গ্যাঁটের পয়সা খরচা করে কাউকে খাওয়ান না, বরং অন্যের গাঁড় মেরে খেতেই বেশী সাচ্ছন্দ্য বোধ করেন; কিন্তু মুফতসে একশো পেটি কামাই হতেই একটু দিলদার হয়ে গিয়েছিলেন তিনি।
পার্টি তখনও ভালো করে শুরুই হয় নি। শুধু দু’চারটে ফালতু দালাল শ্রেণীর লোক মাগনা মদ খাওয়ার লোভে চলে এসেছে, তখনই বেমক্কা খবরটা আসলো। নিজের বেডরুমে বসে, দিল্লিতে নবাগত, সাউথ ইন্ডিয়ান এক উঠতি আ্যকট্রেসকে কোলে বসিয়ে, তার শরীরের মাপজোক নিচ্ছিলেন সচপালজী। সাধারনতঃ এইসব শাওলি ইডলি ধোসা জাতের মেয়েদের বিলকুল না-পসন্দ তার; কিন্তু হংসিতা নামের এই মেয়েটি বেশ গোরি চিট্টি। গাঁড়টা বিশাল কুমড়োর মতো ঢাউস। পার্টির শেষে এই গাঁড়টি মারার ছক কষছিলেন সচপালজী। তখনই বেডরুমের ভেজানো দরজা ধাক্কা মেরে খুলে ঢুকে, দুঃসংবাদটা দিলো তার সেক্রেটারি গুরমীত। টিভিতে খবরটা শুনে কনফার্ম হয়ে পার্টিতে উপস্থিত সকলের মাথায় হাত পড়ে গেলো। অনেকেই আসার পথে খবর পেয়ে গাড়ী ঘুরিয়ে চলে গেলেন। পার্টি জমে ওঠার আগেই ভেঙ্গে গেলো।
কাস্টিং কাউচে শুয়ে নিজের শরীর নিবেদন করার অভিজ্ঞতা হংসিতার আছে। আজকের এই পার্টিতে আ্যটেন্ড করার জন্য যে এক লাখ টাকা পাবে, তার জন্য তাকে শুতে হবে, তাও সে নিশ্চিত ছিলো; নাহলে তার মতো বি গ্রেড সাউথ ইন্ডিয়ান অভিনেত্রীকে একরাতের পার্টি আ্যটেন্ড করার জন্য এক লাখ টাকা কেউ দেবে না এটা বোঝার মতো পুলানায়ভু (বুদ্ধি) তার আছে। কিন্তু পাঁইয়া বুড়োটা যে ডাইরেক্টলি তার গাঁড়ের উপর আ্যটাক করবে এটা সে বুঝতেই পারে নি। শাড়ী-ব্লাউজ-ব্রা-পেটিকোট ঠিকঠাক করে খোলারও সূযোগ দিলো না পাঁইয়াটা। কোনো ফোরপ্লে নয়, কোনো কিস্সু নয়, কোনো লিকিং নয়, জাস্ট আ্যাটাক অন আ্যাস। সি ইজ এ মুড্ডা আ্যাজ ফার আ্যাজ গাডিডা (গাঁড়) ইজ কনসিডার্ড। দ্যা পেড্ডানাভ্যয়া ইজ নট আ্যট অল কনসার্নড ‘বাউট হার প্লেজার। শিট্। শি ইজ ব্লিডিং, আ্যন্ড দ্যা বুঢ্ঢা ইজ স্টিল পাম্পিং। টু হেল উইথ ইয়োর ওয়ান এল, আ্যান্ড লে’ম্মি ফার্ট। ফ্র্যাত ফ্যাত করে কতকগুলো কনসিকিউটিভ পেঁদে দুপুরের লাঞ্চের গোটাকয়েক অনিয়ন উথ্থাপাম আর রস্সম উগরে দিলো হংসিতা।
############################
(দ্বিতীয় পর্ব)
