11-11-2021, 06:36 PM
কিন্তু কেষ্টা যদি গান গায়, তাহলে বীচে গাধা তো নেই, কিন্তু কুত্তাগুলো নিশ্চই কোরাস গাইতে শুরু করে দেবে। তার থেকে পাগলীটাকে একটূ খাওয়ানো যাক।
“ওয়ান্না হ্যাভ সাম গ্র্যাস বেবি”, একসেন্টটা যতদুর সম্ভব সাউথ পয়েন্টিয়ান করে বললো কেষ্টা।
“নোওওপ। আয় ওয়ান্না পিইই”, নেশাজড়ানো নেকুপুষু গলায় বললো পিনকি।
এই রে পি মানে কি যেনো? হাগবে না কি মাগী? তাহলে তো আবার রিসর্টে ফিরে যেতে হবে। কেষ্টার আমেরিকান ইংরাজীর শব্দভান্ডার খুবই সীমিত। মনে পড়েছে, পি মানে তো মোতা। মুতবে মাগীটা। হু হু, বিয়ার খেলে মুতু তো পাবেই বাবা। তা সমস্যা কি? সারা সী বীচে যেখানে ইচ্ছে, সেখানেই তো মুততে পারে।
“ডু ইট এনিহয়ার ইউ লাইক।“
“নো ওয়ে। এখানে অনেক বীড় আছে। কোথায় করবো?“ টিপিক্যাল কনভেন্ট এজুকেটেড মাগীদের মতো এরা ‘ভ’কে ‘ব’ বলে। এগুলো আগে বুঝতো না কেষ্টা। গত চার-পাঁচ মাসে ‘বাংলা মায়ের আ্যংলো’ ছেলেমেয়েদের সাথে মিশে এসব এখন ধরতে পারে সে। এখানে মোটেও ভীড়, বা পিনকির ভাষায় ‘বীড়’ নেই। কতগুলো মাছধরা নৌকা একটু দুরেই রয়েছে; কাল খুব ভোরে এগুলো সমুদ্রে যাবে। খুব কেলো করলো তো। এখ্খুনি এই সুন্দর পরিবেশ ছেড়ে রিসর্টে ফিরে যেতে ইচ্ছে করছে না।
এক কাজ করা যাক। ঝাউবনের ওদিকটায় একটা নৌকা উল্টানো অবস্থায় আছে। ওর আড়ালে গিয়েইতো সেরে ফেলতে পারে। কেষ্টার গ্রামের মেয়েরা তো ওইটুকু আড়ালও পায় না। কিন্তু সে কথা পাড়তেই নেকুসুন্দরীর নখরা স্টার্ট হয়ে গেলো। “নাঃ, এখানে কি করে করবো কৃষ। প্লিস টেক মি টু রিসর্ট।“
মটকা গরম হয়ে গেলো কেষ্টার। এ আবার কি দিকদারি। মুডের রায়তা পাকিয়ে ছেড়ে দিলো মাগীটা। “দেন ওয়েট ফর হাফ এন আওয়ার। তারপর যাবো”, একটু রাগত স্বরেই বললো কেষ্টা।
ফিঁচফিঁচ করে নাকিকান্না শুরু হয়ে গেলো। বোঝাই যাচ্ছে, চাপতে পারছে না। বিয়ারের হিসুর বেগ তো। জামাকাপড় নষ্ট করে ফেলবে না তো। তাহলে খুব চাপ হয়ে যাবে। “প্লিজ ট্রাই টু আন্ডারস্ট্যান্ড বেবী। এখানে কেউ নেই। তাছাড়া আমি গার্ড দেবো”। গলাটা খুব নরম করে বললো কেষ্টা।
ওষুধ কাজ হয়েছে মনে হচ্ছে। একটু গাঁইগুঁইকরে রাজী হয়ে গেলো পিনকি। তলপেটে চাপ পড়েছে খুব। এখান থেকে রিসর্ট ফিরে যেতেও পনেরো মিনিটের বেশী সময় লাগবে। অতক্ষণ চেপে থাকতে পারবে না। তাহলে কি হবে ভাবতেই গা শিউরে উঠলো তার। কলেজে খোরাক হয়ে যাবে। অনেকক্ষণ হিসু চেপে রাখতে পারে সে, একজন স্বাভাবিক মেয়ের মতোই কিন্তু বিয়ারের হিসু চেপে রাখা সিম্পলি ইমপসিবল। তাছাড়া সত্যিই জায়গাটা নির্জন। নৌকার আড়ালও আছে একটা। তাছাড়া কৃষ তো আছেই। তার নিজেরও, সত্যি বলতে কি, এই এমবিয়েন্স ছেড়ে রিসর্টে ফিরে যেতে ইচ্ছে করছে না। তাই কেষ্টার কথামতো ঝাউবনের দিকে পা বাড়ালো পিনকি।
