12-11-2021, 09:41 PM
প্রতাপগড় রহস্য
Part 4
কিছু বলছ না যে? প্রশ্ন করলো সুকান্ত। না মানে........ করে ইতস্তত করছিলো কমলা। কথা শুরু করলো সুকান্ত। সমরেশ আমার কলেজের বন্ধু, বর্মা চাকরি করতে যাওয়ার পর ওর সঙ্গে আর দেখা হয়নি। এতদিন পর এইভাবে তাও এই কারনে দেখা ভাবছি কি বলব। এইবারে কথা বলে কমলা----- কেন এত একটা র্দুঘটনা তাই নয় কি? তা বটে। কাকাবাবু খুবই আনন্দপ্রিয় ছিলেন। সমরেশ রা তিন ভাই অখিলেশ দা সবার চাইতে বড়। আগে সেনাবাহিনীতে ডাক্তার ছিলেন। পরে অবশ্য নিজের বাড়িতেই চেম্বার করেন। সমরেশ তাদের পৈত্রিক চা কারবার ও জমীদারি দেখাশোনার সাথে যুক্ত। নিখিলেশ জাহাজের কাপটান ছিলো, বাইরে বাইরে কেটেছে সারা জীবন। পরে অবশ্য নিজ গৃহে ফিরে আসে শুনেছি। এদের কেউ বিবাহিত নয়। ছোট বোন বিনিতা অবশ্য কাকাবাবুর চোখের মনি ছিলো। সহপাঠি সমরেশ খুব মেধাবি না হলেও লেখা পড়ায় খারাপ বলা যায় না। তা আপনারা দুই বন্ধুই সমান কেউ বিয়ে করতে আগ্রহী নয় বলে মুচকি হাসলো কমলা। সুকান্ত বলল এই বার সেরে ফেলব ভাবছি। কিছুক্ষন যাওয়ার পর কমলা সুকান্ত কে কিছু বলতে চাইলো কিন্তুু লজ্জা পেল। সুকান্ত জিঞ্জেস করলো কিছু বলবে কমলা। হ্যা মানে আমি একটু সামনে নামব, ও আচ্ছা বুঝতে দেরি হল না সুকান্তর কমলার পেচ্ছাপ চেপেছে। বনের কাছে একটি নিরিবিলি জায়গায় গাড়িটি দার করালো সুকান্ত। লজ্জায় লাল কমলা গাড়ির থেকে নেমে বনে গিয়ে ডুকলো। সুকান্ত এই দৃশ্য দেখার লোভ সামলাতে পারলোনা। সে পেছন পেছন ধীর গতিতে গিয়ে একটি গাছের পেছনে দাড়ালো। কমলা চারিদিক দেখে কাপড় ও সায়া তুলে সেখানে মুততে লাগল। সুকান্ত দেখতে লাগল কি অপূর্ব সুন্দর বিধাতার সৃষ্টি বিশাল নিতম্ব দেখে খানিক হা হয়ে ছিল সুকান্ত। কমলা আবার চারিপাশ দেখে নিজেকে গুছিয়ে নিলো।ইতিমধ্যে সুকান্ত নিজের জায়গায় ফিরে এসেছে। দুইজনে চেপে বসতেই সুকান্ত গাড়ি ছেড়ে দিলো। মিটি মিটি হাসছিলো সুকান্ত। হাসছেন যে ? কি অপরুপা তোমায় বানিয়েছে কমলা। কমলার আর দশটা মেয়ের মতো বুঝতে দেরি হলোনা সুকান্ত সব চাক্ষুস করেছে। ছিঃ আপনি সব..........। আর বলতে পারলো না।