07-12-2021, 08:20 PM
(This post was last modified: 07-12-2021, 10:28 PM by Jaybengsl. Edited 4 times in total. Edited 4 times in total.)
সুমনের অশান্ত মন
করোনার জন্য দশ ক্লাসের বোর্ডের পরীক্ষা এবার দিতে হয় নি সুমনকে।কলেজের পাঠানো নম্বরেই বোর্ড মার্ক শিট দিয়েছে।সুমনের মার্কস 90%।
পড়াশোনায় সুমন মন্দ নয়।সুকুমার আর কাবেরীর স্বপ্ন ছেলে বড় হয়ে ডাক্তার হবে।বোর্ডের পরীক্ষার পর মেডিকেলের এন্ট্রান্স পরীক্ষা।সেটায় পাস করতেই হবে তাকে ।চার চারজন প্রাইভেট টিউটারের কাছে এতদিন on line এই পড়েছে।এখন স্যারেরা বাড়িতে আসছেন।
সুমনের তেমন কোনো বন্ধু নেই।ভালবাসার মানুষও নেই।ওদের কলেজের পাশেই গার্লস কলেজের শীলাকে ওর ভালো লেগেছিলো।শীলা ক্লাস নাইনে পড়ত তখন।
শীলার বান্ধবীর কাছ থেকে শীলার মোবাইল নম্বর জোগাড় করে দু দুবার ওয়াটস্যাপে good morning মেসেজ পাঠিয়েছিলো,শীলা তাতে সাড়া দেয়নি।সুমনও আর এগোয়নি।তাই সারাদিন শুধু পড়া পড়া আর পড়া।
ইদানিং সুমনের পড়ায় একদম মন বসছে না।বিশেষ করে সন্ধ্যে বেলায়।পড়তে বসার আগে সুমন নিজের নুনু পাযের উপর পা দিয়ে চেপে বসে।আর একটু পরেই নুণুটা বড় হয়ে দু পায়ের বাঁধন থেকে স্প্রিংয়ের মতো ছিটকে বেরিয়ে আসে।বইয়ের অক্ষরগুলো তখন সুমনের কাছে ঝাপসা হয়ে যায় ।
সুমনের পাশের বাড়ীর কাকিমার কথা মনে পড়ে যায়।
কাকিমা প্রায়ই দুপুরে মার সাথে গল্প করতে আসে।কাকিমার কাঁচা হলুদের মতো গাযের রঙ।পিঠ ছাড়িয়ে কোঁকড়ানো চুল,চোখে সরু করে পরা কাজল।চ্যাপটা ঝুড়ির মতো বড় নিতম্ব।পেটে হাল্কা মেদ।পেট থেকে অনেকট নিচে নামিয়ে শাড়ি পড়ে কাকিমা।গভীর নাভী আর মাখনের মতো পেট। কাকিমা এলেই কোনো অছিলায় সুমন মার ঘরে ঢোকে। আড় চোখে কাকিমার পেট দেখে। কাকিমা কি সুমনকে তিন বছর আগের ছোটটিই ভাবে?সুমনকে কোনো গুরুত্বই দেয় না।
কখনো মিনুদির কথা মনে আসে সুমনের।মিনুদি সুমনদের বড়িওয়ালার মেয়ে।কলেজে পড়ে।সুমনের চেয়ে বছর দুয়েকের বড় হবে।একদিন ছাদে গিয়েছিল সুমন।মিনুদি তখন স্নান করে ছাদের রোলিংএ কাপড় মেলছে ঝুঁকে।
মিনুদির নাইটির তলায় ব্রা ছিলো না।দুপুরের রোদ সাইড থেকে মিনুদির গায়ে পড়ায় উল্টো দিক থেকে মিনুদির নাইটির ভেতরের দুধ দুটো বেশ বোঝা যাচ্ছিলো।শাঁখের মতো শেপ।দুধ দুটো কেমন উঁচু হয়ে বুকের সাথে সেঁটেছিলো ।
কখনো সুমনের মাসতুতো বৌদি পম্পার কথা মনে পড়ে।করোনার আগে একবার গড়িয়ায় মাসির বাড়ি গিয়েছিল সুমনরা।
বৌদির গালে লাল দাগ কেন জিজ্ঞেস করায় বৌদী সুমনের গাল ধরে ঝাঁকাতে ঝাঁকাতে বলেছিলো," নেকু,অনেকতো বড় হয়েছো,বোঝনা কিসের দাগ?রাতে কি তোমার দাদা শান্তিতে ঘুমোতে দেয়।সারা রাত আমাকে পা ফাঁক করে রাখতে হয়।" বৌদী গ্রামের মেয়ে।কথাবার্তাই অমন।তারপরই লজ্জা পেয়ে সুমনের মাথাটা নিজের বুকে চেপে জাপটে ধরে জিভ কেটে বলেছিলো,"ভাই,এই কথাটা কাউকে বোল না যেন লক্ষীটি,তুমি তো আমার আদরের দেওর,তাই মজা করে বললাম।"
আর এদের কথা ভাবতে ভাবতেই সুমনের হাত পাজামার ভিতর ঢুকে যায়।অবাধ্য নুনুটা তেঁতে আছে ।
আর কিছুক্ষণ পরই চোখ মুখ লাল করে সুমন বাথরুমে দৌড়য়।বাথরুমের কমোডে শরীরের সমস্ত গরম ত্যাগ করে ফের পড়তে বসে।তারপর আড়াইটে তিনটে পর্যন্ত পড়া চলে।
