07-12-2021, 10:56 AM
”বলে বলুক লোকে মানি না মানি না, কলঙ্ক আমার ভালো লাগে
পীরিতি আগুনে জীবন সঁপিয়া, জ্বলে যাওয়া আজও হলো না হলো না।“
আসলে সেই কারনেই সরকার বাবুর সঙ্গে তার সম্পর্কটা ছিলো জমে ক্ষীর। এক্কেবারে মিউচ্যুয়ালি বেনিফিসিয়াল। ভেবলির শরীরের ভাঁজ সরকারবাবু তার ব্যবসার কাজে লাগাতেন, আর বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে থেকেও ভেবলি পাদপ্রদীপের আলো থেকে কখনো বঞ্চিত হতো না। সেই টিউনিং-এ কোথাও কি গন্ডগোল দেখা দিলো? ভাঁজে কি আর কাজ দিচ্ছে না? এই তো তার প্রায় নিটোল ভারী বুক, সামান্য টাল খেয়েছেতাতে কি? এত ভারী বুক, এত ধামসানো সহ্য করে বিনা ব্রায়ে টাল না খাইয়ে রাখো দেখি! ঠিক ক্ষীণ মধ্যা না বলা গেলেও, সামান্য দু’একটা রিং সহ মোটামুটি পাতলা কোমর ধীরে ধীরে নেমে এসেছে উল্টানো ধামার মতো বিশাল নিতম্বে। কোন পুরুষ আছে যার এই কোমরের লচকে লিঙ্গোথ্থান হবে না?
এলোমেলো হাওয়ার মধ্যে আরো এলোমেলো চিন্তা আসতে লাগলো কৃত্তিকার মাদকাচ্ছন্ন মস্তিস্কে। একবার মনে হলো টাইটানিকের রোজের মতো সে দাড়িয়ে থাকে জ্যাক ড’সনের বাহূলগ্না হয়ে। কি দারুন ছিলো কেট উইন্সলেট এবং লিওনার্দো দ্য-ক্যাপ্রিয়োর অভিনয়। আর কি সুন্দর ছিল সেই গানটা –
“নিয়ার, ফার, হ্যোয়ারএভার ইউ আর,
আই বিলিভ দ্যাট দ্যা হার্ট ডাজ গো অন,
ওয়ান্স মোর ইউ ওপেন দ্যা ডোর,
আ্যন্ড ইউ’র হিয়ার ইন মাই হার্ট,
আ্যন্ড মাই হার্ট উইল গো অন আ্যান্ড অন …”
রোজের মতো দুই ডানা মেলে দাড়াতে যেতেই বিপত্তি, একটা দমকা হাওয়া এসে উড়িয়ে নিয়ে গেলো তার শরীরের একমাত্র আবরণ, হোটেলের সেই বেডশীটটা, যেটা গায়ে জড়িয়ে সে বেরিয়ে এসেছিলো সরকারবাবুর স্যুট থেকে। আর তাই এখন ক্রো নেস্টের নিশ্ছিদ্র অন্ধকার উচ্চতায় একাকী দাড়িয়ে, বাংলা সিনেমার সফল অভিনেত্রী, বাংলা সংবাদ জগতের মুকুটহীন সম্রাট শৌভিক সরকারের নর্মসহচরী কৃত্তিকা মুখার্জী, যার গায়ে একটি সুতোও নেই।
পীরিতি আগুনে জীবন সঁপিয়া, জ্বলে যাওয়া আজও হলো না হলো না।“
আসলে সেই কারনেই সরকার বাবুর সঙ্গে তার সম্পর্কটা ছিলো জমে ক্ষীর। এক্কেবারে মিউচ্যুয়ালি বেনিফিসিয়াল। ভেবলির শরীরের ভাঁজ সরকারবাবু তার ব্যবসার কাজে লাগাতেন, আর বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে থেকেও ভেবলি পাদপ্রদীপের আলো থেকে কখনো বঞ্চিত হতো না। সেই টিউনিং-এ কোথাও কি গন্ডগোল দেখা দিলো? ভাঁজে কি আর কাজ দিচ্ছে না? এই তো তার প্রায় নিটোল ভারী বুক, সামান্য টাল খেয়েছেতাতে কি? এত ভারী বুক, এত ধামসানো সহ্য করে বিনা ব্রায়ে টাল না খাইয়ে রাখো দেখি! ঠিক ক্ষীণ মধ্যা না বলা গেলেও, সামান্য দু’একটা রিং সহ মোটামুটি পাতলা কোমর ধীরে ধীরে নেমে এসেছে উল্টানো ধামার মতো বিশাল নিতম্বে। কোন পুরুষ আছে যার এই কোমরের লচকে লিঙ্গোথ্থান হবে না?
এলোমেলো হাওয়ার মধ্যে আরো এলোমেলো চিন্তা আসতে লাগলো কৃত্তিকার মাদকাচ্ছন্ন মস্তিস্কে। একবার মনে হলো টাইটানিকের রোজের মতো সে দাড়িয়ে থাকে জ্যাক ড’সনের বাহূলগ্না হয়ে। কি দারুন ছিলো কেট উইন্সলেট এবং লিওনার্দো দ্য-ক্যাপ্রিয়োর অভিনয়। আর কি সুন্দর ছিল সেই গানটা –
“নিয়ার, ফার, হ্যোয়ারএভার ইউ আর,
আই বিলিভ দ্যাট দ্যা হার্ট ডাজ গো অন,
ওয়ান্স মোর ইউ ওপেন দ্যা ডোর,
আ্যন্ড ইউ’র হিয়ার ইন মাই হার্ট,
আ্যন্ড মাই হার্ট উইল গো অন আ্যান্ড অন …”
রোজের মতো দুই ডানা মেলে দাড়াতে যেতেই বিপত্তি, একটা দমকা হাওয়া এসে উড়িয়ে নিয়ে গেলো তার শরীরের একমাত্র আবরণ, হোটেলের সেই বেডশীটটা, যেটা গায়ে জড়িয়ে সে বেরিয়ে এসেছিলো সরকারবাবুর স্যুট থেকে। আর তাই এখন ক্রো নেস্টের নিশ্ছিদ্র অন্ধকার উচ্চতায় একাকী দাড়িয়ে, বাংলা সিনেমার সফল অভিনেত্রী, বাংলা সংবাদ জগতের মুকুটহীন সম্রাট শৌভিক সরকারের নর্মসহচরী কৃত্তিকা মুখার্জী, যার গায়ে একটি সুতোও নেই।