03-11-2021, 12:33 PM
মন খুশি তে ভরে গেল যখন নয়না হালকা সাজে একটা মিডি পরে আমার সামনে খাটে এসে বসলো। " আপনি আমার উপর বেজায় চটে আছেন তাই না?" বুঝলাম না আমি দিবা সপ্ন দেখছি না বাস্তব। বুঝতে অসুবিধা হলো না যে এ মা মেয়ের মায়াজাল , মেয়ের চাকরি টিকিয়ে রেখে কোম্পানি থেকে টাকা দুইয়ে নেবার ফন্দি , না জানি রায় সাহেব এদের পিছনে কত টাকা লুটিয়েছেন । ন্যাকা ন্যকা অভিনয় বেশ বেমানান লাগছিল। তবুও হজম করতে হলো সব ।রায় সাহেবের কোম্পানিতে চাকরি শেষ না করলে আমার ভাগ্যের চাকা হয়তো কোনো দিন ঘুরতো না ।
যদিও নারী মনস্তত্বের দিক থেকে আমি শিশু, তাই এই দুই রূপসীর মায়া জালে না জড়িয়ে চা জল খাবার গোগ্রাসে গিলে বাজারের দিকে রওনা দিলাম। কারণ গুলো খুঁজে নিতে হবে, এদের জালে নিজেকে জড়িয়ে ফেলবার আগে । কেন টাকা লাগে এদের এতো , আর ধার ই বা হলো কথা থেকে ? সত্যি কি এতো টাকা ধার আছে বাজারে ? এত সহজে ওদের ব্যবহার বদলেছে দেখে একটু স্বস্তি হলেও মনের দ্বন্দ্ব পিছু ছাড়লো না ।
বিদিশা কে সব কিছু জানালম। আসলে বিদিশা কে না জানিয়ে ঠিক স্বস্তি পাই না । মা মেয়ে দুজনেই আমাকে ওদের বাড়ি যেতে অনুরোধ করলো অন্তত সপ্তাহে একবার। বুঝতে অসুবিধা হলো না আমার থেকে অফিস এর উপরি ইনকাম-এ র আশায় নয়নার এমন অভিব্যক্তি। যদি সম্ভব হয়ে দুয়ে নেবে মোটা টাকা আমার কাছ থেকে । তাছাড়া আমি যে ভদ্র লোক , নোংরা অসভ্য নয় শিকারির মতো তার গন্ধ পেয়েছে এই দুই নারী চরিত্র ।
কিন্তু সুরুতে আমি বুঝতে পারি নি যে নয়না প্রয়োজনের তাগিদে নিজের চরিত্র বদলে ফেলেছে অনেক আগেই । কিন্তু মহাজাগতিক গতিবিধির অমোঘ বিধানে একটু একটু করে সব কিছু পাল্টে যায়, বদলে যায় নিয়ম মাফিক জীবন বৈচিত্র। নয়নও তার ব্যতিক্রম নয়। আমি নয়নার প্রতি বিশেষ রুচি রাখলেও ওদের বাড়ি যেতাম না। কালে কস্মিন-এ এক দুবার যাওয়া হত আমার। তাই জানতেও পারি নি নয়না কি করে, কোথায় যায় বা কার সাথে মেশে ! আর প্রতিবারেই মা মেয়ে আমার ঘাড়ের উপর উঠে বসত। আমার মনের তৃষ্ণা না মিটলেও আমি বুঝতে পেরেছিলাম নয়না আমাকে বিশেষ কিছু অফার করতে চায় সেটা তার যৌন লালসা, বিষাক্ত মাকড়সার মতো এত হাত পা গিলে । ২০০০০ টাকার মাস মাইনে নিয়ে কি করে নয়নার মত মেয়ে জীবন চালাতে পারবে তা নিয়ে সংসয় আমার কম ছিল না । যত তাড়াতাড়ি অফিস থেকে লোন পাইয়ে দেয়া যায় তার চেষ্টা আমি সৎ ভাবে করি নি , কারণ আমার বুঝে নেয়া দরকার ছিল মা মেয়ে ঠিক কি করছে , কোথায় এগিয়ে যাচ্ছে ? আর লোণের জন্যই আমাকে এতো খাতির করা ।
যদিও নারী মনস্তত্বের দিক থেকে আমি শিশু, তাই এই দুই রূপসীর মায়া জালে না জড়িয়ে চা জল খাবার গোগ্রাসে গিলে বাজারের দিকে রওনা দিলাম। কারণ গুলো খুঁজে নিতে হবে, এদের জালে নিজেকে জড়িয়ে ফেলবার আগে । কেন টাকা লাগে এদের এতো , আর ধার ই বা হলো কথা থেকে ? সত্যি কি এতো টাকা ধার আছে বাজারে ? এত সহজে ওদের ব্যবহার বদলেছে দেখে একটু স্বস্তি হলেও মনের দ্বন্দ্ব পিছু ছাড়লো না ।
বিদিশা কে সব কিছু জানালম। আসলে বিদিশা কে না জানিয়ে ঠিক স্বস্তি পাই না । মা মেয়ে দুজনেই আমাকে ওদের বাড়ি যেতে অনুরোধ করলো অন্তত সপ্তাহে একবার। বুঝতে অসুবিধা হলো না আমার থেকে অফিস এর উপরি ইনকাম-এ র আশায় নয়নার এমন অভিব্যক্তি। যদি সম্ভব হয়ে দুয়ে নেবে মোটা টাকা আমার কাছ থেকে । তাছাড়া আমি যে ভদ্র লোক , নোংরা অসভ্য নয় শিকারির মতো তার গন্ধ পেয়েছে এই দুই নারী চরিত্র ।
কিন্তু সুরুতে আমি বুঝতে পারি নি যে নয়না প্রয়োজনের তাগিদে নিজের চরিত্র বদলে ফেলেছে অনেক আগেই । কিন্তু মহাজাগতিক গতিবিধির অমোঘ বিধানে একটু একটু করে সব কিছু পাল্টে যায়, বদলে যায় নিয়ম মাফিক জীবন বৈচিত্র। নয়নও তার ব্যতিক্রম নয়। আমি নয়নার প্রতি বিশেষ রুচি রাখলেও ওদের বাড়ি যেতাম না। কালে কস্মিন-এ এক দুবার যাওয়া হত আমার। তাই জানতেও পারি নি নয়না কি করে, কোথায় যায় বা কার সাথে মেশে ! আর প্রতিবারেই মা মেয়ে আমার ঘাড়ের উপর উঠে বসত। আমার মনের তৃষ্ণা না মিটলেও আমি বুঝতে পেরেছিলাম নয়না আমাকে বিশেষ কিছু অফার করতে চায় সেটা তার যৌন লালসা, বিষাক্ত মাকড়সার মতো এত হাত পা গিলে । ২০০০০ টাকার মাস মাইনে নিয়ে কি করে নয়নার মত মেয়ে জীবন চালাতে পারবে তা নিয়ে সংসয় আমার কম ছিল না । যত তাড়াতাড়ি অফিস থেকে লোন পাইয়ে দেয়া যায় তার চেষ্টা আমি সৎ ভাবে করি নি , কারণ আমার বুঝে নেয়া দরকার ছিল মা মেয়ে ঠিক কি করছে , কোথায় এগিয়ে যাচ্ছে ? আর লোণের জন্যই আমাকে এতো খাতির করা ।