20-11-2021, 02:13 PM
প্রতাপগড় রহস্য
part6
বৈঠকখানার ঘরে ডুকতেই বুড়ো চাকর ফাগুরামের সঙ্গে দেখা হলো। ফাগুরাম সমরেশের দাদুর সময়কার। চোখে দৃষ্টি ক্ষীন শরীর ও রুগ্ন। সমরেশ,সুকান্তকে বলল তোরা পোশাক পাল্টে নে তারপর কথা হবে। সুকান্তকে উপরে দোতলায় একটি ঘরে নিয়ে গেল একজন ভৃত্য। ঘরটা বেশ বড় দুটি জানালা সূর্যের আলো বেশ ভালভাবেই প্রবেশ করছে। একটি আলমারি, ছোট একটি টেবিল ও চেয়ার, বড় একটি পালঙ্ক। পেছনে পেছনে কমলা ও বিনিতা এসে ঘরে ডুকলো। এইযে সুকান্তদা কমলাদি কে কিন্তুু আমি ছাড়ছিনা। এইমরেচে কেন? বলল সুকান্ত। না, তা রাতে তোমার সেবা মাঝে মাঝে করবে বৈকি। তাতে অবশ্য আমিও সাহায্য করব ক্ষন-----বলে মুখ টিপে হাসতে লাগল। তখনি না হয় তোমাদের মজা দেখাবো-বলল সুকান্ত। সুকান্ত ও কমলা পোশাক পাল্টে খাবার ঘরে গেল। বেশ বড় ঘরটি একটি লম্বা টেবিল ও তাকে কেন্দ্র করে এদিক ওদিক বেশ কিছু চেয়ার। সুকান্ত ও কমলা খেতে বসল সঙ্গে সমরেশ, নিখিলেশ, বিনিতা। বিভিন্ন পদ ও রকমারী রান্নার সমাহার খেতে খেতে নিখিলেশ তার জীবনের অভিঞ্জতার কথা বলতে লাগল। খাওয়া শেষ করে উঠতে উঠতে বেশ বেলা হল। সমরেশ ও সুকান্ত বাগানের দিকে যেতে যেতে বিভিন্ন বিষয় আলোচনা করতে লাগল। সুকান্ত বলল - তা হ্যা রে তোদের সে নায়েব কাকা কোথায়। সে তো কাছারিতে। আজকাল নায়েব কাকার চোখের নজর হয়না তাই একজন কমবয়সি ম্যানেজার রাখা হয়েছে। ইতিমধ্যে কখন কমলা ও বিনিতা পান এনে সুকান্ত ও সমরেশকে দেবে বলে দাড়িয়েছে। সুকান্ত যেন মাটিতে হাত দিয়ে কি একটা পরিক্ষা করছিলো। তোদের এদিকে কেউ যাতায়াত করে সমরেশ? সে বলতে ওই মালি আর পিসিমা। সুকান্ত একটি গাছ কে পরীক্ষা করছিলো। আচ্ছা কাকুর রক্তচাপ জনিত সমস্যা ছিলো কি? হ্যা, ছিলো কেন বলতো সুকান্ত। না এমনি জীঞ্জাসা করছিলাম। বাগানের পরেই একটি পুকুর সুকান্তর ঘর থেকে তা সোজাসুজি দেখা যায়। সুকান্ত পেছন ঘুরতেই বিনিতা এগিয়ে এসে পানটা দিতে গেল, সুকান্ত বলল হাতে মাটি লেগে আছে তাই মুখে দিয়ে দিতে। বিনিতা পানটা মুখে দিতেই সুকান্ত তার আঙ্গুল কামরে দিলো। উফঃ.. অসভ্য কোথাকার- বলল বিনিতা, বলে মুচকি হাসলো। সুকান্ত দুপুরে নিদ্রার পর সমরেশের সঙ্গে নিচের ঘরে সবার সঙ্গে আলাপ করতে এল। সমরেশ সবার সাথে একে একে আলাপ করিয়ে দিতে লাগল রান্নার ঠাকুর দিনু, চালক লোকেশ, ও প্রভৃতি ভৃত্যদের সাথে। সমরেশ একজনের সামনে এসে দাড়াল ইনি হৈমন্তি বাবামশাইয়ের দেখাশোনা করতেন। সুকান্ত উপর থেকে নিচে অবদ্ধি দেখতে লাগল তাকে কামনার যাবতীয় রসদ যেন আগে থাকতেই তার মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমানে, সুন্দর টিকালো নাশিকা, পাতলা ওষ্ঠ, নিচের ঠোটের তলায় একটি ছোট্ট কালো তিল আছে। পরিপাটি করে খোঁপা বাধা সুন্দর আঙ্গুলগুলি তাতে নেলপলিশ পড়ানো সযত্নে। বেশ চটকদার বেশভূষা। পরনে একটি নিলপাড় সিল্কের শাড়ি ও ম্যাচিং ব্লাউজ।