“ওয়ান্না হ্যাভ সাম গ্র্যাস বেবি”, একসেন্টটা যতদুর সম্ভব সাউথ পয়েন্টিয়ান করে বললো কেষ্টা।
“নোওওপ। আয় ওয়ান্না পিইই”, নেশাজড়ানো নেকুপুষু গলায় বললো পিনকি।
এই রে পি মানে কি যেনো? হাগবে না কি মাগী? তাহলে তো আবার রিসর্টে ফিরে যেতে হবে। কেষ্টার আমেরিকান ইংরাজীর শব্দভান্ডার খুবই সীমিত। মনে পড়েছে, পি মানে তো মোতা। মুতবে মাগীটা। হু হু, বিয়ার খেলে মুতু তো পাবেই বাবা। তা সমস্যা কি? সারা সী বীচে যেখানে ইচ্ছে, সেখানেই তো মুততে পারে।
“ডু ইট এনিহয়ার ইউ লাইক।“
“নো ওয়ে। এখানে অনেক বীড় আছে। কোথায় করবো?“ টিপিক্যাল কনভেন্ট এজুকেটেড মাগীদের মতো এরা ‘ভ’কে ‘ব’ বলে। এগুলো আগে বুঝতো না কেষ্টা। গত চার-পাঁচ মাসে ‘বাংলা মায়ের আ্যংলো’ ছেলেমেয়েদের সাথে মিশে এসব এখন ধরতে পারে সে। এখানে মোটেও ভীড়, বা পিনকির ভাষায় ‘বীড়’ নেই। কতগুলো মাছধরা নৌকা একটু দুরেই রয়েছে; কাল খুব ভোরে এগুলো সমুদ্রে যাবে। খুব কেলো করলো তো। এখ্খুনি এই সুন্দর পরিবেশ ছেড়ে রিসর্টে ফিরে যেতে ইচ্ছে করছে না।
এক কাজ করা যাক। ঝাউবনের ওদিকটায় একটা নৌকা উল্টানো অবস্থায় আছে। ওর আড়ালে গিয়েইতো সেরে ফেলতে পারে। কেষ্টার গ্রামের মেয়েরা তো ওইটুকু আড়ালও পায় না। কিন্তু সে কথা পাড়তেই নেকুসুন্দরীর নখরা স্টার্ট হয়ে গেলো। “নাঃ, এখানে কি করে করবো কৃষ। প্লিস টেক মি টু রিসর্ট।“
মটকা গরম হয়ে গেলো কেষ্টার। এ আবার কি দিকদারি। মুডের রায়তা পাকিয়ে ছেড়ে দিলো মাগীটা। “দেন ওয়েট ফর হাফ এন আওয়ার। তারপর যাবো”, একটু রাগত স্বরেই বললো কেষ্টা।
ফিঁচফিঁচ করে নাকিকান্না শুরু হয়ে গেলো। বোঝাই যাচ্ছে, চাপতে পারছে না। বিয়ারের হিসুর বেগ তো। জামাকাপড় নষ্ট করে ফেলবে না তো। তাহলে খুব চাপ হয়ে যাবে। “প্লিজ ট্রাই টু আন্ডারস্ট্যান্ড বেবী। এখানে কেউ নেই। তাছাড়া আমি গার্ড দেবো”। গলাটা খুব নরম করে বললো কেষ্টা।
ওষুধ কাজ হয়েছে মনে হচ্ছে। একটু গাঁইগুঁইকরে রাজী হয়ে গেলো পিনকি। তলপেটে চাপ পড়েছে খুব। এখান থেকে রিসর্ট ফিরে যেতেও পনেরো মিনিটের বেশী সময় লাগবে। অতক্ষণ চেপে থাকতে পারবে না। তাহলে কি হবে ভাবতেই গা শিউরে উঠলো তার। কলেজে খোরাক হয়ে যাবে। অনেকক্ষণ হিসু চেপে রাখতে পারে সে, একজন স্বাভাবিক মেয়ের মতোই কিন্তু বিয়ারের হিসু চেপে রাখা সিম্পলি ইমপসিবল। তাছাড়া সত্যিই জায়গাটা নির্জন। নৌকার আড়ালও আছে একটা। তাছাড়া কৃষ তো আছেই। তার নিজেরও, সত্যি বলতে কি, এই এমবিয়েন্স ছেড়ে রিসর্টে ফিরে যেতে ইচ্ছে করছে না। তাই কেষ্টার কথামতো ঝাউবনের দিকে পা বাড়ালো পিনকি।