লক্ষ লক্ষ টাকা কোলে নিয়ে কেউ হাউহাউ করে কাঁদছে, এ দৃশ্য কি কেউ চিন্তা করতে পেরেছিলো? কিন্তু বাস্তবে তাই ঘটছে। গুরগাঁওয়ে নিজের ফার্মহাউসে বসে পাঁচশো টাকার একশোটা এবং হাজার টাকার পঞ্চাশটা বান্ডিল, যা একটু আগেই প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার পর থেকে কাগজের টুকরোয় পরিনত হয়ে গেছে, কোলে নিয়ে শিশুর মতো কাঁদছেন দোর্দন্ডপ্রতাপ মন্ত্রী সচপাল সিং। সবে দুদিন আগেই একটা সাধারন প্যাকেটে করে টাকাটা পৌঁছে দিয়ে গিয়েছেন লাখোটিয়াজীর দিল্লীর এজেন্ট ফানি সিং। আজ রাতে সেই খুশীতে নিজের ফার্মহাউসে একটা মেহ্ফিল আ্যারেঞ্জ করেছিলেন সচপালজী। সাধারনতঃ তিনি নিজের গ্যাঁটের পয়সা খরচা করে কাউকে খাওয়ান না, বরং অন্যের গাঁড় মেরে খেতেই বেশী সাচ্ছন্দ্য বোধ করেন; কিন্তু মুফতসে একশো পেটি কামাই হতেই একটু দিলদার হয়ে গিয়েছিলেন তিনি।
পার্টি তখনও ভালো করে শুরুই হয় নি। শুধু দু’চারটে ফালতু দালাল শ্রেণীর লোক মাগনা মদ খাওয়ার লোভে চলে এসেছে, তখনই বেমক্কা খবরটা আসলো। নিজের বেডরুমে বসে, দিল্লিতে নবাগত, সাউথ ইন্ডিয়ান এক উঠতি আ্যকট্রেসকে কোলে বসিয়ে, তার শরীরের মাপজোক নিচ্ছিলেন সচপালজী। সাধারনতঃ এইসব শাওলি ইডলি ধোসা জাতের মেয়েদের বিলকুল না-পসন্দ তার; কিন্তু হংসিতা নামের এই মেয়েটি বেশ গোরি চিট্টি। গাঁড়টা বিশাল কুমড়োর মতো ঢাউস। পার্টির শেষে এই গাঁড়টি মারার ছক কষছিলেন সচপালজী। তখনই বেডরুমের ভেজানো দরজা ধাক্কা মেরে খুলে ঢুকে, দুঃসংবাদটা দিলো তার সেক্রেটারি গুরমীত। টিভিতে খবরটা শুনে কনফার্ম হয়ে পার্টিতে উপস্থিত সকলের মাথায় হাত পড়ে গেলো। অনেকেই আসার পথে খবর পেয়ে গাড়ী ঘুরিয়ে চলে গেলেন। পার্টি জমে ওঠার আগেই ভেঙ্গে গেলো।
কাস্টিং কাউচে শুয়ে নিজের শরীর নিবেদন করার অভিজ্ঞতা হংসিতার আছে। আজকের এই পার্টিতে আ্যটেন্ড করার জন্য যে এক লাখ টাকা পাবে, তার জন্য তাকে শুতে হবে, তাও সে নিশ্চিত ছিলো; নাহলে তার মতো বি গ্রেড সাউথ ইন্ডিয়ান অভিনেত্রীকে একরাতের পার্টি আ্যটেন্ড করার জন্য এক লাখ টাকা কেউ দেবে না এটা বোঝার মতো পুলানায়ভু (বুদ্ধি) তার আছে। কিন্তু পাঁইয়া বুড়োটা যে ডাইরেক্টলি তার গাঁড়ের উপর আ্যটাক করবে এটা সে বুঝতেই পারে নি। শাড়ী-ব্লাউজ-ব্রা-পেটিকোট ঠিকঠাক করে খোলারও সূযোগ দিলো না পাঁইয়াটা। কোনো ফোরপ্লে নয়, কোনো কিস্সু নয়, কোনো লিকিং নয়, জাস্ট আ্যাটাক অন আ্যাস। সি ইজ এ মুড্ডা আ্যাজ ফার আ্যাজ গাডিডা (গাঁড়) ইজ কনসিডার্ড। দ্যা পেড্ডানাভ্যয়া ইজ নট আ্যট অল কনসার্নড ‘বাউট হার প্লেজার। শিট্। শি ইজ ব্লিডিং, আ্যন্ড দ্যা বুঢ্ঢা ইজ স্টিল পাম্পিং। টু হেল উইথ ইয়োর ওয়ান এল, আ্যান্ড লে’ম্মি ফার্ট। ফ্র্যাত ফ্যাত করে কতকগুলো কনসিকিউটিভ পেঁদে দুপুরের লাঞ্চের গোটাকয়েক অনিয়ন উথ্থাপাম আর রস্সম উগরে দিলো হংসিতা।
############################