কিন্তু গত একমাস ধরে সুমন একেবারেই পড়ায় মন বসাতে পারছে না।মন অশান্ত হয়ে আছে ।এমন অকল্পনীয় কিছু ঘটনা সুমনকে তাড়া করে বেড়াচ্ছে ।
।
করোনার জন্য দশ ক্লাসের বোর্ডের পরীক্ষা এবার দিতে হয় নি সুমনকে।কলেজের পাঠানো নম্বরেই বোর্ড মার্ক শিট দিয়েছে।সুমনের মার্কস 90%।
পড়াশোনায় সুমন মন্দ নয়।সুকুমার আর কাবেরীর স্বপ্ন ছেলে বড় হয়ে ডাক্তার হবে।বোর্ডের পরীক্ষার পর মেডিকেলের এন্ট্রান্স পরীক্ষা।সেটায় পাস করতেই হবে তাকে ।চার চারজন প্রাইভেট টিউটারের কাছে এতদিন on line এই পড়েছে।এখন স্যারেরা বাড়িতে আসছেন।
সুমনের তেমন কোনো বন্ধু নেই।ভালবাসার মানুষও নেই।ওদের কলেজের পাশেই গার্লস কলেজের শীলাকে ওর ভালো লেগেছিলো।শীলা ক্লাস নাইনে পড়ত তখন।
শীলার বান্ধবীর কাছ থেকে শীলার মোবাইল নম্বর জোগাড় করে দু দুবার ওয়াটস্যাপে good morning মেসেজ পাঠিয়েছিলো,শীলা তাতে সাড়া দেয়নি।সুমনও আর এগোয়নি।তাই সারাদিন শুধু পড়া পড়া আর পড়া।
ইদানিং সুমনের পড়ায় একদম মন বসছে না।বিশেষ করে সন্ধ্যে বেলায়।পড়তে বসার আগে সুমন নিজের নুনু পাযের উপর পা দিয়ে চেপে বসে।আর একটু পরেই নুণুটা বড় হয়ে দু পায়ের বাঁধন থেকে স্প্রিংয়ের মতো ছিটকে বেরিয়ে আসে।বইয়ের অক্ষরগুলো তখন সুমনের কাছে ঝাপসা হয়ে যায় ।
সুমনের পাশের বাড়ীর কাকিমার কথা মনে পড়ে যায়।
কাকিমা প্রায়ই দুপুরে মার সাথে গল্প করতে আসে।কাকিমার কাঁচা হলুদের মতো গাযের রঙ।পিঠ ছাড়িয়ে কোঁকড়ানো চুল,চোখে সরু করে পরা কাজল।চ্যাপটা ঝুড়ির মতো বড় নিতম্ব।পেটে হাল্কা মেদ।পেট থেকে অনেকট নিচে নামিয়ে শাড়ি পড়ে কাকিমা।গভীর নাভী আর মাখনের মতো পেট। কাকিমা এলেই কোনো অছিলায় সুমন মার ঘরে ঢোকে। আড় চোখে কাকিমার পেট দেখে। কাকিমা কি সুমনকে তিন বছর আগের ছোটটিই ভাবে?সুমনকে কোনো গুরুত্বই দেয় না।
কখনো মিনুদির কথা মনে আসে সুমনের।মিনুদি সুমনদের বড়িওয়ালার মেয়ে।কলেজে পড়ে।সুমনের চেয়ে বছর দুয়েকের বড় হবে।একদিন ছাদে গিয়েছিল সুমন।মিনুদি তখন স্নান করে ছাদের রোলিংএ কাপড় মেলছে ঝুঁকে।
মিনুদির নাইটির তলায় ব্রা ছিলো না।দুপুরের রোদ সাইড থেকে মিনুদির গায়ে পড়ায় উল্টো দিক থেকে মিনুদির নাইটির ভেতরের দুধ দুটো বেশ বোঝা যাচ্ছিলো।শাঁখের মতো শেপ।দুধ দুটো কেমন উঁচু হয়ে বুকের সাথে সেঁটেছিলো ।
কখনো সুমনের মাসতুতো বৌদি পম্পার কথা মনে পড়ে।করোনার আগে একবার গড়িয়ায় মাসির বাড়ি গিয়েছিল সুমনরা।
বৌদির গালে লাল দাগ কেন জিজ্ঞেস করায় বৌদী সুমনের গাল ধরে ঝাঁকাতে ঝাঁকাতে বলেছিলো," নেকু,অনেকতো বড় হয়েছো,বোঝনা কিসের দাগ?রাতে কি তোমার দাদা শান্তিতে ঘুমোতে দেয়।সারা রাত আমাকে পা ফাঁক করে রাখতে হয়।" বৌদী গ্রামের মেয়ে।কথাবার্তাই অমন।তারপরই লজ্জা পেয়ে সুমনের মাথাটা নিজের বুকে চেপে জাপটে ধরে জিভ কেটে বলেছিলো,"ভাই,এই কথাটা কাউকে বোল না যেন লক্ষীটি,তুমি তো আমার আদরের দেওর,তাই মজা করে বললাম।"
আর এদের কথা ভাবতে ভাবতেই সুমনের হাত পাজামার ভিতর ঢুকে যায়।অবাধ্য নুনুটা তেঁতে আছে ।
আর কিছুক্ষণ পরই চোখ মুখ লাল করে সুমন বাথরুমে দৌড়য়।বাথরুমের কমোডে শরীরের সমস্ত গরম ত্যাগ করে ফের পড়তে বসে।তারপর আড়াইটে তিনটে পর্যন্ত পড়া চলে।
কিন্তু গত একমাস ধরে সুমন একেবারেই পড়ায় মন বসাতে পারছে না।মন অশান্ত হয়ে আছে ।এমন অকল্পনীয় কিছু ঘটনা সুমনকে তাড়া করে বেড়াচ্ছে ।
।