24-10-2021, 06:58 PM
শেষের কবিতা –
রজত এই অফিসের চাকুরি ছেড়ে হায়দ্রাবাদ চলে যায়। সেখানকার গল্প পরে কখনও বলা যাবে। কস্তূরী বাচ্চা হবার পরেও কাজে যোগ দেয় নি। রজতের সাথে ওর ফোনে কথা হয়েছিল। কস্তূরীর বলেছিল, ছেলেটাকে কাজের মেয়ের কাছে রেখে যেতে ইচ্ছা করে না। আমাদের সুখের জন্যে আমার বাচ্চার সুখ নষ্ট করার অধিকার আমার নেই।
রজত বলেছিল যে ওর শাশুড়ি তো খেয়াল রাখতে পারে। কস্তূরী উত্তরে জানায় যে ওর শাশুড়ি নিজের বাচ্চার খেয়ালই কোনদিন রাখেনি তো ওর ছেলের খেয়াল কি ভাবে রাখবে।
মল্লিকার ঠিক সময়ে একটা মেয়ে হয়েছে। ওর মা ওর সাথে থাকে তাই মেয়েকে মায়ের কাছে রেখে অফিস করে।
নিকিতার সেই সময় পর্যন্ত ২৫ টা ছেলের সাথে সেক্স করা পুরো হয়নি। তাই বাচ্চা হবার চেষ্টা করা শুরু করেনি।
কস্তূরী আর দেবজিত ছেলের দু বছ বয়েসের জন্মদিন খুব ধুম ধাম করে করে। কোলকাতা অফিসের সবাই যায়। আর কস্তূরীর জোর করার জন্যে রজতও ওর বৌ পদ্মলেখাকে নিয়ে আসে। অদ্রীস আর মনোরীতাও এসেছিলো। সন্ধ্যেবেলার পার্টিতে সবাই এসে বসলে কস্তূরী ওর ছেলেকে সাজিয়ে নিয়ে আসে কেক কাটার জন্যে।
সবাই অবাক হয়ে দেখে কস্তূরীর ছেলে আশিস একদম দেবজিতের মত দেখতে।
সমাপ্ত।
রজত এই অফিসের চাকুরি ছেড়ে হায়দ্রাবাদ চলে যায়। সেখানকার গল্প পরে কখনও বলা যাবে। কস্তূরী বাচ্চা হবার পরেও কাজে যোগ দেয় নি। রজতের সাথে ওর ফোনে কথা হয়েছিল। কস্তূরীর বলেছিল, ছেলেটাকে কাজের মেয়ের কাছে রেখে যেতে ইচ্ছা করে না। আমাদের সুখের জন্যে আমার বাচ্চার সুখ নষ্ট করার অধিকার আমার নেই।
রজত বলেছিল যে ওর শাশুড়ি তো খেয়াল রাখতে পারে। কস্তূরী উত্তরে জানায় যে ওর শাশুড়ি নিজের বাচ্চার খেয়ালই কোনদিন রাখেনি তো ওর ছেলের খেয়াল কি ভাবে রাখবে।
মল্লিকার ঠিক সময়ে একটা মেয়ে হয়েছে। ওর মা ওর সাথে থাকে তাই মেয়েকে মায়ের কাছে রেখে অফিস করে।
নিকিতার সেই সময় পর্যন্ত ২৫ টা ছেলের সাথে সেক্স করা পুরো হয়নি। তাই বাচ্চা হবার চেষ্টা করা শুরু করেনি।
কস্তূরী আর দেবজিত ছেলের দু বছ বয়েসের জন্মদিন খুব ধুম ধাম করে করে। কোলকাতা অফিসের সবাই যায়। আর কস্তূরীর জোর করার জন্যে রজতও ওর বৌ পদ্মলেখাকে নিয়ে আসে। অদ্রীস আর মনোরীতাও এসেছিলো। সন্ধ্যেবেলার পার্টিতে সবাই এসে বসলে কস্তূরী ওর ছেলেকে সাজিয়ে নিয়ে আসে কেক কাটার জন্যে।
সবাই অবাক হয়ে দেখে কস্তূরীর ছেলে আশিস একদম দেবজিতের মত দেখতে।
সমাপ্ত।