08-11-2021, 03:41 PM
বলা বাহুল্য যে নিট্রো যাত্রী হবার সুবাদে সবাই সবাইকে এমনকি এদের পরিবার বর্গ কেও সবার মোবাইল ফোন নম্বর দিয়ে রাখে বিপদ আপদের ভয়ে । কেউ কখনো দেরি হলে বা না আসলে ফোনেই জেনে নেয়া যায় কারোর কিছু হলো কিনা ।
তাই মনোরঞ্জনের প্রধান সদস্য হিসাবে সব্বাই তাকে খুব পছন্দ করে । তার এক পার্ট টাইম গার্লফ্রয়েড আছে দেবশিখা কখনো সখনো সে ভদ্রেশ্বর থেকে উঠে এই গ্রুপে যোগ দেয় ।
কোনো একদিন অশোক বাবু জিজ্ঞাসা করলেন পবিত্র কে " আচ্ছা ভাই, পার্ট টাইম গার্ল ফ্রেন্ড এর কন্সেপ্টা কি, আমাদের সময় তো এটা ছিল না !"
সবাই হো হো করে হাঁসি তে ফেটে পড়ে ।
" আরে বুঝলেন না অশোক দা , পকেটে পয়সা থাকলে সিনেমা যাওয়া , বা একটু রেস্তোরায় খাওয়া দাও , পার্ক-এ বেড়াতে যাওয়া , আর পয়সা না থাকলে শুধু ফোন বা দু একটা মেসেজ । কোনো কমিটমেন্ট নেই !" নিশীথ উত্তর দেয় ।
অশোক বাবু একটু প্রমাদ গোনেন । তমালি একটু গম্ভীর হয়ে জুড়ে দেয় " আর প্রেগনেন্ট হলে মা বাবা দেখবে !"
পবিত্র লজ্জায় মাথা চুলকিয়ে বলে " তমালি দি তুমি না কি যেন একটা !"
সুজয় সাধারণত মিট মিট করে হাসে খুব বেশি কথা সে বলতে পারে না । বুদ্ধিদীপ্ত সুজয়ও, কিন্তু প্রকাশ করে না । নির্বাণ একটু ঠোঁট কাটা। " বাবা পালং শাক খেলে পালং শাক পায়খানা করবে !" বলে নির্বাণ একটু ব্যাঁকা চোখে সুজয়ের দিকে তাকায় ।
বিজয়া রেগে বলে " দাদা তোমার না খালি নোংরা নোংরা কথা !"
মাঝে মাঝে এদের সাথেও ঝগড়া হয় নিত্য যাত্রীদের , বিশেষ করে যারা বসার জায়গা পায় না । সবাই একটু সুবিধা চায় । এসব ব্যাপারে নিশীথ একই একশো , যেকোনো যাত্রীকেই কথার মারপেঁচে ধরাশায়ী করে ফেলতে পারে সে । তাই এই সংঘবদ্ধ গ্রুপ টা অনেক দিন ধরেই টিকে আছে অনেক ব্যতিক্রমী ঘটনার মধ্যে থেকে । গত দু বছর এরা পিকনিকও করেছে । সুধীর বাবু , বিমলেশ দা , মন্দাকিনী , আর প্রতিমা এদের মতো অনেক নিত্যযাত্রীও আছে যারা এদের আশেপাশেই থাকে কিন্তু সব দিন বসার জায়গা পায়না , কিন্তু এদের থাকে মিত্র্যতা বা সখ্যতা থাকায় বসার জায়গা ভাগ করে নিতে পারে । এই ভাবে চলে এদের দৈনন্দিনের শুরু আর শেষ । শ্লীল থেকে অশ্লীল আর সুবর্ণ থেকে বিবর্ণ সব রঙেই ছবি আঁকা থাকে ঘটনার বিবর্তনে ।
তাই মনোরঞ্জনের প্রধান সদস্য হিসাবে সব্বাই তাকে খুব পছন্দ করে । তার এক পার্ট টাইম গার্লফ্রয়েড আছে দেবশিখা কখনো সখনো সে ভদ্রেশ্বর থেকে উঠে এই গ্রুপে যোগ দেয় ।
কোনো একদিন অশোক বাবু জিজ্ঞাসা করলেন পবিত্র কে " আচ্ছা ভাই, পার্ট টাইম গার্ল ফ্রেন্ড এর কন্সেপ্টা কি, আমাদের সময় তো এটা ছিল না !"
সবাই হো হো করে হাঁসি তে ফেটে পড়ে ।
" আরে বুঝলেন না অশোক দা , পকেটে পয়সা থাকলে সিনেমা যাওয়া , বা একটু রেস্তোরায় খাওয়া দাও , পার্ক-এ বেড়াতে যাওয়া , আর পয়সা না থাকলে শুধু ফোন বা দু একটা মেসেজ । কোনো কমিটমেন্ট নেই !" নিশীথ উত্তর দেয় ।
অশোক বাবু একটু প্রমাদ গোনেন । তমালি একটু গম্ভীর হয়ে জুড়ে দেয় " আর প্রেগনেন্ট হলে মা বাবা দেখবে !"
পবিত্র লজ্জায় মাথা চুলকিয়ে বলে " তমালি দি তুমি না কি যেন একটা !"
সুজয় সাধারণত মিট মিট করে হাসে খুব বেশি কথা সে বলতে পারে না । বুদ্ধিদীপ্ত সুজয়ও, কিন্তু প্রকাশ করে না । নির্বাণ একটু ঠোঁট কাটা। " বাবা পালং শাক খেলে পালং শাক পায়খানা করবে !" বলে নির্বাণ একটু ব্যাঁকা চোখে সুজয়ের দিকে তাকায় ।
বিজয়া রেগে বলে " দাদা তোমার না খালি নোংরা নোংরা কথা !"
মাঝে মাঝে এদের সাথেও ঝগড়া হয় নিত্য যাত্রীদের , বিশেষ করে যারা বসার জায়গা পায় না । সবাই একটু সুবিধা চায় । এসব ব্যাপারে নিশীথ একই একশো , যেকোনো যাত্রীকেই কথার মারপেঁচে ধরাশায়ী করে ফেলতে পারে সে । তাই এই সংঘবদ্ধ গ্রুপ টা অনেক দিন ধরেই টিকে আছে অনেক ব্যতিক্রমী ঘটনার মধ্যে থেকে । গত দু বছর এরা পিকনিকও করেছে । সুধীর বাবু , বিমলেশ দা , মন্দাকিনী , আর প্রতিমা এদের মতো অনেক নিত্যযাত্রীও আছে যারা এদের আশেপাশেই থাকে কিন্তু সব দিন বসার জায়গা পায়না , কিন্তু এদের থাকে মিত্র্যতা বা সখ্যতা থাকায় বসার জায়গা ভাগ করে নিতে পারে । এই ভাবে চলে এদের দৈনন্দিনের শুরু আর শেষ । শ্লীল থেকে অশ্লীল আর সুবর্ণ থেকে বিবর্ণ সব রঙেই ছবি আঁকা থাকে ঘটনার বিবর্তনে ।