part6
বৈঠকখানার ঘরে ডুকতেই বুড়ো চাকর ফাগুরামের সঙ্গে দেখা হলো। ফাগুরাম সমরেশের দাদুর সময়কার। চোখে দৃষ্টি ক্ষীন শরীর ও রুগ্ন। সমরেশ,সুকান্তকে বলল তোরা পোশাক পাল্টে নে তারপর কথা হবে। সুকান্তকে উপরে দোতলায় একটি ঘরে নিয়ে গেল একজন ভৃত্য। ঘরটা বেশ বড় দুটি জানালা সূর্যের আলো বেশ ভালভাবেই প্রবেশ করছে। একটি আলমারি, ছোট একটি টেবিল ও চেয়ার, বড় একটি পালঙ্ক। পেছনে পেছনে কমলা ও বিনিতা এসে ঘরে ডুকলো। এইযে সুকান্তদা কমলাদি কে কিন্তুু আমি ছাড়ছিনা। এইমরেচে কেন? বলল সুকান্ত। না, তা রাতে তোমার সেবা মাঝে মাঝে করবে বৈকি। তাতে অবশ্য আমিও সাহায্য করব ক্ষন-----বলে মুখ টিপে হাসতে লাগল। তখনি না হয় তোমাদের মজা দেখাবো-বলল সুকান্ত। সুকান্ত ও কমলা পোশাক পাল্টে খাবার ঘরে গেল। বেশ বড় ঘরটি একটি লম্বা টেবিল ও তাকে কেন্দ্র করে এদিক ওদিক বেশ কিছু চেয়ার। সুকান্ত ও কমলা খেতে বসল সঙ্গে সমরেশ, নিখিলেশ, বিনিতা। বিভিন্ন পদ ও রকমারী রান্নার সমাহার খেতে খেতে নিখিলেশ তার জীবনের অভিঞ্জতার কথা বলতে লাগল। খাওয়া শেষ করে উঠতে উঠতে বেশ বেলা হল। সমরেশ ও সুকান্ত বাগানের দিকে যেতে যেতে বিভিন্ন বিষয় আলোচনা করতে লাগল। সুকান্ত বলল - তা হ্যা রে তোদের সে নায়েব কাকা কোথায়। সে তো কাছারিতে। আজকাল নায়েব কাকার চোখের নজর হয়না তাই একজন কমবয়সি ম্যানেজার রাখা হয়েছে। ইতিমধ্যে কখন কমলা ও বিনিতা পান এনে সুকান্ত ও সমরেশকে দেবে বলে দাড়িয়েছে। সুকান্ত যেন মাটিতে হাত দিয়ে কি একটা পরিক্ষা করছিলো। তোদের এদিকে কেউ যাতায়াত করে সমরেশ? সে বলতে ওই মালি আর পিসিমা। সুকান্ত একটি গাছ কে পরীক্ষা করছিলো। আচ্ছা কাকুর রক্তচাপ জনিত সমস্যা ছিলো কি? হ্যা, ছিলো কেন বলতো সুকান্ত। না এমনি জীঞ্জাসা করছিলাম। বাগানের পরেই একটি পুকুর সুকান্তর ঘর থেকে তা সোজাসুজি দেখা যায়। সুকান্ত পেছন ঘুরতেই বিনিতা এগিয়ে এসে পানটা দিতে গেল, সুকান্ত বলল হাতে মাটি লেগে আছে তাই মুখে দিয়ে দিতে। বিনিতা পানটা মুখে দিতেই সুকান্ত তার আঙ্গুল কামরে দিলো। উফঃ.. অসভ্য কোথাকার- বলল বিনিতা, বলে মুচকি হাসলো। সুকান্ত দুপুরে নিদ্রার পর সমরেশের সঙ্গে নিচের ঘরে সবার সঙ্গে আলাপ করতে এল। সমরেশ সবার সাথে একে একে আলাপ করিয়ে দিতে লাগল রান্নার ঠাকুর দিনু, চালক লোকেশ, ও প্রভৃতি ভৃত্যদের সাথে। সমরেশ একজনের সামনে এসে দাড়াল ইনি হৈমন্তি বাবামশাইয়ের দেখাশোনা করতেন। সুকান্ত উপর থেকে নিচে অবদ্ধি দেখতে লাগল তাকে কামনার যাবতীয় রসদ যেন আগে থাকতেই তার মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমানে, সুন্দর টিকালো নাশিকা, পাতলা ওষ্ঠ, নিচের ঠোটের তলায় একটি ছোট্ট কালো তিল আছে। পরিপাটি করে খোঁপা বাধা সুন্দর আঙ্গুলগুলি তাতে নেলপলিশ পড়ানো সযত্নে। বেশ চটকদার বেশভূষা। পরনে একটি নিলপাড় সিল্কের শাড়ি ও ম্যাচিং ব্লাউজ।