19-10-2021, 11:36 AM
হুস ফিরল সেলের বাইরে বাজতে থাকা বেলের আওয়াজে। ঠান্ডা সিমেন্টের মেঝেতে সে নগ্ন অবস্থায় শুয়ে। তার সেলের বাকি তিন সাথী যে যার বাঙ্কে বসে। আয়রণ প্যান্ট অলিন্দ দিয়ে যেতে যেতে প্রত্যেক সেলের দিকে তাকিয়ে হাঁক পাড়তে পাড়তে চলেছে, ‘উঠে পড়, উঠে পড়...’ ট্রেসিদের সেলের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় তার চোখ পড়ে ট্রেসির দিকে। মেঝেতে একরাশ চাপ চাপ রক্তের মধ্যে পড়ে রয়েছে ট্রেসি, তার মুখটাতে কালশিটে পড়ে গিয়েছে, একটা চোখ ফুলে কালো হয়ে রয়েছে।
তড়িঘড়ি সেলের দরজা খুলে ভেতরে এসে প্রশ্ন করে সে, ‘এই, এখানে এই সব কি হয়েছে?’
‘ওর বাঙ্ক থেকে পড়ে গেছে হয়তো...’ উত্তর দেয় আর্নেস্টাইন। মেট্রন এগিয়ে গিয়ে পা দিয়ে ট্রেসিকে ঠেলা মারে, ‘এই, ওঠ...’
ট্রেসির মনে হল বহু দূর থেকে কথা গুলো ভেসে আসছে। হ্যা, উঠতে হবে তাকে, উঠতেই হবে। এখান থেকে বেরিয়ে যেতে হবে। কিন্তু পারছে না সে। তার সারা শরীর যন্ত্রনায় যেন ছিড়ে যাচ্ছে।
মেট্রন একটু ঝুঁকে ট্রেসির বাহু ধরে টেনে বসিয়ে দিল। ট্রেসির মনে হচ্ছে যেন সে আবার ওখানেই অজ্ঞান হয়ে যাবে।
‘এই, কি হয়েছে তোর?’
ট্রেসি এক চোখ দিয়ে তাকালো সেলের বাকি সাথীদের দিকে। ওদের মুখগুল সব ঝাপসা দেখাচ্ছে। বুঝল যে ওরা প্রত্যেকেই ওর উত্তর শোনার অপেক্ষায়।
‘আমি... আমি...’ ট্রেসি চেষ্টা করল কিছু বলার। কিন্তু মুখ দিয়ে কোন কথা বেরুচ্ছে না তার। একটু দম নিয়ে অনেক কষ্টে বলে উঠল, ‘আমি বাঙ্ক থেকে পড়ে গিয়েছিলাম...’
শুনে মেট্রন খেঁকিয়ে উঠল, ‘আমি বেশি চালাকি একদম পছন্দ করি না। অন্ধকার কুঠুরীতে ভরে না দিলে শালী সত্যি কথা বলতে শিখবে না।’
******
তড়িঘড়ি সেলের দরজা খুলে ভেতরে এসে প্রশ্ন করে সে, ‘এই, এখানে এই সব কি হয়েছে?’
‘ওর বাঙ্ক থেকে পড়ে গেছে হয়তো...’ উত্তর দেয় আর্নেস্টাইন। মেট্রন এগিয়ে গিয়ে পা দিয়ে ট্রেসিকে ঠেলা মারে, ‘এই, ওঠ...’
ট্রেসির মনে হল বহু দূর থেকে কথা গুলো ভেসে আসছে। হ্যা, উঠতে হবে তাকে, উঠতেই হবে। এখান থেকে বেরিয়ে যেতে হবে। কিন্তু পারছে না সে। তার সারা শরীর যন্ত্রনায় যেন ছিড়ে যাচ্ছে।
মেট্রন একটু ঝুঁকে ট্রেসির বাহু ধরে টেনে বসিয়ে দিল। ট্রেসির মনে হচ্ছে যেন সে আবার ওখানেই অজ্ঞান হয়ে যাবে।
‘এই, কি হয়েছে তোর?’
ট্রেসি এক চোখ দিয়ে তাকালো সেলের বাকি সাথীদের দিকে। ওদের মুখগুল সব ঝাপসা দেখাচ্ছে। বুঝল যে ওরা প্রত্যেকেই ওর উত্তর শোনার অপেক্ষায়।
‘আমি... আমি...’ ট্রেসি চেষ্টা করল কিছু বলার। কিন্তু মুখ দিয়ে কোন কথা বেরুচ্ছে না তার। একটু দম নিয়ে অনেক কষ্টে বলে উঠল, ‘আমি বাঙ্ক থেকে পড়ে গিয়েছিলাম...’
শুনে মেট্রন খেঁকিয়ে উঠল, ‘আমি বেশি চালাকি একদম পছন্দ করি না। অন্ধকার কুঠুরীতে ভরে না দিলে শালী সত্যি কথা বলতে শিখবে না।’
******