03-11-2021, 12:34 PM
ধীরে ধীরে নয়নার অফিস আসা অনিয়মিত হতে সুরু করলো। তাতে আশ্চর্য হলাম আমিও । আজ এই বাহানা , কাল ওই বাহানা এই ভাবে আমি ভীষণ বিরক্ত হয়ে পরলাম। এ ভাবে অফিস চলে না । কিন্তু আসল কারণ বুঝবার আগে আমাদের ক্যান্টিনের খোকন কে বললাম কয়েকদিন নয়নার উপর লুকিয়ে স্পাইং করতে । সত্যানুসন্ধানী মন আগুনে ঝাঁপিয়ে পড়ার আগে সব কিছু বুঝে বা জেনে নিতে চায় । উদ্যেশ্য একটাই কারণ জানা যে কেন নয়না অফিস এ আসে না অথচ ওর দরকার অনেক টাকা ।
চমকপ্রদ একটা ব্যাপার জানা গেলো আর আমার প্রতিহিংসার মাহেন্দ্রক্ষণ উপনীত হলো যখন জানতে পারলাম, নয়না আর তার মা বাজারে বিভিন্ন লোকের থেকে টাকা ধার নিয়ে আয়েশের জীবন কাটিয়েছে। এখন দেনার দায়ে তারা চুপিসারে মেমরি থেকে পালিয়ে যাবার প্লান করছে। এবং এও জানতে পারলাম , যে রায় সাহেব নয়না পরিবারের বাঁধা খরিদ্দার ছিলেন। তাই পয়সার প্রতুলতায় নয়না ভুলে গিয়েছিল সে কোথা থেকে এসেছে , নিজে মাটিতে পা ই ফেলেনি এতো দিন । দু দিন ছুটির পর নয়না অফিস-এ হাজির হলো।
ইস্তিয়াকও আমাকে আরেকটা খবর জানালো যা শুনে আমি চমকে উঠলাম। বনিক নাম এক ব্যবসায়ীর থেকে বেশ মোটা অংকের টাকা ধার করেছে কাজল পিসি কিন্তু সে টাকা এড়িয়ে ঠিক কি করেছে তার হদিস পাওয়া গেলো না । অসংযত জীবন মানুষ কে পাল্টে দিতে পারে। তাই কাজল পিসির উপর আমার দয়া হলো। কিন্তু ওদের ক্ষমা করার মত যিশু খ্রিস্ট আমি নই। খুব বিশ্বস্ত সূত্রে খবর আসলো নয়নারা সামনের শনিবার মেমরি ছেড়ে পালিয়ে যাবে , যদিও খোকনকে এর জন্য মোটা বকশিস গুনে দিতে হলো । তবে তৃপ্তি পেলাম কারণ এই সপ্তাহেই নয়নার ১৫ লাখের লোন এর স্যাংশান লেটার এসেছে । আমি সেটা তাকে জানিয়েও দিয়েছি । ফর্মালিটি সব কমপ্লিট করলে আমি ফান্ড রিলিস করবো ।
টাকা পাওয়ার অপেক্ষায় আছে নয়না । আর হাতে মাত্র দুটো দিন। নয়নার নারীর সতীত্ব আছে না নেই কখনো বুঝে দেখার চেষ্টা করিনি । তবে রায় সাহেব বুড়ো লোক , সে নয়নার রূপে সব কিছু ভুলে নিজেকে ভাসিয়ে দেবেন এটাই স্বাভাবিক । আর সে সময় নয়নার হলাহলি বা গলাগলি রায় সাহেবের সাথে , সেটা অফিসের কোনো স্টাফ কেই এড়িয়ে যায় নি । তখন সেই হয়ে উঠেছিল একাধারে ধর্তা কর্তা বিধাতা । এমন মেয়েকে তার সুযোগ নিয়ে যৌন পিপাসা মিটিয়ে তাকে অপমান করার কোনো আনন্দ নেই, অবশ্য যদি সে নিজে আসে তখন ব্যাপারটা আলাদা । আমার প্রতিশোধের আগুন যে কামনার আগুন এর রূপ নিয়ে ফেলেছে আমিও বুঝতে পারি নি। যৌন সঙ্গ পাবার লোভে বহু মহাপুরুষ সর্বশান্ত হয়েছেন ইতিহাস তার সাক্ষী , আমি তেমন মহাপুরুষ নই।লোভে পরে নয়নার রূপের আগুনে ঝাঁপিয়ে পড়বো এমন পাষণ্ড আমি নোই ।
