27-10-2021, 01:54 PM
তরুণ বাবু আরো কৌতুহল নিয়ে জিজ্ঞাসা করেন ” আজ মন মানছে না ভাই , কচি মেয়ে কেই চাই কত লাগবে বলনা ১০০০ -২০০০ ?” তড়াক করে উঠে দাঁড়িয়ে নরেন বলে” দুই একটু বস ঘর থেকে গায়ে জামা চড়িয়ে আসি তার পর বেরোবো ৷ এ ভাবে বলা যাবে না !”জামা কাপড় পড়ে এসে তরুণ কে সঙ্গে নিয়ে নরেন বেরিয়ে পড়ে ৷ শহরের এক কোনে নরেনের বাড়ি ৷ তার পর একটু বস্তি গরিব এলাকা ৷ বস্তির ভিতর দিয়ে যেতে দেসি মদের দু তিনটে ঠেক পেরিয়ে যায় তরুণ ৷ মাঝে মাঝে সহর থেকে দু একটা বিলিতি ওদের বোতল নিয়ে যায় সে ৷ গায়ের মোড়ল বিলিতি খেতে ভালবাসে মোটা টাকা দিয়ে ৷ বস্তির ভিতরে একটা চার চালা টিনের ঘরের বাইরে থেকে ডাকে ” পন্চু এই পন্চু ?” একটা ২৩-২৪ বছরের ছেলে বেরিয়ে আসে ৷ দেখলেই মনে হয় গাঁজা খায় ৷ ” কি হলো নরেনদা কি ব্যাপার এই ভর সন্ধ্যেবেলায় ?” বাইরে ডেকে কাঁধে হাথ দিয়ে জিজ্ঞাসা করে ” এই দেখ অনেক বড় বাবু শহরের , কচি মাল যোগাড় করে দিতে পারবি ?” নরেন জিজ্ঞাসা করে ৷
“ইশশ মাইরি আগে বললেনা , একটা ১৮ বছরের মাল ছিল এই তো একটু আগে অর্ডার চলে গেল ! যেমন রং তেমন দেখতে মাইরি কি বলব! ” মাথার চুল টানতে টানতে বলল “পূর্নিমা মাসির কাছে থাকতে পারে দেখো দিকি আমার কাছে খবর আসলে তোমায় গিয়ে জানিয়ে আসবো” ৷ নরেন আর কিছু বলল না মাথা নামিয়ে এগিয়ে যেতে থাকলো বস্তির আরো ভিতরে ৷ শহরের বস্তি দেখলেই বোঝা যায় মানুষ বেচে থাকার জন্য কি না করে ৷ মতেই ভালো লাগে না তরুণ বাবুর ৷ মিনিট দশেক চলার পর একটা কোটা ঘরের সামনে দাঁড়িয়ে উকি ঝুকি মারতে থাকে নরেন ৷ বাইরে থেকে অনেক মেয়েদের হাঁসির আওয়াজ আসে ৷ বোঝাই যায় বেশ্যা বাড়ি না হলেও বেশ্যা দের নিয়েই কাজ কারবার পূর্নিমার ৷ বয়স তরুণ বাবুদের মতই ৷ কিন্তু কথা বার্তা তীক্ষ্ণ ৷ একটা কাজের মেয়ে দরজা থেকে বেরিয়ে নরেন এর উদ্দ্যেশে বলে ” কি চাই ?”
