20-11-2021, 12:16 PM
আর ম্যানেজ করতে হবে সাত হারামির এক হারামি শৌভিক সরকারকে। বেটিচোদের একটা বাজারি পত্রিকা আর একটা মিডিয়া চ্যানেল আছে; তার জোরে লোকটা ধরাকে সরা জ্ঞান করে। রাজনীতি থেকে শুরু করে সংস্কৃতি, চলচিত্র থেকে শুরু করে ক্রীড়াজগৎ, কে উঠবে উপরে আর কাকে ধুলোয় মিশিয়ে দেওয়া হবে, বাঙালির মতামত না কি তিনিই ঠিক করেন। তার নেকনজরে না থাকলে কোনো নেতাই নেতা নয়, কোনো অভিনেতাই অভিনেতা নয়। বাংলা সাহিত্যে কে পাবে পুরস্কার, বাংলার কাবাডি টিম থেকে কার হবে বহিস্কার কিংবা প্রফেসরকে জগ ছুঁড়ে মারার জন্য কে পাবে কালিঘাটের তিরস্কার, এসবই না কি তার অঙ্গুলিহেলনে হয়। বাঙালী সংস্কৃতির ধারক ও বাহক হিসাবে নিজেকে তুলে ধরার পাশাপাশি এগিয়ে থাকা এবং এগিয়ে রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়ে নিজেকে সমান্তরাল ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দু হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন শৌভিচবাবু, সমালোচকরা যাকে ঘৃণাভরে নন্দখুড়ো বলে ডাকেন।
নিজের পদবী সরকার বলেই কি না কে জানে, নিজেকে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সমকক্ষ বলেই মনে করেন তিনি। তার সঙ্গে আলোচনা না করে, বা তার জন্য মালাইয়ের ব্যবস্থা না করে সরকার কোনো সিদ্ধান্ত নিলে, তার বিরুদ্ধে পাবলিককে খেপিয়ে তুলতে বিন্দুমাত্র সংকোচ বোধ করেন না। হুজুগপ্রিয় বাঙালিকে মোমবাতি মিছিলের খরচ-খরচাও জোগান তিনি। তার পোষা কিছু ‘গাঁয়ে মানে না আপনি মোড়ল’ জাতীয় রাজনৈতিক নেতা, যারা এখন আর ভোটে দাড়িয়ে জিততে পারেন না এবং কিছু ‘সর্বঘটের কাঁঠালি কলা’ জাতীয় বুদ্ধিজীবি সন্ধ্যাবেলায় ঘন্টাখানেক তার চ্যানেলে বসে ঘন্টা নাড়ায়। এহেন নন্দখুড়োকে মিষ্টিমুখ না করিয়ে লাখোটিয়াজী কিছুতেই তার এই দুটো দু’নম্বরি প্রজেক্ট নামাতে পারবেন। গরীব চাষিদের জমি কেড়ে নেওয়া হচ্ছে বা পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করা হচ্ছে কিংবা তথ্যপ্রযুক্তি দপ্তরের সরকারী অনুদানের জমি ব্যবসায়িক কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে – কোনো একটা ইস্যুতে যদি পাবলিককে খেপিয়ে দেয়, তাহলে লাখোটিয়াজর লাখো লাখো টাকার ইনভেস্টমেন্ট জলে চলে যাবে। তাই নন্দখুড়োর আঙ্গলি করা রুখতে তার হাতে তুলে দিতে হবে অনেক অনেক গান্ধীনোট, কিউ কি গান্ধীজী জব বোলতে হ্যায়, সব শুনতে হ্যায়।
নিজের পদবী সরকার বলেই কি না কে জানে, নিজেকে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সমকক্ষ বলেই মনে করেন তিনি। তার সঙ্গে আলোচনা না করে, বা তার জন্য মালাইয়ের ব্যবস্থা না করে সরকার কোনো সিদ্ধান্ত নিলে, তার বিরুদ্ধে পাবলিককে খেপিয়ে তুলতে বিন্দুমাত্র সংকোচ বোধ করেন না। হুজুগপ্রিয় বাঙালিকে মোমবাতি মিছিলের খরচ-খরচাও জোগান তিনি। তার পোষা কিছু ‘গাঁয়ে মানে না আপনি মোড়ল’ জাতীয় রাজনৈতিক নেতা, যারা এখন আর ভোটে দাড়িয়ে জিততে পারেন না এবং কিছু ‘সর্বঘটের কাঁঠালি কলা’ জাতীয় বুদ্ধিজীবি সন্ধ্যাবেলায় ঘন্টাখানেক তার চ্যানেলে বসে ঘন্টা নাড়ায়। এহেন নন্দখুড়োকে মিষ্টিমুখ না করিয়ে লাখোটিয়াজী কিছুতেই তার এই দুটো দু’নম্বরি প্রজেক্ট নামাতে পারবেন। গরীব চাষিদের জমি কেড়ে নেওয়া হচ্ছে বা পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করা হচ্ছে কিংবা তথ্যপ্রযুক্তি দপ্তরের সরকারী অনুদানের জমি ব্যবসায়িক কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে – কোনো একটা ইস্যুতে যদি পাবলিককে খেপিয়ে দেয়, তাহলে লাখোটিয়াজর লাখো লাখো টাকার ইনভেস্টমেন্ট জলে চলে যাবে। তাই নন্দখুড়োর আঙ্গলি করা রুখতে তার হাতে তুলে দিতে হবে অনেক অনেক গান্ধীনোট, কিউ কি গান্ধীজী জব বোলতে হ্যায়, সব শুনতে হ্যায়।