চমকপ্রদ একটা ব্যাপার জানা গেলো আর আমার প্রতিহিংসার মাহেন্দ্রক্ষণ উপনীত হলো যখন জানতে পারলাম, নয়না আর তার মা বাজারে বিভিন্ন লোকের থেকে টাকা ধার নিয়ে আয়েশের জীবন কাটিয়েছে। এখন দেনার দায়ে তারা চুপিসারে মেমরি থেকে পালিয়ে যাবার প্লান করছে। এবং এও জানতে পারলাম , যে রায় সাহেব নয়না পরিবারের বাঁধা খরিদ্দার ছিলেন। তাই পয়সার প্রতুলতায় নয়না ভুলে গিয়েছিল সে কোথা থেকে এসেছে , নিজে মাটিতে পা ই ফেলেনি এতো দিন । দু দিন ছুটির পর নয়না অফিস-এ হাজির হলো।
ইস্তিয়াকও আমাকে আরেকটা খবর জানালো যা শুনে আমি চমকে উঠলাম। বনিক নাম এক ব্যবসায়ীর থেকে বেশ মোটা অংকের টাকা ধার করেছে কাজল পিসি কিন্তু সে টাকা এড়িয়ে ঠিক কি করেছে তার হদিস পাওয়া গেলো না । অসংযত জীবন মানুষ কে পাল্টে দিতে পারে। তাই কাজল পিসির উপর আমার দয়া হলো। কিন্তু ওদের ক্ষমা করার মত যিশু খ্রিস্ট আমি নই। খুব বিশ্বস্ত সূত্রে খবর আসলো নয়নারা সামনের শনিবার মেমরি ছেড়ে পালিয়ে যাবে , যদিও খোকনকে এর জন্য মোটা বকশিস গুনে দিতে হলো । তবে তৃপ্তি পেলাম কারণ এই সপ্তাহেই নয়নার ১৫ লাখের লোন এর স্যাংশান লেটার এসেছে । আমি সেটা তাকে জানিয়েও দিয়েছি । ফর্মালিটি সব কমপ্লিট করলে আমি ফান্ড রিলিস করবো ।
টাকা পাওয়ার অপেক্ষায় আছে নয়না । আর হাতে মাত্র দুটো দিন। নয়নার নারীর সতীত্ব আছে না নেই কখনো বুঝে দেখার চেষ্টা করিনি । তবে রায় সাহেব বুড়ো লোক , সে নয়নার রূপে সব কিছু ভুলে নিজেকে ভাসিয়ে দেবেন এটাই স্বাভাবিক । আর সে সময় নয়নার হলাহলি বা গলাগলি রায় সাহেবের সাথে , সেটা অফিসের কোনো স্টাফ কেই এড়িয়ে যায় নি । তখন সেই হয়ে উঠেছিল একাধারে ধর্তা কর্তা বিধাতা । এমন মেয়েকে তার সুযোগ নিয়ে যৌন পিপাসা মিটিয়ে তাকে অপমান করার কোনো আনন্দ নেই, অবশ্য যদি সে নিজে আসে তখন ব্যাপারটা আলাদা । আমার প্রতিশোধের আগুন যে কামনার আগুন এর রূপ নিয়ে ফেলেছে আমিও বুঝতে পারি নি। যৌন সঙ্গ পাবার লোভে বহু মহাপুরুষ সর্বশান্ত হয়েছেন ইতিহাস তার সাক্ষী , আমি তেমন মহাপুরুষ নই।লোভে পরে নয়নার রূপের আগুনে ঝাঁপিয়ে পড়বো এমন পাষণ্ড আমি নোই ।