08-11-2021, 10:17 AM
একটা ফোন আসলো ল্যান্ড লাইনে । থামিয়ে দিলাম নয়না কে ।
হ্যালো : সুরারিহান স্পিকিং
অন্য দিকে বনিকেরই গলা শোনা গেলো ।
আমি: হ্যাঁ বলুন কি হলো ! সামনে বসে থাকা নয়নার দিকে তাকালাম । যেন এক থাবা রোস্টেড চিকেন সামনে সাজানো তার শরীর টা।
বণিক: অরে জানেন তো আমার হাতে পায়ে ধরছিল , বলছিলো এক বছর আমার কাছেই থাকবে রাখেল হয়ে , আমি যদি আজ কাল এর মধ্যে অন্তত ১০ লক্ষ টাকা দিয়ে দি ।
আমি: তাহা আপনি কি বললেন ?
বণিক: অরে মশাই আগে আমার ১৫ লক্ষ ফিরত দিবে তো , একটা মানুষের দাম কি ২৫ লক্ষ টাকা নাকি ! হে হে হে বুঝলেন কিনা , আমি ও বলে দিলাম টাকা হামি আর দিবেই না , আর ১৫ দিনে আমার টাকা না দিলে আমি পুলিশে যাবো , আর পুলিশ নিয়ে বাড়ি টা দখল করবে ! বুঝলেন কিনা ! আপনি তো আমার চোখ খুলে দিয়েছেন মশাই !
আমি বললাম: হ্যাঁ দেরি করবেন না , তাই করুন !
নয়নার দিকে হাসতে হাসতে ফোন রেখে দিলাম । নয়না আবার শুরু করলো ।
নয়না: কেউ দুটো টাকা ধার দিতে রাজি নয় , এক দু দিনে লক্ষ দশেক জোগাড় না করতে পারলে খুব বিপদ হয়ে যাবে ! বাড়িতেই থাকা যাবে না ! তুমি কিছু করো না প্লিস ! বলে আমার হাতে হাত দেয় । এমন চোখে মুখে ভাব যে অফিসেই শাড়ী খুলে ল্যাংটো হয়ে আমার সেবা করতে প্রস্তুত ।
আমি: তোমাদের সোনা দানা কিছু নেই ?
নয়না : আছে বড়ো জোর ২১/২ লক্ষ হবে ।
আমি: সেটা বন্ধক দিয়ে আপাতত দু একজনের মুখ বন্ধ করো । বাকিদের বলো সামনের সপ্তাহের মধ্যে দিয়ে দেবে যার যা ধার আছে ।
নয়না: তুমি বলছো ?
আমি: এখন বিপদে পড়েছো কি করবে , ৫০০০০ , এক লাখ হলে অফিসের থেকেই ম্যানেজ করে দিতাম , ১০ লক্ষ কোথায় পাবো বিনা পারমিসন এ ! জানোই তো হেড অফিস থেকে পারমিসন আসে তিন চার দিনে । ততদিনে না হয় একটা ব্যবস্থা ঠিক হয়ে যাবে । বাড়িটা বন্ধক দিলেও তো পারো ?
নয়না চমকে উঠলো । নিজেকে ম্যানেজ করে বললো : নাঃ থাকে তুমি বরং লোন টা দেখো আমি দেখছি আর কি করতে পারি , ভাছি সোনাটাই ঠিক আছে !
শোনো কোনো কথা শুনছি না মা ডেকেছে আজ, আমাদের বাড়িতেই খাবে ! "
আমিও নিরপরাধের মতো বললাম : বেশ যাবো না হয় ।
হ্যালো : সুরারিহান স্পিকিং
অন্য দিকে বনিকেরই গলা শোনা গেলো ।
আমি: হ্যাঁ বলুন কি হলো ! সামনে বসে থাকা নয়নার দিকে তাকালাম । যেন এক থাবা রোস্টেড চিকেন সামনে সাজানো তার শরীর টা।
বণিক: অরে জানেন তো আমার হাতে পায়ে ধরছিল , বলছিলো এক বছর আমার কাছেই থাকবে রাখেল হয়ে , আমি যদি আজ কাল এর মধ্যে অন্তত ১০ লক্ষ টাকা দিয়ে দি ।
আমি: তাহা আপনি কি বললেন ?
বণিক: অরে মশাই আগে আমার ১৫ লক্ষ ফিরত দিবে তো , একটা মানুষের দাম কি ২৫ লক্ষ টাকা নাকি ! হে হে হে বুঝলেন কিনা , আমি ও বলে দিলাম টাকা হামি আর দিবেই না , আর ১৫ দিনে আমার টাকা না দিলে আমি পুলিশে যাবো , আর পুলিশ নিয়ে বাড়ি টা দখল করবে ! বুঝলেন কিনা ! আপনি তো আমার চোখ খুলে দিয়েছেন মশাই !
আমি বললাম: হ্যাঁ দেরি করবেন না , তাই করুন !
নয়নার দিকে হাসতে হাসতে ফোন রেখে দিলাম । নয়না আবার শুরু করলো ।
নয়না: কেউ দুটো টাকা ধার দিতে রাজি নয় , এক দু দিনে লক্ষ দশেক জোগাড় না করতে পারলে খুব বিপদ হয়ে যাবে ! বাড়িতেই থাকা যাবে না ! তুমি কিছু করো না প্লিস ! বলে আমার হাতে হাত দেয় । এমন চোখে মুখে ভাব যে অফিসেই শাড়ী খুলে ল্যাংটো হয়ে আমার সেবা করতে প্রস্তুত ।
আমি: তোমাদের সোনা দানা কিছু নেই ?
নয়না : আছে বড়ো জোর ২১/২ লক্ষ হবে ।
আমি: সেটা বন্ধক দিয়ে আপাতত দু একজনের মুখ বন্ধ করো । বাকিদের বলো সামনের সপ্তাহের মধ্যে দিয়ে দেবে যার যা ধার আছে ।
নয়না: তুমি বলছো ?
আমি: এখন বিপদে পড়েছো কি করবে , ৫০০০০ , এক লাখ হলে অফিসের থেকেই ম্যানেজ করে দিতাম , ১০ লক্ষ কোথায় পাবো বিনা পারমিসন এ ! জানোই তো হেড অফিস থেকে পারমিসন আসে তিন চার দিনে । ততদিনে না হয় একটা ব্যবস্থা ঠিক হয়ে যাবে । বাড়িটা বন্ধক দিলেও তো পারো ?
নয়না চমকে উঠলো । নিজেকে ম্যানেজ করে বললো : নাঃ থাকে তুমি বরং লোন টা দেখো আমি দেখছি আর কি করতে পারি , ভাছি সোনাটাই ঠিক আছে !
শোনো কোনো কথা শুনছি না মা ডেকেছে আজ, আমাদের বাড়িতেই খাবে ! "
আমিও নিরপরাধের মতো বললাম : বেশ যাবো না হয় ।