13-10-2021, 11:08 AM
দুই ক্ষিপ্র টানে পরনের একপরল শাড়ী টা খুলে উদোম গায়ে আমার খাটে শুয়ে পরনের শায়াটা গুটিয়ে কোমোরে তুলে চিৎ হয়ে শুয়ে নগ্ন আমাকে উপরে তুলে নিয়েছিলো ও, আমার মধ্যাঞ্চল ওর মধ্যাঞ্চলের উপরে, ঢালু মত মসৃন তলপেট যৌনাঙ্গের কামানো ঠোট দুটো পুরু আর রসালো, কালো ত্বকের উজ্জ্বল মসৃনতা গোলগাল পুরুষ্টু উরু নদনদে তলপেটের ঢাল যেয়ে মিশেছে যোনীর ফোলা ঢালে আমার দৃড় লিঙ্গটা তলপেটে হাত নামিয়ে অভিজ্ঞ হাতে জায়গা মত সেট করে নিয়েছিলো ও, আমার ঠেলার সাথে পাছা তোলা দিয়ে গিলে নিয়েছিলো পুরোটাই, একটা অশ্লীল পুচ পুচ শব্দ প্রবল বেগে ওঠা নামা করেছিলো আমার কোমোর, বাচ্ছা ছেলের মত রহিমা বুয়ার তালের মত বুকের চুড়া চুষেছিলাম আমি, দাঁতে কামড়ে ধরেছিলাম দুলে দুলে ওঠা নরম মাংসপিণ্ড মাথার উপর দুহাত তুলে ছিলো রহিমা বুয়া, ওর কালো কামানো বগল, লোমহীন বগলের কালচে ফোলা বেদি জবজব করছিলো ঘামে ভিজে। জীবনের প্রথম নারী শরীর, হোক না কাজের মেয়ে, স্বাস্থ্যবতি রহিমা বুয়ার ঝাঁঝালো গন্ধে ভরা ঘামেভেজা বগল, আসলে দেশী মেয়েদের ঐ জিনিষগুলোর একটা বন্য আকর্ষন আছে, উঁচু হোক আর নিঁচু, মেয়েদের বগল, বিশেষ করে আমাদের দেশী মেয়েরা স্তনের ভাঁজ নিতম্বের খাঁজ দেখালেও বগল খুব কমই দেখিয়ে থাকে আর দেশী মেয়েদের বগল তলির অপার সৌন্দর্যের কোনো তুলনাই হয় না, তাই ঐ বিশেষ অবস্থায় নিজেকে সামলাতে পারিনি আমি নাক মুখ ঘসে জিভ চালিয়ে চেঁটে দিয়েছিলাম রহিমার বগলের তলা আর সেই সাথে গলিত লাভার মত নির্জাস ঢেলে দিয়েছিলাম রহিমা বুয়ার যোনীর গভীরে।
আব্বুর আবার ফাইজার বয়েষী কচি মেয়ে পছন্দ। আম্মুরো সম্ভবত সায় আছে এতে। আমাদের বাড়ীতে যেসব মেয়ে কাজ করে সাধারনত তারা মাঝবয়েসী, মাঝেমধ্যে দু একটা কচি কাজের মেয়ে যারা সুন্দরী তারা কখনো দির্ঘ সময় কাজ করেনি আমাদের এখানে, বিপদ আর কেলেংকারীর আশংকায় আম্মু কিছুদিন কাজ করার পর হয় তাদের বিয়ে দেয়ার ব্যাবস্থা করেন বা টাকা পয়সা দিয়ে ম্যানেজ করেন। আমি যার কথা বলছি তার নাম ছবী, আমি তখন সবে কলেজে, কালো কিন্তু দারুন দেখতে ছিল, শহরের এক বস্তিতে মেয়েটা ক্লাস ফাইভ পর্যন্ত পড়েছে। ছোটখাটো কিন্তু স্তন বেশ হাতভরা পাছাও বেশ খোলতাই। আমারো লোভ ছিলো ওর উপর কিন্তু আমার আগেই যে ছুড়ির ফাঁকটা যে আব্বুর পাকা জিনিষ দিয়ে পুর্ন হয়েছিলো তা বুঝিনি আমি। সম্ভবত আব্বুর কাছেই কুমারীত্ব খুইয়েছিলো ছুড়ি। ছুড়িও সেয়ানা মনে হত আমাকে দিবে, কিন্তু ততদিনে যে আব্বুকে দিচ্ছে বুঝিনি আমি। সরাসরি আব্বুকে মিতুকে লাগাতে দেখিনি আমি, তবে ফারিয়া যে দেখেছে দেখেছে এবিষয়ে নিশ্চিত আমি।
আব্বুর আবার ফাইজার বয়েষী কচি মেয়ে পছন্দ। আম্মুরো সম্ভবত সায় আছে এতে। আমাদের বাড়ীতে যেসব মেয়ে কাজ করে সাধারনত তারা মাঝবয়েসী, মাঝেমধ্যে দু একটা কচি কাজের মেয়ে যারা সুন্দরী তারা কখনো দির্ঘ সময় কাজ করেনি আমাদের এখানে, বিপদ আর কেলেংকারীর আশংকায় আম্মু কিছুদিন কাজ করার পর হয় তাদের বিয়ে দেয়ার ব্যাবস্থা করেন বা টাকা পয়সা দিয়ে ম্যানেজ করেন। আমি যার কথা বলছি তার নাম ছবী, আমি তখন সবে কলেজে, কালো কিন্তু দারুন দেখতে ছিল, শহরের এক বস্তিতে মেয়েটা ক্লাস ফাইভ পর্যন্ত পড়েছে। ছোটখাটো কিন্তু স্তন বেশ হাতভরা পাছাও বেশ খোলতাই। আমারো লোভ ছিলো ওর উপর কিন্তু আমার আগেই যে ছুড়ির ফাঁকটা যে আব্বুর পাকা জিনিষ দিয়ে পুর্ন হয়েছিলো তা বুঝিনি আমি। সম্ভবত আব্বুর কাছেই কুমারীত্ব খুইয়েছিলো ছুড়ি। ছুড়িও সেয়ানা মনে হত আমাকে দিবে, কিন্তু ততদিনে যে আব্বুকে দিচ্ছে বুঝিনি আমি। সরাসরি আব্বুকে মিতুকে লাগাতে দেখিনি আমি, তবে ফারিয়া যে দেখেছে দেখেছে এবিষয়ে নিশ্চিত আমি।