নরেন বলে ” দিদি কে বল নরেন বাবু দেখা করতে চান !” সে এক ছুট এ বাড়ির ভিতরে চলে যায় ৷ পুরো বস্তিতে হাতে গুনে ৪-৫ টা কোটা বাড়ি আছে ৷ এদের অনেক পইসা আছে বোধ হয় ৷ এক জন মহিলা বেরিয়ে আসেন , দেখতে বেস সুশ্রী বাইরে থেকে বোঝা যাবে না যে উনি মেয়ে দের দালাল ৷ ” নরেনদা আপনি যে মাঝে মাঝে কোথায় লোপাট হয়ে যান ৷ আসুন ভিতরে আসুন “৷
নরেনের পিছু পিছু তরুণ বাবু বাড়ির ভিতরে চলে গেলেন ৷ বেশ বড় বারান্দা ৷ বাঁশের খুটি দিয়ে চালা বাঁধা দোতলা থেকে এক তলা পুরো আলাদা ৷ দোতলাতেই সব মেয়েরা হাঁসি তামাসা করছে মনে হয় ৷ পূর্নিমা ইষৎ হেঁসে জিজ্ঞাসা করেন ” নরেনদা ইনি বুঝি বাবু ?” নরেন মাথা নাড়ে ৷ একটা ঘরে বসতে দিয়ে সেই মেয়েটাকে জল আনতে বলে ৷ যে ঘরে তরুণ বাবু আর নরেন বাবু বসে থাকেন সেখান থেকে কাঁথা কানির বোটকা গন্ধ বেরোতে থাকে ৷ মনে হয় নতুন ** হয়েছে এ বাড়িতে ৷ “এবার বল নরেনদা কেমন চাই তোমার ?” ভদ্রমহিলা একটা বেতের মোড়ায় বসে হওয়া খেতে খেতে জিজ্ঞাসা করে ৷
“ইশশ মাইরি আগে বললেনা , একটা ১৮ বছরের মাল ছিল এই তো একটু আগে অর্ডার চলে গেল ! যেমন রং তেমন দেখতে মাইরি কি বলব! ” মাথার চুল টানতে টানতে বলল “পূর্নিমা মাসির কাছে থাকতে পারে দেখো দিকি আমার কাছে খবর আসলে তোমায় গিয়ে জানিয়ে আসবো” ৷ নরেন আর কিছু বলল না মাথা নামিয়ে এগিয়ে যেতে থাকলো বস্তির আরো ভিতরে ৷ শহরের বস্তি দেখলেই বোঝা যায় মানুষ বেচে থাকার জন্য কি না করে ৷ মতেই ভালো লাগে না তরুণ বাবুর ৷ মিনিট দশেক চলার পর একটা কোটা ঘরের সামনে দাঁড়িয়ে উকি ঝুকি মারতে থাকে নরেন ৷ বাইরে থেকে অনেক মেয়েদের হাঁসির আওয়াজ আসে ৷ বোঝাই যায় বেশ্যা বাড়ি না হলেও বেশ্যা দের নিয়েই কাজ কারবার পূর্নিমার ৷ বয়স তরুণ বাবুদের মতই ৷ কিন্তু কথা বার্তা তীক্ষ্ণ ৷ একটা কাজের মেয়ে দরজা থেকে বেরিয়ে নরেন এর উদ্দ্যেশে বলে ” কি চাই ?”
নরেন বলে ” দিদি কে বল নরেন বাবু দেখা করতে চান !” সে এক ছুট এ বাড়ির ভিতরে চলে যায় ৷ পুরো বস্তিতে হাতে গুনে ৪-৫ টা কোটা বাড়ি আছে ৷ এদের অনেক পইসা আছে বোধ হয় ৷ এক জন মহিলা বেরিয়ে আসেন , দেখতে বেস সুশ্রী বাইরে থেকে বোঝা যাবে না যে উনি মেয়ে দের দালাল ৷ ” নরেনদা আপনি যে মাঝে মাঝে কোথায় লোপাট হয়ে যান ৷ আসুন ভিতরে আসুন “৷
নরেনের পিছু পিছু তরুণ বাবু বাড়ির ভিতরে চলে গেলেন ৷ বেশ বড় বারান্দা ৷ বাঁশের খুটি দিয়ে চালা বাঁধা দোতলা থেকে এক তলা পুরো আলাদা ৷ দোতলাতেই সব মেয়েরা হাঁসি তামাসা করছে মনে হয় ৷ পূর্নিমা ইষৎ হেঁসে জিজ্ঞাসা করেন ” নরেনদা ইনি বুঝি বাবু ?” নরেন মাথা নাড়ে ৷ একটা ঘরে বসতে দিয়ে সেই মেয়েটাকে জল আনতে বলে ৷ যে ঘরে তরুণ বাবু আর নরেন বাবু বসে থাকেন সেখান থেকে কাঁথা কানির বোটকা গন্ধ বেরোতে থাকে ৷ মনে হয় নতুন ** হয়েছে এ বাড়িতে ৷ “এবার বল নরেনদা কেমন চাই তোমার ?” ভদ্রমহিলা একটা বেতের মোড়ায় বসে হওয়া খেতে খেতে জিজ্ঞাসা করে ৷